সারাপ নদী
| সারাপ নদী | |
| সারাপ চু | |
| নদী | |
 সারাপ নদী
| |
| দেশ | ভারত |
|---|---|
| রাজ্য | জম্মু ও কাশ্মীর |
| অঞ্চল | লাদাখ |
| জেলা | কার্গিল |
| উপনদী | |
| - বাঁদিকে | ডোডা নদী |
| উৎস | ৩২°৪১′৫৩″ উত্তর ৭৭°৫৩′২৫″ পূর্ব / ৩২.৬৯৭৯৬° উত্তর ৭৭.৮৯০১৭৭° পূর্ব |
| - অবস্থান | পাঙ্কপো গিরিবর্ত্ম, সার্চু |
| - উচ্চতা | ৪,৬৫০ মিটার (১৫,২৫৬ ফিট) |
| মোহনা | ৩৩°৩০′৫৭″ উত্তর ৭৬°৫৬′০২″ পূর্ব / ৩৩.৫১৫৮৫৫° উত্তর ৭৬.৯৩৩৮০৫° পূর্ব |
| - অবস্থান | পাদুমে সারাপ নদীর সাথে মিশে জাংস্কার নদী তৈরী করে |
| - উচ্চতা | ৩,৪৮৫ মিটার (১১,৪৩৪ ফিট) |
| দৈর্ঘ্য | ১৮২ কিলোমিটার (১১৩ মাইল) |
| প্রবাহ | |
| - গড় | ২০৮ m³/s (৭,৩৪৫ ft³/s) |
সারাপ নদী (উর্দু: صراف ندی) ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে অবস্থিত একটি নদী।
ভূগোল[সম্পাদনা]
সারাপ নদী জম্মু ও কাশ্মীর এবং হিমাচল প্রদেশের সীমান্তে অবস্থিত পাঙ্কপো গিরিবর্ত্মের হিমবাহ থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। [১] এর পর নদীটি দক্ষিণ পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে সার্চু পৌঁছে লিংটি, ইউনান ও সার্চু এই তিন নদীর সাথে মিলিত হয়। [২] পুর্ণে গ্রামের কাছে এই নদী সিঙ্গো গিরিবর্ত্ম থেকে উৎপন্ন কারগ্যাগ নদীর সাথে মিলিত হয়। [৩] এরপর নদীটি মোনে, টিচিপ, জাম্যাং লাং, ডর্জং, চিয়া প্রভৃতি শহরে ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পাদুমে পৌঁছে নদীটি ডোডা নদীর সাথে মিশে সিন্ধু নদের উপনদী জাংস্কার নদী তৈরী করেছে। [৪] [৫]
উপত্যকা[সম্পাদনা]
সারাপ নদীর জল দক্ষিণ ভাগের উপত্যকায় ব্যবহার করে গম, বার্লি, মটর চাষ করা হয়ে থাকে। [৬] শীতকালে এই নদী উপত্যকা এলাকায় প্রচন্ড তুষারপাতের ফলে সারাপ নদীর জল জমে যায় এবং নদী উপত্যকা রাজ্যের অন্য অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। [৭]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ India. Quarter Master General's Dept. Intelligence Branch (১৯৯১)। Gazetteer of Kashmir and Ladak: together with routes in the territories of the Maharaja of Jammu and Kashmir। Sang-e-Meel Publications, 1991। পৃষ্ঠা -725। আইএসবিএন 9789693501049। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১২।
- ↑ Harish Kapadia (২০০২)। High Himalaya Unknown Valleys। Indus Publishing, 2002। পৃষ্ঠা -228। আইএসবিএন 9788173871177। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১২।
- ↑ Outlook (২০০৫)। Trekking holidays in India: 85 treks + 50। Outlook Pub. (India), 200। পৃষ্ঠা -71। আইএসবিএন 9788189449001। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "Stod a tributory of Zanskar river"। tourisminjammukashmir। ২০১২-০৭-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-১৭।
- ↑ "Tsarap a tributory of Zanskar river"। tourisminjammukashmir। ২০১২-০৭-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-১৮।
- ↑ Henry Osmaston, Nawang Tsering (১৯৯৭)। Recent Research on Ladakh 6: Proceedings of the Sixth International Colloquium on Ladakh, Leh 1993। Motilal Banarsidass Publ., 1997। পৃষ্ঠা -106। আইএসবিএন 9788120814325। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১২।
- ↑ Jasbir Singh (২০০৪)। The economy of Jammu & Kashmir। Radha Krishan Anand & Co., 2004। পৃষ্ঠা 223-। আইএসবিএন 9788188256099। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১২।