পাহাড়িকা এক্সপ্রেস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পাহাড়িকা এক্প্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনআন্তঃনগর ট্রেন
অবস্থাপরিচালিত হচ্ছে
প্রথম পরিষেবা১৬ মে ১৯৮৬; ৩৭ বছর আগে (16 May 1986)
বর্তমান পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
যাত্রাপথ
শুরুচট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন
শেষসিলেট রেলওয়ে স্টেশন
ভ্রমণ দূরত্ব৩৭৭ কিলোমিটার (২৩৪ মাইল)
রেল নং৭১৯/৭২০
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণীশোভন চেয়ার, এসি চেয়ার, এসি কেবিন
আসন বিন্যাসআছে
ঘুমানোর ব্যবস্থাআছে
খাদ্য সুবিধাআছে
বিনোদন সুবিধাআছে
মালপত্রের সুবিধাআছে
কারিগরি
গাড়িসম্ভারইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানিকৃত অত্যাধুনিক ১৪ টি পিটি ইনকা কোচ নিয়ে পাহাড়িকা এক্সপ্রেস চলাচল করে।

২ টি গার্ড ব্রেক+খাবার গাড়ি+শোভন চেয়ার, ১ টি পাওয়ার কার, ২ টি এসি চেয়ার,

১ টি এসি কেবিন ও ৮ টি শোভন চেয়ার।
ট্র্যাক গেজমিটারগেজ
রক্ষণাবেক্ষণসিলেট ও চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন
রেক ভাগকরণউদয়ন এক্সপ্রেস

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস (ট্রেন নাম্বার- ৭১৯/৭২০) বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীনে চট্টগ্রাম থেকে সিলেট পর্যন্ত চলাচলকারী একটি আন্তঃনগর ট্রেন। চট্টগ্রাম সিলেট পথে ১ম আন্তঃনগর হিসেবে চালু হয় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস যা উদ্বোধন হয় ১৬ ই মে ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে। পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ছাড়াও চট্টগ্রাম সিলেট রুটে উদয়ন এক্সপ্রেস চলাচল করে।[১][২][৩]

সময়সূচী[সম্পাদনা]

(বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচী পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সর্বশেষ সময়সূচী যাচাই করার জন্য অনুরোধ করা হলো। নিম্নোক্ত সময়সূচীটি বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫২তম সময়সূচী অনুযায়ী, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২ হতে কার্যকর।)[৪]

ট্রেন

নং

উৎস প্রস্থান গন্তব্য প্রবেশ সাপ্তাহিক

ছুটি

৭১৯ চট্টগ্রাম ৭:২০ সিলেট ১৬:৩০ সোমবার
৭২০ সিলেট ১০:১৫ চট্টগ্রাম ১৯:৩৫ শনিবার

যাত্রাবিরতি[সম্পাদনা]

(অনেকসময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক কোনো ট্রেনের যাত্রাবিরতি পরিবর্তিত হতে পারে। নিম্নোক্ত তালিকাটি ২০২০ সাল অব্দি কার্যকর।)

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম ছেড়ে গেছে"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৭ 
  2. "পাহাড়িকা-উদয়নে নতুন কোচ সংযোগ, উদ্বোধন সকাল ১০টায়"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৭ 
  3. প্রতিনিধি। "চার ঘণ্টা পর পাহাড়িকা এক্সপ্রেস চালু"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "পাহারিকা এক্স্প্রেস"আমার ত্রেইন