দ্য কনফেশনস ট্যুর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্য কনফেশনস ট্যুর
The face of a woman, made to look greenish. Her mouth is a little open as if she is saying something. Above her the name the word "The Confessions Tour" appear.
কর্তৃক লাইভ অ্যালবাম
মুক্তির তারিখ২৬ জানুয়ারি ২০০৭ (2007-01-26)
শব্দধারণের সময়আগস্ট ১৬, ২০০৬
ঘরানা
দৈর্ঘ্য৭৩ঃ১৪ (সিডি)
১২২ঃ৩৮ (ডিভিডি)
সঙ্গীত প্রকাশনী
পরিচালকঞ্জোনাস একারলান্ড
ম্যাডোনা কালক্রম
আই'ম গোয়িং টু টেল ইউ অ্যা সিক্রেট
(২০০৬)
দ্য কনফেশনস ট্যুর
(২০০৭)
হার্ড ক্যান্ডি
(২০০৮)



দ্য কনফেশনস ট্যুর হচ্ছে আমেরিকান সংগীত শিল্পী ও গীতিকার ম্যাডোনার দ্বিতীয় লাইভ অ্যালবাম। এটি প্রকাশিত হয় জানুয়ারি ২৬, ২০০৭ তারিখে, ওয়ার্নার ব্রস রেকর্ডসের মাধ্যমে। এটি জোনাস একারলান্ডের পরিচালনায় তৈরি। এতে ম্যাডোনার ২০০৬ সালের কনফেশ্যন্স ট্যুরের গানগুলো উল্লেখ করা হয়েছে। এটি রেকর্ড করা হয় ওয়েম্বলি অ্যারেনাতে, ট্যুরের লন্ডনে থাকা অবস্থায়। অ্যালবামটি সিডি এবং ডিভিডি দুই ধরনের মাধ্যমেই মুক্তি পায়। ডিভিডিতে পুরো কনসার্ট রয়েছে, সিডিতে রয়েছে কেবল তেরোটি লাইভ গান। অ্যালবামটি সেমটেক্স ফিলমসের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত অ্যালবাম। এই কোম্পানীটি ২০০৬ সালে ম্যাডোনা প্রতিষ্ঠিত করেন। 

দ্য কনফেশনস ট্যুর সাধারণভাবে সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক মতামত পায়, সেই সাথে জিতে নেয় বেস্ট লং ফর্ম মিউজিক ভিডিও ক্যাটেগরিতে পঞ্চাশতম গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড পুরস্কার। মুক্তি পাওয়ার পর অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, চেক রিপাবলিক, হাঙ্গেরি, ইটালি, পর্তুগাল এবং স্পেনে অ্যালবামটি অফিসিয়াল চার্টে প্রথম স্থান দখল করে। ম্যাডোনার নিজের দেশে অ্যালবামটি মোটামুটি সাফল্য পায় এবং ইউ এস বিলবোর্ড ২০০ অ্যালবামের তালিকায় পনেরোতম স্থাম দখল করে। সারা বিশ্বে দ্য কনফেশনস ট্যুরের প্রায় ১.২ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।

পূর্ব ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০০৬ সালে আই'ম গোয়িং টু টেল ইউ অ্যা সিক্রেট নামক লাইভ অ্যালবামের মুক্তির পর বের হয় ম্যাডোনার দ্বিতীয় লাইভ অ্যালবাম দ্য কনফেশনস ট্যুর। অ্যালবামটি ওয়েম্বলি অ্যারেনাতে ২০০৬ সালের ১৫ এবং ১৬ আগস্ট রেকর্ড করা হয়। সে সময় ম্যাডোনার কনফেশনস ট্যুরের লন্ডন অংশ চলছিল, যাতে তার ২০০৫ সালে মুক্তি পাওয়া স্টুডিও অ্যালবাম কনফেশনস অন অ্যা ড্যান্স ফ্লোর এর গানগুলো ব্যবহৃত হয়। এই অ্যালবামটি ম্যাডোনার নতুন প্রযোজনা সংস্থা, সেমটেক্স ফিলমসের প্রথম পরিবেশনা, যা সিডি এবং ডিভিডি এই দুই ফরম্যাটেই মুক্তি পায়। জোনাস একারলান্ডের পরিচালনায় এতে ম্যাডোনার ভ্রমণের বিভিন্ন অংশ ধারণ করা হয়। ডিভিডিতে রয়েছে ম্যাডোনার ট্যুরের একুশটি গানের সব কয়টি, এবং সিডিতে রয়েছে তেরোটি প্রধান প্রধান গান। ট্যুরটি ২০০৬ সালে থ্যাংকসগিভিঙের সময় প্রথম দেখানো হয় এনবিসিতে। এই সম্প্রচারটি ছিল সম্পাদিত, এবং এতে কিছু গান যেমন 'প্যারাডাইস (নট ফর মি) এর অংশবিশেষ বাদ দিয়ে দেয়া হয়। "লিভ টু টেল" গানে ম্যাডোনার কাচে মোড়ানো ক্রুশ থেকে ঝুলে গান গাওয়ার দৃশ্যটি বিভিন্ন মিডিয়া এবং ধর্মীয় সংগঠনের কাছে সমালোচিত হয়। এই গানটির পরেই রয়েছে কনফেশনস অন অ্যা ড্যান্স ফ্লোর অ্যালবামের  "ফরবিডেন লাভ" গানটি, যাতে ম্যাডোনাকে মাথা থেকে একটি কাঁটার মুকুট খুলতে দেখা যায়। এশিয়ান মিডিয়া এবং সার্ভিসেস কোম্পানি ফ্রাইডে রিপোর্ট করে যে অ্যালবামটি সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার কিছু কিছু অংশে নিষিদ্ধ হয়, যার প্রধান কারণ ছিল ডিভিডিতে এসব দৃশ্যের উপস্থিতি। .[১]

সমালোচকদের মতামত[সম্পাদনা]

অলমিউজিকের স্টিফেন টমাস আর্লেওয়াইন বলেন যে অ্যালবামের সিডিটি "শুনতে খুব একটা ভাল নয়, তবে বিশ বছরের পুরনো গানগুলো নতুন করে শুনতে খারাপ লাগে না। অনুষ্ঠানের দক্ষ পরিচালনা এবং সুন্দর দৃশ্যগুলোর কারণে ডিভিডিটাকে খারাপ বলা যায় না, কিন্তু তারপরেও এটা কেবল সেই সব ভক্তদের জন্য যারা একটা লাইভ সিডি/ডিভিডি কেনার এক বছর পরেই আরেকটা একই অ্যালবাম কিনতেও আপত্তি করবে না।"[২] স্ল্যান্ট ম্যাগাজিনের এড গঞ্জালেজের মতে "অ্যালবামের কনসার্ট ফিনালে গানটি এই প্রমাণই দেয় যে যৌন আকর্ষণ এবং রাজনীতি ছাড়াও কেবল হৃদয় এবং মনের ছোঁয়া দিয়েও ম্যাডোনার গান ভাল ব্যবসা করতে পারে।"[৩] সাইলাস ম্যাগাজিনের টমাস ইনসকিপও অ্যালবামের ফিনালে গানটির প্রশংসা করেছেন। তার মতে "দ্য কনফেশনস ট্যুরে বেশ উঁচু সুরের গান রয়েছে, যা খুব অল্প সময়ে তৈরি হলেও ম্যাডোনার আগের গানগুলোর চাইতে অনেক বেশি প্রাণোচ্ছল। সিডিতে মাত্র তেরোটি গান রয়েছে, তার পরেও গানগুলো দারুণ!" তবে তার ধারণা "কনফেশনস" অংশে এসে সিডিটি তার আবেদন হারিয়ে ফেলেছে। এই গানে তিনজন ব্যক্তিকে তাদের জীবনের দুর্দশার স্বীকারোক্তি জানাতে দেখা যায়। [৪]

বিবিসি মিউজিকের টম ইয়ং বলেন যে তিনি ট্যুরটি সামনে থেকে দেখেননি, এবং মনে করেন যে "ডিভিডিতে অনুষ্ঠানের কিছু কিছু দিক হারিয়ে গেছে, সেই সাথে দৃশ্য বা গানগুলোও অপ্রয়োজনীয় ভাবে লম্বা করা হয়েছে। লাইভ অ্যালবাম হিসেবে অবশ্য তা ঠিকই আছে।"[৫] পিচফর্ক মিডিয়ার স্টিফেন এম ডিউসনার অ্যালবামের নেতিবাচক রিভিউ দেন এই বলে যে, "দোষ প্রায় পুরোটাই ম্যাডোনার। স্টেজে তিনি দারুণ দারুণ পপ গান শোনাতে পারেন, সেই সাথে এমন ট্যুর করার ক্ষমতা এবং টাকা দু'টোই তার আছে। তাহলে দর্শক এবং অনুষ্ঠানের মাঝে এমন পর্দা ঝুলিয়ে রাখার মানে কি? একারলান্ড একটা লাইভ অ্যালবামে ঠিক সেই জিনিসগুলোই নিয়ে আসেন যা থাকা উচিত নয়। দৃশ্য বারবার কেটে দেয়া হয়েছে, যাতে স্থান সম্পর্কে কোন ধারণাই পাওয়া যায় না, নকল গান এবং বাজনা, যাতে অনুষ্টানের আসল প্রকৃতি ধরা যায় না, এবং দর্শকদের উত্তেজনার প্রায় কিছুই দেখানো হয়নি।"[৬] দ্য হিন্দু ব্লে যে "পুরো পৃথিবীটাকে নিজের নৃত্যমঞ্চে পরিণত করেছেন ম্যাডোনা, তার শক্তির সামনে বিস্ময় মাথা নত করা ছাড়া কিছু করার নেই।"[৭] ২০০৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি তারিখে লস অ্যাঞ্জেলসের স্টেপলস সেন্টারে অনুষ্ঠিত পঞ্চাশতম গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে দ্য কনফেশনস ট্যুর অ্যালবামটি বেস্ট লং ফর্ম মিউজিক ভিডিও পুরস্কার পায়। [৮]

বাণিজ্যিক সফলতা[সম্পাদনা]

A faraway image showing a blue crystal cross and a blond woman standing on a platform on the cross. The woman is wearing a red shirt and dark brown pants. Her hands are spread apart along the cross's breadth to symbolize as if she has been crucified. Behind the cross, a backdrop is centrally illuminated
কনফেশনস ট্যুরে "লিভ টু টেল" গানের দৃশ্যায়ন, যেখানে একটি কাচে মোড়ানো ক্রুশ থেকে ঝুলে থেকে গান করেন ম্যাডোনা। দৃশ্যটি বিভিন্ন ধর্মীয় সংঘের কাছে সমালোচিত হয়, যারা বলে যে এটি খ্রিষ্টান ধর্মবিরোধী। 

নিলসেন সাউন্ডস্ক্যানের মতে অ্যালবামটি বিলবোর্ড ২০০ চার্টে প্রথম সপ্তাহে ৪০০০০ কপি বিক্রির মাধ্যমে পনেরোতম স্থান দখল করে। [৯] ক্যানাডায় এই অ্যালবামটি ক্যানাডিয়ান অ্যালবামস চার্টে দ্বিতীয় স্থান দখল করে। [১০] অ্যালবামটি এআরআইএ অ্যালবামস চার্টে স্থান পায়নি, কিন্তু অস্ট্রেলিয়ান টপ ফোর্টি ডিভিডি চার্টের ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ সংখ্যায় প্রথম স্থান পায়। [১১] এটি চারটি অনিয়মিত সপ্তাহ জুড়ে ডিভিডি চার্টের শীর্ষে অবস্থান করে। ২০০৭ সালের শেষে অস্ট্রেলিয়ান চার্টে দেখা যায় যে দ্য কনফেশনস ট্যুর অ্যালবামটি সমস্ত অস্ট্রেলিয়ায় সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামের তালিকায় সাতাশতম স্থান পেয়েছে। [১২] অস্ট্রেলিয়ান রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (এআরআইএ) অ্যালবামটিকে ১০,০০০ কপি ডিভিডি পাঠানোর জন্য গোল্ড সনদ দেয়। [১৩]

যুক্তরাজ্যে এটি ইউকে অ্যালবামস চার্টে সপ্তম স্থান পায়। [১৪] জাপানে অ্যালবামটি ওরিকন উইকলি অ্যালবাম চার্টে দশ নাম্বার স্থান পায় এবং বারো সপ্তাহ স্থায়ী হয়। হং কঙ-এ এটি ১০০৭ সালে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া দশটি আন্তর্জাতিক অ্যালবামের একটি হওয়ার জন্য ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ দ্য ফোনোগ্রাফিক সোসাইটির কাছ থেকে গোল্ড ডিস্ক অ্যাওয়ার্ড পায়।.[১৫]

ইউরোপজুড়ে অ্যালবামটি বেলজিয়াম, ইটালি, পর্তুগাল এবং স্পেনের টপ চার্টের শীর্ষে উঠে আসে, এবং বাকি ইউরোপিয়ান দেশগুলোর টপ চার্টেও জায়গা পায়। মেক্সিকো, নিউজিল্যান্ড এবং নরওয়েতে সেরা দশ তালিকার ঠিক পরেই থাকে অ্যালবামটি। [১৬] ইউরোপে অ্যালবামের সাফল্যের কারণে এটি বিলবোর্ডের ইউরোপিয়ান টপ হান্ড্রেড অ্যালবামসের দ্বিতীয় অবস্থানে চলে আসে, যেখানে প্রথমে ছিল নোরাহ জোনসের স্টুডিও অ্যালবাম নট টু লেট। [১৭] সারা বিশ্বে এই অ্যালবামের প্রায় ১.২ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়। [১৮]

গানের ধরণ [সম্পাদনা]

ডিভিডি[সম্পাদনা]

নং.শিরোনামরচয়িতাদৈর্ঘ্য
১."ফিউচার লাভারস" / "আই ফিল লাভ"ম্যাডোনা, মিরওয়াইস আহমদজাই / ডোনা সামার, পিটার বেলোট, জর্জিও মরোডার৮ঃ০৪
২."গেট টুগেদার"ম্যাডোনা, স্টুয়ার্ট প্রাইস, আন্ডার্স ব্যাগ, পিয়ার অ্যাস্ট্রম৫ঃ১৯
৩."লাইক অ্যা ভার্জিন"টম কেলি, বিলি স্টাইনবার্গ৪ঃ০৮
৪."জাম্প"ম্যাডোনা, প্রাইস, জো হেনরি৪ঃ৫৬
৫."কনফেশনস"ম্যাডোনা, প্যাট্রিক লিওনার্ড, ড্যানিয়েল "ক্লাউড" ক্যম্পস, সোফিয়া বুটেলা, লেরয় "হিপনোসিস" বার্নস৩ঃ৫৫
৬."লিভ টু টেল"ম্যাডোনা, লিওনার্ড৫ঃ১০
৭."ফরবিডেন লাভ"ম্যাডোনা, প্রাইস৪ঃ২৪
৮."য়াইজ্যাক"ম্যাডোনা, প্রাইস৬ঃ৪৫
৯."সরি"ম্যাডোনা, প্রাইস৫ঃ০২
১০."লাইক ইট অর নট"ম্যাডোনা, ক্রিশ্চিয়ান কার্লসন, পন্টাস ওয়াইনবার্গ, হেনরিক জনবার্গ৪ঃ৫১
১১."সরি" (রিমিক্স)ম্যাডোনা, প্রাইস৩ঃ৩৭
১২."আই লাভ নিউ ইয়র্ক"ম্যাডোনা, প্রাইস৫ঃ৪৩
১৩."রে অফ লাইট"ম্যাডোনা, উইলিয়াম অরবিট, ক্লাইভ মালডোন, ডেভ কার্টিস, ক্রিস্টিন লিচ৬ঃ২৬
১৪."লেট ইট উইল বি"ম্যাডোনা, আহমদজাই, প্রাইস৭ঃ৩২
১৫."ড্রাউনড ওয়ার্ল্ড/সাবস্টিটিউট ফর লাভ"ম্যাডোনা, রবিট, রড ম্যাককুয়েন, অনিটা কের, ডেভিড কলিনস৫ঃ০০
১৬."প্যারাডাইস (নট ফর মি)"ম্যাডোনা, আহমদজাই৫ঃ০৫
১৭."মিউজিক ইনফার্নো"ম্যাডোনা, আহমদজাই / লেরয় গ্রিন, টাইরন কার্সি৭ঃ৪৯
১৮."ইরোটিকা"ম্যাডোনা, শেপ পেটিবোন, অ্যান্থনি শিপকিন৪ঃ৪৭
১৯."লা ইসলা বোনিটা"ম্যাডোনা, লিওনার্ড, ব্রুস গেইশ৫ঃ০২
২০."লাকি স্টার"ম্যাডোনা৪ঃ৩৬
২১."হাং আপ"ম্যাডোনা, প্রাইস, বেনি অ্যান্ডারসন, বিয়র্ন উলভেয়াস৯ঃ২৪
২২."ক্রেডিটস" ৩ঃ৩১

সিডি[সম্পাদনা]

ফরম্যাট[সম্পাদনা]

  • সিডি/ডিভিডি- ডাবল ডিস্ক ডিজিপ্যাক।
  • ডিভিডি- ডিভিডি সহ ডিভিডি কিপ কেস।
  • "ডিজিটাল ডাউনলোড- লাইভ অনুষ্ঠান এবং গান, সাথে দুইটি অতিরিক্ত গানঃ "রে অফ লাইট" এবং "গেট টুগেদার"।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ[সম্পাদনা]

  • পরিচালকঃ জোনাস একারলান্ড
  • প্রযোজনা সংস্থাঃ সেমটেক্স ফিলমস, সেমটেক্স টিভি প্রোডাকশন্স
  • প্রযোজকঃ সারা মার্টিন
  • এক্সিকিউটিভ প্রযোজকঃ ম্যাডোনা, অ্যাঞ্জেলা বেকার, গাই অসিয়ারি এবং জন পেন
  • ফটোগ্রাফিঃ এরিক ব্রমস
  • সম্পাদনাঃ জোনাস একারলান্ড, ফিলিপ রিচার্ডসন, জোহান সোডারবার্গ এবং ড্যানি টাল
  • পোশাকঃ জ্য-পল গটিয়ে এবং আরিয়ান ফিলিপস

চার্টে অবস্থান এবং সনদ[সম্পাদনা]

চার্টে পূর্বে এবং পরে অবস্থিত অ্যালবামসমূহ[সম্পাদনা]

পূর্বসূরী
এলিসা কর্তৃক সাউন্ডট্র্যাক ৯৬-০৬
ইতালীয় অ্যালবামস চার্ট নাম্বার ওয়ান অ্যালবাম
১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ – ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭
উত্তরসূরী
ফ্র্যাংকো বাতিয়াতো কর্তৃক ইল ভুতো
পূর্বসূরী
ইল ডিভো কর্তৃক সিম্প্রে
স্প্যানিশ অ্যালবামস চার্ট নাম্বার ওয়ান অ্যালবাম
৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ – ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭
উত্তরসূরী
শাইলা ডুরসাল কর্তৃক রেকর্ডানো
পূর্বসূরী
রুজসা মাগদি কর্তৃক অরডোগি আংগিয়াল
হাঙ্গেরিয়ান অ্যালবামস চার্ট নাম্বার ওয়ান অ্যালবাম
৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ – ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭
উত্তরসূরী
নোরাহ জেমস কর্তৃক নট টু লেট
পূর্বসূরী
্মরিন কর্তৃক সি আউজোর্ড হুই
বেলজিয়ান অ্যালবামস চার্ট নাম্বার ওয়ান অ্যালবাম
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ – ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭
পূর্বসূরী
টনি ক্যারেরা কর্তৃক এ ভিদা কুই এসকোহলি
পর্তুগিজ অ্যালবামস চার্ট নাম্বার ওয়ান অ্যালবাম
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ – ৮ মার্চ, ২০০৭
উত্তরসূরী
টনি ক্যারেরা কর্তৃক এ ভিদা কুই এসকোহলি
পূর্বসূরী
কাবেত কর্তৃক কোরিদা
চেক অ্যালবামস চার্ট নাম্বার ওয়ান অ্যালবাম
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ – ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭
উত্তরসূরী
ক্যারেল ভোবোদা কর্তৃক ৬৫-অরিজিনালনি নারাভনি নেশভেতিখ হিতু
পূর্বসূরী
রবি উইলিয়ামস কর্তৃক অ্যান্ড থ্রু ইট অল: রবি উইলিয়ামস লাইভ ১৯৯৭-২০০৬
নাইন ইঞ্চ নেইল কর্তৃক বিসাইড ইউ ইন টাইম
অস্ট্রেলিয়ান টপ ৪০ ডিভিডি চার্ট নাম্বার ওয়ান ডিভিডি
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ – ৫ মার্চ, ২০০৭
১২ মার্চ, ২০০৭ – ১৯ মার্চ, ২০০৭
উত্তরসূরী
্নাইন ইঞ্চ নেইল কর্তৃক বিসাইড ইউ ইন টাইম
ঈগলস কর্তৃক ফেয়ারওয়েল ওয়ান ট্যুর লাইভ ফ্রম মেলবোর্ন

মুক্তির সময়[সম্পাদনা]

দেশ মুক্তির সময়
ইউরোপ ২৬ জানুয়ারি, ২০০৭
সারা বিশ্ব ২৯ জানুয়ারি, ২০০৭
যুক্তরাষ্ট্র/কানাডা ৩০ জানুয়ারি, ২০০৭
অস্ট্রেলিয়া ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭
দক্ষিণ কোরিয়া ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭
জাপান ৭ মার্চ, ২০০৭sm

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Editor, News (২০০৭-০২-০৬)। "Singapore bans Madonna's Confessions Tour DVD for mock-crucifixion scene"Fridae। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  2. Erlewine, Stephen Thomas (2007-01-30). "allmusic ((( The Confessions Tour > Overview )))".
  3. Gonzalez, Ed (2006-12-23).
  4. Inskeep, Thomas (2007-02-23).
  5. Young, Tom (2007-02-21).
  6. Deusner, Stephen M. (2007-02-23).
  7. Anthikad-Chhibber, Mini (2007-05-28).
  8. "Amy Winehouse dominates with 5 awards, Kanye West takes 4"National Academy of Recording Arts and SciencesMSNBC। Associated Press। ২০০৮-০২-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৪ 
  9. Cohen, Jonathan (২০০৭-০২-০৭)। "Better 'Late' Than Never: Jones Debuts At No. 1"Billboard। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০১ 
  10. "allmusic ((( The Confessions Tour > Charts & Awards > Billboard Albums )))"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  11. "ARIA Top 40 DVD" (PDF)Australian Recording Industry Association। Pandora.nla। ২০০৭-০২-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  12. "ARIA 2007 year-end chart" (PDF)Australian Recording Industry Association। Pandora.nla। ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  13. "2008 DVD Accreditations"Australian Recording Industry Association। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-২১ 
  14. Sexton, Paul (২০০৭-০২-০৮)। "Mika, Norah Jones Rule U.K. Charts"Billboard। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  15. "Gold Disc Award > Gold Disc Award Criteria"International Federation of the Phonographic Industry। ২০১১-০৪-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৮-১৭ 
  16. "Madonna – The Confessions Tour (album) worldwide"Ultratop 50। Hung Medien। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  17. Sexton, Paul (২০০৭-০২-১৫)। "Norah Continues Euro Chart Supremacy"Billboard। ২০১৩-০১-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  18. Live Nation (২০০৭-১০-১৬)। "Madonna Joins Forces With Live Nation in Revolutionary Global Music Partnership"PR Newswire। ২০১৩-০৫-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-২৮ 
  19. "Argentina's Top 20 albums, Segunda Quincena de Enero"Argentine Chamber of Phonograms and Videograms Producers। ২০০৭-০৩-১৪। ২০০৮-০৪-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৯ 
  20. "Madonna – The Confessions Tour (album) worldwide"Ultratop 50। Hung Medien। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  21. "TOP50 Prodejní – Madonna – Confessions Tour DVD"International Federation of the Phonographic Industry। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৪-২৯ 
  22. "Chartverfolgung – Madonna – The Confessions Tour"Media Control Charts। Musicline.de। ২০০৭-০২-১২। ২০০৯-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৪ 
  23. "Top 40 album- és válogatáslemez- lista"Mahasz। Magyar Hanglemezkiadók Szövetsége। ২০০৭-০২-১৮। ২০০৯-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  24. コンフェッションズ・ツアー・ライヴ (Japanese ভাষায়)। Oricon। ২০০৭-০৩-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-১০ 
  25. "Poland's Top 50 Albums"OLiS। ২০০৭-০২-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৫ 
  26. "JAAROVERZICHTEN – ALBUMS 2007 (ANNUAL REVIEW – 2007 ALBUMS)"। dutchcharts.nl। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৫, ২০১১ 
  27. "Top 100 Album-Jahrescharts"GfK Entertainment (German ভাষায়)। offiziellecharts.de। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  28. "Los mas Vendidos – 2007ALBUMS)" (পিডিএফ)। AMPROFON। ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৫, ২০১১ 
  29. "Intérprete Título – Madonna – The Confessions Tour"Argentine Chamber of Phonograms and Videograms Producers। ২০০৭-০১-২৪। ২০১১-০৫-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৪ 
  30. "Gold & Platin" (German ভাষায়)। International Federation of the Phonographic Industry। ২০০৭-০২-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৪-৩০ 
  31. "Gold and Platinum certifications – Belgium"International Federation of the Phonographic IndustryUltratop 50। ২০০৭-০৩-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  32. "Certificados – Madonna" (Portuguese ভাষায়)। Associação Brasileira dos Produtores de Discos। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-১৮ 
  33. "Finland – Tilastot – Madonna"International Federation of the Phonographic Industry। IFPI.fi। ২০০৭। ২০০৯-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৩ 
  34. [Unknown Region "Gold-/Platin-Datenbank ('The Confessions Tour')"] |url= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) (জার্মান ভাষায়)। Bundesverband Musikindustrie। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০২-২৫ 
  35. "Madonna – Certificaciones Encontradas"Asociación Mexicana de Productores de Fonogramas y Videogramas। ২০০৭-০৩-১৪। ২০১৬-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৪ 
  36. "Polish Platinum certified albums"। Związek Producentów Audio Video। ২০১০-০৪-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৪ 
  37. "Discos de Ouro e Platina"। Associação Fonográfica Portuguesa। ২০০৭। ২০১১-১১-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৪ 
  38. "Золотой и платиновый альбом в России / International 2011" [Gold and Platinum Sertifications in Russia / Internetional 2011] (Russian ভাষায়)। National Federation of the Phonogram Producers। ২৪ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৫, ২০১১ 
  39. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]