এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান
এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান
বিবরণদুর্গাপূজায় শ্রেষ্ঠ শিল্পকৃতিত্বের পুরস্কার
দেশকলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
পুরস্কারদাতাএশিয়ান পেইন্টস
প্রথম পুরস্কৃতঅক্টোবর, ১৯৮৫ - অদ্যাবধি
ওয়েবসাইটwww.asianpaints.com

এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান কলকাতার দুর্গাপূজায় শ্রেষ্ঠ শিল্পকৃতিত্বের জন্য প্রদেয় একটি বিশেষ পুরস্কার। ১৯৮৫ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস কলকাতার দুর্গাপূজা সমিতিগুলিকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে আসছে। এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান চালু হওয়ার পর থেকে আরও একাধিক শারদ সম্মান চালু হয়েছে, কিন্তু অদ্যাবধি এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান দুর্গাপূজার ক্ষেত্রে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে রয়েছে।

পুরস্কার[সম্পাদনা]

১৯৮৫ সাল থেকে কলকাতার দুর্গাপূজায় শ্রেষ্ঠ মণ্ডপসজ্জার জন্য "এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান" প্রদান শুরু হয়। কলকাতার ৩০০০ পূজামণ্ডপের মধ্যে থেকে কয়েকটি সম্মান প্রতিযোগিতার জন্য নির্বাচিত করা হয় এবং শেষ পর্যন্ত ছয়টি মণ্ডপ প্রতি বছর এই সম্মান লাভ করে।[১][২][৩]

পুরস্কার ভাস্কর্যটি বেদীর উপর স্থাপিত একটি শঙ্খের আকৃতিবিশিষ্ট। এটি রুপার তৈরি (আগে সোনার তৈরি হত)। এটি কাচের বাক্সে ঢাকা থাকে এবং সম্মান দক্ষিণার চেক সহ বিজয়ীকে দেওয়া হয়। "নব্য নকশি" পুরস্কারের রূপটি আলাদা। এটি সশীষ ডাব ও আমপল্লব যুক্ত দেবীঘটের আকৃতিবিশিষ্ট। এটিও রুপার তৈরি।[৪]

পুরস্কারের লোগো হল একটি ঢাক-বাদনরত ছেলের ছবি। অন্যান্য লোগোর মধ্যে রয়েছে দুর্গা প্রতিমার মুখের স্কেচ, বেলুন নিয়ে ক্রীড়ারত বালকবালিকার ছবি ইত্যাদি। পুরস্কারের শ্লোগান হল "শুদ্ধ শূচি, সুস্থ রুচির সেরা বাছাই"। কথাটি কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের রচনা।

পুরস্কার বিভাগ[সম্পাদনা]

এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মানে মোট ছয়টি পুরস্কার দিয়ে পূজামণ্ডপগুলিকে সম্মানিত করা হয়। ১৯৮৫ সালে এই পুরস্কার চালু করার সময় মোট তিনটি পূজাকে শ্রেষ্ঠ পূজামণ্ডপ বিভাগে সম্মানিত করা হত। ১৯৯৪ সাল থেকে অখ্যাত অথচ উৎকৃষ্ট শিল্পরুচিসম্পন্ন মণ্ডপগুলিকে সম্মানিত করার জন্য "বছরের বিস্ময়" নামে একটি বিভাগ চালু হয়। পরবর্তী ছয় বছর এই চারটি বিভাগেই পূজামণ্ডপগুলিকে সম্মানিত করা হতে থাকে। ২০০০ সাল থেকে বিশেষ মণ্ডপসজ্জা পরিকল্পনার জন্য "নব্য নকশি" এবং শ্রেষ্ঠ প্রতিমার জন্য "শ্রেষ্ঠ প্রতিমাশিল্পী" নামে দুটি বিভাগ চালু হয়। সম্মান প্রদানের কয়েকটি শর্তের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নির্দিষ্ট থিমের ভিত্তিতে মণ্ডপের সামগ্রিক সৌন্দর্য ও বিশালতা, দুর্গা প্রতিমার সৌন্দর্য, মণ্ডপের অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য ইত্যাদি।[৫]

শ্রেষ্ঠ পুজো[সম্পাদনা]

প্রদানের বছর (১৯৮৫ – বর্তমান)

নিউ আলিপুর সুরুচি সংঘ ২০০৩ সালে শ্রেষ্ঠ পুজো ও ২০০৭ সালে নব্য নকশি সম্মান পায়।
২০১০ সালে শ্রেষ্ঠ পুজো পুরস্কার প্রাপ্ত বড়িশা ক্লাবের প্রতিমা

১৯৮৫ সালে পুরস্কার প্রবর্তনের সময় থেকে এই বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। তিনটি পূজামণ্ডপকে মণ্ডপসজ্জা, প্রতিমা, পরিবেশরক্ষা, আলোকসজ্জা ইত্যাদিতে শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শনের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়। তিনটি পুরস্কারের কোনো নির্দিষ্ট ক্রম (যথা, প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয়) নেই। তিনটি পুরস্কারকেই শ্রেষ্ঠ পুজো নামে অভিহিত করা হয়। অতীতে বিখ্যাত পূজামণ্ডপগুলি এই পুরস্কার লাভ করলেও, বর্তমানে অনেক অখ্যাত পূজামণ্ডপও নিজ শ্রেষ্ঠত্ব দেখিয়ে এই পুরস্কার লাভে সক্ষম হয়েছে। বর্তমানে কলকাতার অনেক পূজাতেই থিম-ভিত্তিক মণ্ডপ ও প্রতিমাসজ্জা দেখা যায়। ২০০১ সালে "বোসপুকুর শীতলামন্দির সার্বজনীন" ভাঁড় দিয়ে পূজামণ্ডপ তৈরি করে শ্রেষ্ঠ পুজোর সম্মান লাভ করে। অনেক পূজামণ্ডপই একাধিকবার এই সম্মান পেয়েছে। "আদি বালিগঞ্জ সার্বজনীন" পাঁচ বার শ্রেষ্ঠ পুজোর সম্মান পেয়েছে। এই বিভাগে পুরস্কার পাওয়া কোনো পূজামণ্ডপই পরে "বছরের বিস্ময়" বিভাগের জন্য মনোনীত হতে পারে না, তবে "নব্য নকশি" বা "শ্রেষ্ঠ প্রতিমাশিল্পী" বিভাগে পুরস্কার পেতে পারে।

বছরের বিস্ময়[সম্পাদনা]

প্রদানের বছর (১৯৯৪ – বর্তমান)
১৯৯৪ সালে এই পুরস্কার চালু হয় মূলত অখ্যাত পূজামণ্ডপগুলিকে সুপরিচিত করে তোলার উদ্দেশ্যে। অনেক অখ্যাত পূজাই এই পুরস্কার পেয়ে কলকাতাবাসীর কাছে পরিচিত নাম হয়ে উঠেছে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বড়িশা সহযাত্রী, করবাগান, শিবমন্দির সার্বজনীন ইত্যাদি। লেকটাউন নেতাজি স্পোর্টিং ক্লাব একটি পার্বত্য গ্রামের আদলে মণ্ডপ তৈরি করে ২০০৩ সালে এই পুরস্কার লাভ করেছিল। তবে দেখা গেছে, পূর্ববর্তী বছরেই পরিচিতি অর্জন করেছে, এমন পূজামণ্ডপও এই সম্মানে ভূষিত হয়েছে। তবে যে পূজা একবার এই বিভাগে পুরস্কৃত হয়, সেটি পরে আর এই বিভাগে মনোনয়ন পায় না।

নব্য নকশি[সম্পাদনা]

প্রদানের বছর (২০০০ – বর্তমান)
২০০০ সাল থেকে বিশেষ মণ্ডপসজ্জার জন্য নব্য নকশি পুরস্কার প্রদান শুরু হয়। "শ্রেষ্ঠ পুজো" বা "বছরের বিস্ময়" সম্মান প্রাপ্ত পূজাগুলিও এই পুরস্কার পেতে পারে। ২০০০ সালে "দর্পনারায়ণ ঠাকুর স্ট্রিট সার্বজনীন" ঘুঁটে দিয়ে মণ্ডপ নির্মাণ করে প্রথমবার এই সম্মান লাভ করেছিল। অখ্যাত ও পরিচিত উভয়প্রকার পূজামণ্ডপই এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হতে পারে। বিচারকেরা মণ্ডপসজ্জার জটিলতা, সূক্ষ্ম পরিকল্পনা ও প্রযুক্তিগত অভিনবত্ব বিচার করে এই সম্মান প্রদান করেন।

শ্রেষ্ঠ প্রতিমাশিল্পী[সম্পাদনা]

প্রদানের বছর (২০০০ – বর্তমান)

এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান বিজয়ী শিল্পী সনাতন দিন্দার দুর্গাপ্রতিমা

২০০০ সালে চালু হওয়া এই বিভাগে শ্রেষ্ঠ প্রতিমাশিল্পীদের সম্মানিত করা হয়। বিচারকেরা প্রতিমার সৌন্দর্য, প্রতিমায় শান্তি ও শক্তিমত্তার অভিপ্রকাশ এবং পূজার থিমের সঙ্গে প্রতিমার সাযুজ্যের দিকটি বিচার করে এই সম্মান প্রদান করে থাকেন। সনাতন দিন্দা তিন বার এই সম্মানে ভূষিত হয়েছেন (২০০০ সালে "হাতিবাগান সার্বজনীন" এবং ২০০৪ ও ২০০৬ সালে "নলিন সরকার স্ট্রিট সার্বজনীন" পূজার জন্য)। প্রদীপ রুদ্র পাল "বেহালা আদর্শপল্লী"র জন্য দুবার এই সম্মান পেয়েছেন। পূর্ণেন্দু দে-ও দুবার এই সম্মান পেয়েছেন (২০০৭ সালে "চক্রবেড়িয়া সার্বজনীন" ও ২০০৮ সালে "বেহালা ক্লাব" পূজার জন্য)। ২০০৫ সালে বেহালা আদর্শপল্লী একসঙ্গে "শ্রেষ্ঠ পুজো" ও "শ্রেষ্ঠ প্রতিমাশিল্পী" সম্মান পায়।

বিচারক ও বিচারপদ্ধতি[সম্পাদনা]

বাংলার বিশিষ্ট শিল্পী, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, ক্রীড়াব্যক্তিত্বদের এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মানের বিচারক নিয়োগ করা হয়। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন চিত্রশিল্পী শুভাপ্রসন্ন, অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী, মুনমুন সেন, জাদুকর পিসি সরকার, আবৃত্তিশিল্পী ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। পূজামণ্ডপগুলিকে তৃতীয়ার মধ্যে মনোনয়ন জমা দিতে বলা হয়। পঞ্চমী ও দুর্গাষষ্ঠীর দিন বিচারকেরা মণ্ডপে মণ্ডপে ঘুরে বারো জন চূড়ান্ত প্রতিযোগীর নাম নির্বাচিত করেন। অষ্টমীর সন্ধ্যায় পুরস্কার প্রাপকের নাম ঘোষিত হয়।[৬]

জয়ীদের তালিকা[সম্পাদনা]

নিচে বিগত ২৩ বছরে এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান জয়ীদের তালিকা দেওয়া হল:[৭]

বছর শ্রেষ্ঠ পুজো বছরের বিস্ময় নব্য নকশি শ্রেষ্ঠ প্রতিমাশিল্পী
১৯৮৫ যোধপুর পার্ক
আদি বালিগঞ্জ
ম্যাডক্স স্কোয়ার
নেই নেই নেই
১৯৮৬ কলেজ স্কোয়ার
আদি বালিগঞ্জ
বাগবাজার সার্বজনীন
নেই নেই নেই
১৯৮৭ কলেজ স্কোয়ার
বিবেকানন্দ স্পোর্টিং ক্লাব
আদি বালিগঞ্জ
নেই নেই নেই
১৯৮৮ বেলিয়াঘাটা শরীর সংগঠন
আদি বালিগঞ্জ
মুদিয়ালি
নেই নেই নেই
১৯৮৯ বাবুবাগান
নবপল্লী
সিমলা ব্যায়াম সমিতি
নেই নেই নেই
১৯৯০ বাবুবাগান
মুদিয়ালি
ফাল্গুনী সংঘ
নেই নেই নেই
১৯৯১ কাশী বোস লেন
বাগবাজার সার্বজনীন
ম্যাডক্স স্কোয়ার
নেই নেই নেই
১৯৯২ মুদিয়ালি
যুববৃন্দ
সুনীলনগর
নেই নেই নেই
১৯৯৩ আদি বালিগঞ্জ
যুববৃন্দ
কাশী বোস লেন
নেই নেই নেই
১৯৯৪ নবপল্লী
তেলেঙ্গাবাগান সার্বজনীন
মুদিয়ালি
রামমোহন সম্মিলনী নেই নেই
১৯৯৫ তেলেঙ্গাবাগান সার্বজনীন
কুমোরটুলি পার্ক
সুনীলনগর
বালিগঞ্জ ২১ পল্লী নেই নেই
১৯৯৬ শোভাবাজার বেনিয়াটোলা
আহিরীটোলা
রামমোহন সম্মিলনী
কালীঘাট যুবমৈত্রী নেই নেই
১৯৯৭ আহিরীটোলা
চালতাবাগান লোহাপট্টি
হাতিবাগান সার্বজনীন
করবাগান নেই নেই
১৯৯৮ করবাগান
বোসপুকুর শীতলামন্দির
লেকটাউন অধিবাসীবৃন্দ
বড়িশা সহযাত্রী নেই নেই
১৯৯৯ শোভাবাজার বেনিয়াটোলা
সুনীলনগর
বড়িশা তপোবন
শিবমন্দির সার্বজনীন নেই নেই
২০০০ বেহালা আদর্শপল্লী
দমদম পার্ক তরুণ সংঘ
কাঁকুড়গাছি নবোদয় পল্লীমঙ্গল সমিতি
পাথুরিয়াঘাটা ৫-এর পল্লী করবাগান হাতিবাগান সার্বজনীন
সনাতন দিন্দা
২০০১ বোসপুকুর সার্বজনীন
লেকটাউন অধিবাসীবৃন্দ
বেহালা সৃষ্টি
কাঁকুড়গাছি ইয়াংস্টার দর্পনারায়ণ ঠাকুর স্ট্রিট বৃন্দাবন মাতৃমন্দির
উপেন্দ্রনাথ পাল
২০০২ দর্পনারায়ণ ঠাকুর স্ট্রিট
হরিদেবপুর অজেয় সংহতি
সেলিমপুর পল্লী
বড়িশা শক্তি সংঘ শ্যামাপল্লী শ্যামা সংঘ চালতাবাগান লোহাপট্টি
নেপাল পাল ও গৌরাঙ্গ পাল
২০০৩ নিউ আলিপুর সুরুচি সংঘ
হরিদেবপুর অজেয় সংহতি
নিমতলা ঘাট স্ট্রিট সার্বজনীন
লেকটাউন নেতাজি স্পোর্টিং ক্লাব খিদিরপুর পল্লী শারদীয়া বেহালা আদর্শপল্লী
প্রদীপ রুদ্র পাল
২০০৪[৮] বেহালা সৃষ্টি
বড়িশা যুবকবৃন্দ
বেহালা ক্লাব
সল্টলেক বিই ব্লক ইস্ট পাথুরিয়াঘাটা ৫-এর পল্লী নলিন সরকার স্ট্রিট
সনাতন দিন্দা
২০০৫[৯] বেহালা আদর্শপল্লী
শিবমন্দির সার্বজনীণ
বেহালা ক্লাব
স্বপ্নার বাগান যুববৃন্দ নাকতলা উদয়ন সংঘ বেহালা আদর্শপল্লী
প্রদীপ রুদ্র পাল
২০০৬[১০] হরিদেবপুর ৪১ পল্লী
বোসপুকুর তালবাগান
লেকটাউন নূতন পল্লী প্রদীপ সংঘ
জপুর ব্যায়াম সমিতি হরিদেবপুর অজেয় সংহতি নলিন সরকার স্ট্রিট
সনাতন দিন্দা
২০০৭[১১] খিদিরপুর ২৫ পল্লী
পাথুরিয়াঘাটা ৫-এর পল্লী
লেকটাউন নূতনপল্লী প্রদীপ সংঘ
কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘ নিউ আলিপুর সুরুচি সংঘ চক্রবেড়িয়া সার্বজনীন
পূর্ণেন্দু দে
২০০৮[১২] তেলেঙ্গাবাগান সার্বজনীন
ট্যাংরা ঘোলপাড়া সার্বজনীন
লেকটাউন নূতনপল্লী প্রদীপ সংঘ
সন্তোষপুর লেকপল্লী
হাতিবাগান নবীনপল্লী
নাকতলা উদয়ন সংঘ বড়িশা ক্লাব
পূর্ণেন্দু দে
২০০৯[১৩] খিদিরপুর পল্লী শারদীয়া
দমদম পার্ক সার্বজনীন
নিউ আলিপুর সুরুচি সংঘ
লালাবাগান নবাঙ্কুর সংঘ রাজডাঙা নবোদয় সংঘ সন্তোষপুর লেকপল্লী
সুনীল পাল
২০১০ বড়িশা ক্লাব
চক্রবেড়িয়া সর্বজনীন
বিবেকানন্দ পার্ক
মুকুল সংঘ বাদামতলা আষাঢ় সংঘ নলিন সরকার স্ট্রিট
সনাতন দিন্দা

পাদটীকা[সম্পাদনা]

  1. "About Asian Paints Sharad Shamman"। ১০ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১০ 
  2. Commercialization of Durga Puja awards
  3. Success for Asian Paints after the Sharad Shamman
  4. "Sharad Shamman on media"। ১১ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১০ 
  5. First puja awards
  6. Judges announcing results for Sharad Shamman 2007
  7. "All winners list"Asian Paints। ২০০৯-১০-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৯ 
  8. "Asian Paints Sharad Shamman - 2004 winners"Asian Paints। ২০১০-১০-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৯ 
  9. "Asian Paints Sharad Shamman - 2005 winners"Asian Paints। ২০১১-১০-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৯ 
  10. "Asian Paints Sharad Shamman - 2006 winners"Asian Paints। ২০১১-১০-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৯ 
  11. "Asian Paints Sharad Shamman - 2007 winners"Asian Paints। ২০১১-১০-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৯ 
  12. "Asian Paints Sharad Shamman - 2008 winners"Asian Paints। ২০০৮-১০-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৯ 
  13. "Asia Paints Sharad Shamman - 2009 winners"Asian Paints। ২০০৯-০৯-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]