শিবকুমার শর্মা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শিবকুমার শর্মা
ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনেতে পন্ডিৎ শিবকুমার শর্মা (১৭ জুলাই ২০০৯)
ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনেতে পন্ডিৎ শিবকুমার শর্মা (১৭ জুলাই ২০০৯)
প্রাথমিক তথ্য
জন্ম (1938-01-13) জানুয়ারি ১৩, ১৯৩৮ (বয়স ৮৬)
জম্মু, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান জম্মু ও কাশ্মীর, ভারত)
উদ্ভবজম্মু, ভারত
মৃত্যু১০ মে ২০২২(2022-05-10) (বয়স ৮৪)
মুম্বই ভারত
ধরনভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত
বাদ্যযন্ত্রসন্তুর
কার্যকাল১৯৫৫–২০২২
ওয়েবসাইটwww.santoor.com

শিবকুমার শর্মা (১৩ জানুয়ারি ১৯৩৮ - ১০ মে ২০২২)[১][২] ছিলেন একজন ভারতীয় সন্তুর বাদক।[৩][৪] শিবকুমার শর্মার অভাবনীয় প্রতিভার জন্য তাকে পণ্ডিত আখ্যা দেওয়া হয়।[৪] সন্তুর হল ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় বাদ্যযন্ত্র।[৫]

শিবকুমার শর্মা

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

শিবকুমার শর্মা ১৯৩৮ সালের ১৩ জানুয়ারি ভারতের জম্মুতে একটি সম্ভ্রান্ত সঙ্গীতজ্ঞ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা উমা দত্ত শর্মা ছিলেন একজন প্রথিতযশা সংগীতশিল্পী।[৬][৭] মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকেই শিবকুমার শর্মা তার বাবার কাছ থেকে সংগীত ও তবলার উপর প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করেন। উমা দত্ত শর্মা সন্তুর নিয়ে অনেক গবেষণা করেন এবং সিদ্ধান্ত নেন যে তার ছেলেকে তিনি ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের সন্তুর বাদক হিসেবে গড়ে তুলবেন। এই চিন্তা থেকে শিবকুমার শর্মাকে তের বছর বয়স থেকেই সন্তুরের উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন। ১৯৫৫ সালে বম্বেতে শিবকুমার শর্মা জীবনে প্রথম বারের মত জনসম্মুখে সনুর বাজান।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "A dream fulfilled"। Indian Express। ২০০০-০৪-৩০। ২০১২-১০-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৩ 
  2. "প্রয়াত সন্তুর বাদক পণ্ডিত শিবকুমার শর্মা"। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১১ 
  3. "Santoor maestro Pandit Shiv Kumar Sharma in conversation on Antardhwani, the film based on his life"। Indian Express। ২০০৮-০৯-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "Santoor strains music to ears of unborn too"। Indian Express। ২০০৫-১১-১০। ২০১১-১১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৭ 
  5. "Santoor comes of age, courtesy Pandit Shivkumar Sharma"। Indian Express। ২০০৯-০১-০৮। ২০১২-১০-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৭ 
  6. Gilbert, Andrew (২০০৭-১১-১৬)। "Masters of the East come West"Boston Globe। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৭ 
  7. "'Music is an expression of human emotions'"। rediff.com। ১৯৯৯-০৮-২০। ২০১১-০৬-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৭ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]