রজার টেলেমাচাস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রজার টেলেমাচাস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামরজার টেলেমাচাস
জন্ম (1973-03-27) ২৭ মার্চ ১৯৭৩ (বয়স ৫১)
স্টেলেনবস, কেপ প্রদেশ
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৪৯)
৩ এপ্রিল ১৯৯৮ বনাম পাকিস্তান
শেষ ওডিআই২০ সেপ্টেম্বর ২০০৬ বনাম জিম্বাবুয়ে
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ২৩)
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টি২০আই২ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ বনাম পাকিস্তান
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই টি২০ এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৩৭ ৩৮ ৭৮ ১৭৬
রানের সংখ্যা ৭৩ ১১৭ ১,৩০৮ ৭০২
ব্যাটিং গড় ৬.০৮ ১১.৭ ১৫.৯৫ ১৩.৫০
১০০/৫০ -/- -/- ১/২ ০/১
সর্বোচ্চ রান ২৯ ৩৪ ১১৬ ৫৩*
বল করেছে ১৯১৮ ৭৬৩ ১২,২২৪ ৮,৩৭৭
উইকেট ৭৬ ৩৭ ২২৮ ২৪৯
বোলিং গড় ২৭.৯৪ ২৫.৭৮ ২৮.১৪ ২৫.২৫
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং ৪/৪৩ ৪/২৫ ৬/২১ ৩২/-
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪/- ১১/- ২০/- ৪/৩১
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭

রজার টেলেমাচাস (ইংরেজি: Roger Telemachus; জন্ম: ২৭ মার্চ, ১৯৭৩) স্টেলেনবস এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩৭টি একদিনের আন্তর্জাতিক ও তিনটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। এছাড়াও নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন।

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

১২ মার্চ, ২০০৬ তারিখে ওয়ান্ডারার্সে অনুষ্ঠিত বিখ্যাত ৪৩৮-রানের খেলায়ও তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঐ খেলায় তিনি শীর্ষ দুই অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান অ্যাডাম গিলক্রিস্টরিকি পন্টিংকে কট আউটের মাধ্যমে বিদায় করেছিলেন। খেলায় তার দল জয়ী হয়েছিল।

গেস্টেটনার ঈগলসের পক্ষে বর্তমানে খেলছেন। ২০০৬ সালের ইংরেজ গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে হর্নচার্চ ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে খেললেও ব্যাপক অর্থে সফলতার মুখ দেখেননি।

ক্রিকেট বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]

১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ তারিখে ক্রিকেট বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের ১৫-সদস্যের তালিকা ঘোষণা করা হয়।[১] গ্রেইম স্মিথের নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত উপনীত হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার কাছে সাত উইকেটে পরাজিত হয়ে তার দল প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]