তিলা নাগঈগল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

তিলা নাগঈগল
Spilornis cheela
প্রাপ্তবয়স্ক (ssp. melanotis, বান্দিপুর ন্যাশনাল পার্ক, কান্নাডা, ভারত)
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: Chordata
শ্রেণী: Aves
বর্গ: Accipitriformes
পরিবার: Accipitridae
গণ: Spilornis
প্রজাতি: S. cheela
দ্বিপদী নাম
Spilornis cheela
জন ল্যাথাম (পক্ষীবিদ), ১৭৯০

তিলা নাগঈগল (বৈজ্ঞানিক নাম:Spilornis cheela) একটি মধ্যম আকৃতির শিকারী পাখি। এটি এশিয়ার নিরক্ষীয় অঞ্চলে বন্য অবস্থায় পাওয়া যায়। ব্যাপক পরিসরে ভারতীয় উপমহাদেশ, দক্ষিণ এশিয়া এবং পূর্ব এশিয়ায় এদের বেশ কয়েকটি প্রকরণ পাওয়া যায়। কতিপয় বিশেষজ্ঞ এদের কিছু উপপ্রজাতিকে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রজাতি হিসেবে বর্ণনা করে থাকেন।[২] ইতিপূর্বে, ফিলিপাইন নাগঈগল (বৈজ্ঞানিক নাম: S. holospila), আন্দামান নাগঈগল (বৈজ্ঞানিক নাম:S. elgini) এবং দক্ষিণ নিকোবর নাগঈগলকে (বৈজ্ঞানিক নাম:S. klossi) তিলা নাগঈগলের উপপ্রজাতি হিসেবে ধরা হয়েছে। প্রজাতীয় জটিলতায় অন্তর্ভুক্ত এসকল ঈগলের আছে বড় আকারের মাথা। ঘাড়ে লম্বা পালক থাকায় কেশর এবং ঝুঁটির উপস্থিতি স্পষ্ট দেখা যায়। এদের মুখ উন্মুক্ত, হলুদ ঠোঁট মাংশল অংশের সাথে যুক্ত, শক্তিশালী পাগুলো লোমহীন এবং ঘন আঁইশাকার। এরা বিরাট পাখার উপর ভর করে উঁচু বনের উপর দিয়ে ওড়াওড়ি করে। এদের লেজ প্রশস্ত সাদা এবং কালো দাগযুক্ত। এরা প্রায়ই তীক্ষ্ণ, কর্ণভেদী তীব্র ডাক ডেকে থাকে যা দ্বিত্ব বা তিনটি নোটযুক্ত। প্রায়ই এরা সাপ শিকার করে খায় যেকারণে এদের সারসিটাস(Circaetus) নামেও পরিচিত করা হয়। সারসিটাস হল সারসিটানি (Circaetinae) উপগোত্রের সাপ-ঈগল।

বর্ণনা[সম্পাদনা]

উপপ্রজাতি S. c. pallidus উত্তর বর্ণিও দ্বীপের নিম্নভূমি থেকে

এই মধ্যম-বৃহদাকার গাঢ় বাদামী ঈগল বেশ গাট্টাগোট্টা- পাখাগুলো গোলাকার আর লেজ খর্বাকৃতির। এর খাটো সাদা-কালো পাখার মত ঘাড়ের ঝুঁটির কারণে এর ঘাড়কে বেশ মোটা মনে হয়। উন্মুক্ত হয়ে থাকা মুখ এবং পা এর রঙ হলুদ। এর নিম্নদেশ সাদা এবং হলুদাভ বাদামী রঙের। দাঁড়ালে ডানার ডগা লেজের ডগার নাগাল পায় না। উড়ার সময় প্রশস্ত, দাঁড়ের আকৃতির পাক্ষা ইংরেজি 'ভি'(V) এর মত আকারে থাকে। লেজ এবং উড্ডয়নকালীন নিম্নদেশের পালক সাদা-কালো দাগের মত দেখায়। তরুণ পাখিদের মাথা বেশ সাদাটে দেখায়।[৩][৪] এদের লোমহীন পায়ের গোড়ালি ষড়ভুজাকৃতির আঁইশ দিয়ে আবৃত থাকে। উপরের চোয়াল খুব একটা ঝুলন্ত থাকে না।[৫]

বিস্তৃতি, শ্রেণিবিন্যাস এবং অবস্থা[সম্পাদনা]

অপ্রাপ্তবয়স্ক ssp. perplexus (ইরিওমুট-ওকিনাওয়া দ্বীপ, জাপান)

নিরক্ষীয় এশিয়াজুড়ে ২১ ধরনের নাগঈগল পাওয়া গেছে যাদেরকে উপপ্রজাতি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। [২] সবচেয়ে বিস্তৃত উপপ্রজাতি হচ্ছে হিমালয় উপ-অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে- দক্ষিণ ভারতে মেলানটিস, শ্রীলংকায় স্পিলোগাস্টার, ইন্দোচীনের বার্মানিকাস, দক্ষিণ ভিয়েতনামে এবং দক্ষিণ চীনে রিকেটি, থাই-মালয় উপদ্বীপ ও দক্ষিণ সুমাত্রায় মালয়েনসিস, উত্তর বর্ণিও দ্বীপে প্যালিডাস, দক্ষিণ বর্ণিও দ্বীপে রিচমন্ডি, জাভায় এবং বালিতে বিদু, দক্ষিণ সুমাত্রা এবং বাতু দ্বীপপুঞ্জের বাতু, তাইওয়ানের হয়া, চীনের হাইনান প্রদেশে রাদারফোর্ডি এবং ফিলিপাইনের পালাওয়ানে পালাওনেসিস। অবশিষ্ট উপপ্রজাতিগুলো ছোট ছোট দ্বীপে সীমাবদ্ধ: আন্দামানে ডেভিসনি, কেন্দ্রীয় নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে মিনিমাস, জাপানের রায়ুকু দ্বীপে পারপ্লেক্সাস, দক্ষিণ চীন সাগরের নাতুনা দ্বীপে নাতুনেসিস, ইন্দোনেশিয়ার সিমিউলু দ্বীপে এবোটি, মেন্তাওয়াই দ্বীপে সিপোরা, সুমাত্রার নিয়াস দ্বীপে অ্যাস্টুরিনাস এবং ইন্দোনেশিয়ার বাওয়েয়ানে বাউয়েয়ানুস। শেষ সাতটিকে কখনো কখনো ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতি হিসেবে ধরা হয়।[২] যদিও তিলা নাগঈগল ভালভাবেই বিস্তার লাভ করে আছে এবং মোটাদাগে বললে প্রায় একই, কিছু শ্রেণিবিন্যাসের সদস্য ছোট ছোট দ্বীপে সীমাবদ্ধ। এদের জনসংখ্যাও খুব কম থাকে- শখানেকের মধ্যে।[২] যেমন বাউয়েয়ানুস নাগঈগল মাত্র ২৬-৩৭ জোড়া আছে বলে ধরা হয় যেকারণে এ সদস্যটি অতিবিপন্ন তালিকায় পরিগণিত।[৬][৭][৮][৯]

নির্বাচিত উপপ্রজাতিগুলোর গলা কালো, অপরপক্ষে ভারতীয় উপদ্বীপের নাগঈগলের গলা বাদামী রঙের। অক্ষরেখার সাপেক্ষে এর প্রকরণের ধীর পরিবর্তন লক্ষণীয়, যতই দক্ষিণের দিকে যাওয়া যায় ততই এর আকার ক্রমশ ছোট হতে থাকে।[৩] ছোট দ্বীপগুলোর শ্রেণিবিন্যাসের আকারও বেশ ছোট এশিয়ার মূলভূমি বা বড় দ্বীপগুলোর সাপেক্ষে। [২][৭]

বিশেষায়িত নাম চিলা এসেছে হিন্দী শব্দ থেকে।

আচরণ ও বাস্তুসংস্থান[সম্পাদনা]

কেরালা অঙ্গরাজ্যের পালঘাটে রেকর্ডকৃত মেলানটিসের আওয়াজ।
উড়ন্ত তিলা নাগঈগল, কশিগাও ন্যাশনাল পার্ক, গোয়া, ভারত, নভেম্বর ১৯৯৭
উপপ্রজাতি মেলানটিস, ইন্দিরা গান্ধী অভয়ারণ্য এবং ন্যাশনাল পার্ক, তামিলনাড়ু)

তিলা নাগঈগল একটি সরীসৃপ খাদক যেটি বনের উপরিভাগে কখনো কখনো জলা নিম্নভূমিতেও সাপ, টিকটিকি ইত্যাদি শিকার করে থাকে।[১০] এদেরকে পাখি, উভচর, স্তন্যপায়ী এবং মাছও শিকার করতে দেখা গেছে। [১১] এটিকে সাপ-ঈগলের সারসিটাস গণের সাথে সারসিটানি উপগোত্রে স্থান দেয়া হয়।[১২] এদেরকে প্রধানত নিচু পাহাড় এবং সমতলের ঘন আচ্ছাদিত বনে পাওয়া যায়। এটি একটি আদি প্রজাতি, কিন্তু কোথাও কোথাও এদেরকে শুধু গ্রীষ্মে পাওয়া যায়।[৩][১৩]

কর্ণাটকের কাবিনি জলাশয়ে তিলা নাগঈগল

এদের ডাক স্বতন্ত্র্য: ক্লুয়ে-ইপ-ইপ প্রথম নোটটি তীক্ষ্ণ এবং দীর্ঘ। সকালের শেষ দিকে এরা অধিক ডাকাডাকি করে থাকে উঁচু স্থানে বসে। সেখানে তারা দীর্ঘ সময় রোদ পোহায়।[৩] দক্ষিণ তাইওয়ানে,পুরুষ পাখিদের ব্যাপ্তি স্ত্রী পাখিদের চেয়ে বেশি। যেখানে পুরুষ পাখিরা ১৬.৭ বর্গ কিলোমিটার এলাকা পরিসরে থাকে একটি স্ত্রী পাখির পরিসর মাত্র ৭ বর্গ কিলোমিটার।[১৪] ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়লে নাগঈগলের ঝুঁটি খাড়া হয়ে ওঠে আর গলার পালক ফুলে মাথা বড় দেখায়।[৫] তারা কখনো কখনো মাটিতে সাপকে অনুসরণ করে।[১৫] ঘন পাতায় আচ্ছাদিত গাছের ভেতর ডালে বসে এরা বিশ্রাম নেয়।[১৬] তাইওয়ানে পরিচালিত একটি রেডিও টেলিমেট্রিক গবেষণায় জানা গেছে সেখানকার প্রজাতিরা সকালের ৯৮% সময় দাঁড়ে বসে কাটায়। তারা চেষ্টা করে অনেকক্ষণ বসে থেকে মনোযোগ দিয়ে শিকার খোঁজার।[১৭]

উড়ন্ত অবস্থায় বৈশিষ্ট্যসূচক প্রশস্ত সাদা ব্যান্ড।

শীতের শেষদিকে এদের প্রজনন মৌসুম শুরু হয়। এসময় এরা এদের এলাকা প্রতিষ্ঠা করতে থাকে এবং প্রণয়ের জন্য সঙ্গী খুঁজতে থাকে। গ্রীষ্মের শুরুতে ডিম পাড়ে। পুরনো বাসা ভারতে পুনর্মার্জিত করে ব্যবহার করতে দেখা যায় কিন্তু মালয়েশিয়ার পেনাং-এ প্রতিবছর নতুন বাসা তৈরি করতে দেখা যায়।[১৮] ভারতে একটি জরিপে দেখা গেছে সেখানে অধিকাংশ পাখি নদীতীরস্থ গাছগুলোয় বাসা বাঁধে। বাসা বড়সড় করে গাছের উঁচু ডালে বানানো হয়। স্ত্রী-পুরুষ উভয়ে মিলেই বাসা তৈরি করে কিন্তু ডিমে তা দেয়ার কাজ কেবল স্ত্রী পাখি করে। পুরুষ পাখি পাহাড়া দেয় যখন স্ত্রীপাখি খাবার সন্ধানে যায়। ভারতের মধ্যভাগে এরা আসনা গাছে (Terminalia elliptica) বাসা বাঁধে আর দক্ষিণ ভারতে বহেড়া(Terminalia bellirica) আর বীট গাছে (Dalbergia latifolia) এরা বাসা বাঁধে। [১১] পেনাঙে, সাধারণত বড় এবং নিভৃত এমন কোনো গাছে এরা বাসা বাঁধে যে গাছ থেকে সহজে বেরিয়ে আসা যায় আর প্রবেশ করা যায়। বাসাগুলো কাছাকাছি থেকে সংগৃহীত সবুজ পাতা দিয়ে সাজানো হয়।[১৫][১৮] সাধারণত একটি ডিমে তা দেয়া হয়। মাঝে মাঝে এরা দুটো ডিম পাড়ে কিন্তু এক মৌসুমে একটিমাত্র বাচ্চাকেই সফলভাবে পালন করতে পারে। যদি ডিম নষ্ট হয়ে যায় অথবা হারিয়ে যায় দুই থেকে সাত সপ্তাহের মধ্যে নতুন ডিম পাড়ে। ৪১ দিনে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয় আর পালক গজাতে দুইমাস চলে যায়। বাসার প্রতিরক্ষা অভিভাবকেরাই করে।[৫][১৯][২০][২১]

তিলা নাগঈগলের অন্ত্র থেকে বেশকয়েকটি প্রজাতির অন্তঃপরজীবী নেমাটোড উদ্ধার করা হয়েছে। Madelinema angelae তার মধ্যে একটি।[২২][২৩] এভিয়ান পক্স ভাইরাসের সংক্রমণ যেটার কারণে তাইওয়ানে বন্য অবস্থায় এদের মুখে আঁচিল ধরা পড়েছে।[২৪] কিছু সংখ্যক বহিঃপরজীবী উঁকুনের বর্ণনা করা হয়েছে- তন্মধ্যে একটি হল Kurodaia cheelae.[২৫] পেনাঙে সিনেরাস টিট(cinereous tit) নামে ছাইরঙা চড়ুইমত একপাখি তিলা নাগঈগলের কাছাকাছি বাসা বাঁধে। কারণ, তাদের শিকারীদের থেকে নিরাপদে থাকা যাবে নাগঈগলেরা যেহেতু তাড়িয়ে দিবে। এরা আবার নাগঈগলের বাসা থেকে শিকার করা প্রাণীর অবশিষ্টাংশ পশম চুরি করে নিয়ে আসে।[১৮]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Spilornis cheela"বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2013.2প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৩ 
  2. Ferguson-Lees, James & Christie, David A. (2001). Raptors of the World. Christopher Helm, London. আইএসবিএন ০-৭১৩৬-৮০২৬-১
  3. Rasmussen PC; JC Anderton (২০০৫)। Birds of South Asia: The Ripley Guide. Volume 2। Smithsonian Institution & Lynx Edicions। পৃষ্ঠা 92–93। 
  4. Blanford, WT (১৮৯৫)। The Fauna of British India, including Ceylon and Burma. Birds. Volume 3। London: Taylor and Francis। পৃষ্ঠা 357–360। 
  5. Ali, S; SD Ripley (১৯৭৮)। Handbook of the Birds of India and Pakistan. Volume 1 (2nd সংস্করণ)। New Delhi: Oxford University Press। পৃষ্ঠা 329–334। 
  6. Nijman, V. (২০০৬)। "The endemic Bawean Serpent-eagle Spilornis baweanus: habitat use, abundance and conservation"। Bird Conservation International16: 131–143। ডিওআই:10.1017/S0959270906000219 
  7. Mayr, E; Cottrell, G W, সম্পাদকগণ (১৯৭৯)। Check-List of Birds of the World. Volume 1 (2nd সংস্করণ)। Cambridge, Massachusetts: Museum of Comparative Zoology। পৃষ্ঠা 311–315। 
  8. Oberholser, HC (১৯২৩)। "The birds of the Natuna Islands"Bulletin of the United States National Museum159: 18–21। 
  9. Sclater, WL (১৯১৮)। "Descriptions of new hawks"Bulletin of the British Ornithologists' Club38 (245): 37–41। 
  10. Ueta, M; Minton, JS (১৯৯৬)। "Habitat preference of Crested Serpent Eagles in Southern Japan" (পিডিএফ)J. Raptor Res.30 (2): 99–100। 
  11. Gokula, Varadarajan (২০১২)। "Breeding ecology of the crested serpent eagle Spilornis cheela (Latham, 1790) (Aves: Accipitriformes: Accipitridae) in Kolli Hills, Tamil Nadu, India"। Taprobanica4 (2): 77–82। ডিওআই:10.4038/tapro.v4i2.5059 
  12. Lerner, Heather R.L.; Mindell, David P. (২০০৫)। "Phylogeny of eagles, Old World vultures, and other Accipitridae based on nuclear and mitochondrial DNA"। Molecular Phylogenetics and Evolution37 (2): 327–46। ডিওআই:10.1016/j.ympev.2005.04.010পিএমআইডি 15925523 
  13. Purandare, K. (২০০২)। "Attempt by the crested Serpent Eagle Spilornis cheela to seize the Indian cobra Naja naja"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.99 (2): 299। 
  14. Chou, Ta-Ching; Bruno A. Walther; Pei-Fen Lee (২০১২)। "Spacing Pattern of the Crested Serpent Eagle (Spilornis cheela hoya) in Southern Taiwan" (পিডিএফ)Taiwania57 (1): 1–13। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  15. Naoroji, Rishad K; Monga, SG (১৯৮৩)। "Observations on the Crested Serpent Eagle (Spilornis cheela) in Rajpipla forests – South Gujarat"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.80 (2): 273–285। 
  16. Baker, ECS (১৯১৪)। "Some notes on tame Serpent Eagles"The Avicultural Magazine5 (5): 154–159। 
  17. Chia-hong Liu (২০১০)। Diurnal activity pattern of Crested Serpent Eagles Spilornis cheela hoya in Kenting, southern Taiwan (Chinese ভাষায়)। Unpublished Masters Thesis। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  18. Cairns, J (১৯৬৮)। "The serpent eagles Spilornis cheela of Penang Island, Malaya"। Ibis110 (4): 569–571। ডিওআই:10.1111/j.1474-919X.1968.tb00064.x 
  19. Daly, M (১৮৯৫)। "The southern Indian harrier eagle"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.9 (4): 487। 
  20. Osman, SM (১৯৭২)। "The Crested Serpent Eagle"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.69 (3): 461–468। 
  21. Hume, AO (১৮৯০)। The nests and eggs of Indian birds. Volume 3। R H Porter, London। পৃষ্ঠা 152–154। 
  22. Schmidt GD; Kuntz, Robert E. (১৯৭১)। "Nematode Parasites of Oceanica. XI. Madelinema angelae gen. et sp. n., and Inglisonema mawsonae sp. n. (Heterakoidea: Inglisonematidae) from Birds"। Journal of Parasitology57 (3): 479–484। জেস্টোর 3277897ডিওআই:10.2307/3277897পিএমআইডি 5104559 
  23. Yoshino, T.; Shingake, T.; Onuma, M.; Kinjo, T.; Yanai, T.; Fukushi, H.; Kuwana, T.; Asakawa, M. (২০১০)। "Parasitic helminths and arthropods of the Crested Serpent Eagle Spilornis cheela perplexus Swann, 1922 from the Yaeyama"। Journal of the Yamashina Institute for Ornithology41 (1): 55–61। ডিওআই:10.3312/jyio.41.55 
  24. Chen CC, Pei KJ, Lee FR, Tzeng MP, Chang TC (২০১১)। "Avian pox infection in a free-living crested serpent eagle (Spilornis cheela) in southern Taiwan"। Avian Dis.55 (1): 143–146। ডিওআই:10.1637/9510-082610-Case.1পিএমআইডি 21500652 
  25. Price RD; Beer, JR (১৯৬৩)। "The Genus Kurodaia (Mallophaga: Menoponidae) from the Falconiformes, with Elevation of the Subgenus Falcomenopon to Generic Rank"। Annals of the Entomological Society of America56 (3): 379–385। 

বহিঃস্থ লিংকসমূহ[সম্পাদনা]