ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) Zaheen-এর করা 3711891 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২৫ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''ইন্দো-ইউরোপীয় [[ভাষা পরিবার|ভাষা পরিবারের]]''' অন্তর্গত [[ভাষা]] ও [[উপভাষা|উপভাষাসমূহ]] বিশ্বের ৬টি মহাদেশে পাওয়া যায়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://indo-european.info/indo-european-demic-diffusion-model-2.pdf |বিন্যাস=PDF |শিরোনাম=Indo-European demic diffusion model |সংস্করণ=2nd |শেষাংশ=Quiles |প্রথমাংশ=Carlos |প্রকাশক=[[Universidad de Extremadura]] |তারিখ=June 2017 |অবস্থান=Badajoz |সংগ্রহের-তারিখ=March 24, 2018}}</ref> বেশির ভাগ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা [[ইউরোপ]] ও [[দক্ষিণ এশিয়া|দক্ষিণ এশিয়ায়]] বিবর্তন হয়। [[হিন্দি]],[[বাংলা ভাষা|বাংলা]], [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]], [[লাতিন ভাষা|লাতিন]], [[ফার্সি ভাষা|ফার্সি]] ও [[রুশ ভাষা|রুশ]] ছাড়াও বিশ্বের অনেক অনেক ভাষা এই পরিবারের অন্তর্গত। ''[[এথ্নোলগ|এথ্নোলগের]]'' মতে বর্তমানে এই ভাষার ৪৪৫ টি জীবন্ত [[ভাষা]] সদস্য রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= |
'''ইন্দো-ইউরোপীয় [[ভাষা পরিবার|ভাষা পরিবারের]]''' অন্তর্গত [[ভাষা]] ও [[উপভাষা|উপভাষাসমূহ]] বিশ্বের ৬টি মহাদেশে পাওয়া যায়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://indo-european.info/indo-european-demic-diffusion-model-2.pdf |বিন্যাস=PDF |শিরোনাম=Indo-European demic diffusion model |সংস্করণ=2nd |শেষাংশ=Quiles |প্রথমাংশ=Carlos |প্রকাশক=[[Universidad de Extremadura]] |তারিখ=June 2017 |অবস্থান=Badajoz |সংগ্রহের-তারিখ=March 24, 2018}}</ref> বেশির ভাগ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা [[ইউরোপ]] ও [[দক্ষিণ এশিয়া|দক্ষিণ এশিয়ায়]] বিবর্তন হয়। [[হিন্দি]],[[বাংলা ভাষা|বাংলা]], [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]], [[লাতিন ভাষা|লাতিন]], [[ফার্সি ভাষা|ফার্সি]] ও [[রুশ ভাষা|রুশ]] ছাড়াও বিশ্বের অনেক অনেক ভাষা এই পরিবারের অন্তর্গত। ''[[এথ্নোলগ|এথ্নোলগের]]'' মতে বর্তমানে এই ভাষার ৪৪৫ টি জীবন্ত [[ভাষা]] সদস্য রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.techappen.xyz/|শিরোনাম=Ethnologue report for Indo-European|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=Ethnologue.com|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref> |
||
==শাখা== |
==শাখা== |
১৫:৩৮, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইন্দো-ইউরোপীয় | |
---|---|
ভৌগোলিক বিস্তার | ১৬শ শতাব্দী আগে, ইউরোপ, এবং দক্ষিণ, মধ্য এবং দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া; আজ বিশ্বব্যাপী। |
ভাষাগত শ্রেণীবিভাগ | বিশ্বের প্রধান একটি ভাষা পরিবার |
প্রত্ন-ভাষা | প্রোটো-ইন্দো ইউরোপীয় |
উপবিভাগ |
|
আইএসও ৬৩৯-২/৫ | ine |
গ্লটোলগ | indo1319[১] |
জনসংখ্যার অধিকাংশই কোনো ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা বলতে সক্ষম
কোনো ইন্দো-ইউরোপীয় সংখ্যালঘু ভাষা সরকারী ভাষা হিসেবে স্বীকৃত
কোনো ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা সরকারী নয়, কিন্তু জনসংখ্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কোনো ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষায় কথা বলে |
ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের অন্তর্গত ভাষা ও উপভাষাসমূহ বিশ্বের ৬টি মহাদেশে পাওয়া যায়।[২] বেশির ভাগ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা ইউরোপ ও দক্ষিণ এশিয়ায় বিবর্তন হয়। হিন্দি,বাংলা, ইংরেজি, লাতিন, ফার্সি ও রুশ ছাড়াও বিশ্বের অনেক অনেক ভাষা এই পরিবারের অন্তর্গত। এথ্নোলগের মতে বর্তমানে এই ভাষার ৪৪৫ টি জীবন্ত ভাষা সদস্য রয়েছে।[৩]
শাখা
ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের ৮টি শাখা রয়েছে।
- আর্মেনীয় ভাষাপরিবার - বর্তমানে শুধু একটি সদস্য রয়েছে। যথা - আর্মেনীয় ভাষা
- আলবেনীয় ভাষাপরিবার (১৩০০ সালের দিকে উৎপত্তি[৪])- বর্তমানে শুধু একটি সদস্য রয়েছে। যথা - আলবেনীয় ভাষা
- ইতালিক ভাষাপরিবার - দক্ষিণ ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা।
- ইন্দো-ইরানীয় ভাষাপরিবার - ইরান, শ্রীলংকা, ও উত্তর ভারত উপমহাদেশে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা।
- কেল্টীয় ভাষাপরিবার - পশ্চিম ইউরোপের কয়েকটি এলাকায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা।
- গ্রিক ভাষাপরিবার[৫] - বর্তমানে শুধু একটি সদস্য (গ্রিক) রয়েছে।
- জার্মানীয় ভাষাপরিবার - উত্তর ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, ও অশেনিয়ায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা।
- বাল্টীয় ভাষাপরিবার - উত্তর-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা।
- স্লাভীয় ভাষাপরিবার - রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা।
আরও ৫টি শাখার অন্তর্গত সব ভাষাগুলো আর বলা হয় না।
- আনাতোলীয় ভাষাপরিবার
- তোখারীয় ভাষাপরিবার
- ডাসীয় ভাষাপরিবার
- থ্রাসীয় ভাষাপরিবার
- ফ্রিজীয় ভাষাপরিবার
তথ্যসূত্র
- ↑ হ্যামারস্ট্রোম, হারাল্ড; ফোরকেল, রবার্ট; হাস্পেলম্যাথ, মার্টিন, সম্পাদকগণ (২০১৭)। "ইন্দো-ইউরোপীয়"। গ্লোটোলগ ৩.০ (ইংরেজি ভাষায়)। জেনা, জার্মানি: মানব ইতিহাস বিজ্ঞানের জন্য ম্যাক্স প্লাংক ইনস্টিটিউট।
- ↑ Quiles, Carlos (জুন ২০১৭)। "Indo-European demic diffusion model" (PDF) (2nd সংস্করণ)। Badajoz: Universidad de Extremadura। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৪, ২০১৮।
- ↑ "Ethnologue report for Indo-European"। Ethnologue.com।
- ↑ Elsie, Robert (২০০৫)। "Theodor of Shkodra (1210) and Other Early Texts"। Albanian Literature: A Short History। New York/Westport/London: I.B.Tauris.। পৃষ্ঠা 5।
- ↑ "Tablet Discovery Pushes Earliest European Writing Back 150 Years"। Science 2.0। ৩০ মার্চ ২০১১।
বহিঃসংযোগ
- Dyen, Isidore; Kruskal, Joseph; Black, Paul (১৯৯৭)। "Comparative Indo-European"। wordgumbo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০০৯।
- "Indo-European"। LLOW Languages of the World। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- "Indo-European Documentation Center"। Linguistics Research Center, University of Texas at Austin। ২০০৯। ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- Lewis, M. Paul, সম্পাদক (২০০৯)। "Language Family Trees: Indo-European"। Ethnologue: Languages of the World, Online version (Sixteenth সংস্করণ)। Dallas, Tex.: SIL International।.
- "Indo-European Etymological Dictionary (IEED)"। Leiden, Netherlands: Department of Comparative Indo-European Linguistics, Leiden University। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- "Indo-European Roots Index"। The American Heritage Dictionary of the English Language (Fourth সংস্করণ)। Internet Archive: Wayback Machine। আগস্ট ২২, ২০০৮ [2000]। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০০৯।