আলাপ:রজার ফেদেরার

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

Federer নামের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ[সম্পাদনা]

আমি জানি যে বাংলা গণমাধ্যমের অনেক জায়গায় এই খেলোয়াড়ের নাম "ফেদেরার" লেখা হয়, কিন্তু এটা পুরোপুরি ঠিক নয়। এটা আসলে জার্মান ভাষার (সুইস-জার্মান) একটা নাম, যেখানে কোন "দ"-ধ্বনি নেই। সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ "ড" হবে। অর্থাৎ "ফেডেরার" হচ্ছে সঠিকতর প্রতিবর্ণীকরণ। বাংলা উইকিপিডিয়ার অন্যান্য সমস্ত জার্মান ব্যক্তিনামে যে নীতি অনুসরণ করা হয়েছে, সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এখানেও একই নীতি অনুসরণ করা উচিত এবং পাতাটিকে "রজার ফেডেরার" শিরোনামে স্থানান্তর করা উচিত। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৩:০১, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আমি এখানে "ফেদেরার" বানান পরিবর্তন করে "ফেডেরার" করার বিরোধিতা করছি। বিদেশী শিরোনামের নিবন্ধ নামকরণ করা সম্পর্কে আমি যা জানি সহজ ভাষায় তা হল: যদি শিরোনামটির বাংলা পাওয়া যায় তাহলে তা ব্যবহার করা, বাংলা পাওয়া না গেলে দ্বিতীয় ধাপ হিসেবে প্রতিবর্ণীকরণ ব্যবহার করা। কিন্তু এখানে প্রথম ধাপ বাদ দিয়েই সরাসরি দ্বিতীয় ধাপে চলে যাওয়া হয়েছে। আবার উইকিপিডিয়া:নিবন্ধ শিরোনাম#বিদেশী নাম বনাম দেশী সংস্করণ নীতিমালা অনুসারে বিদেশী নামের আসল বানান বনাম দেশী বানানের মধ্যে দ্বন্দ হলে তার সমাধান হওয়া উচিত কোনটা বাংলায় বেশী প্রচলিত। যেমন আলমারি (আলমিরা নয়), আপীল (অ্যাপীল নয়), বোতল (বট্‌ল নয়), অথচ ক্যামেরা, টাইপ রাইটার ইত্যাদি।; এই নিয়ম অনুসারেও নামের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে "ডে" যোগ করা খাটে না। বাংলায় কোন বানানটি প্রচলিত তা দেখতে যদি আমি গুগলে খুঁজি তাহলে কোন বানানটি প্রচলিত তা আমাকে বলে দিতে হবে না। তাছাড়া প্রচলিত হয়ে যাওয়া বানানে ভুল ধরা তো উইকিপিডিয়ার কাজ না। আপনি অনেক জার্মান ব্যক্তিনামের নিবন্ধে পরিবর্তন করেছেন সেগুলিতে আমি বিরোধিতা করতে যাইনি কারণ সেগুলির বাংলায় প্রচলিত বানান খুঁজেই পাওয়া যায় না। কিন্তু এটির যেহেতু প্রচলিত বানান পাওয়া যায় (ও তা বেশ প্রচলিতই বটে) তাই আমি উইকির নীতিমালা অনুসারেই "ফেদেরার" করার পক্ষে মতামত প্রদান করছি। --আফতাব (আলাপ) ২১:৩৬, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি অন্য উইকিপিডিয়ানদের আলোচনায় অংশ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আহ্বান জানাচ্ছি। কেননা আমি জানি দুইজনের আলোচনা তর্ক-বিতর্কে বহুদূর গড়াবে, অনেক ক্ষেত্রে হয়তো একটি সিদ্ধান্তে আসাই হবে না। --আফতাব (আলাপ) ২১:৪১, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি নাম পরিবর্তনে দ্বিমত পোষণ করছি। নিবন্ধে ফেদেরার এবং ফেডেরার উচ্চারণ সংক্রান্ত একটা অনুচ্ছেদ যুক্ত করা যেতে পারে। বিশ্বকোষ শুধুমাত্র শুদ্ধতাকে ধারণ করে না প্রচলিত সব কিছুকেই ব্যাখ্যাসহ ধারণ করে। আর আফতাবের যুক্তির সাথে একমত যে আমরা যদি মূলভাষার সঠিক উচ্চারণে ফিরতে চাই তবে বাংলা ভাষায় প্রবেশকারী বহু শব্দের বানানে পরিবর্তন আনার প্রয়োজন হবে। ফেরদৌস২২:০৫, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আফতাবের যুক্তিতে ভুল আছে। এখানে ধাপ বলে কিছু নেই। তবে একটা সুক্ষ্ম পার্থক্য আছে। কোন বস্তু বা ধারণার শ্রেণীনির্দেশক বিশেষ্যপদ (common noun) যখন বিদেশী শব্দ থেকে বাংলায় আসে, তখন বাংলাতে তা সাধারণত নিজস্ব ধ্বনিভিত্তিক পদ্ধতিতে পরিবর্তিত ও পরবর্তীতে প্রচলিত হয়ে যায়। এগুলি লম্বা সময় ধরে ঘটে। টেবিল, চেয়ার, আলমারি, জানালা, এগুলি হল বিদেশী ভাষা থেকে আগত সাধারণ শ্রেণীনির্দেশক বিশেষ্যপদ, এবং এগুলি আলোচ্য প্রতিবর্ণীকরণের আওতাতেই আসবে না। ওগুলির বানান পরিবর্তন করা আমাদের কখনোই উদ্দেশ্য নয়। আফতাব এবং ফেরদৌস, আপনাদের আশঙ্কা এক্ষেত্রে অমূলক। আমরা এখানে যে প্রতিবর্ণীকরণ নিয়ে আলোচনা করছি সেটা হলো একজন বিদেশী ব্যক্তির বা স্থানের নামের (proper noun) প্রতিবর্ণীকরণ। এক্ষেত্রে আমার মতে অবশ্যই প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকা অনুসরণ করে যতদূর সম্ভব কাছাকাছি উচ্চারণে যেতে হবে (একেবারে স্থিতিশীল বানানগুলি বাদে যেমন লন্ডন, প্যারিস, ইত্যাদি)। "ফেদেরার" আমাদের গণমাধ্যমে কার উর্বর মস্তিষ্কে এসেছে আমি জানি না। যিনি করেছেন, তিনি জার্মান ভাষার উচ্চারণ তো জানেনই না, তিনি টিভি-রেডিওতে খেলোয়াড়টির কোন সাক্ষাৎকার দেখেছেন বলেও মনে হয় না। এই দ-ভিত্তিক বানান সম্পূর্ণ তাঁর ব্যক্তিগত উদ্ভাবন। অথচ এই ইন্টারনেটের যুগে যেখানে একজন সাম্প্রতিক খেলোয়াড় ফেডেরারের পুরো ক্যারিয়ার ইচ্ছা করলে ইউটিউবে দেখা সম্ভব, এমনকি তাঁর উপরে জার্মান গণমাধ্যমে প্রকাশিত অডিও-ভিডিও দেখে এক নিমিষে যাচাই করা সম্ভব যে তার নামের উচ্চারণে "দ" নেই, কেননা জার্মান ভাষাতেই "দ" বলে কোন কিছু নেই। তাই আমার মতে ফেডেরার-ই হবে। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ২২:২৯, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আরও আছে। ফেরদৌস যে "ফেদেরার" ব্যাপারটির ব্যাখ্যা ধরে রাখতে বলেছেন, সেটিও প্রথম লাইনেই টীকার ভেতরে উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। "ফেদেরার"-কে একেবারে ভুলে যাওয়া হয়নি। বরং কিছু গণমাধ্যমে এর প্রচলনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তবে আমরা যেহেতু উইকির জার্মান অন্য সব নামেই d=ড এভাবে প্রতিবর্ণীকরণ করেছি, তাই ধারাবাহিকতার স্বার্থে এখানেও তাই করেছি। বিদেশী ব্যক্তিনামের যথেচ্ছ মনগড়া প্রতিবর্ণীকরণের চেয়ে এটাই আমার কাছে বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ২২:৩৫, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রচলিত বানানের যুক্তিটিও আসলে ধোপে টেকে না। পশ্চিমবঙ্গের সর্বাধিক প্রচলিত পত্রিকা "আনন্দবাজার"-এ দেখতে পাচ্ছি "ফেডেরার" বানানটাই ব্যবহার করেছে। অর্থাৎ ওরা যে কারণেই হোক সঠিক উচ্চারণের মত করে প্রতিবর্ণীকরণ করেছে। বাংলাদেশে কোনও কোনও মাধ্যমে কী ভাবে "ফেদেরার"-এর মত ভুল প্রতিবর্ণীকরণ চালু হয়ে গেল, তা বলা মুশকিল। কিন্তু লক্ষ লক্ষ বাংলাভাষী মানুষ আনন্দবাজারের বদৌলতে "ফেডেরার" বানানটাই প্রচলিত মনে করে। তাহলে প্রচলনের যুক্তিটাও টিকছে না। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ২২:৪৩, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আমার আপাতত এই ব্যাপারে আর যোগ করার কিছু নেই। তবে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য হিসেবে বলব যে, বিদেশী শব্দের ব্যক্তি বা স্থাননামের প্রতিবর্ণীকরণের ব্যাপারে বাংলা উইকিপিডিয়ার নিজস্ব যে যুক্তিনির্ভর নিয়মনীতি, সেটার উপর আস্থা রাখতে হবে। আমাদের বাংলাদেশের গণমাধ্যমে (পশ্চিমবঙ্গেও হতে পারে; আমার ধারণা কম) বিদেশী নামগুলিকে সাধারণত (সব হয়ত নয়, কিন্তু বেশির ভাগই) সাংবাদিক/রচনালেখকের অজ্ঞানতাবশত বেশ বিকৃত করা হয়, এমনকি ফেডেরার-এর মত একটা অত্যন্ত সহজ নামেও বিভ্রাট ঘটে। এগুলি বারংবার ঘটে। গণমাধ্যমের প্রতিবর্ণীকরণ ক্ষমতার উপর তাই গভীর আস্থা না রাখাই উত্তম। আমাদের উইকিতে যে প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকাগুলি আছে, সেগুলি অত্যন্ত নিয়মতান্ত্রিক, সুচিন্তিত এবং যৌক্তিক। সেগুলিতে আস্থা রাখা উচিত। উইকির নিজস্ব একটা ওজন আছে, একটা স্বর আছে। এটাকে গণমাধ্যমের যথেচ্ছ কল্পনাপ্রসূত বানানের কাছে ছেড়ে দিলে সামঞ্জস্য, ধারাবাহিকতা, এসব কিছু বিসর্জন দিতে হবে। বরং গণমাধ্যমকে আমরা পরোক্ষভাবে চাপ দিতে পারি তাদের বানান ঠিক করার জন্য। কেননা আমাদের পদ্ধতিই বেশি যৌক্তিক। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ২২:৫৫, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আরও আছে। শুধু আনন্দবাজার নয়। গুগল করে মাত্র দেখতে পাচ্ছি। জার্মান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ডয়চে ভেলের যে বাংলা সংস্করণ আছে (www.dw.com/bn) সেখানেও ফেডেরার বানানই ব্যবহার করা হয়েছে। সেই ২০০৫-৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ২৩:১২, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রচলিত হয়ে যাওয়া বানানের জন্য আমাদের গণমাধ্যমে কার উর্বর মস্তিষ্কে এসেছে আমি জানি না কথাটা খাটে না। আমি তো আগেই বলেছি প্রচলিত হয়ে যাওয়া বানানে ভুল ধরা তো উইকিপিডিয়ার কাজ না। প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকা অনুসরণ করে যতদূর সম্ভব কাছাকাছি উচ্চারণে যেতে হবে কিংবা জার্মান ভাষাতেই "দ" বলে কোন কিছু নেই এগুলি তখনি প্রযোজ্য হবে যখন বাংলায় প্রচলিত প্রতিবর্ণীকরণ, বানান পাওয়া যাবে না। আর নীতিমালা অনুসারে তো প্রচলিত বানান পাওয়া গেলে প্রতিবর্ণীকৃত বানানে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। আনন্দবাজার "ফেডেরার" ব্যবহার করেছে বলে লক্ষ লক্ষ বাংলাভাষী মানুষ আনন্দবাজারের বদৌলতে "ফেডেরার" বানানটাই প্রচলিত মনে করে এটি কি ধরনের যুক্তি হল, তাহলে তো আমিও বলতে পারি যে দৈনিক যুগান্তর ফেদেরার লিখেছে অতএব কোটি কোটি বাঙ্গালী এটাইকে প্রচলিত মনে করে। প্রচলিত বলতে তো এটা বুঝায় না। প্রচলিত বানান নির্ধারণে আপনাকে সবারটা তুলনা করতে হবে, এক-দুইজনেরটা নয়। আপনি যদি ওভাবেই বিবেচনা করতে যান তাহলে ফেডেরারের কয়েক হাজার বিপরীতে ফেদেরারে লাখের উপর ফলাফল পাবেন। আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল গুগলে কেউ রজার ফেডেরার লিখে খুঁজতে গেলে গুগল দেখায় আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন: রজার ফেদেরার --আফতাব (আলাপ) ২৩:৩২, ২৫ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমার যা যুক্তি দেবার দিয়ে দিয়েছি। তার পরেও আবার বলছি। খোলা মনে পড়ুন।
১) আমার মতে ধারাবাহিকতা রক্ষার স্বার্থে আমাদের প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকা অনুসরণ করে বিদেশী ব্যক্তিনামের বানান করা উচিত। আমার মতে এটাই প্রথম ধাপ। সেক্ষেত্রে "ফেডেরার" সঠিক বানান। এবং এটা এমন কোন বিদ্ঘুটে আকাশ থেকে পড়া বানান না, যার জন্য এত প্রতিবাদ করতে হবে। জার্মান বিদেশী নামের উচ্চারণে প্রায় সবসময় D=ড প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়। আমরা সবসময় সংবাদ মাধ্যমে "ডয়চে ভেলে" লিখি, "দয়চে ভেলে" নয়, আমরা জার্মান শহরের নাম "ড্রেসডেন" লিখি, "দ্রেসদেন" নয়; "আডিডাস" লিখি, "আদিদাস" নয়, "গের্ড মুলার" লিখি, "গের্দ" নয়। এরকম আরও অসংখ্য জার্মান নামের উদাহরণ দেওয়া যাবে যেখানে বাংলাতে সংবাদমাধ্যমে যুগ যুগ ধরে জার্মান বর্ণ D-কে "ড" প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়েছে। "ফেদেরার" সেই নিরিখে একেবারেই অসামঞ্জস্যপূর্ণ একটা বানান। তাই এটা যে কারও উর্বর মস্তিষ্কপ্রসূত - আমার এই যুক্তি অবশ্যই খাটে। আপনি গায়ের জোরে এটাকে "খাটে না" বলতে পারেন না।
২)"ফেডেরার"-এর সাথে যদি প্রচলিত কোন বানানের সাথে সংঘাত থেকে থাকে, তাহলে সেক্ষেত্রে খতিয়ে দেখতে হবে। সেক্ষেত্রে এই বিশেষ ক্ষেত্রে আমি দেখিয়েছি একাধিক উল্লেখযোগ্য গণমাধ্যমে (ডয়চে ভেলে, আনন্দবাজার) ফেডেরার প্রতিবর্ণীকরণটা প্রচলিত। সেগুলিকে আপনি জোর করে অগ্রাহ্য করতে পারবেন না। প্রচলিত বানানের মধ্যে যেটা আপনার বেশি পছন্দ, সেটা আপনি চাপিয়ে দিতে পারবেন না।
৩)আপনি বিদেশী নামের প্রতিবর্ণীকরণের মূলনীতিতেই আমার সাথে একমত নন; এবং সেটা ভুলবশত। আমি আগেই বলেছি যে বিদেশী থেকে বাংলায় আত্তীকৃত হয়ে যাওয়া common noun (চেয়ার, টেবিল) নিয়ে এখানে কথা হচ্ছে না। কিন্তু আপনি সেই ব্যাপারটাকে বিদেশী ব্যক্তিনামের প্রতিবর্ণীকরণেও খাটাতে চাচ্ছেন, যেটা এত সহজে সেক্ষেত্রে খাটে না। আপনি এই সুক্ষ্ম পার্থক্যটা ধরতে পারছেন না বা চাইছেন না। ঝগড়ার খাতিরে ঝগড়া করতে চাইলে ব্যাপারটা দুঃখজনক।
আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে প্রথম ধাপই হচ্ছে সঠিক উচ্চারণকে অগ্রাহ্য করা এবং আপনার ব্যক্তিগত পছন্দের গণমাধ্যমের বানানকে যুক্তি ছাড়াই অগ্রাধিকার দেওয়া। আমি একেবারেই একমত নেই, কেননা সাধারণত গণমাধ্যমের প্রতিবর্ণীকরণের কোন নীতিই নেই; এবং এটা বারবার প্রমাণিত হয়েছে। তাই আমাদের যুক্তিনির্ভর প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকাগুলিকেই অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
আর গুগলের "অটোসাজেশন" হচ্ছে পরিসংখ্যানভিত্তিক রোবটের দেওয়া সাজেশন। যে সংবাদমাধ্যম মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির জোরে বেশি বেশি ইন্টারনেটে থাকবে, সেখানকার শব্দি সাজেশনে আসবে। এখানে মনুষ্য যুক্তি, বুদ্ধি, সামঞ্জস্য, ধারাবাহিকতা, ইতিহাস, আলোচনা এগুলির কোন স্থানই নেই। তাহলে তো আর আলোচনা করারই দরকার নেই। গুগল ব্যবহার করে আমি একাধিক উল্লেখযোগ্য গণমাধ্যমে "ফেডেরার"-এর প্রচলন দেখিয়েছি, এটা সংখ্যাভিত্তিক "সংখ্যার জোর যার, মুল্লুক তার" জাতীয় প্রতিযোগিতার বিষয় নয়, যুক্তি দিয়ে কথা হচ্ছে। আপনি সংখ্যার জোর আর ব্যক্তিগত আবেগ আনতে পারেন, সেটার ব্যাপারে আমার কোন প্রতিক্রিয়া নেই।
আরেকটা ব্যাপার আছে, সেটা হচ্ছে যে এই আলোচনার আগেই আপনি ঘোষণা দিয়ে নিয়েছেন যে আমাদের যুক্তি-তর্ক সমান শক্তিতে হবে, এবং আপনি হয়ত বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে যাবেন, আমার যুক্তিগুলি অগ্রাহ্য করে যাবেন, তার পরে অন্যান্য উইকিপিডিয়ানেরা এসে ভোট দিয়ে ঠিক করবে। এর মানে আপনি ঠিক করে নিয়েছেন যে খোলা মন নিয়ে আমার যুক্তিগুলি শুনবেন না। আগে থেকেই মত ঠিক করে রেখেছেন আর আমার সাথে তর্ক-তর্ক খেলছেন। আপনার আলোচনা করার এই পদ্ধতিটি আমার পছন্দ হচ্ছে না। আমার দিক থেকে আমি আপনার সব যুক্তি পড়েছি, বিশ্লেষণ করেছি এবং কেন একমত নই, তা পুঙ্খানুপুংখভাবে দেখিয়েছি। আমার দিক থেকে খোলা মনের কোন ঘাটতি নেই। আশা করি আপনিও খোলা মন রাখবেন। যুক্তি দিয়ে চিন্তা করুন। ব্যক্তিগত পছন্দ খানিকক্ষণের জন্য ভুলে গিয়ে খোলা মনে আমার যুক্তিগুলি বোঝার চেষ্টা করুন। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০০:৩৫, ২৬ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আমি দেখতে পাচ্ছি আলোচনা শেষ হবার আগেই "ফেদেরার"-এ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এটা ঠিক হল না। এভাবে বিরক্ত করলে আর এখানে কাজ করা যাবে না। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০০:৪০, ২৬ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আরো দেখতে পাচ্ছি যে এই আলোচনা চলাকালে আমার যোগ করা প্রতিবর্ণীকরণ সংক্রান্ত ব্যাখ্যামূলক টীকাটিকে সম্পূর্ণ পরিবর্তন করা হয়েছে। যুক্তিনির্ভর প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকার সংযোগ সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আনন্দবাজারের উল্লেখ, ডয়চে ভেলের লিংক সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুরো জিনিসটাকে উলটে দেওয়া হয়েছে। খুবই খারাপ লক্ষণ। এরকম পায়ে পাড়া লাগিয়ে ঝগড়া করলে আলোচনা না করলেও চলে। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০০:৫৫, ২৬ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বর্তমানে প্রচলিত নামটি অর্থাৎ ‘রজার ফেদেরার’ রাখা হ-উ-ক|! অন্যান্য বিকল্প নামকরণগুলোর ক্ষেত্রে পুণনির্দেশনা দেয়া যেতে পারে; যাতে, সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই তাদের পছন্দের নাম দিয়ে অনুসন্ধানে খুঁজে পেতে পারে। - Suvray (আলাপ) ১২:১৮, ২৬ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
অর্ণব ভাই, আমি অবশ্যই যে নামটি বাংলাতে প্রচলিত সেটি যেকোন নিবন্ধের ক্ষেত্রেই ব্যবহারের পক্ষে। যদি অন্য কোন উচ্চারণ থেকে থাকে তাহলে সেটি টীকা অংশে যুক্ত করা যেতে পারে তবে মূল শিরোনামে দেওয়ার পক্ষপাতি না। এতে শুধু ব্যবহারকারীরাই বিভ্রান্ত হন না, দেখতেও বিদঘুটে লাগে। আমি বেশ কিছুদিন ধরেই আপনার সাথে আলোচনা করবো ভাবছিলাম তবে আর সময় হয়ে উঠে নি। আমি আপনার অধিকাংশ স্থানান্তরের সাথে একমত না। আমরা সাধরণত প্রচলিত নামটিই ব্যবহার করে আসছি এতোদিন। আপনি কোন প্রকার আলোচনা ছাড়াই (সম্প্রতি বেশ কিছু নিবন্ধের আলাপ পাতায় যদিও নোট রেখেছেন তবুও সেটা একমাত্র আপনি নিজে নোট রেখেই সাথে সাথে স্থানান্তর করে দিয়েছেন)। আপনি এখানে বলেছেন আলোচনার মাঝে পাতা স্থানান্তর করা হয়েছে। প্রথমেতো আপনিই নামটি অন্য শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন। সেটি কি ঠিক হয়েছে? আপনার যেহেতু মনেই হচ্ছে এগুলো রাখা ভুল সেহেতু আলোচনাসভায় অথবা মন্তব্যের অনুরোধ নামে একটি উপপাতা তৈরি করে আলোচনা শুরু করুন সম্প্রদায়ের সমর্থনের জন্য। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে প্রতিটাতে আলোচনা করে কোন লাভই আমি দেখতে পাচ্ছি না।--যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১২:৪৫, ২৬ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@NahidSultan: ১) হ্যাঁ, প্রথমে আমিই নামটা "ফেডেরার" শিরোনামে স্থানান্তর করেছি, কেন না আলাপ পাতায় ফেডেরার বানান নিয়ে আমার বেশ আগে শুরু করা আলোচনাতে তখন পর্যন্ত এটা নিয়ে কেউ কোনও কথা বলেনি। কেন স্থানান্তর করেছি সেটাও স্থানান্তরের সময় সারাংশে লিখে দিয়েছি। এখানে তো ভুল কিছু তো দেখতে পাচ্ছি না? এরপরই আলোচনা শুরু হয়। আলোচনা শুরুর পরে ঠিক হবে "ফেদেরার"-এ ফেরত যাওয়া হবে কি না। আলোচনার মাঝপথে কেউ হুট করে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেরত যেতে পারেন না। আফতাব সেটাই করেছেন। শুধু তা-ই নয়। তিনি আমার দেওয়া তথ্যসূত্র মুছে দিয়েছেন, কেন না সেখানে লেখা "ফেডেরার" বানানটা তাঁর মতের সাথে যায় না। এটা ঠিক হয়নি। এটা আমার মনে আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে তিনি খোলা মন নিয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী কি না। ভবিষ্যতেও যে এরকম হবে না, তার নিশ্চয়তা কী?
২) এগুলি নিয়ে "মন্তব্যের অনুরোধ" পাতা খোলার আপনার আইডিয়াটা খারাপ না। এ ব্যাপারে অনেক আগেও বেশ বিতর্ক হয়েছিল। আমি সময় পেলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করব। তবে এই আলাপ পাতায় যা ঘটল, তাতে আমার কয়েকজন উইকিপিডিয়ানের খোলা মনে যুক্তি শোনার ক্ষমতার ব্যাপারে আস্থা কমে গেছে। "মন্তব্যের অনুরোধ" পাতাতেও যদি এরকম ব্যাপারই ঘটে, তাহলে সেটা খুবই দুঃখজনক হবে। সেক্ষেত্রে আমার অযথা সময় ও শ্রম অপচয় করার কোন ইচ্ছা নেই।
৩) ২ নিয়ে আপনার সাথে আমার আরেকটা ব্যাপারে দ্বিমত আছে। বিদেশী নামের বাংলা বানানের ব্যাপারে top-down, অনমনীয়, সংক্ষিপ্ত "আমলাতান্ত্রিক নীতি" প্রণয়নের ব্যাপারে আমি একমত নই (যেমনটা বর্তমানে রয়েছে "বেশী প্রচলিত হলে সেটাই রাখা হোক")। ভাষা একটা সুক্ষ্ম বিষয়, সংবেদনশীল বিষয়, বিবর্তনশীল বিষয়। কোন বিদেশী নামের বানান কী হবে, সে ব্যাপারে case by case basis-এ সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় আলোচনা হতেই পারে। আমাদের সবারই মতামত আছে, আমাদের সবারই যুক্তি আছে। এটা সম্প্রদায়ের আলোচনাসভার ২০১৭ সালের এক আলোচনাতে শেষ হয়ে যাবে না। বিদেশী নামের ব্যাপারে সবসময়ই আলোচনার খোরাক থাকবে। এক্ষেত্রে আলোচনার প্রবাহ হবে bottom-up, অর্থাৎ প্রথমে সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতায় আলোচনা হবে; সেখানে আলোচনাকারীরা আগের হয়ে যাওয়া precedence বা সংশ্লিষ্ট নীতি নিয়ে আসবেন (যেটা আফতাব করেছেন, আমিও করেছি।) অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:০৭, ৩০ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


Zaheen ভাই আপনি সহজ কথাটি বুঝতে পেরেও বুঝতে চাচ্ছেন না। ধারাবাহিকতা রক্ষার স্বার্থে, প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকা অনুসরণ (আপনার ১, ২ নং যুক্তি) এগুলি তখনি দেখা হয় যখন প্রচলিত নাম না পাওয়া যায়। আমি কখনোই সঠিক উচ্চারণকে অগ্রাহ্য করতে বলিনি। কিন্তু মানে এই নয় যে আপনি সঠিক উচ্চারণ করতে যেয়ে বাংলায় প্রচলিত হয়ে যাওয়া উচ্চারণকে অগ্রাহ্য করবেন। আপনি অপ্রচলিত নাম যেমন Heinrich Moritz Chalybäus-এর জন্য প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকা অনুসরণ করে সঠিক নামকরণ করুন। আমি নিশ্চিত কেউ সেখানে প্রতিবাদ জানাতে যাবে না। প্রচলিত বানান ব্যবহার শুধু বাংলায় আত্তীকৃত হয়ে যাওয়া বানানের জন্য প্রযোজ্য কিন্তু তা বিদেশী ব্যক্তিনামের জন্য প্রযোজ্য হবে না তা কোথায় দেখেছেন। আর আপনি তর্ক-বিতর্ককে ঝগড়া মনে করছেন কেন। এখানে কিন্তু আমরা কেউ কারো প্রতিদ্বন্দ্বী না। --আফতাব (আলাপ) ১৪:২১, ২৬ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Aftabuzzaman: আমার যতদূর মনে হয় আপনি যুক্তিবাদী মানুষ, আপনার লেখার ভঙ্গিও আমার পছন্দ, আপনি অতীতে উদাহরণ, তথ্যসূত্র এগুলি পরিস্কার করে পরিবেশন করে আপনার যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। আমার এটা ভাল লেগেছে। তাই আবারও চেষ্টা করি।
১) আপনি এইমাত্র স্বীকার করছেন যে "ফেদেরার" সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ নয়, বরং "ফেডেরার"-ই সঠিকতর প্রতিবর্ণীকরণ। আপনার যুক্তি ছিল এবং এখনও আছে যে "ফেদেরার" প্রচলিত হয়ে গেছে, তাই কিছু করার নেই। আপনার এই মতের সাথে আমি একমত নই। আমি দেখিয়েছি যে "ফেদেরার" বাংলা সংবাদমাধ্যমে প্রচলিত হয়ে যাওয়া একমাত্র বানান নয়। ডয়চে ভেলে এবং আনন্দবাজার পত্রিকাতে "ফেডেরার" লেখা হয়। তাহলে "প্রচলিত হয়ে গেছে" যুক্তিটা টিকছে না। কেননা একাধিক বানান প্রচলিত। আপনার পছন্দটাই কেন আমাদেরকে নিতে হবে? আপনি এটা কেন অগ্রাহ্য করছেন বুঝতে পারছি না। না দেখার ভান করতে পারেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।
২) একটা বিশ্বকোষ একটা রেফারেন্স বা আকর গ্রন্থ। এটার একটা মান থাকতে হবে। সেখানে ভাষার ব্যাপারে সামঞ্জস্য, ধারাবাহিকতা এগুলি সব জায়গায় যথাসর্বোচ্চ সম্ভব সমভাবে বজায় রাখা একটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। ভাষার ব্যাপারে উইকিপিডিয়ার একটা নিজস্ব অভিমত থাকতে হবে। কিছু সংবাদপত্রের বানানের কিছু বিশেষ অসামঞ্জস্যতাকে জিইয়ে রাখা উইকিপিডিয়ার কাজ নয়। আমার মতে এই নীতিটাই ভুল যে কিছু সংবাদপত্রের প্রচলিত বানানকে সবসময় অগ্রাধিকার দিতে হবে। জিনিসটা এত সহজ সরল নয়। আমার মতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে উইকিপিডিয়াব্যাপী সামঞ্জস্য ও ধারাবাহিকতাকেই অগ্রাধিকার দিতে হবে; এগুলি দ্বিতীয়-স্তরের fallback position নয়।
৩)আর এই ক্ষেত্রে তো আমাদের কাছে উদাহরণই আছে যে অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও "ফেডেরার" বানানটা প্রচলিত (যেটা ঠিক বানান বলে আপনি স্বীকারও করেছেন)। সেগুলিকে তাহলে কেন জোর করে অগ্রাহ্য করছেন? তাহলে ব্যক্তিগত পছন্দ ছাড়া "ফেদেরার"-এর পক্ষে আপনার আর কোনো যুক্তি এখানে দেখতে পাচ্ছি না। নির্দিষ্ট কিছু সংবাদপত্রের বানানের সংকীর্ণতা থেকে বেরিয়ে আসুন; বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখুন। খোলা মনে চিন্তা করুন। জার্মান ভাষার d প্রায় সবসময় বাংলাতে "ড" এভাবে লেখা হয়। এরকম d=ড বহু বছর ধরে শত শত জার্মান শব্দের বাংলা বানানে এভাবেই লেখা হয়েছে। আবারও উদাহরণ দেই। বিখ্যাত কোয়ান্টাম পদার্থবিদ Shroedinger-কে বাংলায় "শ্রোদিঙ্গার" লেখা হয় না, বরং "শ্রোডিঙ্গার" লেখা হয় (আরও সঠিক হল "শ্রোডিঙার")। বিখ্যাত জার্মান সুপারমডেল Heidi Klum-এর নামের বানান "হাইডি/হেইডি ক্লুম" লেখা হয়, "হাইদি/হেইদি" নয়। এসব বিবেচনা করলে "ফেদেরার" একেবারেই অভিনব একটা বানান, বাংলাদেশের কোন সাংবাদিকের উর্বর মস্তিষ্ক থেকে বের হয়েছে। কেউ প্রতিবাদ করেনি বলে হয়ত "ফেদেরার" বানানটা কোনও কারণে কিছু সংবাদপত্রে টিকে গেছে; কিন্তু সব সংবাদপত্রে নয়। এই সব ক্ষেত্রে উইকির নিজস্ব অভিমত থাকতে হবে। বিশেষ কিছু সংবাদপত্রের ভুল, অসামঞ্জস্যপূর্ণ বানানকে এভাবে "বৈধতা" প্রদান করলে সেটা ভুল হবে।
৪) উপরের এই সমস্ত ব্যাপার চিন্তা করেই বহু বছর আগে প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকা পাতাগুলি তৈরি করা হয়েছিল। তখন আপনি এই উইকিতে ছিলেনই না। প্রতিবর্ণীকরণ নির্দেশিকা পাতাগুলিই হবে এসব ব্যাপারে রেফারেন্স পাতা, এরকম একটা লক্ষ্য ছিল। নির্দিষ্ট কোনও বিদেশী ভাষার নামের প্রতিবর্ণীকরণে কোন্‌ কোন্‌ অতিপ্রচলিত বানান গ্রহণ করা হবে, কোন্‌ কোন্‌ বানান সামঞ্জ্যসতার স্বার্থে উইকির নিজস্ব যুক্তিভিত্তিক বানান ব্যবহার করা হবে, সেগুলি সেই নিয়মের পাতাতেই লেখা থাকবে। দরকার হলে সেখানে আলাপ পাতায় আলোচনা হবে। জার্মান ব্যক্তির নামের বানানের জন্য জার্মান প্রতিবর্ণীকরণের নিয়মের পাতাকে অনুসরণ করতে হবে। এভাবে ব্যাপারটা একই সাথে অনেক বেশি organized হবে, কিন্তু ভাষা আলোচনার ব্যাপারে সুক্ষ্মতা, সামঞ্জস্যতা, ইত্যাদি ব্যাপারগুলি বিসর্জন দেওয়া হবে না। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:০৭, ৩০ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি জাস্ট একটি কথা বলতে চাই, অর্ণব ভাই এত রিয়াক্ট কেন করছেন! উইকিপিডিয়ান দের সংখ্যাগরিষ্ঠ মতকে প্রাধান্যদান প্রথা ভাঙলে ভবিষ্যতে কিভাবে সিদ্ধান্তে উপণীত হবেন? আর আমরা আপনার মতে একমত হইনি বলে (রজার ফেদেরারে ফিরিয়ে নেওয়া যুক্তিযুক্ত, আলোচনা শেষ হলেই জনমতের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে আপনি রজার ফেডেরারে নিতে পারেন। তার আগে নয়। ) অভিমান করে সম্পাদনা ছেড়ে দেবার মত অভিমান একজন প্রাজ্ঞ উইকিপিডিয়ান এর কাছে আশা করা যায় না। ফেরদৌস১৪:৫২, ২৬ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Ferdous: উইকিপিডিয়া কোন জনমত জরিপ বা ভোটাভুটিভিত্তিক গণতন্ত্র নয়। এটা একটা বিশ্বকোষ রচনা প্রকল্প। বিশ্বকোষের মান উন্নতিকরণ আমাদের প্রধান বিবেচ্য হওয়া উচিত। এখানে আলাপ আলোচনা হবে। যুক্তিভিত্তিক আলোচনা হবে। উইকিপিডিয়া কীভাবে সামনে এগোবে সেটা তার সক্রিয় সম্প্রদায়ের ঐকমত্য নির্ধারণ করবে। উইকিসম্প্রদায়ের সক্রিয় অবদানকারী সদস্য হিসেবে আপনাদের সবাইকে আমি অন্তর থেকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করি। উইকিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সবারই অনেক অনেক অবদান আছে, যা কোন আলাপ পাতার ছোট তর্কে নষ্ট হয়ে যাবে না। কিন্তু তাই বলে আমি আমার মতের পক্ষে যুক্তি দেওয়া বন্ধ করব না। আর আমার যদি মনে হয়, আমার যুক্তি ঠিকমত শোনা হচ্ছে না, তাহলে সে ব্যাপারে আমার অপছন্দ প্রকাশ করতেও আমি দ্বিধা করব না, সেটাই আমি উপরে করেছি। আমার যদি মনে হয় যে যুক্তিভিত্তিক ব্যক্তিগত মতামত প্রদানের বদলে আমার সাথে তর্ক-তর্ক খেলা করা হচ্ছে, টিম রেসলিং করা হচ্ছে, সেটার ব্যাপারেও আমি মন খুলেই রিয়্যাক্ট করব। আর ঘটনাপ্রবাহ আপনি যেভাবে বলেছেন, সেভাবে ঘটেনি। উপরের আলোচনা শুরু হয়েছিল আমি "ফেডেরার" পাতায় স্থানান্তরের পর। উপরে আফতাব এটাকে "ফেদেরার"-এ আবার ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব করেছিলেন। তার মানে কী? আলোচনা হবে যে "ফেডেরার"-এ রাখা হবে নাকি "ফেদেরার"-এ ফেরত যাওয়া হবে। ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হবার আগ পর্যন্ত সেটাকে "ফেদেরার"-এ ফেরানো নেওয়া উচিত হবে না। কিন্তু আফতাব সেটার তোয়াক্কা না করেই আমাদের আলোচনার মাঝপথে সেটাকে আবার "ফেদেরার"-এ ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন। আমি আফতাবকে উত্তর দিতে দিতে দেখছি পাতা আবার স্থানান্তর হয়ে গেছে। আমার দেওয়া তথ্যসূত্র-ও মুছে দিয়েছেন। এটা যে একেবারেই ঠিক হয়নি, সেটা বলাই বাহুল্য। এটা খুবই খারাপ লক্ষণ। এটা যে আবার ঘটবে না, তার নিশ্চয়তা কোথায়? অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:০৭, ৩০ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


আমি এতটুকু বলব যে সকল বিদেশী শব্দ বাংলায় প্রচলিত তা প্রচলিত শব্দেই রাখা উচিত। প্রচলিত শব্দটি ভুল হলেও, কেননা এই শব্দটিই আমাদের পরিচিত। আর প্রচলিত শব্দের ক্ষেত্রে আমাদের জাতীয় দৈনিক সমুহ দেখা যেতে পারে ডয়চে ভেলে নয়, ডয়চে ভেলের বানান দেখে আমরা কাউকে চিনি না বরং আমাদের স্থানীয় ব্যবহৃত বানান ও উচ্চারণ থেকেই আমরা কোন শব্দ খুজি। >>কায়সার আহমাদ (আলাপ) ০২:০০, ২৭ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Kayser Ahmad: আসলে জিনিসটা এত সহজ সরল হলে এত তর্ক বিতর্ক হত না। বিশ্বকোষের ভাষা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাধারণভাবে ভাষা নিয়ে আলোচনা সুক্ষ্ম, সংবেদনশীল, বিবর্তনশীল একটা ব্যাপার। আপনি খোলা মন নিয়ে উপরে বিভিন্ন জনকে দেওয়া আমার যুক্তিগুলি (ডয়চে ভেলে আমার একমাত্র বা প্রধানতম যুক্তিও নয়) একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আমি আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:০৭, ৩০ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


আরেকটা ব্যাপার নিয়ে বলি। যারা "প্রচলনবাদী", তাদের তো দেখা উচিত জার্মান "D"-এর কোন্‌ প্রতিবর্ণীকরণটা বাংলায় বেশি প্রচলিত, তাই না? এটা তো অস্বীকার করার জো নেই যে বাংলাতে এ পর্যন্ত লেখা জার্মান নামের ভেতরে D বর্ণটা ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রে "ড" হিসেবেই প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়েছে। শ্রোডিঙ্গার, হাইডি ক্লুম, ডয়চল্যান্ড, মার্সিডিজ, ড্রেসডেন, আডলফ হিটলার, এরকম আরও অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যানে, যেখানে জার্মান D-কে বাংলাতে ড হিসেবে লেখা হয়েছে। অর্থাৎ overwhelmingly বাংলাতে জার্মান D=ড হিসেবে প্রচলিত (এবং সেটা প্রতিবর্ণীকরণের কোন নীতি ছাড়াই; নীতি অনুযায়ী হলেও এটাই লেখা হত)। এটা সুস্পষ্ট যে "ফেদেরার" একটা কল্পনাপ্রসূত অনিয়মিত বানান যাতে প্রচলিত এই নিয়মটার তোয়াক্কা করা হয়নি। সামান্যতম যুক্তি খাটালেই বোঝা যাচ্ছে যে এখানে কোনও গণ্ডগোল হয়েছে। আমাদেরকে কি তাহলে যুক্তি, কমন সেন্স পুরোপুরি বিসর্জন দিতে হবে? "প্রচলিত হলেই হল" এরকম অতিসরল নীতি অন্ধভাবে অক্ষরে অক্ষরে অনুসরণ করলে যে কত বাক্য খরচ করতে হয়, এটা তার একটা উদাহরণ। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:৫৪, ৩০ এপ্রিল ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@Aftabuzzaman: @Zaheen: @NahidSultan: @Kayser Ahmad: @Ferdous: শুনে দেখুন, ড-ই বলছে। বাংলা খবরের কাগজগুলো বাংলায় বিদেশী প্রতিবর্ণীকরণের প্রামাণ্য নিয়ম না থাকার দরুণ নিজেদের গায়ের জোরে হামেশাই দিনকে রাত করে থাকে। আমরা আনন্দবাজারের কল্পনা অনুযায়ী গাওস্কর না লিখে সুনীল গাভাস্কার-ই লিখেছি, একদম ঠিক করেছি। অতঃপর দৈনিক যুগান্তরের কল্পনা অনুযায়ী ফেদেরার লেখারও কারণ নেই। ফেদেরারের পক্ষে কিন্তু সেই অর্থে যুক্তি খুবই কম রয়েছে, কেবল কল্পিত কোনও সংখ্যাগরিষ্ঠের পছন্দকে মর্যাদা দেওয়ার কথা আছে। অর্ণবদার যুক্তিগুলো সুসংবদ্ধ, আর দৈনিক যুগান্তর ভ্রান্তি না ছড়ালে এগুলো দেওয়ার প্রয়োজনও হয়তো হত না, কারণ এই খেলোয়াড়ের নাম আনন্দবাজারের বাইরেও অনেক জায়গাতেই দেখেছি ও শুনেছি, কোত্থাও 'দ' পাইনি। ফেডেরারের স্বদেশবাসীরা 'ড' বলে, আর বাংলায় 'ড' আছে। এরপরও তর্ক কিসের?--ব্যা করণ (আলাপ) ০৩:২১, ৩ মে ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

এই নামের বানানটির সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ ফেডেরার এই বিষয়টাতে সবাই একমত। তর্ক হচ্ছে সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ করা হবে নাকি প্রচলিত রাখা হবে। বাংলাতে জার্মান D=ড হিসেবে প্রচলিত, আবার "ফেডেরার" বাংলাদেশী দৈনিকে, ইত্তেফাক, প্রথম আলো, যুগান্তর, "ফেদেরার" হিসেবে প্রচলিত। অপরদিকে বলা হচ্ছে 'ডয়চে ভেলে' তেমন প্রচলিত নয়, বা সার্কুলেশন কম; আবার আনন্দবাজার পত্রিকা শুধু পশ্চিমবঙ্গে প্রচলিত। ঠিক তেমনি আরেক বাংলাদেশী দৈনিক কালের কণ্ঠে 'ফেডেরার' নামটি ব্যবহৃত হয়, এখানে দেখুন। আর প্রচলনের কথা বললে বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে আরেকটি বহুল প্রচলিত মাধ্যম হল বিবিসি বাংলা। এর 'মাঠে ময়দানে' সেগমেন্টে, যেখানে ক্রীড়াব্যক্তিত্বদের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়, সেখানে 'ফেডেরার' নামটিই ব্যবহৃত হয়, এখানে দেখুন। সেক্ষেত্রে 'ফেডেরার' অপ্রচলিত নয়, বরং বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত সংবাদমাধ্যমের অজ্ঞানতাবশত ভুল। ওয়াকিম (আলাপ) ০৬:১৬, ৩ মে ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@ব্যা করণ:ফেডেরার প্রতিবর্ণীকরণকে অসঠিক বলছি না। বেশী প্রচলিত বানান যেটি সেটি ব্যবহারের কথা বলছি। আপনি যে সুনীল গাভাস্কার-এর উদাহরণ দিলেন সেখানেও কিন্তু অধিক প্রচলিত বানানটি ব্যবহৃত হয়েছে। মূল ভাষার অর্থাৎ হিন্দির প্রতিবর্ণীকরণ করলে বানান হয় সুনীল গাভস্কর (hi:सुनील गावस्कर)। এখানে শুধু উদাহরণ দেয়ার জন্য দৈনিক যুগান্তরের নাম ব্যবহার করেছি। শুধু এই একটি প্রত্রিকা ব্যবহার করে না। বাংলায় প্রায় সব (৯০%) পত্রিকা, টিভি ব্যবহার করে। ফেডেরারের স্বদেশবাসীরা 'ড' বলে না অন্য কি বলে তা বাংলা উইকির দেখার বিষয় নয় যখন বাংলায় প্রচলিত বানান পাওয়া যায়। এবার আসুন উইকিপিডিয়ার নিয়ম দেখুন, এতে নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলিতে ব্যবহৃত প্রচলিতটি ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। বাংলায় প্রায় সব নির্ভরযোগ্য সূত্রই ব্যবহার করেছে। @Wakim32: আপনি যে দুটি অধিক প্রচলিত পত্রিকা উদাহরণ দিলেই তারাও একবার দুইবার নয় একাধিকবার তাঁদের সংবাদে ব্যবহার করেছে: দেখুন বিবিসি, দেখুন কালের কণ্ঠ। উইকিপিডিয়ার কাজ কিন্তু প্রচলিত বানানের ভুল ধরা নয়। উইকিপিডিয়ার নিয়মই হল প্রচলিত বানান পাওয়া গেলে তা ব্যবহার করা। --আফতাব (আলাপ) ১৪:৫৮, ৩ মে ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


"উইকিপিডিয়ার কাজ কিন্তু প্রচলিত বানানের ভুল ধরা নয়। উইকিপিডিয়ার নিয়মই হল প্রচলিত বানান পাওয়া গেলে তা ব্যবহার করা।" আফতাবের এই যুক্তির সাথে আমি মোটেও একমত নই। প্রথমত এই তথাকথিত নিয়ম কোন আসমানী কিতাব থেকে প্রাপ্ত ঈশ্বরপ্রদত্ত নিয়ম নয় যে অন্ধের মত পালন করতে হবে এবং চিরকাল মেনে চলতে হবে। এটা উইকি-সম্প্রদায়ের তৎকালীন সময়ে বানানো একটি নিয়ম, যা কখনোই আমি সমর্থন করিনি। উইকি-সম্প্রদায়ের সক্রিয় সম্পাদকবৃন্দ নির্ধারণ করবেন এই নীতিটি ভাল নাকি খারাপ, কী পরিবর্তন আনা উচিত। আফতাবের কথা শুনে মনে হচ্ছে এটা পাথরে খোদাই করা একটা অপরিবর্তনশীল সাংবধানিক নীতি, আর "ফেডেরার" লিখলে সেটার চরম লংঘন করা হবে। হয়ত আল্লাহর গজব পড়বে। অথচ একই সাথে তিনি স্বীকার করছেন যে ফেডেরার বানানটা সঠিক। আবার ফেডেরার বানানটা ৫-৬টা গণমাধ্যমে প্রচলিত আছে দেখানোর পরেও তিনি বলছেন এগুলি ১০% প্রচলিত (কোথা থেকে তিনি এই হিসাব পেলেন আল্লাহ-ই জানেন)। সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ জেনেও সেটাকে এভাবে খোঁড়া যুক্তি আর অনমনীয় আমলাতান্ত্রিক নীতির জুজু দেখিয়ে প্রত্যাখ্যান করা খুবই দুঃখজনক। উইকিপিডিয়া আর নীতির ব্যাপারে অচল-স্থবির আমলাতন্ত্রের মধ্যে পার্থক্য থাকলো তাহলে কোথায়? বরঞ্চ এখানে একটা অস্পষ্ট, এক লাইনের তথাকথিত নিয়মের ভয় দেখিয়ে নিজের personal bias-এর প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে।

আমি বার বার বলে এসেছি, উইকিপিডিয়াতে ভাষার ব্যাপারে উইকিপিডিয়ার একটা নিজস্ব স্বর থাকতে হবে। বাংলা বিশ্বকোষের মান হবে অনেক উঁচু। ভাষার ব্যাপারে সঠিকতা, সামঞ্জস্য এগুলিকে সর্বোচ্চ সম্ভব প্রাধান্য দিতে হবে। এটা যেকোন ভাল মানের বিশ্বকোষেই করা হয়। এগুলির ব্যাপারে বিস্তারিত নির্দেশিকা পাতা থাকবে, যেগুলি আমি এবং আরও কেউ কেউ ইতিমধ্যেই শুরু করেছিলাম। যদি তথাকথিত প্রচলিত বানান সঠিকতা, সামঞ্জস্য, ইত্যাদির মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ না হয়, তাহলে সেগুলিকে বর্জন করে সঠিকতর বানান ব্যবহার করার অধিকার বাংলা উইকিপিডিয়ার অবশ্যই আছে। এখন বাংলা উইকি সম্প্রদায়কেই ঠিক করতে হবে কোন্‌ দিকে উইকি এগোবে। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৩:০৪, ২৬ মে ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

উইকি-সম্প্রদায়ের সক্রিয় সম্পাদকবৃন্দ নির্ধারণ করবেন এই নীতিটি ভাল নাকি খারাপ, কী পরিবর্তন আনা উচিত। সক্রিয় সম্পাদকদের সিদ্ধান্তে সহমত হওয়ার মত মানসিকতা না থাকলে এসব বক্তব্যকে গালভরা বুলি বলতে হবে। আপনার ভাষাশৈলীতে মোটেও শিষ্টতা বজায় থাকছে না। আপনি যুক্তি দিতে পারেন কিন্তু ব্যক্তিকে আক্রমণ করতে পারেন না। ফেরদৌস১২:০৯, ২৬ মে ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]