১৯৮৩ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপ
| বিবরণ | |
|---|---|
| স্বাগতিক দেশ | থাইল্যান্ড |
| দল | ৬ (১টি কনফেডারেশন থেকে) |
| মাঠ | ১ (১টি আয়োজক শহরে) |
| চূড়ান্ত অবস্থান | |
| চ্যাম্পিয়ন |  থাইল্যান্ড (১ম শিরোপা) |
| রানার-আপ |  ভারত |
| তৃতীয় স্থান |  মালয়েশিয়া |
১৯৮৩ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপ ছিল এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের পঞ্চম আসর। এটি এপ্রিল ১৯৮৩ সালে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারী দলগুলি ছিল থাইল্যান্ড, ভারত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন। টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে থাইল্যান্ড বিজয়ী হয়।
জাপান ও তাইওয়ান খেলবে বলে আশা করা হলেও তারা একটি সংক্ষিপ্ত বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়।[১]
বিন্যাস[সম্পাদনা]
অংশগ্রহণে ইচ্ছুক আট জাতিকে দুটি গ্রপে ভাগ করা হয়। এক গ্রুপ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, জাপান ও তাইওয়ান নিয়ে গঠিত হয়, অন্য গ্রুপ হংকং, ভারত, থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইন নিয়ে গঠিত হয়।[১]
তাইওয়ান এবং জাপান টুর্নামেন্টের থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করার পর, অবশিষ্ট ছয় দলকে নিয়ে একটি একক গ্রুপ করা হয় এবং টুর্নামেন্ট রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়।[২]
গ্রুপ পর্ব[সম্পাদনা]
ফলাফল[সম্পাদনা]
অসম্পূর্ণ প্রথম রাউন্ডের স্কোর:
| ম্যাচের দিন ১ | ||
| ১০ এপ্রিল[৩] | ||
| থাইল্যান্ড
|
৮ – ০ |  ফিলিপাইন
|
| ১০ এপ্রিল[৩] | ||
| ভারত
|
৫ – ০ | মালয়েশিয়া
|
| ১০ এপ্রিল[৩] | ||
সিঙ্গাপুর 
|
২ – ০ |  হংকং
|
| ম্যাচের দিন ২ | ||
| ১২ এপ্রিল[২] | ||
| থাইল্যান্ড
|
২ – ০ | সিঙ্গাপুর
|
| ১২ এপ্রিল[২] | ||
| ভারত
|
১ – ০ | হংকং
|
| ১২ এপ্রিল[২] | ||
| মালয়েশিয়া
|
১ – ০ | ফিলিপাইন
|
| ম্যাচের দিন ৩ | ||
| ১৩ এপ্রিল[৪] | ||
| সিঙ্গাপুর
|
৫ – ০ | ফিলিপাইন
|
| ১৩ এপ্রিল[৪] | ||
| থাইল্যান্ড
|
৪ – ০ | হংকং
|
| ১৩ এপ্রিল[৪] | ||
| ভারত
|
৩ – ০ | মালয়েশিয়া
|
| ম্যাচের দিন ৪ | ||
| ১৫ এপ্রিল[৫] | ||
| সিঙ্গাপুর
|
৫ – ১ | মালয়েশিয়া
|
| ১৫ এপ্রিল[৫] | ||
| ফিলিপাইন
|
২ – ০ | হংকং
|
| ১৫ এপ্রিল[৫] | ||
| থাইল্যান্ড
|
২ – ১ | ভারত
|
| ম্যাচের দিন ৫ | ||
| ১৬ এপ্রিল | ||
| থাইল্যান্ড
|
– | মালয়েশিয়া
|
| ১৬ এপ্রিল | ||
| ' | – | ' |
| ১৬ এপ্রিল | ||
| ' | – | ' |
চূড়ান্ত অবস্থান[সম্পাদনা]
থাইল্যান্ড ইতোমধ্যে ফাইনালে চলে যাওয়ায়, ম্যাচের দিন ৫ সম্ভবত খেলা হয়নি। গ্রুপ পর্যায়ে ভারত ও সিঙ্গাপুরের ম্যাচ সম্ভবত একটি কার্যকর সেমিফাইনাল হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল। এছাড়া গ্রুপ পর্যায়ে ভারত কেন দুইবার মালয়েশিয়া মুখোমুখি হয়েছিল তা জানা যায় নি।
| দল | খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| থাইল্যান্ড
|
৪ | ৪ | ০ | ০ | ১৬ | ১ | ১৫ | ৮ |
| ভারত
|
৪ | ৩ | ০ | ১ | ১০ | ২ | ৮ | ৬ |
| সিঙ্গাপুর
|
৪ | ৩ | ০ | ১ | ১২ | ৩ | ৯ | ৬ |
| মালয়েশিয়া
|
৪ | ১ | ০ | ৩ | ২ | ১৩ | –১১ | ২ |
| ফিলিপাইন
|
৪ | ১ | ০ | ৩ | ২ | ১৪ | –১২ | ২ |
| হংকং
|
৪ | ০ | ০ | ৪ | ০ | ৯ | –৯ | ০ |
নক-আউট পর্ব[সম্পাদনা]
সেমি ফাইনাল[সম্পাদনা]
| থাইল্যান্ড | বনাম | bye |
|---|---|---|
তৃতীয় স্থান নির্ধারনী[সম্পাদনা]
| মালয়েশিয়া | ০ – ০ (৫–৪ পেনল্টি)[৭] | সিঙ্গাপুর |
|---|---|---|
ফাইনাল[সম্পাদনা]
| থাইল্যান্ড | ৩ – ০[৭] | ভারত |
|---|---|---|
বিজয়ী[সম্পাদনা]
| এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপ ১৯৮৩ বিজয়ী |
|---|
 থাইল্যান্ড প্রথম শিরোপা |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Bangkok bound, despite ban risk"। The Straits Times। ২১ মার্চ ১৯৮৩। ২০১২-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ ঘ "Strong Thais"। The Strait Times। ১৩ এপ্রিল ১৯৮৩। ২০১২-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ "Singapore are smashing"। The Straits Times। ১২ এপ্রিল ১৯৮৩। ২০১২-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ "Mainun nets two"। The Strait Times। ১৪ এপ্রিল ১৯৮৩। ২০১২-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ "Whoppping win for Singapore"। The Strait Times। ১৬ এপ্রিল ১৯৮৩। ২০১২-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Semi-final 2 result"। The Strait Times। ১৬ এপ্রিল ১৯৮৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "Newspapers - The Straits Times, 18 April 1983, Page 43"। ২০১২-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-২৩।