বাংলাদেশ–মালি সম্পর্ক
 | |
 বাংলাদেশ |
 মালি |
|---|---|
বাংলাদেশ–মালি সম্পর্ক হল বাংলাদেশ এবং মালি রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।
মালিতে নিয়োজিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনী[সম্পাদনা]
২০১৪ সালের এপ্রিল মাস থেকে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনী ইউনাইটেড ন্যাশনস মাল্টিডিমেনশাল ইন্টিগ্রেটেড স্ট্যাবিলাইজেশন মিশন ইন মালির অংশ হিসেবে মালিতে কাজ করে চলেছে। তখনই ১১২ জন বাংলাদেশি সেনা ঢাকা থেকে মালির উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। শেষমেষ ১,৪৪৬ জন সেনা সংবলিত ৬টি বাংলাদেশি বাহিনী মালিতে কর্মরত আছে। বাহিনীর মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি ব্যাটালিয়ন এবং একটি নেভি ইউনিট রয়েছে। এছাড়াও দুটি সিগন্যাল ইউনিট, একটি প্রকৌশল ইউনিট এবং একটি যানবাহন ইউনিট সেখানে কাজ করে চলেছে।[১]
অর্থনৈতিক সম্পর্ক[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ এবং মালি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রসারে পারস্পরিক উৎসাহ দেখিয়েছে। মালি বাংলাদেশ থেকে সার আমদানির ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আবার মালি বৃহৎ তুলা উৎপাদনকারী দেশ হওয়ায় বাংলাদেশ তাদের বৃহৎ বস্ত্রশিল্পের প্রসারে মালি থেকে তুলা আমদানির ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।[২] বাংলাদেশি বস্ত্র, ওষুধ, পাট এবং চা মালির বাজারে ভালো কদর পেয়েছে। দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো জোরদার করতে দুই দেশই পারস্পরিক দল বিনিময় করেছে। এছাড়াও, যৌথ অর্থনৈতিক সংস্থা গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে।[৩]
২০১৪ সালে, বাংলাদেশি তারিফ কমিশন আফ্রিকান রাষ্ট্রের সাথে নতুন বাণিজ্য চুক্তি তৈরি করেছে এবং এ ধরনের নতুন চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে মালি ও নাইজেরিয়া সবচেয়ে সম্ভাবনাময় রাষ্ট্র।[৪]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Bangladesh Army deploys new contingents in Mali"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৪।
- ↑ "Mali keen to import fertilizer"। বাংলাদেশ অবজার্ভার। ২৬ এপ্রিল ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৪।
- ↑ "Mali ambassador meets FBCCI leader"। বিডিনিউজ২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৪।
- ↑ "Bangladesh plans trade deals with Nigeria and Mali"। ঢাকা ট্রিবিউন। ১২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৪।
| আফ্রিকা |  | ||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| আমেরিকা | |||||||||||
| এশিয়া |
| ||||||||||
| ইউরোপ | |||||||||||
| ওশেনিয়া | |||||||||||
