জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনআন্তঃনগর ট্রেন
অবস্থাপরিচালিত হচ্ছে
প্রথম পরিষেবা১৩ মে ১৯৮৬; ৩৭ বছর আগে (13 May 1986)
বর্তমান পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
যাত্রাপথ
শুরুকমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন
বিরতি১৪টি
শেষসিলেট রেলওয়ে স্টেশন
ভ্রমণ দূরত্ব২৯৪ কিলোমিটার (১৮৩ মাইল)[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
পরিষেবার হারসপ্তাহে ৬ দিন
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণীশোভন চেয়ার, এসি চেয়ার, এসি কেবিন
আসন বিন্যাসআছে
ঘুমানোর ব্যবস্থাআছে
খাদ্য সুবিধাআছে
বিনোদন সুবিধাআছে
মালপত্রের সুবিধাআছে
কারিগরি
গাড়িসম্ভারবর্তমানে এই ট্রেনটিকে ইন্দোনেশিয়ান পিটি ইনকা রেক বা কোচ দ্বারা পরিচালনা করা হয়।

এই ট্রেনটিতে ১৪টি বগি রয়েছে।

যার মধ্যে ২টি গার্ড কার+শোভন চেয়ার+খাবার গাড়ি, ২টি এসি চেয়ার, ১টি এসি স্লিপার, ১টি পাওয়ার কার, ৮টি শোভন চেয়ার বগি।
ট্র্যাক গেজমিটারগেজ
রক্ষণাবেক্ষণকমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনসিলেট রেলওয়ে স্টেশন
রেক ভাগকরণউপবন এক্সপ্রেস

জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭১৭/৭১৮) বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত ঢাকা থেকে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচলকারী একটি আন্তঃনগর ট্রেন। এটি বাংলাদেশের দ্রুত ও বিলাসবহুল ট্রেন গুলোর একটি। বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীনে ঢাকা-সিলেট রুটে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ছাড়াও পারাবত এক্সপ্রেস, উপবন এক্সপ্রেসকালনী এক্সপ্রেস চলাচল করে।[১][২][৩]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ-এর শাসনামলে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়। প্রথম দিকে যে কয়েকটি আন্তঃনগর উদ্বোধন হয় তার মধ্যে জয়ন্তিকা অন্যতম। জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস উদ্বোধন করা হয় ১৩ই মে ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে।[৪]

সময়সূচী[সম্পাদনা]

(বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচী পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সর্বশেষ সময়সূচী যাচাই করার জন্য অনুরোধ করা হলো। নিম্নোক্ত সময়সূচীটি বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫৩তম সময়সূচী অনুযায়ী, যা ২০২৩ সালের ১লা ডিসেম্বর হতে কার্যকর।)

ট্রেন

নং

উৎস প্রস্থান গন্তব্য প্রবেশ সাপ্তাহিক

ছুটি

৭১৭ কমলাপুর ১১:১৫ সিলেট ১৯:০০ মঙ্গলবার
৭১৮ সিলেট ১২:০০ কমলাপুর ১৯:২৫ বৃহষ্পতিবার

যাত্রাবিরতি[সম্পাদনা]

(অনেকসময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক কোনো ট্রেনের যাত্রাবিরতি পরিবর্তিত হতে পারে। নিম্নোক্ত তালিকাটি ২০২০ সাল অব্দি কার্যকর) জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস এর যাত্রাবিরতিসমূহ

রোলিং স্টক[সম্পাদনা]

বর্তমানে এই ট্রেনটিকে ইন্দোনেশিয়ান পিটি ইনকা রেক বা কোচ দ্বারা পরিচালনা করা হয়। এই ট্রেনটিতে ১৪টি বগি রয়েছে, যার মধ্যে ২টি গার্ড কার+শোভন চেয়ার+খাবার গাড়ি , ২টি এসি চেয়ার, ১টি এসি স্লিপার , ১টি পাওয়ার কার, ৮টি শোভন চেয়ার বগি।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "নতুন কোচ যুক্ত হলো জয়ন্তিকা ও উপবন এক্সপ্রেসে"বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "নতুন কোচে জয়ন্তিকা ও উপবন এক্সপ্রেস"দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৮ 
  4. "নতুন কোচ দিয়ে যাত্রা শুরু জয়ন্তিকা ও উপবন এক্সপ্রেসের"বার্তা২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৮