বারানকিলার উৎসব

স্থানাঙ্ক: ১০°৫৭′৫০″ উত্তর ৭৪°৪৭′৪৭″ পশ্চিম / ১০.৯৬৩৮৯° উত্তর ৭৪.৭৯৬৩৯° পশ্চিম / 10.96389; -74.79639
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বারানকিলার উৎসব
উৎসবে ঐতিহ্যধারক দলগুলো নৃত্যরত
দেশকলম্বিয়া
সূত্র০০০৫১
ইউনেস্কো অঞ্চললাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চল
অন্তর্ভূক্তির ইতিহাস
অন্তর্ভূক্তি২০০৩
তালিকাপ্রতিনিধিত্বমূলক
বারানকিলার উৎসব
কার্নাভাল দে বারানকিলা
আনুষ্ঠানিক নামকার্নাভাল দে বারানকিলা
পালনকারীবিভিন্ন স্থানীয় জনগোষ্ঠী, সাধারণতঃ ঐতিহাসিকভাবে সম্পৃক্ত ক্যাথলিক জনগোষ্ঠী।
ধরনস্থানীয়, সাংস্কৃতিক, ক্যাথলিক
তাৎপর্যCelebration prior to fasting season of Lent.
উদযাপনসমাবেশ, দলীয়, অর্কেস্ট্রাধর্মী উৎসব
তারিখঅ্যাশ ওয়েনসডে’র চারদিন পূর্বে
সংঘটনবার্ষিক
সম্পর্কিতউৎসব SZ + ADP

বারানকিলার উৎসব (স্পেনীয়: Carnaval de Barranquilla) কলম্বিয়ার অন্যতম সেরা, প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যবাহী উৎসব। এছাড়াও এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ উৎসবরূপে বিবেচিত হয়ে আসছে। উনবিংশ শতক থেকে এ উৎসবটি প্রচলিত। পবিত্র সপ্তাহ পালনের চল্লিশ দিন পূর্বে বারানকিলা উৎসবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে আগত পর্যটকদের অংশগ্রহণে স্বাগতঃ জানায়।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

কেমন করে ও কীভাবে এই উৎসবের সূচনা ঘটেছে তার সম্বন্ধে খুব কমই জানা গেছে। এ সম্বন্ধে কিছু মত চালু রয়েছে। সবচেয়ে জনপ্রিয় ধারনাটি হচ্ছে - বসন্তকে স্বাগতঃ জানানো এবং জন্ম ও নবায়ণ উৎসবকে ঘিরে এ উৎসবটির বিস্তৃতি ঘটেছে। পাগান উৎসব, ক্যাথলিক বিশ্বাস ও অভিবাসিত জাতিগোষ্ঠীর সম্মিলনে উৎসবটি সংগঠিতরূপ ধারণ করে। এতে ইউরোপীয়, আফ্রিকান ও ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি, নৃত্য ও সঙ্গীতের অপূর্ব মিশ্রণ ঘটেছে। শুরুতে ক্রীতদাসদের ছুটির দিনে হতো ও ধীরে ধীরে এ অঞ্চলে উৎসব উদযাপনের দিকে ধাবমান হয়।

স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মতে, সপ্তম শতাব্দী থেকে এ উৎসব পালিত হচ্ছে। স্পেনীয় ও পর্তুগীজদের মাধ্যমে আমেরিকায় এ প্রথাটি সবিশেষ ভূমিকা রাখে। ১৮৮৮ সালে উৎসবের ইতিহাসের বিষয়ে প্রথম প্রামাণ্য দলিল হিসেবে চিত্রিত হয়। উল্লেখযোগ্য চরিত্র হিসেবে রাজা মমো’র সম্পর্কে দলিলে উল্লেখ করেন। ১৯০৩ সালে প্রথমবারের মতো ফুলের যুদ্ধকে লিপিবদ্ধ করা হয় যা ঐতিহ্যবাহী উৎসবকে পুণরুজ্জীবন ঘটাতে সবিশেষ সহায়তা করে। পনের বছর পর প্রথমবারের মতো বারানকিলাদের উৎসবের রাণী মনোনীত করা হয় যিনি উৎসব অনুষ্ঠানে তার খবরদারিত্ব জাহির করেন। ১৯২৩ সালে রাণীর বিষয়টি স্থায়িত্বের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। পরের বছরগুলো উৎসবের জমজমাট আরও প্রসারিত হতে থাকে ও অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে মহাসমাবেশের অন্তভূক্তিসহ প্রচলিত প্রথায় পরিণত হয়।

উৎসব কার্যক্রম[সম্পাদনা]

শহরের অধিবাসীরা চারদিন ব্যাপকভাবে উৎসব পালনে মেতে উঠে। উৎসব চলাকালে বারানকিলার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়ে। কেননা, শহরের রাস্তাগুলো তখন নৃত্য, সঙ্গীত ও মুখোশ পরিহিত অবস্থায় সমাবেশ পালন করে নগরবাসীকে ব্যস্ত রাখে। উৎসবে পরিবেশিত নৃত্যকলার মধ্যে রয়েছে - স্প্যানীয় পালোতিও, আফ্রিকান কঙ্গোআদিবাসীদের মাইকো ওয়াই মাইকাস। এছাড়াও কলম্বিয়াভিত্তিক অনেকগুলো সঙ্গীতের ধারা পরিবেশন করা হয়। তবে, ড্রাম ও দলীয়ভাবে কাম্বিয়া সঙ্গীত একচ্ছত্র প্রভাববিস্তার করে থাকে। উৎসব চলাকালে বর্ষসেরা ওল্গা লুসিয়া রদ্রিগুয়েজ উৎসব রাণী নির্ধারণ করা হয়।

ফুলের যুদ্ধ চলকালে উৎসবের রাণীর স্থিরচিত্র।

‘লা বাতালা দে ফ্লোরেস’ বা ‘ফুলের যুদ্ধের’ সাথে জড়িত ছাঁই বুধবারের পূর্বকার শনিবার থেকে উৎসবের সূচনা ঘটে। এটি উৎসবের অন্যতম বিবেচ্য বিষয়। তারপর রবিবার দিন ‘লা গ্রান পারাদা’ বা মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। ক্যারিবীয় ও লাতিন ব্যান্ড দলগুলোকে নিয়ে সোমবার দিন অর্কেস্ট্রা উৎসব পালন করা হয়। মঙ্গলবার দিন উৎসবের সমাপ্তির সঙ্কেত ঘোষণা করে। এ দিন জোসলিতো কার্নাভালের সমাধিস্থ হবার কথা ঘোষণা করা হয় যা প্রত্যেকেই স্মরণ করে থাকেন।

সমকামী পুরুষ সমাবেশ[সম্পাদনা]

এলজিবিটি সম্প্রদায়ের সদস্যরা নেগ্রিতাস পুলয় নামে পরিচিত ঘটাচ্ছে।

এ অনুষ্ঠানে নৃত্যদলের সাথে এলজিবিটি সম্প্রদায়ের সদস্যরাও অংশগ্রহণ করে থাকেন। বারো হাজারের অধিক ব্যক্তি রাস্তায় নেমে সমাবেশে অংশ নেন। ২০০২ সাল থেকে উৎসবের অংশ হিসেবে তারা রয়েছেন। তখন তারা গে গুয়াচেরনা নামে পরিচিত ছিলেন। তবে, তাদের অংশগ্রহণের বিষয়টি আরও পুরনো। আশির দশকে এ উৎসবে তাদের সম্ভাব্য অংশগ্রহণরূপে ধারণা করা হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে অংশগ্রহণের পূর্বে তারা কেবলমাত্র নির্ধারিত স্থানে একত্রিত হতেন।

শিশুদের অংশগ্রহণ[সম্পাদনা]

এ সমাবেশে বিদ্যালয় পড়ুয়া শিশু ও সম্প্রদায়ের সদস্যরা নৃত্যদল নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। পাশাপাশি শিশুদের রাজা নির্বাচন করা হয়। সমাবেশে শিশুদের অংশগ্রহণ ভিন্ন মাত্রা তুলে ধরে ও ছোট আঙ্গিকে রূপ নেয়।

লা গুয়াচেরনা[সম্পাদনা]

লা গুয়াচেরনা প্রথা পুণঃজাগরণে সহায়তাকারী ইস্তার ফোরেরো’র ভাস্কর্য

লা গুয়াচেরনা রাত্রীকালীন উৎসব। উৎসবের পূর্বে এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণরূপে বিবেচনায় আনা হয়। উৎসব শুরুর পূর্বেকার শুক্রবার এটি অনুষ্ঠিত হয়। অনেকগুলো ঐতিহ্যবাহী দল, কাম্বিয়াম্বাস, তাম্বোরাস মোমের আলো প্রজ্জ্বলন করে ও জনগণ রঙ্গীন প্রদীপ নিয়ে অংশ নেন।

লা গুয়াচেরনা বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে বারিও আবাজো এলাকা থেকে উৎপত্তি ঘটে। শুরুর দিকে উৎসব আয়োজনের পূর্বে লোকজন একে-অপরের সাথে গুয়াচে দিয়ে একই সুরে বাজাতো এবং তাম্বোরাস ও ফ্লতা দে মিলো সহযোগে নৃত্য করতো।

পোশাক ও নৃত্য[সম্পাদনা]

আবরণ অবস্থায় লম্বা নাক, ঝুলন্ত/প্রশস্ত কান ও উজ্জ্বল পোশাক ও খোলামেলা অবস্থায় ‘মারিমোন্দাস’ সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় পোশাক পরিধান করে এ উৎসবে অংশগ্রহণ করে।

অন্যান্য প্রচলিত পোশাকের মধ্যে রয়েছে এল গারাবাতো, এল আফ্রিকানো, ড্রাকুলা, এল তোরিতো, এল কঙ্গো, এল মনোকুকু, লস কাবেজোন্স, লাস মুনেকোনাস ও এল টাইগ্রিলো। প্রত্যেক ধরনের পোশাকই কোনকিছুর প্রতিনিধিত্ব করছে ও তাদের শিকড়ের কথা জানান দিচ্ছে। কিছু পোশাক হয়তোবা বিশ্বের অন্য জায়গায় ব্যবহার করা হয়, তবে, অধিকাংশই কলম্বিয়া থেকে উদ্ভূত ও বারানকিলাদের বিশেষত্ব বহন করে।[১]

উৎসবে পরিবেশিত নৃত্যগুলোর মধ্যে রয়েছে - লা কাম্বিয়া, এল গারাবাতো, এল সন দে নেগ্রো, এল কঙ্গো, এল মাপেল, এল কাইম্যান, এল পালোতিও, এল গুসানো, লাস ফারোতাস, দেল রেলাসিও ন ও লাস পিল্যান্ডারাস।

মূল্যায়ন[সম্পাদনা]

২০০২ সালে বারানকিলা উৎসবকে কলম্বিয়ার সাংস্কৃতিক অমূল্য সম্পদরূপে কলম্বীয় কংগ্রেসে স্বীকৃতি দেয়া হয়।[২] এছাড়াও প্যারিসভিত্তিক ইউনেস্কো ৭ নভেম্বর, ২০০৩ তারিখে একে অন্যতম সেরা মৌখিক ও স্পর্শবিহীন মানবীয় সম্পদরূপে ঘোষণা করে।

বারানকিলা উৎসবটিকে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা উৎসবরূপে দাবী করা হয়। কেবলমাত্র রিও দি জানেইরো এ উৎসবের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে।[৩] বারানকিলা উৎসবের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে: ‘যারা এখানে বাস করে, তারা প্রত্যেকেই আনন্দ উপভোগ করে’।

উৎসব রাণী[সম্পাদনা]

২০১৫ সালে উৎসব রাণী মনোনীত হন ক্রিস্টিনা ফেলফ্লি।
  • ১৯১৮ - আলিসিয়া লাফরি রনকালো
  • ১৯১৯ - দিলিয়া বায়েনা লাভালে
  • ১৯২০ - পলিন সজো
  • ১৯২১ - ডাইরেক্টর ওয়াই ও উইকলি কুইন্স
  • ১৯২২ - রোসিতা লাফরি
  • ১৯২৩ - তোনা ভেঙ্গোইচিয়া ভিভেস
  • ১৯২৪ - ইসাবেল এলভিরা সজো
  • ১৯২৫ - সারিতা রনকালো
  • ১৯২৬ - ওল্গা হেইলব্রন তাভেরা
  • ১৯২৭ - রেবেকা দোনাদো ইউক্রস
  • ১৯২৮ - হোসেফিনা ভিভেস বলেস্তাস
  • ১৯২৯ - কনসেজো দে রেজেন্সিয়া
  • ১৯৩০/৩৪ - কোন রাণীকে নির্বাচিত করা হয়নি
  • ১৯৩৫ - আলিসিয়া ফালকুয়েজ গ্রাউ
  • ১৯৩৬ - হোসেফিনা ওসিও
  • ১৯৩৭/৪১ - টাউন ক্যাপ্টেন নির্বাচিত
  • ১৯৪২ - ললিতা ওব্রেগন বেঞ্জুমিয়া
  • ১৯৪৩ -কারমিনা নাভারো দোনাদো
  • ১৯৪৪ - নিনি মুনারিজ স্তেফেন্স
  • ১৯৪৫ - জুডিথ ব্লাঙ্কো দে আন্দ্রিস
  • ১৯৪৬ - টিকা মানোতাস রদ্রিগুয়েজ
  • ১৯৪৭ - আনা মারিয়া এমিলিয়ানি
  • ১৯৪৮ - পলিনা কার্বোনেল ভিলাল্বা ওয়াই গ্লোরিয়া রকানিজ ফিউনমেয়র (একক ও বিবাহিত নৃত্যের ক্যাপ্টেন)
  • ১৯৪৯ - লেনর গঞ্জালেজ ম্যাককসল্যান্ড
  • ১৯৫০ - এডিথ মুনারিজ স্তেফেন্স
  • ১৯৫১ - সেসিলিয়া গোমেজ নাইগ্রিনিস
  • ১৯৫২ - গ্লাদিস রোসানিয়া
  • ১৯৫৩ - ক্যারোলিনা মানোতাস
  • ১৯৫৪ - আদেলিনা সেগোভিয়া
  • ১৯৫৫ - লুসিয়া রুইজ আর্মেন্তা
  • ১৯৫৬ - কারমিনা মোরেন ভেনগোচিয়া
  • ১৯৫৭ - মার্গারিতা অ্যাঙ্গুলো
  • ১৯৫৮ - ভিলমা এস্কোলার নাইতো
  • ১৯৫৯ - মারভেল লুজ মোরেনো
  • ১৯৬০ - লিলিয়া আরভ্যালো ডানকান
  • ১৯৬১ - এডিথ ইউলোকু
  • ১৯৬২ - জুলিয়েতা ডেভিস পেরেইরা
  • ১৯৬৩ - মার্থা লিগিয়া রেস্ত্রেপো
  • ১৯৬৪ - কারম্যান ভারগারা ভেঙ্গোইচিয়া
  • ১৯৬৫ - লুসি আবুচাইবে
  • ১৯৬৬ - হোসেফিনা মার্তিনেজ আরমেন্তা
  • ১৯৬৭ -মার্থা লুজ ভাসকুয়েজ
  • ১৯৬৮ - রোসিও গার্সিয়া বোসা
  • ১৯৬৯ -লুজ এলেনা রেস্ত্রেপো
  • ১৯৭০ - লিগিয়া সালসেদা
  • ১৯৭১ - ক্লারিসা লাফরি
  • ১৯৭২ - মার্গারিতা রোসা দোনাদো
  • ১৯৭৩ - ফেদোরা এস্কোলার
  • ১৯৭৪ - ভিকি দে আন্দ্রিজ
  • ১৯৭৫ - রেগিনা মার্গারিতা সোজো
  • ১৯৭৬ - কাতিয়া গঞ্জালেজ রিপোল
  • ১৯৭৭ - নহোরা আদুয়েন লাফরি
  • ১৯৭৮ - প্যাত্রিসিয়া আবেলো মারিনো
  • ১৯৭৯ - থেলমা গার্সিয়া মেন্দেজ (প্রত্যাখ্যান)
  • ১৯৭৯ - এস্তার (তে) সেসিলিয়া কাদেনা বুইত্রাগো
  • ১৯৮০ - অ্যানা মারিয়া দোনাদো
  • ১৯৮১ - সিলভানা গঞ্জালেজ মার্তেলো
  • ১৯৮২ - মিরেয়া কাবালেরো
  • ১৯৮৩ - লুজ মারিনা রিনকন
  • ১৯৮৪ - ফ্লাভিয়া স্যান্তোরো
  • ১৯৮৫ - লুজ মারিনা অ্যাতেহোরতুয়া
  • ১৯৮৬ - সিলভিয়া চেরাসি
  • ১৯৮৭ - মারিবেল ফার্নান্দেজ দে কাস্ত্রো
  • ১৯৮৮ - মার্গারিতা জারলেইন ভিলা
  • ১৯৮৯ - লরা চার কারসন
  • ১৯৯০ - মারিয়া হোসেফিনা ভেঙ্গোইচিয়া ডেভিস
  • ১৯৯১ - লিলিয়ানা জারলেইন ভিলা
  • ১৯৯২ - ব্রিজিত আবুচাইবে
  • ১৯৯৩ - ক্লদিয়া ড্যাগোন্ড ল্যাকোচার
  • ১৯৯৪ - দানিৎজা আবুচাইবে কোস্তা
  • ১৯৯৫ - কাতিয়া নুল মারিনো
  • ১৯৯৬ - মারিয়া সেসিলিয়া দোনাদো গার্সিয়া
  • ১৯৯৭ - মারিয়া আলিসিয়া জারলেইন আরানা
  • ১৯৯৮ - লিলিয়ানা হয়োস সাঞ্চেজ
  • ১৯৯৯ - জুলিয়া ক্যারোলিনা দে লা রোসা ভ্যালিয়েন্তে
  • ২০০০ - ক্লদিয়া প্যাত্রিসিয়া গাজম্যান সার্তেইন
  • ২০০১ - ইলস মার্গারিতা কুলো গাইসেকেন
  • ২০০২ - মারিয়া গাব্রিয়েলা দিয়াগো গার্সিয়া
  • ২০০৩ - মার্গারিতা লোরা গারলেইন
  • ২০০৪ - ওল্গা লুসিয়া রদ্রিগুয়েজ পেরেজ
  • ২০০৫ - ক্যাথি ফ্লেস গুইনোভার্ত
  • ২০০৬ - মারিয়া ইসাবেল দাভিলা ক্লাভিজো
  • ২০০৭ - ড্যানিয়েলা দোনাদো ভিসবল
  • ২০০৮ - অ্যাঙ্গি দে লা ক্রুজ ইয়েপেস
  • ২০০৯ - মারিয়ানা স্লেজেল দোনাদো
  • ২০১০ - গিসেলে মারিয়ে ল্যাকুতুরে পাচ্চিনি
  • ২০১১ - মার্সেলা ডাভিলা মার্কুয়েজ
  • ২০১২ - আন্দ্রিয়া জারামিলো চার
  • ২০১৩ - ড্যানিয়েলা সেপেদা তারুদ
  • ২০১৪ - মারিয়া মার্গারিতা ডায়াগ্রানাদোস জারলেইন
  • ২০১৫ - ক্রিস্টিনা ফেলফ্লি ফার্নান্দেজ দে কাস্ত্রো
  • ২০১৬ - মার্সেলা গার্সিয়া কাবালেরো
  • ২০১৭ - স্টেফানি ফেলফ্লি মেন্দোজা

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Carnaval de Barranquilla"। Fundacion Carnval de Barranquilla। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১১ 
  2. "Historia y Origen"। Fundacion Carnaval de Barranquilla। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১১ 
  3. https://www.forbes.com/sites/lealane/2015/02/05/second-biggest-carnaval-after-rio-is-in-barranquilla-colombia-a-terrific-surprise/#796281fa2617

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]