গাইবান্ধা-১ আসনটি ১৯৮৪ সালে গঠিত হয়, যখন বৃহত্তর রংপুর জেলাকে ভেঙে পাঁচটি জেলায় (নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম) ভাগ করা হয়েছিল।
৫ জানুয়ারি ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে গাইবান্ধা-১ আসনের ১০৯টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৫৪ কেন্দ্রে সহিংসতার কারণে নির্বাচন কমিশন ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দিয়েছিল। পরবর্তীতে ১৬ জানুয়ারি ২০১৪ সালে এ কেন্দ্রসমুহে পুনরায় ভোটগ্রহণ করে।[৪]
গোলাম মোস্তফা আহমেদ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার পর মার্চ ২০১৮ সালে পুনরায় উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং তাতে জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারী বিজয়ী হন।
গাইবান্ধা-১ আসনের সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে নিহত হলে আসনটি শুন্য হয়। ২০১৭ সালের ২২ মার্চ উপনির্বাচনে গোলাম মোস্তফা আহমেদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। নির্বাচনে মোস্তফা ৯০ হাজার ১৭১ ভোট এবং জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী ৬০ হাজার ১০০ ভোট পেয়েছে। এছাড়াও জাতীয় পার্টি (মঞ্জু)র প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামান সহ আরও চারজন প্রার্থী ছিল।
↑"List of 3rd Parliament Members"(পিডিএফ)। Bangladesh Parliament। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।