কেভিন রাইট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কেভিন রাইট
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামকেভিন জন রাইট
জন্ম (1953-12-27) ২৭ ডিসেম্বর ১৯৫৩ (বয়স ৭০)
উত্তর ফ্রিম্যান্টল, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
ভূমিকাউইকেট-রক্ষক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৩০১)
২৭ জানুয়ারি ১৯৭৯ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট৩ নভেম্বর ১৯৭৯ বনাম ভারত
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৫৪)
৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই১৬ জুন ১৯৭৯ বনাম কানাডা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭৪/৭৫–১৯৭৯/৮০ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া
১৯৮০/৮১–১৯৮৩/৮৪সাউথ অস্ট্রেলিয়া
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১০ ৮৫ ২০
রানের সংখ্যা ২১৯ ২৯ ২৫৫১ ১৩৬
ব্যাটিং গড় ১৬.৮৫ ১৪.৫০ ২৬.৮৫ ১৭.০০
১০০/৫০ -/১ -/- ২/১১ -/-
সর্বোচ্চ রান ৫৫* ২৩ ১০৫ ২৩
বল করেছে - - - -
উইকেট - - - -
বোলিং গড় - - - -
ইনিংসে ৫ উইকেট - - - -
ম্যাচে ১০ উইকেট - - - -
সেরা বোলিং - - - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৩১/৪ ৮/- ২৬৯/২৫ ২৪/৩
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২ ডিসেম্বর ২০১৮

কেভিন জন রাইট (ইংরেজি: Kevin Wright; জন্ম: ২৭ ডিসেম্বর ১৯৫৩) পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার উত্তর ফ্রিম্যান্টল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ও প্রথিতযশা অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ১৯৭৯ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন কেভিন রাইট

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৯৭৪-৭৫ মৌসুম থেকে ১৯৮৩-৮৪ মৌসুম পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে পদচারণ ছিল কেভিন রাইটের। বিখ্যাত উইকেট-রক্ষক রড মার্শের ন্যায় পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় জন্মগ্রহণকারী খেলোয়াড়ের এলাকায় কেভিন রাইট বড় হন। ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে সফররত ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার।[১] এছাড়াও, ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে রড মার্শ অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে খেলার জন্য নিউজিল্যান্ড গমন করলে বেশ কিছু খেলায় ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে খেলার সুযোগ পান।

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটে রড মার্শ যোগদান করলে তাকে অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করা থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়। ফলশ্রুতিতে, ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় নিয়মিত উইকেট-রক্ষক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার অপূর্ব সুযোগ আসে কেভিন রাইটের।[২] ঐ মৌসুমে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দল শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা বিজয়ে সক্ষমতা দেখায়। ৩৫ গড়ে ২১১ রান তুলেন তিনি। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ করেন ৫৯।[৩]

সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বশেষ খেলায় অধিনায়কত্ব করেন। ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে সীমিত ওভার ক্রিকেটের ম্যাকডোনাল্ডস কাপের চূড়ান্ত খেলায় দলকে বিজয়ী করেন।[৪]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১০টি টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তার। পাশাপাশি বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা চলাকালে ৫টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন তিনি। ৩ নভেম্বর, ১৯৭৯ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে কেভিন রাইটের।

১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে স্টিভ রিক্সনকে ভারতের বিপক্ষে খেলার জন্য অস্ট্রেলিয়ার উইকেট-রক্ষক হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়েছিল। এরপর তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমন করেন। ১৯৭৮-৭৯ মৌসুমে জন ম্যাকলিনকে রিক্সনের স্থলাভিষিক্ত করা হয়। চার টেস্ট খেলার পর ম্যাকলিন আঘাতপ্রাপ্ত হলে পঞ্চম টেস্ট খেলার জন্য কেভিন রাইটকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৫] ঐ সময় তিনি ৮৩টি ডিসমিসালের সাথে জড়িত ছিলেন।[৬] রাইট ২৯ ও ০ রান তুলেন। তন্মধ্যে, তার সংগৃহীত ২৯ রান অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ছিল।[৭] এর পরপরই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুইটি ওডিআই খেলার জন্য অস্ট্রেলিয়া দলে রাখা হয়। ঐ দুই খেলাতেই অস্ট্রেলিয়া দল জয়লাভ করেছিল।[৮][৯] ষষ্ঠ টেস্টে তিনি ৩ ও ৫ রান তুলেন। ঐ টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দল আরও একটি পরাজয়ের শিকার হয়।[১০]

১৯৭৮-৭৯ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শেষে জন ম্যাকলিনের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি। ঐ সিরিজ শেষে অল্প কিছুদিন পরই একই মৌসুমে সফররত পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই টেস্টে অংশ নেন। এরপর ১৯৭৯ সালের শেষদিকে অস্ট্রেলিয়া দলের সাথে ভারত গমন করেন। ঐ সিরিজে ছয় টেস্টের প্রত্যেকটিতেই অংশগ্রহণ ছিল কেভিন রাইটের। ১০ মাসের মধ্যেই ১০টি টেস্ট খেলতে পেরেছিলেন।

পাকিস্তান গমন, ১৯৭৯-৮০[সম্পাদনা]

পাকিস্তানের বিপক্ষে পরবর্তী দুই টেস্টে কেভিন রাইটকে উইকেট-রক্ষণের দায়িত্বে রাখা হয়। প্রথম টেস্টে সাতটি ডিসমিসাল ঘটান এবং ব্যাট হাতে ৯ ও ১ রান তুলেন তিনি।[১১][১২] দ্বিতীয় টেস্টেও তিনি সাতটি ডিসমিসাল ঘটিয়েছিলেন। ১৬ রান তুলে অস্ট্রেলিয়ার কষ্টার্জিত জয়ে কিছুটা ভূমিকা রাখেন।[১৩] ঐ গ্রীষ্মে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৭ গড়ে ৩০০ রান তুলেছিলেন তিনি। এছাড়াও ৫৩ কট ও ৩ স্ট্যাম্পিং সহযোগে ৫৭ ডিসমিসাল ঘটান।

১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ড গমন করেন। ঐ সফরে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশ নেন। এরপর ভারতে ছয় টেস্টের সিরিজেও অংশগ্রহণ ছিল তার।[১৪][১৫] বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬ রান,[১৬] পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৩ রান তুলেন।[১৭] তবে, কানাডার বিপক্ষে তাকে ব্যাট হাতে মাঠে নামতে হয়নি।[১৮]

ভারত গমন, ১৯৭৯-৮০[সম্পাদনা]

ভারতের মাটিতে পদার্পণ করেই উদ্বোধনী খেলায় ৫২ রান তুলেছিলেন।[১৯] প্রথম টেস্টে ২০ ও ৫ রান তুলেন। তবে, তার এ সংগ্রহ অধিনায়ক কিম হিউজকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি।[২০][২১]

দ্বিতীয় টেস্টে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে ১৬ রান তুলেছিলেন।[২২] তৃতীয় টেস্টে করেন ৬ ও ১১ রান।[২৩] চতুর্থ টেস্টে ৫৫ ও ১৫ রানের দুই অঙ্কের কোটা স্পর্শ করতে পেরেছিলেন।[২৪][২৫] তবে, পঞ্চম টেস্টে ০ ও ১২ রান তুলেন।[২৬] ৬ষ্ঠ টেস্টে করেন ১১ ও ৫ রান।[২৭]

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট পরবর্তী সময়কাল[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে আসার পর বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়েরা নিজেদেরকে খেলার জগতে সম্পৃক্ত করার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেন। কেভিন রাইট পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া দলের বাইরে থাকেন ও অস্ট্রেলিয়া দলের অন্যতম সদস্য রড মার্শ তার স্থলাভিষিক্ত হন।[২৮] বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট শেষ হলে অস্ট্রেলিয়া দলসহ ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দল থেকে রড মার্শের কাছে স্থানচ্যূত হন। এরপর তিনি সাউথ অস্ট্রেলিয়ায় চলে যান ও প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন অব্যাহত রাখেন।

রড মার্শের আন্তর্জাতিক দায়িত্ব পালনকালে আটটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান। ৩৫ গড়ে ৩২২ রান তুলেন তিনি। তন্মধ্যে সর্বোচ্চ করেন ৮৮ রান ও ৩৪টি ডিসমিসাল ঘটানোয় পারদর্শীতা দেখান। শেফিল্ড শিল্ডে তাসমানিয়ার বিপক্ষে একটি খেলায় সাতটি ডিসমিসাল ও ৫৫ রান তুলে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন কেভিন রাইট।[২৯] তাসত্ত্বেও, অস্ট্রেলীয় দল নির্বাচকমণ্ডলী ১৯৮০ সালে পাকিস্তান গমনের জন্য মার্শের বিকল্প উইকেট-রক্ষক হিসেবে ভিক্টোরিয়ার রিচি রবিনসনকে দলে যুক্ত করে।[৩০]

দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ায় অন্তর্ভুক্তি[সম্পাদনা]

১৯৮০-৮১ মৌসুমে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ায় চলে যান। সেখানে ২৮ গড়ে ৩৯৯ রান তুলেন। তন্মধ্যে, ১০৫ রান তুলে ব্যক্তিগত প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকান ও ২৭ ডিসমিসাল ঘটান। তবে, ১৯৮১ সালের অ্যাশেজ সিরিজে দল নির্বাচকমণ্ডলী কর্তৃক উপেক্ষার পাত্রে পরিণত হন ও দ্বিতীয় উইকেট-রক্ষক হিসেবে স্টিভ রিক্সনকে নামাঙ্কিত করা হয়। ১৯৮১-৮২ মৌসুমে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা বিজয়ী দলের সদস্য ছিলেন কেভিন রাইট। এ মৌসুমটি দূর্দান্ত কাটান। ৩৯.২০ গড়ে ৩৯২ রান তুলে ব্যক্তিগত সেরা মৌসুম পাড় করেন। অপরাজিত ১০৪ রানের ইনিংস খেলার পাশাপাশি ৩২ ডিসমিসাল ঘটান তিনি। ঐ দলের সাথে আরও দুই মৌসুম খেলেন। ১৯৮২-৮৩ মৌসুমে ৩০.৩৩ গড়ে ৪৫৫ রান করেন। পরের মৌসুমে ১৬.৪০ গড়ে ১৬৪ রান তুলেন। নিয়মিত অধিনায়ক ডেভিড হুকসের অনুপস্থিতিতে দলের অধিনায়কত্ব লাভ করেন।

১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে শেফিল্ড শিল্ডে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার ফলাফল বেশ হতাশাব্যঞ্জক ছিল। তবে, ম্যাকডোনাল্ডস কাপের শিরোপা বিজয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন তিনি।[৩১] ঐ মৌসুমে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যান ওয়েন ফিলিপস দলের কিছু একদিনের খেলায় উইকেট-রক্ষণের দায়িত্বভার প্রদান করা হয়। ১৯৮৪ সালের শুরুতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমনের জন্য ফিলিপসকে অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট উইকেট-রক্ষক হিসেবে মনোনীত করা হয়। ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমের শুরুতে সাউথ অস্ট্রেলিয়া কর্তৃপক্ষ রাইটকে দলের উইকেট-রক্ষক ও সহঃঅধিনায়কের দায়িত্বভার অর্পণ করে। ফলশ্রুতিতে, ফিলিপস ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার দিকে ধাবিত হবার চেষ্টায় লিপ্ত হন।[৩২] তবে, সেপ্টেম্বরে কেভিন রাইট প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর নেন।[৩৩]

অবসর[সম্পাদনা]

১৯৮৪ সালে ওয়েন ফিলিপসকে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার উইকেট-রক্ষক মনোনীত করা হলে কেভিন রাইট প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটকে বিদায় জানান। সিডনিতে চলে যান ও ঈগল ইন্স্যুরেন্সের নিউ সাউথ ওয়েলসের বিভাগীয় ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেন।[৩৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/34/34808.html
  2. "SHEFFIELD SHIELD Victoria seeks revenge after loss to WA"The Canberra Times51, (14,595)। Australian Capital Territory, Australia। ২৮ জানুয়ারি ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  3. https://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1577/f_Batting_by_Season.html
  4. "South Australia v Western Australia 1983-84"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৫ 
  5. "England picks same side, Maclean still doubtful"The Canberra Times53, (15,811)। Australian Capital Territory, Australia। ৬ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 38। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  6. "Wright and Carlson in fifth Test team"The Canberra Times53, (15,827)। Australian Capital Territory, Australia। ২২ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  7. http://www.espncricinfo.com/series/17115/scorecard/63224/australia-vs-england-5th-test-england-tour-of-australia-1978-79/
  8. http://www.espncricinfo.com/series/17115/scorecard/64170/australia-vs-england-4th-odi-england-tour-of-australia-1978-79/
  9. http://www.espncricinfo.com/series/17115/scorecard/64171/australia-vs-england-5th-odi-england-tour-of-australia-1978-79/
  10. http://www.espncricinfo.com/series/17115/scorecard/63225/australia-vs-england-6th-test-england-tour-of-australia-1978-79/
  11. "The Canberra Times"The Canberra Times53, (15,875)। Australian Capital Territory, Australia। ১১ মার্চ ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 19। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  12. http://www.espncricinfo.com/series/17094/scorecard/63235/australia-vs-pakistan-1st-test-pakistan-tour-of-australia-1978-79/
  13. http://www.espncricinfo.com/series/17094/scorecard/63236/australia-vs-pakistan-2nd-test-pakistan-tour-of-australia-1978-79/
  14. "Intense English summer"The Canberra Times53, (15,924)। Australian Capital Territory, Australia। ২৯ এপ্রিল ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 28। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  15. "Wood back for tour of India"The Canberra Times53, (16,004)। Australian Capital Territory, Australia। ১৯ জুলাই ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  16. http://www.espncricinfo.com/series/8039/scorecard/65052/england-vs-australia-3rd-match-world-cup-1979/
  17. http://www.espncricinfo.com/series/8039/scorecard/65055/australia-vs-pakistan-7th-match-world-cup-1979/
  18. http://www.espncricinfo.com/series/8039/scorecard/65059/australia-vs-canada-11th-match-world-cup-1979/
  19. "OVERSEAS SPORT CRICKET Test worry"The Canberra Times54, (16,057)। Australian Capital Territory, Australia। ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  20. "CRICKET Start of second Test in doubt"The Canberra Times54, (16,065)। Australian Capital Territory, Australia। ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  21. http://www.espncricinfo.com/series/17069/scorecard/63241/india-vs-australia-1st-test-australia-tour-of-india-1979-80/
  22. http://www.espncricinfo.com/series/17069/scorecard/63242/india-vs-australia-2nd-test-australia-tour-of-india-1979-80/
  23. http://www.espncricinfo.com/series/17069/scorecard/63243/india-vs-australia-3rd-test-australia-tour-of-india-1979-80/
  24. http://www.espncricinfo.com/series/17069/scorecard/63244/india-vs-australia-4th-test-australia-tour-of-india-1979-80/
  25. "CRICKET Australia 413, forces Test to be drawn"The Canberra Times54, (16,095)। Australian Capital Territory, Australia। ১৯ অক্টোবর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  26. http://www.espncricinfo.com/series/17069/scorecard/63245/india-vs-australia-5th-test-australia-tour-of-india-1979-80/
  27. http://www.espncricinfo.com/series/17069/scorecard/63246/india-vs-australia-6th-test-australia-tour-of-india-1979-80/
  28. "Four changes in NSW team"The Canberra Times54, (16,121)। Australian Capital Territory, Australia। ১৪ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 40। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  29. "SHEFFIELD SHIELD CRICKET First win of season to WA with 5 overs left"The Canberra Times54, (16,162)। Australian Capital Territory, Australia। ২৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 28। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  30. "Four decline to tour Pakistan"The Canberra Times54, (16,177)। Australian Capital Territory, Australia। ১০ জানুয়ারি ১৯৮০। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  31. "McDonald's Cup to SA"The Canberra Times58, (17,690)। Australian Capital Territory, Australia। ৫ মার্চ ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  32. "CRICKET Wayne Phillips' hopes stumped"The Canberra Times58, (17,810)। Australian Capital Territory, Australia। ৩ জুলাই ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  33. "CRICKET Hogg to return to Victoria"The Canberra Times59, (17,890)। Australian Capital Territory, Australia। ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৮ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  34. The Cricketer, November 1984, p. 48.

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]