মাইমুল আহসান খান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মাইমুল আহসান খান
২০১৯ সালে খান
জন্ম (1954-12-22) ২২ ডিসেম্বর ১৯৫৪ (বয়স ৬৯)
জাতীয়তাবাংলাদেশী
মাতৃশিক্ষায়তনতাশখন্দ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, ডেভিস
পেশাঅধ্যাপক, লেখক ও পণ্ডিত
উল্লেখযোগ্য কর্ম
হিউম্যান রাইটস ইন দ্য মুসলিম ওয়ার্ল্ড: ফান্ডামেন্টালিজম, কনস্টিটিউশনালিজম এন্ড ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স [মুসলিম বিশ্বে মানবাধিকার: মৌলবাদ, সাংবিধানিকতা, ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি][১]

মাইমুল আহসান খান (জন্ম:২২ ডিসেম্বর, ১৯৫৪) একজন বাংলাদেশী আইনশাস্ত্রবিদ ও তুলনামূলক আইনের একজন পণ্ডিত।[২] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের একজন সাবেক অধ্যাপক।[৩][৪][৫][৬][৭][৮] আইনশাস্ত্র, ইসলামী আইন, ইসলাম ও মুসলিম সংস্কৃতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, মানবাধিকার, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি বিষয়ে তার ব্যাপক পাণ্ডিত্য রয়েছে।[২] তিনি ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনের একজন সাবেক ফেলো যাকে ২০১২ সালে আইআইই-স্কলার রেসকিউ ফান্ড বিশ্বের নিগৃহীত হওয়া অন্যতম একজন একাডেমিক হিসেবে আখ্যায়িত করে।[২][৯] তিনি বর্তমানে লিডিং ইউনিভার্সিটির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[১০][১১]

জীবনী[সম্পাদনা]

জন্ম ও শিক্ষা[সম্পাদনা]

খান ১৯৫৪ সালের ২২ ডিসেম্বর চাঁদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পড়াশোনা করেছেন সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নে। ১৯৮১ সালে তিনি তাশখন্দ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসহ আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর এবং ১৯৮৫ সালে আইনশাস্ত্রে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৫ সালে অধ্যাপনার পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, ডেভিস থেকে তিনি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।[২]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

খান ১৯৮৬ সালে যুক্তরাজ্যের লেস্টারশায়ারে অবস্থিত ইসলামী ফাউন্ডেশনের একজন গবেষক হিসেবে তার একাডেমিক ক্যারিয়ার শুরু করেন। ১৯৯০ সালে আইন বিষয়ের একজন সহকারী অধ্যাপক হিসেবে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন এবং ২০০৭ সালে পূর্ণ অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। খান ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয় সহ অনেক বাংলাদেশি ও আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়-ইউসি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ফুলব্রাইট ফেলো এবং ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের আফগানিস্তান বিষয়ক একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন।[২]

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও গাজীপুর (বর্তমানে কুষ্টিয়া) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল এন্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজের একজন গবেষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[১২][১৩] তিনি তেহরানের ইমাম সাদিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক প্রতিকী আদালতের বিচারকদের একজন ছিলেন যেখানে মায়ানমারের রাষ্ট্রপ্রধান অং সান সু চিকে তার দেশের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমানদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধনে সমর্থনের অভিযোগে পনের বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।[১৪][১৫]

দর্শন[সম্পাদনা]

খান কুরআনের একটি মধ্যপন্থী ব্যাখ্যা সমর্থন করেন এবং "চরমপন্থী" বা "রাজনৈতিক" ইসলামের মতাদর্শকে প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে, নবী মুহাম্মদের সময়ের আইনি ধারণাগুলো সরকারের মাধ্যমে ও উপনিবেশবাদের প্রভাবে বিকৃত হয়েছে, যার ফলে বর্তমানে মুসলিম দেশগুলোতে যে আইন প্রচলিত সেগুলো বিশুদ্ধ "ইসলামী আইন" নয়, বরং "মুসলিম আইন"। তিনি মুসলিম চরমপন্থীদের "মুসলিম মৌলবাদী" বলে অভিহিত করেন।[১৬] মুসলিম সমাজে সাম্প্রদায়িক মনোভাব দূরীকরণের মাধ্যমে বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে সংলাপ ও আন্তঃসাংস্কৃতিক বোঝাপড়াকে উৎসাহিত করার উপর তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন।[১৭]

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

খান ইংরেজি, রুশবাংলায় বহু গ্রন্থ ও নিবন্ধ লিখেছেন। প্রকাশিত এমন কিছু গ্রন্থের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত:

বাংলায়
  • খান, মাইমুল আহসান (১৯৯৫)। রাষ্ট্রবিজ্ঞান। সেলফ প্রকাশনী। 
  • —— (১৯৯৭)। গ্রীক ও মুসলিম মনীষায় আইন ও রাজনীতি। খোশরোজ কিতাব মহল। 
  • —— (১৯৯৭)। রাষ্ট্রনীতি-রাজনীতি আইন ও মানবাধিকার। সেলফ প্রকাশনী। 
  • —— (১৯৯৮)। সমকালীন মুসলিম বিশ্ব: ইসলাম ও বাংলাদেশ। বিশ্বসাহিত্য ভবন। 
  • —— (১৯৯৮)। অপরাধ বিজ্ঞান : মনোরোগ ও আইনের শাসন। মুক্তচিন্তা প্রকাশন। 
  • —— (১৯৯৮)। মুসলিম-আমেরিকান যুদ্ধ: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসলাম। বিশ্বসাহিত্য ভবন। 
  • —— (১৯৯৮)। সাংবিধানিক আইন: রাজনীতিতে ধর্ম ও স্বাধীনতা। বিশ্বসাহিত্য ভবন। 
  • —— (১৯৯৮)। মানবাধিকার ও রোহিঙ্গা শরণার্থী: বাংলাদেশ প্রেক্ষিত। বিশ্বসাহিত্য ভবন। 
  • —— (২০১৪)। বাংলার হেমন্তে আরব বসন্ত। উত্তরণ। 
  • —— (২০১৭)। রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার: আন্তর্জাতিক আইন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা। কামরুল বুক হাউস। আইএসবিএন 9789843319609 
  • —— (২০১৮)। তুরস্কের ভূত-ভবিষ্যৎ: বিশ্বায়িত গুলেন আন্দোলন শিক্ষা-দীক্ষার নামই সমাজ সংস্কার। কামরুল বুক হাউস। আইএসবিএন 9789843319418 
ইংরেজিতে
  • —— (১৯৯৮)। হান্টিংটন'স সিভিলাইজেশন ইস্যুস এন্ড মোরালিটি ইন ল [হান্টিংটনের সভ্যতা প্রসঙ্গ এবং আইনে নৈতিকতা]। বিশ্ব সাহিত্য ভবন। 
  • —— (২০০৩)। হিউম্যান রাইটস ইন দ্য মুসলিম ওয়ার্ল্ড: ফান্ডামেন্টালিজম, কনস্টিটিউশনালিজম এন্ড ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স [মুসলিম বিশ্বে মানবাধিকার: মৌলবাদ, সাংবিধানিকতা, এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতি]। ক্যারোলিনা একাডেমিক প্রেস। [১]
  • —— (২০১০)। ইন্ট্রোডিউসিং ফেতুল্লাহ গুলেন ইন বেংগল এন্ড বিয়োন্ড [বাংলায় এবং তার বাইরে ফেতুল্লাহ গুলেনকে পরিচয় করিয়ে দেয়া]। নাহার লাইট ফাউন্ডেশন। 
  • —— (২০১১)। জুরিসপ্রুডেন্স: রিকনস্ট্রাকটিং দ্য আইডিয়ালস অব পলিটিক্স, লিগালিটি এন্ড মোরালিটি [আইনশাস্ত্র: রাজনীতি, আইন ও নৈতিকতার আদর্শ পুনর্গঠন]। ল'স এম্পায়ার পাবলিশিং। 
  • —— (২০১১)। দ্য ভিশন এন্ড ইমপ্যাক্ট অব ফেতুল্লাহ গুলেন: এ নিউ প্যারাডাইম ফর সোস্যল এক্টিভিজম [ফেতুল্লাহ গুলেনের দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রভাব: সামাজিক সক্রিয়তাবাদের নতুন এক দৃষ্টান্ত]। নিউ ইয়র্ক: ব্লু ডোম। [১৮]
  • —— (২০১২)। ইসলামিক ফাইন্যান্সিং এন্ড ব্যাংকিং: ফ্রম ট্রাডিশনাল ভিউজ টু এরাব স্প্রিং [ইসলামী অর্থায়ন ও ব্যাংকিং: চিরাচরিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আরব বসন্ত পর্যন্ত]। লিংকন ইউনিভার্সিটি প্রেস। 
  • —— (২০১৪)। ইন্ট্রোডাকশন টু লিগ্যাল থিওরিজ: বেসিক জুরিস্প্রুডেনশিয়াল স্টাডিজ [আইনি তত্ত্বের ভূমিকা: মৌলিক আইনশাস্ত্র অধ্যয়ন]। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট। 
  • —— (২০১৭)। ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউশনাল ল': গ্লোবালাইজেশন ভি-জা-ভি প্রোটেকশনিজম [আন্তর্জাতিক প্রাতিষ্ঠানিক আইন: বিশ্বায়ন সামনা-সামনি সংরক্ষণবাদ]। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট। 
  • —— (২০১৮)। জুরিসপ্রুডেন্স এন্ড কন্সটিটিউশনালিজমঃ এন ইন্ট্রোডাকশন ফর স্টুডেন্টস এন্ড লয়ার্স [আইনশাস্ত্র ও সংবিধানবাদঃ ছাত্র ও আইনজীবীদের জন্য একটি ভূমিকামূলক পাঠ]। কামরুল বুক হাউজ। 
সম্পাদনা
  • —— (২০০৮)। ইসলামিক জুরিসপ্রুডেন্স এন্ড উইমেন্স রাইটস: রেলিভ্যান্স টু মডার্ন ট্রেড এন্ড বিজনেস [ইসলামী আইনশাস্ত্র ও নারীর অধিকার: আধুনিক বাণিজ্য ও ব্যবসায়ে প্রাসঙ্গিকতা]। ঢাকা: নাহার লাইট ফাউন্ডেশন। 
  • —— (২০১৯)। প্রিএম্পটিভ মিলিটারি ইন্টারভেনশন অব বিগ পাওয়ার: ক্যাওয়াটিক 'নিউ অর্ডার' সিনড্রোম এন্ড চ্যালেঞ্জেস অব ইন্টারন্যাশনাল ল' [বৃহৎ শক্তির স্বতপ্রণোদিত সামরিক হস্তক্ষেপ: বিশৃঙ্খল "নয়া ব্যবস্থা" সিনড্রোম এবং আন্তর্জাতিক আইনের চ্যালেঞ্জসমূহ]। ঢাকা: কামরুল বুক হাউজ। আইএসবিএন 978-984-33-1986-9 
অনুবাদ
  • জিরিং, লরেন্স (১৯৯২)। বাংলাদেশ ফ্রম মুজিব টু এরশাদ: এন ইন্টারপ্রেটিভ স্টাডি (অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস) [বাংলাদেশের বিশ্লেষণধর্মী ইতিহাস: মুজিব থেকে এরশাদ]। ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড। 

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Reviews of Human Rights in the Muslim World: Fundamentalism, Constitutionalism and International Politics:
    • Agberemi, H. (২০০৪)। "Book Reviews: Human Rights in the Muslim World: Fundamentalism, Constitutionalism and International Politics"। Human Rights Law Review। Oxford University Press। 4 (1): 180–186। আইএসএসএন 1461-7781ডিওআই:10.1093/hrlr/4.1.180 
    • An-Na'im, , Abdullahi Ahmed (২০০৪)। "Book Reviews: Human Rights in the Muslim World: Fundamentalism, Constitutionalism and International Politics"। European Journal of International Law। Oxford University Press (Italy)। 15 (12): 400–404। 
    • Klinghoffer, Arthur (২০০৪)। "Book review:The Muslim World: Fundamentalism, Constitutionalism and International Politics"American Muslim Perspective। ২০১৬-০৬-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৮ 
  2. "Maimul Ahsan Khan"IIE Scholar Rescue Fund। ২০ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৯ 
  3. "Experts urge China to break silence on Rohingya crisis"www.aa.com.tr। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-৩০ 
  4. "'Genuine' Friendship with China Can Help End Rohingya Muslims' Sufferings: Bangladeshi Prof. - World news"Tasnim News Agency (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-৩০ 
  5. صنا 2 (২০১৮-০২-১২)। "فعالان حقوق بشر: آوارگان مسلمان میانمار را دریابید / عربستان از آب گل آلود ماهی می گیرد"خبرگزاری صنا (ফার্সি ভাষায়)। ২০১৮-০২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০১ 
  6. حاتمی, اعظم। "استاد دانشگاه داکا: باید نگاه جامعتری در مورد اقلیت ها داشته باشیم | خبرگزاری بین المللی شفقنا" (ফার্সি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০১ 
  7. "Faculty Members List: Department of Law"University of Dhaka 
  8. Staff, S. A. M. (২০১৭-০১-১৮)। "Bangladesh must live up to its image as an emerging South Asian Tiger: Dr. Maimul Ahsan Khan, Prof. of Law, DU"Southasian Monitor (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-৩০ 
  9. "Scholar Rescue Fund - About"Institute of International Education। ২ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  10. "Prof. Dr. Md. Maimul Ahsan Khan –"Leading University। ২০২১-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৮ 
  11. "লিডিং ইউনিভার্সিটিতে প্রফেসর ড. মো. মাইমুল আহসান খানের যোগদান"সিলেটের ডাক। ২০২১। ২০২১-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৮ 
  12. "Suu Kyi slammed"The Independent। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৯ 
  13. "Profile of Dr. Maimul Ahsan Khan"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৯ 
  14. "Symbolic Court in Iran Sentences Myanmar's Suu Kyi to 15 Years in Jail - Society/Culture news"Tasnim News Agency (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৯ 
  15. "Symbolic court sentences Myanmar's Suu Kyi to 25 years in jail"Tehran Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৯ 
  16. Klinghoffer, Arthur (২০০৪)। "Book review:The Muslim World: Fundamentalism, Constitutionalism and International Politics"American Muslim Perspective। ২০১৬-০৬-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৮ 
  17. An-Na'im, Abdullahi Ahmed (২০০৪)। "Book Reviews: Human Rights in the Muslim World: Fundamentalism, Constitutionalism and International Politics"। European Journal of International Law। Oxford University Press (Italy)। 15 (12): 400–404 [403]। 
  18. "Bangladeshi professor published his second book on Fethullah Gulen"Hizmet News। ৭ ডিসেম্বর ২০১০। ২১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]