প্রবেশদ্বার:জীববিজ্ঞান/নির্বাচিত জীবনী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস (৮ই জানু‍য়ারি, ১৮২৩ - ৭ই নভেম্বর, ১৯১৩) ছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ, অনুসন্ধিৎসু পর্যটক, ভূগোলবিদ, নৃবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী। তিনি সবচেয়ে বিখ্যাত স্বাধীনভাবে "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে বিবর্তন" তত্ত্ব প্রণয়নের জন্য; এক্ষেত্রে তাঁকে চার্লস ডারউইনের সাথে যৌথভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ওয়ালেস বিশ্বের বেশ কিছু স্থানে প্রকৃতি পর্যবেক্ষণের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন; তার প্রথম গন্তব্য ছিল আমাজন নদীর উপত্যকা, এরপর যান মালয় দ্বীপপুঞ্জে যেখানে তিনি এমন একটি বিভাজন রেখা আবিষ্কার করেন যা ইন্দোনেশীয় দ্বীপপুঞ্জকে দুই ভাগে ভাগ করে এবং যার পূর্বের প্রাণীরা এশীয় ধরণের, আর পশ্চিমের প্রাণীরা অস্ট্রালেশীয় ধরণের। এই রেখাকে বর্তমানে ওয়ালেস রেখা বলা হয়।

ওয়ালেস একজন প্রসিদ্ধ লেখক, বৈজ্ঞানিক ও সামাজিক দুই বিষয়েই তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া তে ভ্রমণ নিয়ে তার লেখা দ্য মালয় আর্কিপেলাগো সম্ভবত উনবিংশ শতকে প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক অভিযান বিষয়ক সেরা বই। প্রকৃতির ইতিহাস বিষয়ে উৎসাহী হওয়ায় তিনি ছিলেন মানুষের দ্বারা পরিবেশের দূষণের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশকারী প্রথম বিজ্ঞানীদের একজন। ঊনবিংশ শতকে প্রাণীদের ভৌগলিক বণ্টন বিষয়ে তাকে সবচেয়ে বিজ্ঞদের একজন মনে করা হতো এবং অনেক সময় তাকে জীবভূগোলের জনক বলা হয়। বাকি অংশ পড়ুন...


নিচের ‘’’নির্বাচিত জীবনী'’’’গুলো প্রধান পাতায় দেখা যাবে , অবস্থান অনুযায়ী নম্বরযুক্ত ভাবে দেওয়া হল :

নং নিবন্ধর সারসংক্ষেপ

সালিম আলী (জন্ম: নভেম্বর ১২, ১৮৯৬ – মৃত্যু: জুলাই ২৭, ১৯৮৭) একজন বিখ্যাত ভারতীয় পক্ষীবিদ এবং প্রকৃতিপ্রেমী। তিনিই প্রথম কয়েকজন ভারতীয়দের মধ্যে একজন যারা ভারতের পাখিদের সম্বন্ধে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে জরিপ পরিচালনা করেন। তার পাখিবিষয়ক বইগুলো পক্ষীবিজ্ঞানের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। ১৯৪৭-এর পর তিনি বোম্বে ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটিতে গুরুত্বপূর্ণ আসনে জায়গা করে নেন এবং সংগঠনটির উন্নয়নে সরকারী সাহায্যের সংস্থান করে দেন। তিনি ভরতপুর পক্ষী অভয়ারণ্য (কেওলাদেও জাতীয় উদ্যান) প্রতিষ্ঠা করেন এবং তাঁরই উদ্যোগে বর্তমান সাইলেন্ট ভ্যালি জাতীয় উদ্যান নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে বেঁচে যায়। ভারতে পক্ষীবিদ্যার ঐতিহাসিক পটভূমি নিয়েও সালিম আলীর বিরাট আগ্রহ ছিল। তার প্রথম দিকের কয়েকটি নিবন্ধতে ভারতের প্রাকৃতিক ইতিহাসে মুঘল সম্রাটদের অবদান বর্ণনা করেছেন। ভারত সরকার তাঁকে ১৯৫৮ সালে পদ্মভূষণ এবং ১৯৭৬ সালে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক উপাধি পদ্মবিভূষণে ভূষিত করে। পাখি বিষয়ে তাঁর অনবদ্য অবদানের জন্য তিনি "'ভারতের পক্ষীমানব'" হিসেবে পরিচিত। বাকি অংশ পড়ুন...

আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস (৮ই জানু‍য়ারি, ১৮২৩ - ৭ই নভেম্বর, ১৯১৩) ছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ, অনুসন্ধিৎসু পর্যটক, ভূগোলবিদ, নৃবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী। তিনি সবচেয়ে বিখ্যাত স্বাধীনভাবে "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে বিবর্তন" তত্ত্ব প্রণয়নের জন্য; এক্ষেত্রে তাঁকে চার্লস ডারউইনের সাথে যৌথভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ওয়ালেস বিশ্বের বেশ কিছু স্থানে প্রকৃতি পর্যবেক্ষণের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন; তার প্রথম গন্তব্য ছিল আমাজন নদীর উপত্যকা, এরপর যান মালয় দ্বীপপুঞ্জে যেখানে তিনি এমন একটি বিভাজন রেখা আবিষ্কার করেন যা ইন্দোনেশীয় দ্বীপপুঞ্জকে দুই ভাগে ভাগ করে এবং যার পূর্বের প্রাণীরা এশীয় ধরণের, আর পশ্চিমের প্রাণীরা অস্ট্রালেশীয় ধরণের। এই রেখাকে বর্তমানে ওয়ালেস রেখা বলা হয়।

ওয়ালেস একজন প্রসিদ্ধ লেখক, বৈজ্ঞানিক ও সামাজিক দুই বিষয়েই তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া তে ভ্রমণ নিয়ে তার লেখা দ্য মালয় আর্কিপেলাগো সম্ভবত উনবিংশ শতকে প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক অভিযান বিষয়ক সেরা বই। প্রকৃতির ইতিহাস বিষয়ে উৎসাহী হওয়ায় তিনি ছিলেন মানুষের দ্বারা পরিবেশের দূষণের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশকারী প্রথম বিজ্ঞানীদের একজন। ঊনবিংশ শতকে প্রাণীদের ভৌগলিক বণ্টন বিষয়ে তাকে সবচেয়ে বিজ্ঞদের একজন মনে করা হতো এবং অনেক সময় তাকে জীবভূগোলের জনক বলা হয়। বাকি অংশ পড়ুন...