নবী নেওয়াজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাংসদ
নবী নেওয়াজ
জাতীয় সংসদ
কাজের মেয়াদ
২০১৪ – ২০১৮
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1966-02-09) ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ (বয়স ৫৮)
ঝিনাইদহ জেলা, বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
দাম্পত্য সঙ্গীরাহিমা খাতুন নেওয়াজ
সন্তাননোহান মোহাম্মদ নেওয়াজ
নোমান মোহাম্মদ নেওয়াজ
জান্নাতুল আয়মন অরণী
মাতাআয়মন নেছা
পিতামোহাম্মদ আলী
প্রাক্তন শিক্ষার্থীচৌগাছা শাহাদাৎ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়
কোটচাঁদপুর খন্দকার মোশারফ হোসেন কলেজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

নবী নেওয়াজ একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন নিয়ে ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-৩ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।[১]

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

নবী নেওয়াজ ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার মহেশপুর পৌরসভার হামিদপুর এলাকায় ১৯৬৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছয় ভাইদের মধ্যে তৃতীয়।

শিক্ষাজীবনে নবী নেওয়াজ ১৯৮২ সালে যশোরের চৌগাছার শাহাদাৎ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে মাধ্যমিক, ১৯৮৪ সালে কোটচাঁদপুর মোশাররফ হোসেন কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক , ১৯৮৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন এবং ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

রাজনৈতিক জীবন[সম্পাদনা]

নবী নেওয়াজ স্কুল জীবন থেকেেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। স্কুল জীবনের শেষের দিক থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে তিনি রাজনীতি শুরু করেন। ২০১৪ সালের ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঝিনাইদহ-৩ আসনে “সংসদ সদস্য” নির্বাচিত হন। তিনি বাংলাদেশ যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য।


তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

[২][৩][৪][৫][৬][৭][৮] [৯][১০]

  1. ঝিনাইদহ-৩, নবী নেওয়াজ। "Constituency 83_10th_Bn"www.parliament.gov.bd। ২০১৯-০১-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৪ 
  2. "১০ম জাতীয় সংসদের নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের তালিকা"parliament.gov.bd। ২০২৩-১১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  3. "যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হলেন অধ্যক্ষ নবী নেওয়াজ"dhakatimes24.com। ৪৪, ইস্কাটন গার্ডেন, রমনা, ঢাকা-১০০০। ১৫ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  4. "সড়ক দুর্ঘটনায় অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ"bbarta24.net। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  5. "সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ সড়ক দুর্ঘটনায় আহত"dailykhaboreralo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  6. "এই পা রুকনের না, এমপি নবী নেওয়াজের পা"সারাবেলা সব খবর। পদ্মা লাইফ টাওয়ার (লেভেল -১১) ১১৫, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, বাংলামোটর, ঢাকা- ১০০০। ২৩ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  7. "গণতন্ত্র রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী হিসেবে মাঠে থাকবে যুবলীগ : নবী নেওয়াজ"জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা। ৭৮/ই, পুরানা পল্টন লেন, বিজয়নগর, ঢাকা-১০০০ এবং আর এস প্রিন্টিং প্রেস ৯২ আরামবাগ (ক্লাব মার্কেট) মতিঝিল, ঢাকা-১০০০। জুলাই ২৪, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  8. "কোটচাঁদপুরে জঙ্গি ও সন্ত্রাস বিরোধী প্রতিবাদ সভায় এমপি নবী নেওয়াজ দেশ থেকে যে কোন মূল্যে জঙ্গি ও সন্ত্রাস নিমূল করা হবে"দৈনিক সময়ের সমীকরন। সজিদ মার্কেট (৩য় তলা) পুলিশ পার্ক লেন, কোর্ট রোড, চুয়াডাঙ্গা-৭২০০। আগস্ট ২৬, ২০১৬। নভেম্বর ৪, ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  9. "মহেশপুরে সাংবাদিকদের সাথে সাবেক এমপি নবী নেওয়াজের মতবিনিময়"। সজিদ মার্কেট (৩য় তলা) পুলিশ পার্ক লেন, কোর্ট রোড, চুয়াডাঙ্গা-৭২০০। সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৩। ২০২০-০৬-২৫ তারিখে মূল |url= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৪ 
  10. "কোটচাঁদপুরে সাবেক সংসদ সদস্য নবী নেওয়াজ এর ব্যাপক গণসংযোগ"। ১১ অক্টোবর, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ 2023-11-04  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)


বহি:সংযোগ[সম্পাদনা]

রাজনৈতিক পরিচয়
রাজনীতিতে অবদান ১. সাবেক সংসদ সদস্য, ৮৩ ঝিনাইদহ-৩, (১০ম সংসদ)।

২. প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি।
৩. কৃষি বিষয়ক সম্পাদক, ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগ, ঝিনাইদহ।
৪. সাবেক সহ-সম্পাদক, বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, কেন্দ্রীয় কমিটি।
৫. সভাপতি, বঙ্গবন্ধু পাঠচক্র , কেন্দ্রীয় কমিটি (বইপড়া ও কুইজ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নুতন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করা)।
৬. সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগ, ঝিনাইদহ।
৭. সাবেক সহ-সম্পাদক, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।
৮. সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।
৯. সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ ।
১০. সাবেক সদস্য, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী (কেন্দ্রীয় কমিটি)।
১১. সাবেক সদস্য, ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি (কেন্দ্রীয় কমিটি।
১২. সাবেক সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
১৩. সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
১৪. ১৯৮৪-১৯৯০ সাল পর্যন্ত এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য ও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের একজন একনিষ্ঠ সৈনিক।
১৫. ১৯৯১-১৯৯৬ সাল পর্যন্ত স্বৈরাচার খালেদা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করতে গিয়ে গ্রেফতার বরণ, শারীরিক নির্যাতন ও মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছিলেন।
১৬. ২০০১-২০০৬ সালে খালেদা-নিজামি জোট সরকারের হরতালে পিকেটিং করতে গিয়ে মিছিল থেকে একাধিকবার গ্রেফতার হয়ে মিথ্যা মামলায় দীর্ঘদিন কারারুদ্ধ ছিলেন ।
১৭. ২০০৪ সালের ২১শে আগষ্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে গ্রেনেড হামলায় তিনি আহত ছিলেন । তাহার বাম কানটি বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। যার ফলে তার বাম কান শ্রবণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে অর্থাৎ সম্পূর্ণ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে গেছে।
১৮. ১১ই জানুয়ারি ২০০৭ (One Eleven) এর তত্ত্ববধায়ক সরকারের আগমনের ফলে অত্যন্ত ভীতিকর বিভৎস্য জীবনযাপনের মধ্যে সময় কেটেছে। রাজনৈতিক কারণে তিনি বিভিন্ন সময়ে নানা অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। প্রতিষ্ঠান, পরিবার ও সন্তানরা বঞ্চিত হয়েছে তাদের অধিকার ও সুযোগ সুবিধা থেকে।
১৯. ১১ই জানুয়ারি ২০০৭ (One Eleven) এর পরে রাজনৈতিক কর্মকান্ড এবং পার্টি অফিস বন্ধ থাকার কারণে বিভিন্ন রকম ঝুঁকি নিয়ে ও তাহার “মডার্ন টি.টি কলেজ” মৌচাক এবং “জেনিথ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল” বণশ্রী অফিসে রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে এসেছিলেন। এখান থেকেই জননেত্রী শেখ হাসিনা, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মির্জা আযমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ ও গোপন সভা করা এবং দলীয় পোস্টার, হ্যান্ডবিল, লিফলেটসহ সকল প্রকাশনা সংগঠনের বিভিন্ন শাখা ও শহর থেকে গ্রাম পর্যায়ে নিজ খরচে পৌঁছে দিয়েছিলেন এবং প্রচার করিয়েছিলেন।
২০. ১১ই জানুয়ারি ২০০৭-২০০৮ (One Eleven) এর পূর্বে জননেত্রী শেখ হাসিনার বাসা সূধা স্বদনে (যুবলীগ অফিসে) দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন কালে বিভিন্ন গোয়েন্দা বিভাগের নজরদারির কারণে তত্তাবধায়ক সরকারের সময় অত্যন্ত ভীতিকর আতংক ও বিভৎস্য জীবনযাপনের মধ্যে সময় কেটেছে।
২১. ১১ই জানুয়ারি ২০০৭-২০০৮ (One Eleven) এর সময় প্রতিদিনই জননেত্রী শেখ হাসিনার সাবজেল গেটে সময় দেওয়া এবং তাকে বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপনে থাকা যুবলীগের চেয়ারম্যান-সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন সংগ্রামে ঝুঁকি নিয়ে ছুটে যেতে হতো ।
২২. ১১ই জানুয়ারি ২০০৭-২০০৮ (One Eleven) এর সময় আমাকে কখনো বিভিন্ন বাসায়, অফিসে, ছাদের উপর, কখনো ছানছেটে, কখনো স্টোর রুমে এবং আত্মীয়-স্বজনের বাসায় রাত্রীযাপন করতে হয়েছে।
২৩. ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধা পিতাকে পাঞ্জাবী ও রাজাকাররা যৌথভাবে নির্যাতন করে হত্যা করেছিল। পিতা না থাকাতে এতিম হিসেবে প্রচুর নির্যাতিত হয়েছি সমাজে বারবার।
২৪. ১৯৭৫ পরবর্তী সময়গুলোতে বি.এন.পি-জামায়াত পন্থীরা বারবার তার গ্রামের বাড়িতে হামলা, জমির ফসল কেটে নেওয়া, গরু-ছাগল ছিনিয়ে নেওয়া এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করেছে।
২৫. রাজনৈতিক ভাবে তার সম্পূর্ণ পরিবার আওয়ামী পরিবার।


পাঁচ বছর(২০১৪-২০১৮) উন্নয়নের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
উন্নয়নের বিবরণ সমূহ ১। গত ০৬/০৪/২০১৮ ইং তারিখে রাস্তার কাজ উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে খালিশপুর হতে মহেশপুর-দত্তনগর-জিন্নাহনগর-সামন্তা-বাঁশবাড়িয়া-রুলি হয়ে যাদবপুর পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৪৮ কি.মি পাকা রাস্তা করা হয়, যা একনেকের বৈঠকে পাশ করিয়েছিলেন।

২। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় এলজিইডি-র অধীনে ১৫২ কি.মি. হেরিং ভাঙ্গা ও কাঁচা নতুন রাস্তা পিচ করা এবং ১৪৮ কি.মি. রাস্তা রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করেছিলেন।
৩। জেলা পরিষদের মাধ্যমে মসজিদ, মন্দির, ঈদগাহ ও কবরস্থানসহ সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ছোট-বড় প্রকল্পের মাধ্যমে মসজিদ, মন্দির ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সংস্কার ও উন্নয়ন করেছিলেন।
৪। দুই উপজেলায় ছোট-বড় ৭৫টি ব্রিজ ও কালভার্ট স্থাপন এবং ২২ কি.মি. কাঁচা রাস্তা ঐইই করন হয়েছিল তার হাত ধরে।
৫। দুই উপজেলায় প্রায় ১৮৫০টি ঘর, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, অফিস, দোকান-পাঠ ও রাস্তার স্ট্রীট লাইটে সোলার প্যানেল স্থাপন করেছিলেন।
৬। ৫ বছরে ৪৮০ বান্ডিল টিন হত দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণ করেছিলেন। এছাড়া সাধারণ বরাদ্দের বাইরেও ডিও দিয়ে দীর্ঘদিন যোগাযোগ করে আরো ২০০ বান্ডিল অতিরিক্ত টিন বরাদ্দ করেছিলেন।

৭। দুই উপজেলায় নতুন ২২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মান , ১৪ টি বিদ্যালয় ভবন মেরামত , এছাড়াও দুই উপজেলায় ৩০টি নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন ও ৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন মেরামতের অনুমোদন , মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নতুন ৩০টি ভবন নির্মান ও মেরামত ,মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার আরো ৩১টি নতুন ভবন অনুমোদন , ৬টি নতুন কলেজ ভবন নির্মান এবং ৩টি কলেজ ভবন মেরামত করেছিলেন।
৮। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর দুই উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মান করেছিলেন।
৯। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর দুই উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৮টি ঘর নির্মান করেছিলেন।
১০। মহেশপুর পৌরসভায় বিদ্যুতের লোডশেডিং কমানোর জন্য একটি সাব ষ্টেশন নির্মান করে দুই উপজেলায় বিদ্যুতের শতভাগ সফলতা অর্জন করেছিলেন। ১৩২/১৩৩ কেভি গ্রীড সাব-ষ্টেশন স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করেছিলেন।
১১। মহেশপুর উপজেলায় ১টি টেকনিক্যাল ট্রেনিং কলেজ স্থাপনের কাজ এগিয়ে এনেছিলেন।
১২। মহেশপুর উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় থানা ভবন নির্মান করেছিলেন। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর দুই উপজেলায় দুটি পুলিশ পিক-আপ ভ্যানের ব্যবস্থা করেছিলেন।
১৩। কৃষি খাতের উন্নয়নে দুই উপজেলায় প্রণোদনা কৃষকদের মাঝে প্রদান করেছিলেন।
১৪। দুই উপজেলায় হাসপাতালের উন্নয়নে এবং দুটি এ্যামবুলেন্সের বরাদ্দ আনতে সক্ষম হয়েছিলেন ।

১৫। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর পৌরসভার ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও রোড লাইট সিস্টেম প্রকল্প অনুমোদন করেছিলেন ।
১৬। ধর্ম মন্ত্রনালয়ের অধীনে মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলার মসজিদ, মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ ১৬০ টি প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছিল।
১৭। দুই উপজেলার দরিদ্র ও অসুস্থ মানুষের চিকিৎসার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিল হতে এ পর্যন্ত ৪৬০ জনের মধ্যে বিতরণ করেছিলেন ।
১৮। দুই উপজেলার হতদরিদ্র ও ভূমিহীন মানুষের মধ্যে ৯০০ টি ঘর বিতরণ সহ আরও ১০০০ (এক হাজার) ঘরের প্রস্তাব করে রেখেছিলাম। তাছাড়া, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে ২৭৫ জনকে সেলাই মেশিন প্রদান করেছিলেন ।
১৯। ২০১৫ সালে বঙ্গবন্ধু পাঠচক্র নামে একটি ব্যতিক্রমী সংগঠন গড়েছিলাম এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ১২টি ভিডিও গানের অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন ।
২০। মহেশপুর উপজেলার খর্দ্দ-খালিশপুরে বীর শ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ইকোপার্ক স্থাপনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিলেন ।
২১। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব স্থাপনে সক্ষম হয়েছিলেন।
২২। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুরের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার মান উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহন করেছিলেন ।
২৩। কপোতাক্ষ নদ খনন প্রকল্পের অনুমোদন করেছিলেন ।
২৪) মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় ২টি মডেল মসজিদ নির্মান করেছিলেন। যেখানে এখন মুসল্লিরা নিয়মিত নামায আদায় করেন।

পাঁচ বছর(২০১৪-২০১৮) অসমাপ্ত উন্নয়নের সংক্ষিপ্ত বিবরন
অসমাপ্ত উন্নয়নের বিবরণ

১. মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় Òউপজেলা কমপ্লেক্স” ভবনের জন্য ডিও লেটার দেয়া সহ তালিকাভুক্ত করেছিলেন।
২. মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় যত বিল বাওড় আছে সেগুলোর স্থায়ী খননের জন্য ডিও দিয়েছিলেন।
৩. মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় ২টি মিনি স্টেডিয়াম নির্মানের জন্য ডিও জমা দিয়ে রেখে এসেছিলেন।
৪. আজমপুরের দোবিলায় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনের জন্য সমস্ত কার্য সম্পাদনের ব্যবস্থা করে এসেছিলেন।
৫. ২০০টি পাকা রাস্তা নির্মানের জন্য মন্ত্রনালয়ের ডিও দিয়ে জোর যোগাযোগ রক্ষা করে এসেছিলেন।
৬. মহেশপুর ও কোটচাঁদপুরের মাঝে একটি বিসিক শিল্প নগরী গড়ে তোলার জন্য সমস্ত কার্য সম্পাদন করেছিলেন।
৭. কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য একটি পরিকল্পনা করে সংসদে প্রস্তাব রেখেছিলেন।

৮. মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলার স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য আবাসিক প্রকল্প নির্মানের জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ে ডিও দিয়ে রেখেছিলেন। ৯. মহেশপুর উপজেলাতে স্থল বন্দর স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহন করে অনেক দুর এগিয়েছিলেন।
১০. মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর দুই উপজেলাতে আধুনিক শিল্পকলা ভবন নির্মানের পরিকল্পনা গ্রহন করেছিলেন।
১১. মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলার পাশে আধুনিক নগর গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহন করেছিলেন।
১২. কপোতাক্ষ নদের ধারে দুই পৌরসভাকে আধুনিক পৌরসভায় গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহন করেছিলেন।