শামিলা কোহেস্তানি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শামিলা কোহেস্তানি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম শামিলা কোহেস্তানি
জন্ম স্থান কাবুল, আফগানিস্তান
মাঠে অবস্থান ফরোয়ার্ড
জাতীয় দল
আফগানিস্তান

শামিলা কোহেস্তানি একজন আফগান নারী ফুটবল খেলোয়াড় এবং আফগানিস্তানের মহিলা ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ব্লেয়ারসটাউনের ব্লেয়ার অ্যাকাডেমির বোর্ডিং স্কুলে পড়ালেখা করেন। ২০০৭ সালে, মহিলা দলের হয়ে প্রথম টুর্নামেন্টে তিনি ছয় গোল করেন।[১] ২০০৬ সালে, তিনি আর্থার অ্যাশে কারেজ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন।[২] আওয়িস্তা আইউবের কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত আফগান যুব স্পোর্টস এক্সচেঞ্জ কর্তৃক আয়োজিত ফুটবল ক্লিনিকের অংশ হিসাবে কোহেস্তানি ২০০৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করেন। ২০০৬ এর প্রথম দিকে, তিনি কাবুলের প্রোগ্রাম ক্লিনিকে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[১] ২০০৬ সালে তিনি নিউ জার্সির হাইটস্টাউনে জুলি ফাউডি সকার লিডারশিপ একাডেমি (জেএফএসএলএ) এ অংশগ্রহণ করেন।[৩] ব্লেয়ার অ্যাকাডেমি থেকে স্নাতক করার পর, শামিলা ম্যাডিসনের ড্রিউ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন এবং ২০১২ সালে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।

স্পোর্টস অ্যাডভোকেট হিসাবে, শামিলা ফুটবলের গুরুত্ব সম্পর্কে এবং তার ও তার দলকে সামাজিক নিয়ম ভেঙে ফেলার এবং যুদ্ধবিধ্বস্থ দেশে ইতিহাস তৈরির ক্ষমতা ফুটবল কীভাবে দিয়েছে তার সম্পর্কে বলেছেন। শামিলা সারা বিশ্বে নারীর সমস্যার কণ্ঠস্বর হয়েছেন এবং খেলাধুলাই জীবন পরিবর্তনের সুযোগ প্রদান করতে পারে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চ বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, সম্মেলন, এবং তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। লিঙ্গ সমতা বাড়াতে এবং বিশ্ব জুড়ে তরুণ মহিলাদের আস্থা বজায় রাখার জন্য ফুটবল এবং অন্যান্য খেলাধুলাকে কীভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে তার উপর শামিলা বক্তৃতায় জোড় প্রদান করতেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Drape, Joe (২০০৮-০২-১১)। "Soccer as an Escape to Hope for Afghan Teenager"The New York Timesআইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-২৭ 
  2. "Shamila Kohestani a voice for equality"espnW। ২০১৬-০৩-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-২৭ 
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

জুলাই ২০১৩- মেয়েদের ফুটবলের পুনরূজ্জীবন

ডিসেম্বর ২০১২- TEDxWomen - ফুটবলের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন