ব্রিটিশ কাউন্সিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
British Council logo
Nasirkhan (আলোচনা | অবদান)
ইনফোবক্স ফিক্স
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Infobox Non-profit
{{Infobox Non-profit
| Non-profit_name = ব্রিটিশ কাউন্সিল
| Non-profit_name = ব্রিটিশ কাউন্সিল
| Non-profit logo = [[Image:British Council Logo.png|200px]]
| Non-profit_logo = [[File:British Council Logo.png|200px]]
| Non-profit_type = শিক্ষা, সংস্কৃতি
| Non-profit_type = শিক্ষা, সংস্কৃতি
| founded_date = ১৯৩৪
| founded_date = ১৯৩৪

০৪:৩৩, ৯ এপ্রিল ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ব্রিটিশ কাউন্সিল
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৩৪
প্রতিষ্ঠাতাযুক্তরাজ্য সরকার
ধরনশিক্ষা, সংস্কৃতি
এলাকাগত সেবা
বিশ্বব্যাপী
পণ্যBritish cultural and language education
মূল ব্যক্তিত্ব
ভেরন এলিস, চেয়ারম্যান; মার্টিন ডেভিডসন, প্রধান নির্বাহী
আয়
£৯৮২ মিলিয়ন (২০০৬-০৭)
ওয়েবসাইটব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইট

ব্রিটিশ কাউন্সিল হচ্ছে যুক্তরাজ্য বা বৃটেনের শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমভিত্তিক সংস্থা যা বৃটেনসহ বিশ্বব্যাপী শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত করে থাকে। এটি রাজকীয় সনদসহ ইংল্যাণ্ড, ওয়েলস্‌ এবং স্কটল্যাণ্ডের নিবন্ধনকৃত দাতব্য সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৯৩৪ সালে স্যার রেজিনাল্ড লিপার কর্তৃক উজ্জ্বীবিত হয়ে অন্যান্য দেশের সাথে সম্পর্ক স্থাপনে নিয়োজিত ব্রিটিশ কমিটি ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্রিটিশদের স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা, সাংস্কৃতিক প্রচারণা ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে হবে বলে লিপারের ধারণা ছিল। প্রতিষ্ঠানটি রাজা ৬ষ্ঠ জর্জের ১৯৪০ সালের রাজকীয় সনদের মাধ্যমে মর্যাদা পায়। এটির পৃষ্ঠপোষক দপ্তর যু্ক্তরাজ্য সরকারের বৈশ্বিক ও কমনওয়েলথ অফিস - উভয়ের মাধ্যমে সংযোগ ঘটিয়ে উত্তোরোত্তর স্বাধীনভাবে পরিচালিত হচ্ছে। ব্রিটিশ কাউন্সিলের বর্তমান প্রধান নির্বাহী হিসেবে মার্টিন ডেভিডসন এপ্রিল, ২০০৭ থেকে কর্মরত আছেন।

সূচনা

ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে - উভয়পক্ষ হিসেবে যুক্তরাজ্য এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শিক্ষার সেতুবন্ধন তৈরী করার মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকারের আদর্শ ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে সম্যক উপলদ্ধি লাভ করা। এটির বৈশ্বিক কর্মকাণ্ড পৃথিবীর শতাধিক দেশ ও উপনিবেশগুলোর ২৩৩টি স্থানে রয়েছে। সেন্ট্রাল লণ্ডনের হুয়াইট হলের কাছাকাছি স্প্রিং গার্ডেনে এর প্রধান দপ্তর অবস্থিত। এছাড়াও, বৃটিশ কাউন্সিলের অন্যান্য শাখা অফিসগুলো বেলফাস্ট, কার্ডিফ, ম্যানচেষ্টার এবং এডিনবার্গে রয়েছে।[১] ২০০৬-০৭ অর্থবছরে ৫৫১ মিলিয়ন পাউণ্ড আয় করে ব্রিটিশ কাউন্সিল। তন্মধ্যে ১৯৫ মিলিয়ন পাউণ্ড-স্টার্লিং ব্রিটিশ সরকার প্রদান করে। বাকী অর্থ ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে ইংরেজী শিক্ষা প্রদান, পরীক্ষা গ্রহণ এবং পরামর্শকদাতা হিসেবে উপার্জিত হয়। মূলতঃ ব্রিটিশ কাউন্সিলের কার্যক্রমের প্রধান ক্ষেত্রগুলো হচ্ছে - শিক্ষা, শিল্পকলা, বিজ্ঞান এবং সমাজব্যবস্থা। ব্রিটিশ কাউন্সিল শান্তিরক্ষায় ইংরেজী শীর্ষক প্রকল্প লিবিয়ায় চালু রেখেছে। এতে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অধিদপ্তর এবং বৃটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অর্থ যোগান দিচ্ছে যা ব্রিটিশ কাউন্সিল পরিচালিত অন্যান্য ব্যক্তি মালিকানাধীন খাতের মতোই চলমান।[২]

ইতিহাস

১৯২০ সালের শেষ দিকে বিদেশ এবং কমনওয়েলথভূক্ত দেশসমূহে ব্রিটিশ কাউন্সিলের গঠন নিয়ে আলোচনা ও তৎপড়তা চলে। এর আগেই ফ্রান্স, জার্মানী এবং ইতালীর রাষ্ট্রীয় সাংস্কৃতিক সংস্থার কার্যালয় বিদেশে প্রতিষ্ঠা করে।[৩]

ব্যয়ের কালিমা

মার্ক ল্যাঙ্কাস্টার, মাইকেল মার্টিন এবং অন্যান্য এমপি'রা ব্রিটিশ কাউন্সিলের শাখা ভ্রমণে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয়ে জড়িত হয়ে পড়েন। ২০০৮ সালে মার্ক ল্যাঙ্কাস্টার বিমানের বিজনেস ক্লাসে চড়ে ব্যাংককে অনুষ্ঠিত দু'দিনের ব্রিটিশ কাউন্সিল সম্মেলনে যোগ দেন এবং ব্যয় করেন ₤৫,০১৮ যেখানে লেবার এমপি শ্যালি কিবল ইকোনমি ক্লাসে গমন এবং বিজনেস ক্লাসে প্রত্যাবর্তনে ব্যয় করেন ₤২,৪৫২।[৪] জুন, ২০১০ সালে ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রধান নির্বাহী মার্টিন ডেভিডসন এ বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছ থেকে ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হন।[৫]

কার্যক্রমসমূহ

শিক্ষা

৫৩টি দেশের ৭০টি ব্রিটিশ কাউন্সিল টিচিং সেন্টার রয়েছে। ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষে বৃটিশ কাউন্সিল প্রায় তিন লক্ষ শিক্ষার্থীদেরকে ১১ লক্ষ ৮৯ হাজার ঘন্টা শিক্ষা প্রদান করে। ব্রিটিশ কাউন্সিল দাবী করছে যে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইংরেজী ভাষা শিক্ষার প্রতিষ্ঠান।[৬]

বৈশ্বিক কর্মকাণ্ড

ক্রীড়া উৎসব

শান্তির জন্য ইংরেজী

অন-লাইন কার্যক্রম

অন্যান্য কর্মকাণ্ড

ক্যাফে সায়েন্টিফিক

জিরো কার্বন সিটি

আফগানিস্তানে শেক্সপিয়ারের নাটক

ব্রিটিশ কাউন্সিলের সহায়তায় শেক্সপিয়ারের নাটক লাভ'স্‌ লেবার'স্‌ লস্ট ২০০৫ সালে আফগানিস্তানে ১৭ বছরের মধ্যে ১মবারের মতো মঞ্চস্থ হয়। আফগানিস্তানের রাষ্ট্রীয় দারী ভাষায় নাটকটি মঞ্চস্থ হলেও অভ্যন্তরীণ এবং বৈশ্বিক প্রকাশভঙ্গীমা শেক্সপিয়ারের নাটকে প্রকাশ পায়।

উদীয়মান যুব উদ্যোক্তা পুরস্কার

আন্তর্জাতিক উদীয়মান যুব উদ্যোক্তা পুরস্কার

উদীয়মান যুব উদ্যোক্তা প্রসঙ্গে

যুক্তরাজ্যে উদীয়মান যুব উদ্যোক্তা পুরস্কার

উদীয়মান যুব উদ্যোক্তা (ওয়াইসিই) সংঘ

উদীয়মান উদ্যোক্তার সংজ্ঞা

প্যালেস্টাইনে সাহিত্য উৎসব

প্রধানমন্ত্রীর বৈশ্বিক ফেলোশীপ

রাশিয়ায় পরিচালনাগত সমস্যা

চীনে ব্রিটিশ কাউন্সিল

সমালোচনা

শিল্প-চলচ্চিত্রে ব্রিটিশ কাউন্সিল

প্রধানগণ

ব্রিটিশ কাউন্সিল পরিচালনায় নিম্নলিখিত ব্যক্তিগণ বিভিন্ন সময়ে চেয়ারম্যান পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।

সম্মানিত চেয়ারম্যানগণ
ক্রমিক নং সময়কাল নাম
(১) ১৯৩৪ - ১৯৩৭ লর্ড টায়রেল
(২) ১৯৩৭ - ১৯৪১ লর্ড লয়েড
(৩) ১৯৪১ - ১৯৪৫ স্যার ম্যালকম রবার্টসন
(৪) ১৯৪৬ - ১৯৫৫ স্যার রোনাল্ড অ্যাডাম
(৫) ১৯৫৫ - ১৯৫৯ স্যার ডেভিড কেলী
(৬) ১৯৫৯ - ১৯৬৭ লর্ড ব্রিজেস
(৭) ১৯৬৮ - ১৯৭১ লর্ড ফুলটন
(৮) ১৯৭১ - ১৯৭২ স্যার লেসলি রোয়ান
(৯) ১৯৭২ - ১৯৭৬ লর্ড বলানট্রেয়ি
(১০) ১৯৭৭ - ১৯৮৪ স্যার চার্লস ট্রাউটন
(১১) ১৯৮৫ - ১৯৯২ স্যার ডেভিড অর
(১২) ১৯৯২ - ১৯৯৮ স্যার মার্টিন জ্যাকম্ব
(১৩) ১৯৯৮ - ২০০৪ ব্যারোনেস কেনেডী অব দ্য সজ্‌
(১৪) ২০০৪ - ২০০৯ লর্ড কিনক[৭]
(১৫) ২০১০ থেকে বর্তমান স্যার ভেরন এলিস

সম্মাননা লাভ

আরো দেখুন

তথ্য সূত্র

বহিঃসংযোগ