শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)
| শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ) | |
|---|---|
| বিবরণ | বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালনায় অবদানের জন্য |
| অবস্থান | ঢাকা |
| দেশ | বাংলাদেশ |
| পুরস্কারদাতা | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী |
| প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৭৬ |
| সর্বশেষ পুরস্কৃত | ২০২০ |
| বর্তমানে আধৃত | তানিম রহমান অংশু (ন ডরাই) |
| ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
শ্রেষ্ঠ পরিচালকের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের চলচ্চিত্র পরিচালকদের জন্য সর্বাপেক্ষা সম্মানীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, যা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অংশ হিসাবে ১৯৭৬ সাল থেকে দেওয়া হয়।[১] এই বিভাগে প্রথম পুরস্কার অর্জন করেন নারায়ণ ঘোষ মিতা লাঠিয়াল ছায়াছবি পরিচালনার জন্য।[২] সর্বাধিক চারবার এই পুরস্কার অর্জন করেন এ জে মিন্টু, তিনবার পান শেখ নিয়ামত আলী এবং দুবার করে পান আমজাদ হোসেন, আবদুল্লাহ আল মামুন, কামাল আহমেদ, চাষী নজরুল ইসলাম, তানভীর মোকাম্মেল, ও কাজী হায়াৎ।
বিজয়ী পরিচালক[সম্পাদনা]
সুভাষ দত্ত (বামে) বসুন্ধরা (১৯৭৭) এবং আমজাদ হোসেন (ডানে) গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮) ও ভাত দে (১৯৮৪) চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন (বামে) এখনই সময় (১৯৮০) ও দুই জীবন (১৯৮৮) এবং তানভীর মোকাম্মেল (ডানে) চিত্রা নদীর পারে চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।
আবু সাইয়ীদ (বামে) কিত্তনখোলা (২০০০) এবং তৌকির আহমেদ (ডানে) জয়যাত্রা (২০০৪) চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।
সুচন্দা (বামে) হাজার বছর ধরে (২০০৫) এবং কাজী মোরশেদ (ডানে) ঘানি (২০০৬) চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।
মুরাদ পারভেজ (বামে) চন্দ্রগ্রহণ (২০০৮) এবং হুমায়ূন আহমেদ (ডানে) ঘেটুপুত্র কমলা (২০১২) চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।
.jpg)
মাসুদ পথিক ২০১৪ সালে নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ এবং মোরশেদুল ইসলাম ২০১৫ সালে অনিল বাগচীর একদিন চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।
১৯৭০-এর দশক[সম্পাদনা]
| বছর | বিজয়ী পরিচালক | চলচ্চিত্র | সূত্র |
|---|---|---|---|
| ১৯৭৫ | নারায়ণ ঘোষ মিতা | লাঠিয়াল | [২] |
| ১৯৭৬ | হারুনর রশিদ | মেঘের অনেক রং | |
| ১৯৭৭ | সুভাষ দত্ত | বসুন্ধরা | |
| ১৯৭৮ | আমজাদ হোসেন | গোলাপী এখন ট্রেনে | |
| ১৯৭৯ | মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী | সূর্য দীঘল বাড়ী |
১৯৮০-এর দশক[সম্পাদনা]
| বছর | বিজয়ী পরিচালক | চলচ্চিত্র | সূত্র |
|---|---|---|---|
| ১৯৮০ | আবদুল্লাহ আল মামুন | এখনই সময় | |
| ১৯৮১ | কোন পুরস্কার দেয়া হয় নি | ||
| ১৯৮২ | মোহাম্মদ মহিউদ্দিন | বড় ভালো লোক ছিল | [৩] |
| ১৯৮৩ | কামাল আহমেদ | লালু ভুলু | |
| ১৯৮৪ | আমজাদ হোসেন | ভাত দে | |
| ১৯৮৫ | শেখ নিয়ামত আলী | দহন | |
| ১৯৮৬ | চাষী নজরুল ইসলাম | শুভদা | |
| ১৯৮৭ | এ জে মিন্টু | লালু মাস্তান | |
| ১৯৮৮ | আবদুল্লাহ আল মামুন | দুই জীবন | |
| ১৯৮৯ | এ জে মিন্টু | সত্য মিথ্যা | |
১৯৯০-এর দশক[সম্পাদনা]
| বছর | বিজয়ী পরিচালক | চলচ্চিত্র | সূত্র |
|---|---|---|---|
| ১৯৯০ | কামাল আহমেদ | গরীবের বউ | [৪] |
| ১৯৯১ | এ জে মিন্টু | পিতা মাতা সন্তান | |
| ১৯৯২ | মতিন রহমান | অন্ধ বিশ্বাস | |
| ১৯৯৩ | এ জে মিন্টু | বাংলার বধূ | |
| ১৯৯৪ | কাজী হায়াৎ | দেশপ্রেমিক | |
| ১৯৯৫ | শেখ নিয়ামত আলী | অন্য জীবন | |
| ১৯৯৬ | আখতারুজ্জামান | পোকা মাকড়ের ঘর বসতি | |
| ১৯৯৭ | চাষী নজরুল ইসলাম | হাঙর নদী গ্রেনেড | |
| ১৯৯৮ | শ্রেষ্ঠ পরিচালকের জন্য পুরস্কার দেওয়া হয়নি | ||
| ১৯৯৯ | তানভীর মোকাম্মেল | চিত্রা নদীর পারে | |
২০০০-এর দশক[সম্পাদনা]
| বছর | বিজয়ী পরিচালক | চলচ্চিত্র | সূত্র |
|---|---|---|---|
| ২০০০ | আবু সাইয়ীদ | কিত্তনখোলা | |
| ২০০১ | তানভীর মোকাম্মেল | লালসালু | |
| ২০০২ | কাজী হায়াৎ | ইতিহাস | |
| ২০০৩ | শ্রেষ্ঠ পরিচালকের জন্য পুরস্কার দেওয়া হয়নি | ||
| ২০০৪ | তৌকির আহমেদ | জয়যাত্রা | [৫] |
| ২০০৫ | কোহিনুর আক্তার সুচন্দা | হাজার বছর ধরে | |
| ২০০৬ | কাজী মোরশেদ | ঘানি | |
| ২০০৭ | এনামুল করিম নির্ঝর | আহা! | |
| ২০০৮ | মুরাদ পারভেজ | চন্দ্রগ্রহণ | [৬] |
| ২০০৯ | সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড | গঙ্গাযাত্রা | |
২০১০-এর দশক[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।
- ↑ ক খ "লাঠিয়াল"। দৈনিক সমকাল। ১৫ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ফজলে এলাহী (২ অক্টোবর ২০১৫)। "সাদাকালোয় সোনালি দিন"। বণিক বার্তা। ২০১৫-১১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৬।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা ১৯৭৫-২০১২" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। ঢাকা: তথ্য মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)। পৃষ্ঠা ১–২৩। ১ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "National Film Awards for the last fours years announced" [চার বছরের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ঘোষণা]। দ্য ডেইলি স্টার। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৮ ঘোষণা"। প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "সেরা ছবি গহীনে শব্দ, অভিনয়ে সাকিব-পূর্ণিমা"। দৈনিক আজাদী। ২২ মার্চ ২০১২। ২০১৬-১১-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Guerrilla bags 10 National Film Awards"। বিডিনিউজ। ১৭ মার্চ ২০১৩। ২ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে 'মৃত্তিকা মায়া'র জয়জয়কার"। বিডিনিউজ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১০ মার্চ ২০১৫। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৫ ঘোষণা: 'বাপজানের বায়োস্কোপ'-এর জয়জয়কার"। বাংলা ট্রিবিউন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৮ মে ২০১৭। ১৩ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১৭।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬" (পিডিএফ)। তথ্য মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ সরকার। ৪ এপ্রিল ২০১৮। ৫ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ ক খ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৭ ও ২০১৮"। তথ্য অধিদফতর। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৯" (পিডিএফ)। তথ্য মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০২০।