জীবনযাত্রার মান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উন্নত দেশ গুলো মার্ক করে বুঝানো হয়েছে

জীবনযাত্রার মান বলতে বুঝায় কোন এলাকার সাধারণত দেশের সম্পদের পরিমাণ, মানুষের আয়, চাহিদা, আর্থ-সামাজিক অবস্থা। জীবনযাত্রার মানে অনেকগুলো উপাদান রয়েছে যেমন-চাকরি বাজার, কর্মক্ষমতা, শ্রেণী -বৈষম্য, মুদ্রাস্ফীতি, এক বছরে ছুটির পরিমাণ, ক্রয়ক্ষমতা, সেবার ব্যয়,শিক্ষার সহজলভ্যতা, রাজনৈতিক স্থিতীশিলতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা, জলবায়ু, প্রকৃতিক অবস্তুা, জাতীয় অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি ইত্যাদি। বেঁচে থাকার মানদণ্ড আমাদের জীবনের মানের উপর নির্ভর করে।[১]

মাপকাঠি[সম্পাদনা]

জীবনযাত্রার মান সাধারনত হিসেব করা হয় মাথাপিছু আয় এবং দারিদ্রতার হার দিয়ে। অন্য কিছু উপাদান যেমন- শিক্ষার অবস্থা,আয়-বৃদ্ধি ইত্যাদি ও যোগ করা হয়। জীবনযাত্রার মান শব্দটি মূলত গুনগত জীবনের বিপরীত হিসেবে ধরা হয় যেখানে শুধু উপদানগত মান থাকবে না।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Standard of Living Definition"। Investopedia.com। ২৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯