বিষয়বস্তুতে চলুন

সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Md Abu Sayeed (আলাপ)-এর সম্পাদিত 7169508 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Md Abu Sayeed (আলোচনা | অবদান)
পরিচিত নাম
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩২ নং লাইন: ৩২ নং লাইন:


== রাজনৈতিক জীবন ==
== রাজনৈতিক জীবন ==
সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান (সুখন) [[বিএনপি|বিএনপির]] চেয়ারপার্সন বেগম [[খালেদা জিয়া|খালেদা জিয়ার]] উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি এই [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১]] আসনে এর আগেও [[বিএনপি|বিএনপির]] মনোনীত [[সংসদ সদস্য]] প্রার্থী ছিল। তিনি [[নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন|নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[আওয়ামী লীগ]] এর প্রার্থী [[মোহাম্মদ ছায়েদুল হক]] এর সাথে নির্বাচনে পরাজিত হন। [[একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন|একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[আওয়ামী লীগ]] এর প্রার্থী [[বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম|বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের]] সাথে পরাজিত হয়। উল্লেখ্য, সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান সুখনকে [[বিএনপি|বিএনপির]] সকল পদ থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২৩ সালে বহিষ্কার করা হয়। তিনি এখন নিরদলীয়। তিনি [[দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন|দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে]] ৮৯,৪২৪ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী [[বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম|বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে]] ৪৩,২২৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে [[স্বতন্ত্র]] [[সংসদ সদস্য]] নির্বাচিত হন।
একরামুজ্জামান [[বিএনপি|বিএনপির]] চেয়ারপার্সন বেগম [[খালেদা জিয়া|খালেদা জিয়ার]] উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি এই [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১]] আসনে এর আগেও [[বিএনপি|বিএনপির]] মনোনীত [[সংসদ সদস্য]] প্রার্থী ছিল। তিনি [[নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন|নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[আওয়ামী লীগ]] এর প্রার্থী [[মোহাম্মদ ছায়েদুল হক]] এর সাথে নির্বাচনে পরাজিত হন। [[একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন|একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[আওয়ামী লীগ]] এর প্রার্থী [[বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম|বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের]] সাথে পরাজিত হয়। উল্লেখ্য, একরামুজ্জামানকে [[বিএনপি|বিএনপির]] সকল পদ থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২৩ সালে বহিষ্কার করা হয়। তিনি এখন নিরদলীয়। তিনি [[দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন|দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে]] ৮৯,৪২৪ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী [[বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম|বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে]] ৪৩,২২৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে [[স্বতন্ত্র]] [[সংসদ সদস্য]] নির্বাচিত হন।


== আলোচনা সমালোচনা ==
== আলোচনা সমালোচনা ==


দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ঋণ ও দায় থাকা প্রার্থীদের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা ও খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা এসএকে একরামুজ্জামান। তাঁর মোট ঋণ বা দায়ের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। নির্বাচন কমিশনে প্রার্থীদের জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ সালে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে টিআইবি। প্রতিবেদনের উপস্থাপনায় একরামুজ্জামানের মোট ঋণ বা দায়ের এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ঋণ ও দায় থাকা প্রার্থীদের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা ও খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা একরামুজ্জামান। তাঁর মোট ঋণ বা দায়ের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। নির্বাচন কমিশনে প্রার্থীদের জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ সালে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে টিআইবি। প্রতিবেদনের উপস্থাপনায় একরামুজ্জামানের মোট ঋণ বা দায়ের এ তথ্য তুলে ধরা হয়।


তবে মোট সম্পদমূল্যের হিসাবে দ্বিতীয় অবস্থানেও ছিলেন একরামুজ্জামান। হলফনামা অনুযায়ী, তাঁর সম্পদমূল্য ৪২১ কোটি ১৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ, তাঁর সম্পদমূল্য মোট ঋণ ও দায়ের এক-তৃতীয়াংশ।
তবে মোট সম্পদমূল্যের হিসাবে দ্বিতীয় অবস্থানেও ছিলেন একরামুজ্জামান। হলফনামা অনুযায়ী, তাঁর সম্পদমূল্য ৪২১ কোটি ১৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ, তাঁর সম্পদমূল্য মোট ঋণ ও দায়ের এক-তৃতীয়াংশ।

১৫:৩১, ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
পূর্বসূরীবি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম
সংসদীয় দলস্বতন্ত্র
সংসদীয় এলাকানাসিরনগর উপজেলা
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মসৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান (সুখন)
(1957-01-01) ১ জানুয়ারি ১৯৫৭ (বয়স ৬৭)
চাপরতলা, নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দলস্বতন্ত্র
সন্তানতার ১ ছেলে ও ১ মেয়ে রয়েছে। তার ছেলে কামরুজ্জামান স্টার সিরামিকস লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
পিতামাতাসৈয়দ এ কে কামরুজ্জামান (পিতা),
সৈয়দা জামান(মাতা)
ডাকনামসুখন

সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান (সুখন) বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য ও শিল্প উদ্যোক্তা।[১]

প্রাথমিক জীবন

একরামুজ্জামান নাসিরনগর উপজেলার চাপরতলা গ্রামে ১লা জানুয়ারি ১৯৫৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম সৈয়দ কিউ জামান এবং মাতার নাম সৈয়দা জামান। একরামুজ্জামান একজন ব্যবসায়ী। এক তথ্যে জানা যায় যায় যে সৈয়দ কে একরামুজ্জামান দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন জমাদান করা ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ব্যক্তি। একরামুজ্জামান আর এ কে সিরামিক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এছাড়াও তিনি স্টার সিরামিক লিমিটেড, স্টার পোর্সেলিন ও এসএকে কনজ্যুমার এর চেয়ারম্যান।

রাজনৈতিক জীবন

একরামুজ্জামান বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি এই ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে এর আগেও বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ছিল। তিনি নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এর প্রার্থী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক এর সাথে নির্বাচনে পরাজিত হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এর প্রার্থী বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের সাথে পরাজিত হয়। উল্লেখ্য, একরামুজ্জামানকে বিএনপির সকল পদ থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২৩ সালে বহিষ্কার করা হয়। তিনি এখন নিরদলীয়। তিনি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ৮৯,৪২৪ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে ৪৩,২২৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

আলোচনা সমালোচনা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ঋণ ও দায় থাকা প্রার্থীদের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা ও খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা একরামুজ্জামান। তাঁর মোট ঋণ বা দায়ের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। নির্বাচন কমিশনে প্রার্থীদের জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ সালে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে টিআইবি। প্রতিবেদনের উপস্থাপনায় একরামুজ্জামানের মোট ঋণ বা দায়ের এ তথ্য তুলে ধরা হয়।

তবে মোট সম্পদমূল্যের হিসাবে দ্বিতীয় অবস্থানেও ছিলেন একরামুজ্জামান। হলফনামা অনুযায়ী, তাঁর সম্পদমূল্য ৪২১ কোটি ১৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ, তাঁর সম্পদমূল্য মোট ঋণ ও দায়ের এক-তৃতীয়াংশ।

তথ্যসূত্র

  1. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০১-০৭)। "নৌকাকে হারিয়ে জয়ী বিএনপির বহিষ্কৃত একরামুজ্জামান"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-০৭ 

https://www.tbsnews.net/bangla/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/news-details-188666

বহিঃসংযোগ