আউশ ধান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আউশ ধান

আউশ ধানের একটি মৌসুমের নাম, যা প্রধানত বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। এছাড়াও এ ধান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহারঅসম রাজ্যেও চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। এ ধান বেশ পরিবেশবান্ধব ও কৃষকবান্ধবও বটে।[১] এই ধান সাধারণত জন্মে বর্ষাকালের আষাঢ় মাসে। এই কারণে এর অপর নাম আষাঢ়ী ধান। তবে এই ধান বৎসরের যে কোন সময়েই চাষ করা যায়। প্রাচীন কাল থেকে বাংলাদেশে তিনটি ধানের মৌসুম চলে আসছে – আউশ, আমন এবং বোরো। বিংশ শতাব্দীতে ষাটের দশকে সেচ নির্ভর ইরি-বোরো ধান প্রবর্তনের আগ পর্যন্ত আমন এবং আউশ ছিল ধানের প্রধান ফসল।[২] এ ধান সমতল, জলাভূমি ছাড়াও পাহাড়ী অঞ্চলেও আবাদ হয়। জুম চাষের এক অন্যতম ফসল হলো এই আউশ ধান।[৩]

নামকরণ[সম্পাদনা]

বাংলা আশু শব্দ থেকে আউশ শব্দের উৎপত্তি। আউশ শব্দের অর্থ আগাম। আশি থেকে একশ বিশ দিনের ভেতর এ ধান পেকে যায় বলে একে এই নামে ডাকা হয়। দ্রুত (আশু) ফসল উৎপন্ন হওয়ার বিচারে এই ধানের নাম করা হয়েছে আউশ।[৩]

চাষাবাদ[সম্পাদনা]

আউশ বৃষ্টি নির্ভর ধান জাত। জাত ভেদে আউশ ধানের জীবনকালে খানিকটা ভিন্নতা থাকলেও বছরের নির্দিষ্ট সময়ে এর আবাদ করতে হয়। মে-জুনের বৃষ্টিকে অবলম্বন করে আউশের বীজ সরাসরি মাঠে বুনে দেওয়া হয় নয়তো রোপণ করতে হয় এদের চারা। আউশ ধান চৈত্র-বৈশাখে বুনে আষাঢ়-শ্রাবণে কাটা যায়। এ ধান সাধারণত শুকনো ঝুরঝুরে মাটিতে ধুইল্যা আবাদ করা হয়। মাটিতে জো থাকলে সুবিধা হয়। জো না থাকলে কালবৈশাখীতে জাওলা হয়।[১]

এরপর সুবিধা মত ভালো কুশির আশায় জমিতে মই দেয়া হয় গাছের গোড়া ছেঁটে বা পাতা ছিঁড়ে দেয়ার জন্য। যা অনেকটা ভরা খেতে মই দেয়ার মতো। এর ফলে গাছের ফাইটো-হরমোনে বৃদ্ধি ঘটে। ফলে সময়মতো প্রচুর কুশি হয়ে জমি ভরে যায়। আরেকভাবেও এটি হতে পারে। মাঝে মধ্যে জ্যৈষ্ঠ মাসের খরায় ধান মরে ছন হয়ে যায় কিন্তু গোড়া তাজা থাকে।[১] প্রাচীন ভবিষ্যৎবক্তা খনা এ বিষয়ে বলেছিলেনঃ

জ্যৈষ্ঠে খরা ধানের ভরা।

একটু বৃষ্টি পেলেই জমি আবার সবুজ ধানে ভরে যায়। আবাদে বৃষ্টি ছাড়া অতিরিক্ত পানির দরকার নেই। তাছাড়া সার দেয়ার প্রয়োজন হয় না। খরাসহিষ্ণু আউশের জাতগুলো এ কারণেই বিশেষভাবে পরিচিত। তবে আগাছার উপদ্রব থাকে বেশ। এ জন্য অাঁচড়ার দরকার হয়। কোনো কোনো আউশ ধান নিজে থেকেই আগাছা দমন করার যোগ্যতা রাখে। এই হলো প্রকৃত আউশ ধান। একসময় সারা দেশে অনেক এলাকাজুড়ে এ ধানের আবাদ করা হতো।[১]

আশি-পঁচাশি দিনের মধ্যে ধান পেকে যায়, তেমন জাতগুলো হলো- মুখী, পুসূর, দুলা, মরিচবটি, হাসিকলমী, হরিণমুদা, পটুয়াখালী এবং ধলা ষাইট্টা। পঁচাশি থেকে নব্বই দিনের মধ্যে পাকে, তেমন জাতগুলো হলো- ধারিয়াল, কুমারী এবং দুলার। নব্বই থেকে একশ দিনের মধ্যে ধান তোলা যায়, তেমন জাতগুলো হলো- কটকতারা, সূর্যমুখী, চালক, আটলাই, খাসিয়াপাঞ্জা। "পানবিরা" জাতটি একটু ব্যতিক্রম, যা পাকতে সময় লাগে প্রায় একশত পাঁচ দিন। গড়পড়তা এদের ফলন ছিল হেক্টর প্রতি ২.০০ টন থেকে ২.৩৫ টন পর্যন্ত। ব্যতিক্রম ছিল কেবল কটকতারা, যার এর হেক্টর প্রতি ফলন ছিল ৩.৩৫ টন।[৩]

বিভিন্ন জাত[সম্পাদনা]

ধানবিজ্ঞানী ড. জি.পি. হেক্টরের (১৯১১-এর কিছু পরে এ হিসাব করা হয়) মতে, এ দেশে একসময় ১৮ হাজার জাতের ধান আবাদ হতো।[৪] বাংলাদেশে নানা ধরনের আউশের জাত পাওয়া যেত। এদের নামও ছিলো বিচিত্র। কিষাণীর মনকাড়া প্রকৃতি, গাছপালা, পাখি কিংবা মানুষের নাম জুড়ে দিয়েও রাখা হয়েছে কোন কোন আউশ ধানের জাতের নাম।

বিশিষ্ট ধানবিজ্ঞানী ড. শাহ্ মোহাম্মদ হাসানুজ্জামানের ধানের নাম বৈচিত্রের ব্যাপারে বলেন,

"এ দেশের বৈচিত্র্যময় ধান জাতের নাম সাহিত্যিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে। কেমন করে ধানের নামকরণ হলো সে তথ্য সাহিত্যিকরা বা ভাষাবিদরা দিতে পারেন। হয়তো তা দিয়ে সমাজের একটা চিত্র ফুটে উঠতে পারে। লক্ষ্মীবিলাস, হনুমানজটা, হলুদগোটা, গেরুমুড়ি, নোনাকুর্চি, কালোমেঘী, সূর্যমুখী, খেজুরঝুপি, বাদকলসকাঠি, দুলাভোগ, লক্ষ্মীদীঘা, গদালাকি, চিংড়িঘুষি, পোড়াবিনি্ন, শিলগুড়ি, কাটারিভোগ, দাদখানি, রাঁধুনিপাগল, মহিষদল ইত্যাদি নাম সাহিত্যরসিকদের কাছে সমাদর পেতে পারে। এ ছাড়া বিজ্ঞানীরাও নামের মাঝে কোন এলাকায় কী ধান চাষ হয় বা বীজ পাওয়া তার ফিরিস্তিও পেতে পারেন।"[৪]

আউশ ধানের জাতের নামগুলো জানতে পারা যায়, তা হলোঃ[২]-

  • আগলি,
  • আদাগতিয়া,
  • আটলাই,
  • আটবেইল,
  • আল্লাবক্সি,
  • আশাকুমড়া,
  • আশাবোয়ালি,
  • আয়নামহল,
  • ওল্লামুল,
  • উত্তরা,
  • কইয়াজুরি,
  • কচমাদানা,
  • কতুকমণি,
  • কদমফুল,
  • কটকি,
  • কটকতারা,
  • কবিরমণি,
  • কসমল,
  • করচামুড়ি,
  • কয়রাপরাঙ্গী,
  • কসমেদং,
  • কসমিদানা,
  • কসখড়দল,
  • কচৈর,
  • কাইলাবড়ি,
  • কাজলতারা,
  • কাজলা,
  • কাঁচাননি,
  • কাদমইন,
  • কাদোমণি,
  • কামিনী,
  • কালাবকরি,
  • কালাগোরাই,
  • কালাবোয়ালি,
  • কালাবোয়ালিয়া,
  • কালামানিক,
  • কালাসোনা,
  • কালাহইলনেমুর,
  • কালিয়াবড়ি,
  • কালিসাইটা,
  • কালিয়াসোনা,
  • কাহুয়া,
  • কুমচারাল,
  • কুমরাইল,
  • কুমারী,
  • কুমড়াগইড়,
  • কুমড়োল,
  • কুলমণি,
  • কালোপাহাড়,
  • কেদারচক,
  • কৈজুরি,
  • খাড়াজামড়ি,
  • খুপনি,
  • খৈরা,
  • গরফা,
  • গয়া,
  • গয়াল,
  • গজলগাড়িয়া,
  • গজলগৈরা,
  • গাগড়া,
  • গোজারগইরা,
  • গোপালভোগ,
  • গোবেশ্বর,
  • গোরেশ্বর,
  • গোরিসাইটা,
  • গোয়ালঝুড়ি,
  • চকললেমা,
  • চন্দ্রহার,
  • চাকুইল্যা,
  • চারনক,
  • চেঙ্গাই,
  • চেনা টেংরি,
  • চিনাডিঙ্গি,
  • চৌদ্দমুগুর,
  • ছিটকিসাইটা,
  • ছোট মলি্লকা,
  • জংলি,
  • জবাফুল,
  • জামরস,
  • জামাইনাড়ু,
  • জামির,
  • জিরাশাইল,
  • টেপিসাইটা,
  • টোকমরদানা,
  • ঠাকুর ভোগ,
  • দত্তরভোগ,
  • দাপা,
  • দুধবোয়ালিয়া,
  • দুধসর,
  • দুধসাগর,
  • দুধশাইল,
  • দুলাল,
  • ধলাহইলনেমুর,
  • ধলাষাইট/ধলা ষাইট্টা,
  • ধারাইল,
  • ধারিরাতইল,
  • ধারিয়াল,
  • ধোলাম,
  • নড়ই,
  • নড়ইসাইটা,
  • নয়নতারা,
  • নানাসরঅতুল,
  • নারিকেলজুরি,
  • নোলজ,
  • পঘাডাঙ্গা,
  • পঙ্খীরাজ,
  • পটুয়াখালী,
  • পরাঙ্গী,
  • পরেশ্বর,
  • পড়খীরাজ,
  • পশুর,
  • পাখি,
  • পাঁজরা,
  • পানবর,
  • পানবিড়া,
  • পাহাড়ি আউশ,
  • পাশপাই,
  • পুইকা,
  • পুখি,
  • পুসূর,
  • প্রামাণিক,
  • ফাইরাপরাঙ্গী,
  • ফুলবাগ,
  • ফুলবাদাম,
  • ফুলমতি,
  • বইন্যাঝুড়ি,
  • বরষা,
  • বলিয়ান,
  • বটেশ্বর,
  • বর্ণলতা,
  • বধুমনি,
  • বাইশমুগুর,
  • বাইশমুশুর,
  • বাগতুলসী,
  • বাছা,
  • বাজরা,
  • বারমালকা,
  • বাদশা,
  • বাদলা,
  • বাদেশ্বর,
  • বালাইলোম,
  • বাহই,
  • বাঁশগইর,
  • বিন্যাছুপি,
  • বিন্যাঝড়,
  • বিন্যামুড়ি,
  • বীরকোনা,
  • বেগুনবিচি,
  • বেনাজারা,
  • বোরাকি,
  • বোয়ালজুড়ি,
  • বোয়ালিয়া,
  • বৌপাগল,
  • বৌসোহাগী,
  • বৌপালানি,
  • বৌলাম,
  • ভইরা,
  • ভাতুরি
  • ভাগচাপরি,
  • ভাগবকতুলসী,
  • ভাঙ্গাপরাঙ্গী,
  • মতিচক,
  • মতিপরাঙ্গী,
  • মধুমতি,
  • মরিচবেটি/মরিচবটি,
  • মস্তামন,
  • মশইল,
  • মহিষগড়,
  • মহিষদল,
  • ময়নামতি,
  • মাতচাল,
  • মাটিচাক,
  • মানিকম-ল,
  • মানিক মোড়ল,
  • মেঘরাজ,
  • মুইফল,
  • মুলকে আউশ,
  • মুরিচপাল,
  • মুড়কিমালা,
  • মুড়িগরচা,
  • রঙেরগুড়া,
  • রাজবংশী,
  • রাজভোগশাহী,
  • রাজম-ল,
  • রান্ধুনী পাগল,
  • লক্ষ্মীকাজল,
  • লক্ষ্মীতারা,
  • লক্ষ্মীবিলাস,
  • লক্ষ্মীপুর,
  • লক্ষ্মীপুরা,
  • লক্ষ্মীপোতা,
  • লক্ষ্মীলতা,
  • লামা,
  • লেদামুগরা,
  • লোহাগৌড়,
  • শনি,
  • শঙ্খপটি,
  • শমনপট্টি,
  • শ্রীবেলান,
  • শ্রীবইলাম,
  • সন্ধ্যামণি,
  • সদাইমালি,
  • সবরিভোগ,
  • সরিষাকুটি,
  • সরিষাফুল,
  • সরুধান,
  • সয়ারগাড়ি,
  • সাইলপরাঙ্গী,
  • সাত্তাভোগ,
  • সান্তো,
  • সাঁদো,
  • সাদৈমলি্লক,
  • সাধু,
  • সিঁদুরকোটা,
  • সেচিমোলকি,
  • সুলতানভোগ,
  • সোনামূখী,
  • সোনালেতা,
  • সোনারগড়,
  • সোনারগাড়ি,
  • সোনার গায়ে,
  • সোপনেতা,
  • সূর্যমনি,
  • সূর্যমুখ,
  • সূর্যমুখী,
  • সাইটা,
  • সৌদামণি,
  • ষাইট্টা,
  • হন্নেমুগ,
  • হরিণমুদা,
  • হল্লামুড়ি,
  • হাতিয়া,
  • হানাকুমড়া,
  • হাসাধান,
  • হাসাসাইটা,
  • হাসিকলমি,
  • হাসিকুমড়া,
  • হোদাইমলি্লক, ইত্যাদি।

তবে এসব জাতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্থানে আবাদ করা হতো পরাঙ্গী, কালামানিক, সূর্যমুখী, ষাইট্টা, মাটিচাক, পড়খীরাজ, লক্ষ্মীলতা, নরই, বটেশ্বর, কটকি, কইয়াজুরি ইত্যাদি।[৩] এসব ছাড়াও বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট আউশের বেশ কিছু জাত উদ্ভাবন করেছে; উল্লেখযোগ্য হলোঃ বিরি-২৮, বিআর-২১, বিআর-২৬, বিআর-২৭, বিআর-৪৮, বিআর-৫৫ ইত্যাদি।[৫] জলমগ্নসহনশীল ধানের উদ্ভাবন করা হয়েছে; যেমনঃ স্বর্ণা, বিআর১১, আইআর৬৪, ব্রি ধান৩৩, ব্রি ধান৪৯ ও ব্রি ধান৪৪।

বর্তমান অবস্থা[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুরের ব্যাপক এলাকা একসময় আউশ আবাদের জন্য খ্যাত ছিল। আশির দশক থেকে ব্যাপক এলাকায় ইরি-বোরো আবাদের ফলে আউশ ধানের আবাদ তেমন হয় না, এমনকি আউশ ধানের অনেক জাত ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।[২] ১৯৭০-৭১ সালে ৩১.৯৩ লক্ষ হেক্টরে আউশের চাষ হতো আর বোরো ১০ লক্ষ হেক্টরের কাছাকাছি জমিতে, যা ২০১২-১৩ সালে আউশ ১০.৫৩ লক্ষ ও বোরো ৫০ লক্ষ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়।[১] ১৯৭০-৭১ সালে যেখানে মোট আউশ আবাদের শতকরা ৯৮.৯৯ ভাগ জমিতে স্থানীয় জাতের আউশ আবাদ হয়েছে, সেখানে ২০১২-১৩-তে মোট আউশের শতকরা ২৫.০৭ ভাগ। গত চার দশকে স্থানীয় জাতের আবাদ কমেছে শতকরা ৭৩.৯২ ভাগ।[৩]

বোরো শুধু হাওর আর বিল এলাকার আশপাশে চাষ করা হতো। আর আউশের চাষ কিছুটা উঁচু জায়গা এবং বিলের কিনারা দিয়ে হতো। মূলত জনসংখ্যা বৃদ্ধির চাপ সামলাতেই আউশের ওপর বোরোর এ আগ্রাসন চলে প্রায় চার দশক ধরে।

যদিও বর্তমানে একবিংশ শতকে নতুন ভাবে আউশ চাষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে, তবে সেই বিশুদ্ধ আউশ এখন আর তেমন কেউ আবাদ করে না। বৃষ্টিনির্ভর আউশের পরিবর্তে আইল দিয়ে পানি ধরে রেখে উচ্চ ফলন শীল বোরো ধানকে আউশের মৌসুমে আবাদ করা হয়, যাকে রোপা আউশ বলে। পরে শুধু রোপা আউশ নামে আউশের কিছু জাত উদ্ভাবন করা হয়। সঙ্গে আগের মতো বুনা আউশ বা সত্যিকারের আউশের কিছু জাতও প্রচলন করা হয়।[১]

বাংলাদেশ কৃষি বিভাগ বিগত কয়েক বছর যাবত আউশের বিভিন্ন জাত জনপ্রিয়করণের লক্ষ্যে প্রণোদনা দিচ্ছে।[৬] ২০১৫ সালে ৩০ কোটি ২১ লক্ষ টাকা এবং ২০১৬ সালে ৩৩ কোটি ৬২ হাজার টাকার প্রণোদনা সুবিধা প্রান্তিক চাষীদের দেয়।[৭] বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে উচ্চ ফলনশীল (উফশী) আউশ ধানের চাষাবাদ করা হচ্ছে।[৮]

আরোও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বিশ্বাস, জীবন কৃষ্ণ (২০১৪-০৭-২২)। "সম্ভাবনাময় আউশ মৌসুমের ধান"যায়যায়দিন। ঢাকা। ২০১৬-০৮-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২২ 
  2. সোবহান, ড. এম এ (২০১২-০৬-২৬)। "বাংলাদেশে আউশ ধানের আবাদ"। ২০১৬-০৪-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২২ 
  3. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, মোঃ (২০১৪-১২-১৩)। "দেশী আউশ ধানের জীববৈচিত্র"কৃষি বার্তা। ২৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২৩ 
  4. বিশ্বাস, জীবন কৃষ্ণ (২০১৫-০৪-০৯)। "ফরিদপুরের আউশ ধান"যায়যায়দিন। ঢাকা। ২০১৬-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২৩ 
  5. "Aush paddy transplantation completed successfully in Rajshahi region"ডেইলি অবজার্ভার। ঢাকা। ২২ জুলাই ২০১৬। ২৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৬ 
  6. "TK 33.62cr govt incentive for Aush farming"দ্যা ইন্ডিপেন্ডেন্ট। ঢাকা। ২০১৬-০৩-২৮। ২০১৬-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২৩ 
  7. "আউশ চাষে এবার প্রণোদনা ৩৩ কোটি টাকা"বিডিনিউজ ২৪। ঢাকা। ২০১৬-০৩-২৭। ২০১৬-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২৩ 
  8. "উচ্চফলনশীল আউশ ধান প্রথম চাষাবাদে ব্যাপক সাড়া"দৈনিক পূর্বকোণ। চট্টগ্রাম। ২০১৬-০৮-২২। ২৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-২৩