জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৬′৪২″ উত্তর ৯০°২৪′৩৩″ পূর্ব / ২৩.৭৭৮৩° উত্তর ৯০.৪০৯৩° পূর্ব / 23.7783; 90.4093
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
মানচিত্র
ভৌগোলিক অবস্থান
অবস্থানমহাখালী, ঢাকা, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৩°৪৬′৪২″ উত্তর ৯০°২৪′৩৩″ পূর্ব / ২৩.৭৭৮৩° উত্তর ৯০.৪০৯৩° পূর্ব / 23.7783; 90.4093
সংস্থা
ধরনসরকারি
ইতিহাস
চালু১৯৮২
সংযোগ
ওয়েবসাইটnicrh.gov.bd

জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল বাংলাদেশ ঢাকা মহাখালী অবস্থিত একটি হাসপাতাল। একদল উচ্চ প্রশিক্ষিত এবং নিবেদিত চিকিৎসক-সেবিকা-প্রযুক্তিবিদ ও অন্যান্য সহায়ক কর্মীবাহিনীর নিরলস প্রচেষ্টায় জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল বাংলাদেশে ক্যান্সার রোগের সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রদান করে চলেছে। ঢাকার মহাখালীতে সুপরিসর জায়গা নিয়ে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। ক্যান্সার প্রতিরোধ, নির্ণয়, চিকিৎসা ও গবেষণার জাতীয় প্রতিষ্ঠানটি এখন দেশের সব ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর আশা-আকাঙ্খার কেন্দ্র। এটি সরকারী পর্যায়ে একমাত্র টারশিয়ারী ক্যান্সার হাসপাতাল।


জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল নিম্নলিখিত কোর্স প্রদান করেঃ

অবস্থান[সম্পাদনা]

ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতাল ঢাকার মহাখালীতে অবস্থিত। জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালের ৫০ গজ উত্তরে এর অবস্থান।

NICRH main view

বিবরন[সম্পাদনা]

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অপরিসর টিনশেড ভবনে ১৯৮২ সালে এর যাত্রা শুরু। চার বছরের মধ্যেই অর্থাৎ ১৯৮৬ সালে এটি মহাখালীর বর্তমান স্থানে স্থানান্তরিত হয়। রোটারী ক্লাবের সহায়তায় নির্মিত ভবনে শুধু বহির্বিভাগ সেবা দিয়ে এর কাজ শুরু হয়েছিল, ১৯৯১ সালে ৫০ শয্যার অন্তঃবিভাগ চালু হয়। এখানে কোবাল্ট ৬০ মেশিনের মাধ্যামে রেডিয়েশন চিকিৎসার প্রথম ব্যবস্থা হয় ১৯৯৫ সালে যা ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইল ফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।

সৌদি ফান্ড ফর ডেভলপমেন্ট এর সহায়তায় এবং বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় হাসপাতালের ব্যাপক উন্নয়ন করা হয় এবং ক্রমান্বয়ে এর শয্যা সংখ্যা ৩০০ তে বাড়ানো হয়। বর্তমানে ৫০০ শয্যার প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়া গেছে এবং শীঘ্রই ৫০০ শয্যার হাসপাতাল হিসেবে কাজ শুরু করবে  এনআইসিআরএইচ।

বর্হি বিভাগ[সম্পাদনা]

ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতালে ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮.৩০ মিনিট থেকে দুপুর ২.৩০ মিনিট পর্যন্ত বহির্বিভাগে রোগী দেখা হয়। টিকিটের মূল্য ১০টাকা।

রোগী ভর্তি[সম্পাদনা]

হাসপাতালের অনুসন্ধান কেন্দ্র থেকে দশ টাকা দামের একটা ফরম পূরন করে জরুরী বিভাগে মেডিকেল অফিসারকে দেখানো হয়। তার পরামর্শ অনুযায়ী রোগীকে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে বিনাভাড়ার বিছানা, ভাড়া বিছানা এবং কেবিন রয়েছে। রয়েছে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা আলাদা ওয়ার্ড। সাধারণ রোগীদের পঞ্চাশ শতাংশ এবং হতদরিদ্র রোগীদের সম্পূর্ণ ওষুধ হাসপাতাল থেকে বিনামূল্যে দেওয়া হয়। এছাড়া বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য রয়েছে বিনামূল্যে চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]