বাঁকুড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন
বাঁকুড়া জংশন | ||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ভারতীয় রেল স্টেশন | ||||||||||||||||
অবস্থান | স্টেশন রোড , লালবাজার, বাঁকুড়া, পশ্চিমবঙ্গ ভারত | |||||||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৩°১৩′২৮″ উত্তর ৮৭°০৪′৩১″ পূর্ব / ২৩.২২৪৪° উত্তর ৮৭.০৭৫২° পূর্ব | |||||||||||||||
উচ্চতা | ৮৯.০০ মিটার (২৯১.৯৯ ফু) | |||||||||||||||
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল | |||||||||||||||
পরিচালিত | দক্ষিণ পূর্ব রেল | |||||||||||||||
লাইন | খড়গপুর–বাঁকুড়া–আদ্রা রেলপথ বাঁকুড়া-মসাগ্রাম রেলপথ | |||||||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ৩ | |||||||||||||||
নির্মাণ | ||||||||||||||||
গঠনের ধরন | আদর্শ (স্থল) | |||||||||||||||
অন্য তথ্য | ||||||||||||||||
অবস্থা | পরিচালনাগত | |||||||||||||||
স্টেশন কোড | বিকিউএ | |||||||||||||||
বিভাগ | আদ্রা | |||||||||||||||
ইতিহাস | ||||||||||||||||
চালু | ১৯০১ | |||||||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | ১৯৯৭-৯৮ | |||||||||||||||
আগের নাম | বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে | |||||||||||||||
পরিষেবা | ||||||||||||||||
| ||||||||||||||||
অবস্থান | ||||||||||||||||
বাঁকুড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন (আইআর কোড-বিকিউএ) দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ের আদ্রা রেল বিভাগের অধীনে খড়গপুর–বাঁকুড়া–আদ্রা রেলপথ এবং বাঁকুড়া দামোদর রেলওয়ে (বাঁকুড়া-মাসগ্রাম) রুটের একটি রেলওয়ে জংশন স্টেশন। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বাঁকুড়া জেলার বাঁকুড়া শহরে লালবাজারে অবস্থিত।[১]
এই রুটের সমস্ত লোকাল এবং এক্সপ্রেস ট্রেনগুলি বাঁকুড়া রেলস্টেশনে থামে। ভুবনেশ্বর নতুনদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসটি এখানে দাঁড়ায়। স্টেশনে যাত্রীবাহী ট্রেনের তিনটি প্লাটফর্ম এবং পণ্য ট্রেনের জন্য দুটি পণ্য পরিবহনের ছাউনি রয়েছে। জল সরবরাহের ব্যবস্থা ও সংখ্যক খাবারের দোকান রয়েছে স্টেশনে। স্টেশনটি খুব সুন্দর সঞ্চালিত অঞ্চল রয়েছে। দিল্লি, কলকাতা, রাঁচি, ভুবনেশ্বর, চেন্নাই, ব্যাঙ্গালোরের মতো সমস্ত বড় শহরগুলি বাঁকুড়া জংশনের সাথে ভালভাবে সংযুক্ত।[২]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
খড়গপুর–বাঁকুড়া–আদ্রা রেলপথটি ১৯০১ সালে খোলা হয়। বাঁকুড়া জংশন রেলস্টেশন'সহ এই রেলপথটি ১৯৯৭ -৯৮ সালে বিদ্যুতায়িত হয়। বাঁকুড়া ও বর্ধমান জেলার বাঁকুড়া এবং রায়নগরকে সংযোগকারী পুরানো মিটার গেজ বাঁকুড়া – দামোদর রেলপথ (যাকে বাঁকুড়া দামোদর নদী রেলওয়েও বলা হয়) ১৯১৬-১১সালের মধ্যে ট্রেন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ২০০৫ সালে, বাঁকুড়া – মাসগ্রাম লাইন নামে পরিচিত ১১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথটি ১,৬৭৬ মিমি (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ব্রডগেজে রূপান্তরিত হয়।[৩] পুরো ট্র্যাকটি ২০১৮-১৯ সালে বিদ্যুতায়িত হয়।[৪]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "BQA/Bankura Junction"। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৯।
- ↑ "BANKURA (BQA) Railway Station"। ndtv.com। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৯।
- ↑ "Indian Railway History Time line"। Archived from the original on জুলাই ১৪, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৯।
- ↑ "Electrification of Masagram-Bankura stretch to cut travel time"। business-standard.com। সংগ্রহের তারিখ জুন ৮, ২০১৯।