নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন

স্থানাঙ্ক: ২৩°৩২′৫২″ উত্তর ৮৯°১৫′৪৩″ পূর্ব / ২৩.৫৪৭৭৮° উত্তর ৮৯.২৬১৯৪° পূর্ব / 23.54778; 89.26194
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নাজিরগঞ্জ
ইউনিয়ন
নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ।
নাজিরগঞ্জ রাজশাহী বিভাগ-এ অবস্থিত
নাজিরগঞ্জ
নাজিরগঞ্জ
নাজিরগঞ্জ বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
নাজিরগঞ্জ
নাজিরগঞ্জ
বাংলাদেশে নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩২′৫২″ উত্তর ৮৯°১৫′৪৩″ পূর্ব / ২৩.৫৪৭৭৮° উত্তর ৮৯.২৬১৯৪° পূর্ব / 23.54778; 89.26194 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
জেলাপাবনা জেলা
উপজেলাসুজানগর উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
সাক্ষরতার হার
 • মোট৪২.৮২%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলা একটি ইউনিয়ন।[১]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন ২১টি গ্রাম ও ৪১টি মৌজা নিয়ে গঠিত। এই এলাকার প্রধান পেশা হল কৃষি। ইউনিয়নের দক্ষিণে পদ্মা নদী এবং উত্তরে গাজনার বিল আছে যার সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রচুর মানুষের সমাগম হয়।

অবস্থান[সম্পাদনা]

ইউনিয়ন পরিষদ[সম্পাদনা]

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

অত্র অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো ।

রাস্তা ঘাট[সম্পাদনা]

নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নে ২০ কিলোমিটার পাকা রাস্তা ও ১৮ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা আছে।

হাট বাজার[সম্পাদনা]

এই ইউনিয়নে ৪ টি হাট রয়েছে । এর মধ্যে দুইটি হাট বড় ও দুইটি হাট ছোট । এবং দুইটি বাজার রয়েছে ।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

৮টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৫টি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি কওমি মাদ্রাসা, ২টি হাফিজিয়া মাদ্রাসা রয়েছে ।

নাজিরগঞ্জ ৪টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছেঃ- ১।  নাজিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ।

২।  উদয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়।

৩। আমেনা খাতুন বালিকা বিদ্যালয়।

৪। শাহিদা জলিল গার্লস স্কুল

৫। নাজিরগঞ্জ বাস স্টান্ড দারুল উলূম কওমী মাদরাসা

৬। উদয়পুর মাদ্রাসা

৭। বড়খাপুর মাদ্রাসা।

দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

গাজনার বিল সহ ফেরিঘাট,নীল কুঠি,পদ্মা নদী,বড়খাঁপুর বটতলা,

প্রভৃতি দর্শনীয় স্থান উল্লেখ্য ।

ব্যাংক ও এনজিও[সম্পাদনা]

উল্লেখযোগ্য ভাবে এই ইউনিয়নে ব্র্যাক, সিসিডিবি, গ্রামীণ ব্যাংক, আশা, পাবনা প্রতিশ্রুতি, অনন্য সমাজ কল্যাণ প্রভৃতি সংস্থা রয়েছে ।

ধর্ম ও ধর্মীয় উৎসব[সম্পাদনা]

খাদ্য[সম্পাদনা]

কৃতী ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]

সরদার জয়েনউদ্দীন জন্ম : কামারহাট (১৯১৮ - ২২ ডিসেম্বর, ১৯৮৬) একজন বাংলাদেশী লেখক, ঔপন্যাসিক, গল্পকার ও সম্পাদক। তিনি বাংলাদেশে বইমেলার প্রবর্তক। বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৬৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও আদমজী সাহিত্য পুরস্কার এবং ১৯৯৪ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক-এ ভূষিত হন।

আবদুল গনি হাজারী জন্ম : নওয়াগ্রাম (১২ জানুয়ারি, ১৯২১ - ১৯৭৬) ছিলেন একজন বাঙালি কবি ও সাংবাদিক। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ১৯৬৪ সালে ইউনেস্কো পুরস্কার ও ১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার এবং সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ১৯৯০ সালে মরণোত্তর একুশে পদক লাভ করেন।

চঞ্চল চৌধুরী (জন্ম : কামারহাট ( মোহনপুর ) ১ জুন, ১৯৭৪) একজন বাংলাদেশি অভিনেতা, মডেল, শিক্ষক ও গায়ক। তিনি টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র দুই মাধ্যমেই অভিনয় করে থাকেন। অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে দুইবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, এবং সেরা অভিনেতা বিভাগে একটি দর্শক জরিপ পুরস্কার ও দুটি সমালোচক পুরস্কার বিজয়সহ মোট বারোটি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৫