আলাপ:এস এম সুলতান

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উইকিপ্রকল্প জীবনী (মূল্যায়ন - মান প্রাথমিক, গুরুত্ব অতি)
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প জীবনীর অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় জীবনী সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
 প্রাথমিক  এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী প্রাথমিক-শ্রেণী হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 অতি  এই নিবন্ধটি গুরুত্বের মাপনী অনুযায়ী অতি-গুরুত্ব হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 

নিবন্ধ শিরোনাম[সম্পাদনা]

নিবন্ধটি এস এম সুলতান শিরোনামের অধীনে আছে। অথচ "এস এম সুলতান" হলো তাঁর মূল নাম "শেখ মোহাম্মদ সুলতান"-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। যদিও বাংলায় সংক্ষিপ্ত করার সময় কমার (,) ব্যবহার হয়ে থাকে, কিন্তু আমার মতে ইংরেজির অনুসরণে ডট-এর (.) ব্যবহারই সুন্দর ও যৌক্তিক লাগে। যেহেতু "এস এম সুলতান" একটা সংক্ষিপ্ত রূপ, তাই নিবন্ধটা এস, এম, সুলতান অথবা এস. এম. সুলতান শিরোনামে রাখাই কি যৌক্তিক নয়? —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৬:৫৩, ১০ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রথমত, প্রচলিত নাম এস এম সুলতান, এ নামেই উনি পরিচিত, তাই পূর্ণ নাম শিরোনামে না দিয়ে নিবন্ধের ভেতরে দেওয়ার মত। কমা দেওয়া হয়, কিন্তু এটা প্রচলিত হলেও সম্পূর্ণ ভুল। একই ভাবে "মো:"-এর সাথে এই কোলন চিহ্নও পুরোই ভুল। কারণ বাংলাতে এই জ্যোতিচিহ্নের ব্যবহার সংক্ষিপ্ত করণের উদ্দেশ্যে নয়, বরং এগুলোর স্বতন্ত্র ব্যবহার ও উদ্দেশ্যে আছে। ব্যাকরণের নিয়মানুসারে সংক্ষিপ্তকরণের জন্য সঠিক হচ্ছে ডট-এর ব্যবহার। এখন ডটের ব্যবহার হবে কী না, সে ব্যাপারে আমার মত হচ্ছে, এস এম সুলতান যেহেতু বাংলাদেশি, বাংলাদেশের প্রচলিত গণমাধ্যমে তাঁর নাম কীভাবে, কোনো জ্যোতিচিহ্নের প্রয়োগ করে লেখা হয় কী না সেটা দেখা হোক। আর এই বিবেচনায় আমার মতে বর্তমানে এটাই ঠিক আছে। সুলতানের মৃত্যুর পর প্রকাশিত একটি স্মারক গ্রন্থেও আমি "এস এম সুলতান" দেখেছি। — তানভিরআলাপ১৭:১১, ১০ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আচ্ছা, নিবন্ধটি কেন শেখ মোহাম্মদ সুলতান শিরোনামে স্থানান্তর করা যাবে না? —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ০৬:৪১, ১৩ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

প্রদর্শনীসমূহ[সম্পাদনা]

এই নিবন্ধে প্রদর্শনী সম্বন্ধে কোনো এক অবদানকারী উল্লেখ করেছেন:

  • সিমলা, ভারত (১৯৪৬)
  • লাহোর, পাকিস্তান (১৯৪৮)
  • করাচী, পাকিস্তান (১৯৪৯)
  • যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, শিকাগো ও বোস্টন (১৯৫০)
  • বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, ঢাকা (১৯৭৬)
  • ফুকুওকা মিউজিয়াম, জাপান (১৯৮১)
  • গ্যেটে ইনস্টিটিউট, ঢাকা (১৯৮৭)
  • গ্যালারি টোন, ঢাকা (১৯৯৪)

-তথ্যসূত্র দেননি তিনি।
সরকারি এই তথ্যসূত্রে দেয়া আছে:

সুদীর্ঘ কর্মজীবনে দেশে-বিদেশে তাঁর বহু একক ও যৌথ চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে ৷ তাঁর প্রথম একক চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় ভারতের সিমলায় ১৯৪৪ সনে ৷ ১৯৫০ সনে তার দ্বিতীয় ও তৃতীয় একক চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় লাহোর ও করাচীতে ৷ ১৯৫১ সনে নিউইয়র্কে ইনষ্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন কর্তৃক আয়োজিত সেমিনারে সরকারী প্রতিনিধি হিসেবে তিনি অংশগ্রহণ করেন ৷ আমেরিকার বিভিন্ন শহরে তাঁর ১৭টি একক চিত্র প্রদর্শনী এবং লন্ডনে পিকাসো, মার্টিন ও ডালির সাথে গ্রুপ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় ৷ তিনি ১৯৮০ সনে জাপানের ফুকুওকা মিউজিয়ামে অনুষ্ঠিত এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৮১ সনে ঢাকায় অনুষ্ঠিত এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে আন্তর্জাতিক জুরী কমিটির অন্যতম সদস্য মনোনীত হন ৷

বাংলাপিডিয়ার এই নিবন্ধে কিছুই তেমন পেলাম না। বাংলাপিডিয়ার বাংলা নিবন্ধটা আমার পিসিতে কাজ করছে না। কাউকে খুঁজে দেখার অনুরোধ করছি।
সঠিক সালগুলো দরকার। আর সালভেদে কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিলো, তারও বিবরণ দরকার। ধন্যবাদ। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৯:০০, ১০ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]