সম্প্রীতি সেতু

স্থানাঙ্ক: ২২°৫৪′২৫″ উত্তর ৮৮°২৪′১৬″ পূর্ব / ২২.৯০৬৮৭° উত্তর ৮৮.৪০৪৪১° পূর্ব / 22.90687; 88.40441
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সম্প্রীতি সেতু
সম্প্রীতি সেতু দৃশ্য
স্থানাঙ্ক ২২°৫৪′২৫″ উত্তর ৮৮°২৪′১৬″ পূর্ব / ২২.৯০৬৮৭° উত্তর ৮৮.৪০৪৪১° পূর্ব / 22.90687; 88.40441
অতিক্রম করেহুগলি নদী
দাপ্তরিক নামসম্প্রীতি সেতু
অন্য নামনতুন জুবিলী ব্রিজ
মালিকপূর্ব রেল (ভারতীয় রেল)
রক্ষণাবেক্ষকপূর্ব রেল
বৈশিষ্ট্য
উপাদানকংক্রিট ,ইস্পাত
মোট দৈর্ঘ্য৪১৭ মিটার (১,৩৬৮ ফু)
প্রস্থ১২ মিটার (৩৯ ফু)
ইতিহাস
নির্মাণ শেষজানুয়ারি ২০১৬ [১]
নির্মাণ ব্যয়৩০০ কোটি[১]
চালু১৭ এপ্রিল ২০১৬; ৭ বছর আগে (2016-04-17)[২]
প্রতিস্থাপনজুবিলী সেতু
পরিসংখ্যান
দৈনিক চলাচলট্রেন
টোলনা
অবস্থান
মানচিত্র

সম্প্রীতি সেতু হল হুগলি নদীর উপর অবস্থিত একটি রেল সেতু। এই সেতু ১১ আগস্ট ২০১৬ সালে উদ্বোধন হয়। সেতুটি নৈহাটির নিকট গরিফা স্টেশন ও হুগলিঘাট স্টেশনকে যুক্ত করেছে। এটি জুবিলি সেতু এর বিকল্প হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে।[২][৩] সেতুটি ৪১৫ মিটার দীর্ঘ।

নির্মাণ ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০০০ সালে রেলমন্ত্রী এই সেতুটি নির্মাণের প্রকল্প প্রথম হাতে নেন। কিন্তু নানা সমস্যায় সেই প্রকল্প ছাড়পত্র পায় ২০০৭ সালে। এর পর নির্মাণ কাজ শুরু হয় কিন্তু নির্মাণকাজ ধীর গতিতে চলে ফলে প্রকল্পের খরচ বৃদ্ধি পায়। শেষে নির্মাণ সংস্থা সেতুটি নির্মাণ বন্ধ রেখে চলে যায়। এর পর নতুন এক সংস্থা সেতুর নির্মাণকাজ চালায়। সম্প্রীতি সেতুর নির্মাণ, ২০১৬ সালের শেষের দিকে সম্পূর্ণ হয়।[১] আগস্ট মা্সে এই সেতু চালু হয়।

নির্মাণ বৈশিষ্ট[সম্পাদনা]

  • সেতু দৈর্ঘ্য- ৩১৫ মিটার (১,০৩৩ ফু)
  • উপাদান- কংক্রিট ও ইস্পাত
  • ধরন- রেল সেতু
  • লেন- সমান্তরাল দুটি রেলপথ রয়েছে।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "জুবিলি সেতু তৈরির কাজ শেষ"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ২৯ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  2. "সেতু দেখে মনে পড়ল ছেলেবেলা"আনন্দবাজার পত্রিকা। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৭ 
  3. "বিকল্প তৈরির কাজ থমকেই, ছুটি পাচ্ছে না জুবিলি সেতু"আনন্দবাজার প্রত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]