বিয়ার গ্রিলস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিয়ার গ্রিলস
কভেন্ট্রি স্কাউট গ্রুপের সাথে বিয়ার গ্রিলসের সভা
জন্ম
এডওয়ার্ড মাইকেল গ্রিলস

(1974-06-07) জুন ৭, ১৯৭৪ (বয়স ৪৯)
আইল অব উইট,  যুক্তরাজ্য
জাতীয়তা ইংল্যান্ড
নাগরিকত্ব যুক্তরাজ্য
মাতৃশিক্ষায়তন
পেশা
পরিচিতির কারণম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড
উল্লেখযোগ্য কর্ম
ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড
উচ্চতা৬ ফুট ০ ইঞ্চি (১.৮৩ মিটার)
টেলিভিশনডিসকভারি চ্যানেল
দাম্পত্য সঙ্গীসারাহ কেনিংস নাইট (বি. ২০০০)[১]
সন্তান
  • জেসি[২]
  • মার্মাডিউক[২]
  • হাকলেবেরি[৩]
পিতা-মাতা
ওয়েবসাইটবিয়ার গ্রিলসের নিজস্ব ওয়েবসাইট

এডওয়ার্ড মাইকেল "বিয়ার" গ্রিল্‌স (ইংরেজি: Bear Grylls জন্ম: ৭ জুন ১৯৭৪) একজন ব্রিটিশ অভিযাত্রী, লেখক ও টেলিভিশন উপস্থাপক। তিনি তার ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড (২০০৬-২০১১), যা যুক্তরাজ্যে বর্ন সার্ভাইবর: বিয়ার গ্রিল্‌স নামে প্রচলিত, টেলিভিশন ধারাবাহিকের কারণে সর্বাধিক পরিচিত। এছাড়াও তিনি যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল সংখ্যক টেলিভিশন ধারাবাহিকের সাথে যুক্ত ছিলেন।

২০০৯ সালের জুনে গ্রিল্‌স ৩৫ বছর বয়সে সর্বকনিষ্ঠ স্কাউট প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন।

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

বিয়ার গ্রিলস উত্তর আয়ারল্যান্ডের ডোনাঘাডি এলাকায় ৪ বছর বয়স অবধি শৈশব অতিবাহিত করেছেন। এরপর তিনি তার পরিবারের সাথে ক্যামব্রিজ অঞ্চলে যান।[৭][৮] কনজারভেটিভ পার্টির প্রয়াত রাজনীতিবিদ স্যার মাইকেল গ্রিলস ছিলেন বিয়ারের পিতা। বিয়ারের মা হলেন লেডি গ্রিলস[৯] যার মা প্যাট্রিসিয়া ফোর্ড ছিলেন পেশায় একজন রাজনীতিবিদ এবং সংসদ সদস্য।[১০] বিয়ার গ্রিলসের একজন বড় বোন রয়েছেন, তার নাম লারা ফাউসেট। লারা পেশায় একজন টেনিস কোচ। লারাই বিয়ার গ্রিলসের “বিয়ার” নামটি দেন যখন তার বয়স কেবল এক সপ্তাহ।[১১]

গ্রিলস ইটন হাউস, লুডগ্রুভ স্কুল, ইটন কলেজে শিক্ষা লাভ করেছেন। ইটন কলেজের ছাত্রাবস্থায় তিনি সেখানকার প্রথম পর্বতারোহণ ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন।[১২] এছাড়া তিনি ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।[১৩] অতি অল্প বয়সেই গ্রিলস তার বাবার কাছ থেকে পর্বতারোহন এবং নৌচালনা শিখেছেন। তার বাবা নৌচালনায় দক্ষ ছিলেন। কৈশোরেই গ্রিলস স্কাইডাইভিং এবং কারাতে শেখেন। তিনি যোগনিনজৎসু চর্চা করেন। আট বছর বয়সে তিনি কাব স্কাউট হন।[১৪] গ্রিলস ইংরেজি, স্প্যানীয় এবং ফরাসি ভাষা জানেন।[১৫] তিনি ধর্মে একজন খ্রিস্টান, এবং তিনি ধর্মবিশ্বাসকে তার জীবনের “মেরুদন্ড” হিসেবে অভিহিত করেছেন।[১৬]

বিয়ার গ্রিলস ২০০০ সালে সারা গ্রিলসকে বিয়ে করেন।[১][১০] তাদের তিন পুত্র সন্তান রয়েছে। তাদের নাম জেস, মার্মাডিউক[১৭] এবং হাক্‌লবেরি।[৩]

কাদা, ঘাম এবং অশ্রু, রানার্সদের সাহসী মেজাজ।

সামরিক বাহিনীতে চাকরি[সম্পাদনা]

বিদ্যালয় জীবন শেষ হবার পর বিয়ার গ্রিলস ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়ার মনঃস্থ করেন। এসময় তিনি সিক্কিম অঞ্চলে হিমালয়ে হাইকিং করেন।[১৮] গ্রিলস ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং ইউনাইটেড কিংডম স্পেশাল ফোর্স রিজার্ভে কাজ করেন। স্পেশাল এয়ার সার্ভিসে তিনি ১৯৯৬ পর্যন্ত তিন বছর কাজ করেন। ১৯৯৬ সালে জাম্বিয়ায় গ্রিলস একটি প্যারাশুট দুর্ঘটনার সম্মুখীন হন।[১৯] এসময় গ্রিলসের চিরতরে হাঁটার ক্ষমতা বন্ধের সম্ভাবনা দেখা দেয়। পরবর্তী বারো মাস গ্রিলস মিলিটারির সকল কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকেন।[১৯] ধীরে ধীরে তিনি সুস্থ হয়ে উঠেন এবং তার শৈশবের লালিত স্বপ্ন মাউন্ট এভারেস্ট জয়ের নেশায় উদ্বেলিত হন। মানব সেবায় অবদান রাখার জন্যে ২০০৪ সালে গ্রিলসকে সম্মানসূচক পদ লেফটেন্যান্ট কমান্ডারে পদোন্নতি দেয়া হয়।[২০]

এভারেস্ট জয়[সম্পাদনা]

১৯৯৮-এর ১৬ মে বিয়ার গ্রিলস তার শৈশবের লালিত স্বপ্ন মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেন। আট বছর বয়সে যখন তার বাবা তাকে এভারেস্টের একটি ছবি উপহার দেন, তখনই গ্রিলসের মনে এভারেস্ট জয় করার ইচ্ছা জাগে। এভারেস্ট জয়ের মাধ্যমে মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ সর্বকনিষ্ঠ ব্রিটিশ হিসেবে এভারেস্ট জয়ের রেকর্ড করেন। তার প্যারাশুট দুর্ঘটনার আঠারো মাস পরেই তিনি এভারেস্টে আরোহণ করেন। জেমস অ্যালেন নামের একজন অস্ট্রেলীয় নাগরিক ২২ বছর বয়সে একটি দলের সাথে এভারেস্ট জয় করেন।[২১][২২] মাত্র ১৯ বছর বয়সে এভারেস্ট জয় করে রব গন্টলেট নামের এক ব্রিটিশ তরুণ গ্রিলসের রেকর্ড ভেঙে ফেলেন।

গণমাধ্যম[সম্পাদনা]

বিয়ার গ্রিলস টেলিভিশন জগতে প্রবেশ করেন একটি ডিওডোরেন্টের বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে। ইংল্যান্ডের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নির্মিত সেনাবাহিনীর মাদক-বিরোধী টিভি ক্যাম্পেইনেও বিয়ার গ্রিলস উপস্থিত হন। এছাড়া বিশ্বখ্যাত হ্যারডস দোকানের বিজ্ঞাপনেও গ্রিলস অংশগ্রহণ করেন। গ্রিলস বেশ কিছু টেলিভিশন প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে ফ্রাইডে নাইট উইথ জোনাথন রোজ, অপরাহ উইনফ্রে শো, দ্য টুনাইট শো উইথ যে লেনো, দ্য লেট শো ডেভিড লেটারম্যান ইত্যাদি। গ্রিলস ইন্টারনেটে পাঁচ পর্বের একটি সিরিজে উপস্থিত হন যেখানে তাকে নগর-জীবনে টিকে থাকার কৌশল দেখাতে হয়। ওয়ার্নার ব্রাদার্স গ্রিলসকে তাদের ক্ল্যাশ অফ দ্য টাইটানস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল।

বিয়ারের প্রথম রচিত বইয়ের নাম ফেসিং আপ। এটি যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বইয়ের তালিকায় স্থান পায়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে দ্য কিড হু ক্লাইম্বড এভারেস্ট নামে প্রকাশিত হয়। এভারেস্টে তার অভিযান এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে রচিত দ্বিতীয় বই ফেসিং দ্য ফ্রোজেন অশেন ২০০৪ সালে উইলিয়াম হিল স্পোর্টস বুক অফ দ্য ইয়ার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। গ্রিলসের তৃতীয় বই বর্ন সারভাইভর: বিয়ার গ্রিলস; এটি পৃথিবীর বেশ কিছু প্রতিকূল পরিবেশে তার টিকে থাকার অভিজ্ঞতা অবলম্বনে রচিত হয়েছে। এটি সানডে টাইমস টপ টেন বেস্ট সেলার তালিকায় স্থান পায়। এছাড়া তিনি বিয়ার গ্রিলস আউটডোর অ্যাডভেঞ্চার নামে একটি বই লিখেন। ২০১১ সালে বিয়ার গ্রিলস আত্মজীবনী প্রকাশ করেন। এর নাম মাড, সোয়েট অ্যান্ড টিয়ারস: দ্য অটোবায়োগ্রাফি। দুর্গম স্থানে টিকে থাকার কৌশলের উপর শিশু-কিশোরদের জন্য তিনি বেশ কটি বই রচনা করেন। এগুলো হল মিশন সারভাইভাল: গোল্ড অফ দ্য গডস, মিশন সারভাইভাল: ওয়ে অফ দ্য ওলফ, মিশন সারভাইভাল: স্যান্ডস অফ দ্য স্করপিয়ন, মিশন সারভাইভাল: ট্র্যাক্স অফ দ্য টাইগার

এস্কেপ টু দ্য লিজিওন[সম্পাদনা]

২০০৫ সালে বিয়ার গ্রিলস এবং তার এগারো সহযোগীর ফ্রেঞ্চ ফরেন লিজিওনের আওতায় সাহারা মরুভূমিতে প্রশিক্ষণের উপর এস্কেপ টু দ্য লিজিওন নামে একটি টেলিভিশন শো নির্মিত হয়। এটি যুক্তরাজ্যের চ্যানেল ফোর এবং যুক্তরাষ্ট্রের মিলিটারি চ্যানেলে প্রচারিত হয়। এছাড়া ২০০৮-এও এটি যুক্তরাজ্যের হিস্টোরি চ্যানেলে পুনঃপ্রচারিত হয়।

বর্ন সারভাইভর/ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড[সম্পাদনা]

ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড এর একটি পর্বের চিত্রায়নের পূর্বমূহুর্তে তোলা একটি ছবি।

যুক্তরাজ্যের চ্যানেল ফোর-এ বর্ন সারভাইভর: বিয়ার গ্রিলস নামে গ্রিলস একটি প্রোগ্রাম করে থাকেন। এটি অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা, ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রে ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড নামে প্রচারিত হয়। এছাড়া ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকার অনেক দেশীটি আল্টিমেট সারভাইভাল নামে প্রচারিত হয়। এই অনুষ্ঠানে দেখানো হয়, বিয়ার গ্রিলসকে কোন প্রতিকূল পরিবেশে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই পরিবেশে প্রতিকূলতার মধ্যে কীভাবে বেঁচে থাকাওতে হয় তা গ্রিলস প্রদর্শন করে। ২০০৬ সালে ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড শুরু হয় এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বাধিক জনপ্রিয় টেলিভিশন প্রোগ্রামে পরিণত হয়। বিশ্বজুড়ে ১.২ বিলিয়ন মানুষ এই অনুষ্ঠান দেখে থাকে।

এই অনুষ্ঠানে দেখায় বিয়ার গ্রিলস সুউচ্চ পর্বত-শৃঙ্গে আরোহণ করছে, হেলিকপ্টার থেকে প্যারাশুট নিয়ে নামছে, প্যারাগ্লাইডিং করছে, বরফ-আবৃত পাহাড়ে উঠছে, গভীর অরণ্যের আগুনের মধ্য দিয়ে দৌড়াচ্ছে, সাপ পোকা-মাকড় কীট-পতঙ্গ খাচ্ছে, মরুভূমির কড়া রোদ থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রস্রাব-সিক্ত টিশার্ট দিয়ে মাথা আবৃত করছে, সাপের খোলসের মধ্যে প্রস্রাব জমিয়ে রেখে পান করছে, হাতির মল নিঃসৃত তরল পান করছে, হরিণের বিষ্ঠা খাচ্ছে, কুমিরের সাথে যুদ্ধ করছে, সীলের চামড়াকে পোশাকের মত বানিয়ে সাঁতারের সময় হ্রদের হিমশীতল পানি থেকে পরিত্রাণের জন্য তা পরিধান করছে, জলপ্রপাত থেকে ঝাপিয়ে পড়ছে, বাঁশ দিয়ে ভেলা বানিয়ে সাগর পাড়ি দিচ্ছে, সাগরের তলদেশে কোন প্রকার যন্ত্রের সাহাযে ছাড়াই মাছসহ অন্যান্য জলজ প্রাণী শিকার করে খাচ্ছে, প্রতিকূল পরিবেশে আশ্রয় হিসেবে স্থানীয় জিনিস দিয়ে থাকার জায়গা বানাচ্ছে এবং দুর্গম পরিবেশে টিকে থাকার জন্য এমনি আরো উপায় ও কৌশল সে অবলম্বন করছে।

২০১২ এর মার্চে ডিসকভারি চ্যানেল বিয়ার গ্রিলসের সাথে চুক্তি-সংক্রান্ত মতৈক্যের কারণে ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড অনুষ্ঠান নির্মাণ বন্ধ করে। যদিও পরবর্তিতে তিনি আবার ডিসকভারি চ্যানেলের সাথে কাজ করা শুরু করেন।এর পর থেকে তার প্রোগ্রাম চলতে থাকে।

Marines complete - Vehicle Recovery Course 301

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Out of the Wild: Bear Grylls survives the urban jungle"mensvogue.com। ১৬ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০০৮ 
  2. "Bear Grylls : Man vs. Wild"Discovery Channel। ১৪ জুলাই ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০০৮ 
  3. Bear Grylls Welcomes Son Huckleberry ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে Celebrity Baby Blog, 15 January 2009
  4. "Who dares wins"The Echo। thisisdorset.net। ১৭ এপ্রিল ২০০৪। ২১ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০০৮ 
  5. Hastie, Jenny, "This is where we hide from the world" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ আগস্ট ২০১১ তারিখে homesandgardens.com, July 2005
  6. "Bear Grylls Net Worth"। celebritynetworth.com। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২২, ২০১৪ 
  7. "Sunday Life reclaims the celebs with Ulster ties"The Belfast Telegraph। ১ নভেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১০ 
  8. "My Life In Travel: Bear Grylls" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ মে ২০১০ তারিখে Independent.co.uk, 17 April 2004
  9. "Obituary: Sir Michael Grylls" Telegraph.co.uk, 13 February 2001
  10. "Person Page 24749"thePeerage.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০০৮ 
  11. Dudman, Jane (১২ জানুয়ারি ২০১১)। "Leading questions: Bear Grylls, chief Scout"The Guardian। London। 
  12. "Life support
  13. "History of Birkbeck: 1900s"। Birkbeck। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০০৭ 
  14. <url=http://scouts.org.uk/news_view.php?news_id=185 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে>
  15. "Ask Bear Your Questions" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ মে ২০১২ তারিখে BearGrylls.com
  16. Alpha course interview ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে www.alphafriends.org
  17. "Biography"BearGrylls.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  18. "Bear Grylls"। hmforces.co.uk। ৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১২ 
  19. Petty, Moira (২৪ এপ্রিল ২০০৭)। "Adventurer Bear Grylls' battle with back pain and high cholesterol"Daily Mail। UK। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০০৮ 
  20. "News and Events: Royal Navy – Honorary Officers of the RNR"। The Royal Navy। ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০০৭ 
  21. "Bear-faced cheek of adventurer who sneaked off to hotels", Daily Mail, London, ২৩ জুলাই ২০০৭ 
  22. Summit Magazine No. 40, Winter 2005, page 12

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

দ্য স্কাউট অ্যাসোসিয়েশন
পূর্বসূরী
পিটার ডানকান
যুক্তরাজ্য এবং বৈদেশিক অঞ্চলের চীফ স্কাউট
২০০৯ – বর্তমান
নির্ধারিত হয়নি