আলাপ:তারেক রহমান

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উইকিপ্রকল্প জীবনী
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প জীবনীর অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় জীবনী সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
 ???  এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী কোন মূল্যায়ন অর্জন করেনি।
 

লেখার ধরণ নিরপেক্ষ নয় এবং মানোন্নয়নের জন্য আরও তথ্যসূত্র প্রয়োজন[সম্পাদনা]

তারেক রহমান নিবন্ধটির লেখার ধরণ উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুসারে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভংগীর বলে মনে হচ্ছে না। বিতর্ক শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ থাকলেও তা যথাযত ভারসাম্য রক্ষা করছে না, বেশির ভাগ স্থানেই দলীয় দৃষ্টিভংগী থেকে লেখা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। তাই নিবন্ধটিকে আরও নিরপেক্ষ করতে এর মানোন্নয়নের অনুরোধ জানাচ্ছি। এখানে বিভিন্ন স্থানে যথোপযুক্ত তথ্যসূত্রের ও ঘাটতি রয়েছে।

আলী হাযদার খান তন্ময় (আলাপ) ১৭:৫৯, ৩ জুন ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তারেক রহমানের জন্ম সাল[সম্পাদনা]

তারেক রহমানের জন্ম সাল বোধ করি ২০ নভেম্বর, ১৯৬৫ এর পরিবর্তে ২০ নভেম্বর, ১৯৬৭ হবে। ইংরেজী উইকিপিডিয়ায় তাই দেখাচ্ছে। যদি ৪৪ বছর চলতি হয় তবে ১৯৬৭ সালই যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে।--Sabuj Barua (আলাপ) ০০:২৩, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা তারেক জিয়া[সম্পাদনা]

বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও তত্কালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানের আশ্বাসেই ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। এ ব্যাপারে তত্কালীন প্রশাসনের প্রশাসনিক সহায়তাও পেয়েছিল জঙ্গিরা। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় করা দুটি মামলার পূর্ণাঙ্গ রায়ে এ সব বিষয় তুলে ধরেছেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ শাহেদ নূর উদ্দিন। রায়ে বলা হয়, হরকাতুল জিহাদ (হুজি) নেতা মুফতি আব্দুল হান্নান ও তার সহযোগীরা গ্রেনেড হামলার কিছুদিন আগে বনানীর হাওয়া ভবনে গিয়ে তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন। তখন সেখানে উপস্থিত তত্কালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, তত্কালীন মন্ত্রী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সেনা গোয়েন্দা সংস্থার তত্কালীন পরিচালক সিআইবি মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআইয়ের তত্কালীন ডিজি ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুর রহিমের সঙ্গে ষড়যন্ত্রমূলক বৈঠক করেন। বৈঠকে তত্কালীন বিরোধী দলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের হত্যা করার সহযোগিতা চায় জঙ্গিরা। তারেক রহমান উপস্থিত সবার সামনে জঙ্গিদের সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। আর ওই হামলার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা করে তার দলকে নেতৃত্বশূন্য করা। 103.76.241.114 (আলাপ) ০৩:০৩, ২১ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]