এই নিবন্ধটি একটি তালিকা আকারে আছে যা গদ্য লেখায় আরো ভালোভাবে উপস্থাপন করা যেত।উপযুক্ত ক্ষেত্রে আপনি এ নিবন্ধটি গদ্যে লিখে সাহায্য করতে পারেন। প্রয়োজনে সম্পাদনা সহায়িকা দেখুন।(এপ্রিল ২০২১)
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি একটি নির্দিষ্ট বিষয়কে উপস্থাপন করছে না। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির অপ্রাসঙ্গিক তথ্য অপসারণ করে, বা এটিকে বিভক্ত করে একাধিক নিবন্ধ তৈরির মাধ্যমে নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। এ সম্পর্কে অন্য কোন মতামত থাকলে নিবন্ধটির আলাপ পাতায় লিখুন।(এপ্রিল ২০২১)
এই নিবন্ধটির বর্ণনা ভঙ্গি উইকিপিডিয়ার বিশ্বকোষীয় বর্ণনা ভঙ্গি প্রতিফলিত করেনি। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। নির্দেশনা পেতে সঠিক নিবন্ধ লেখার নির্দেশনা দেখুন। (এপ্রিল ২০২১)
তীব্র বিকিরণ সিনড্রোম, বিকিরণ অসুস্থতা (radiation sickness)নামেও পরিচিত যা অল্প সময়ের পরিব্যাপ্তিতে উচ্চ পরিমানের আয়নিত বিকিরণের উপস্থিতিতে থাকার ফলে সৃষ্ট একগুচ্ছ শারীরিক সমস্যা। প্রথম দিন প্রকাশিত লক্ষণগুলো হল বমি বমি ভাব, বমি ,ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি। এই লক্ষণগুলো কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে। পরবর্তিতে বিকিরণের মাত্রার উপরে ভিত্তি করে সংক্রমণ, রক্তক্ষরণ, পানিশূন্যতা, বিভিন্ন প্রকার বিশৃঙ্খলা সহ বেশ কিছু লক্ষণ নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দেখা দিতে পারে যার সর্বশেষ পরিণতি হয় সেরে ওঠা অথবা মৃত্যু। এই লক্ষণগুলো কয়েক ঘণ্টার মধ্যে দেখা দেয় এবং বেশ কয়েক মাস স্থায়ী হতে পারে।
সাধারণত শরীরের বাইরের কোন উৎস থেকে এই বিকিরণের উৎপত্তি হয়। শরীরের অধিকাংশ অংশ এক মিনিটের বেশি সময় বিকিরণের উপস্থিতিতে থাকলে বিকিরণের মাত্রা হয় 0.৭ গ্রে। এটাকে 3 ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন:-
অস্থি-মজ্জা সিনড্রোম(০.৭-১০ গ্রে)
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল সিনড্রোম (১০-৫০ গ্রে)
স্নায়ুসংবহনতান্ত্রিক সিনড্রোম (৫০ গ্রে এর বেশি)।
এই বিকিরণের উৎস নিউক্লিয় চুল্লি, সাইক্ল্যাট্রন এবং কিছু যন্ত্র যা ক্যান্সারের থেরাপি তে ব্যবহার করা হয়।শরীরের দ্রুত বিভাজিত কোষগুলো সাধারণত আক্রান্ত হয়।রোগ নির্ণয় বিকিরণের মাত্রা ও লক্ষণের ইতিহাস পর্যালোচনা করে করা হয়।পুনরায় কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট(রক্তের কণিকা পরিমাপের একটি পদ্ধতি) এর মাধ্যমে বিকিরণের সামনে উপস্থিত থাকার পরিমাণ পরিমাপ করা যায়।
তীব্র বিকিরণ সিনড্রোমের সাধারণ চিকিৎসা সহায়কভাবে যত্ন নেওয়া।