দেবাশিস বিশ্বাস (পর্বতারোহী)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দেবাশিস বিশ্বাস
ব্যক্তিগত তথ্য
পুরো নামদেবাশিস বিশ্বাস
প্রধান পেশাআয়কর দপ্তর (সহকারী কমিশনার)
জন্ম (1971-03-22) ২২ মার্চ ১৯৭১ (বয়স ৫৩)[১]
জাতীয়তা ভারত
পেশাগত তথ্য
উল্লেখযোগ্য আরোহণমাউন্ট এভারেস্টে আরোহণকারী প্রথম অসামরিক ভারতীয় বাঙ্গালি ;মাউন্ট অন্নপূর্ণা-১; মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা
পরিবার
দম্পতিশ্রীমতী মুক্তি বিশ্বাস
সন্তান২ পুত্র[২]
শান্তনু বিশ্বাস (2000-05-29) ২৯ মে ২০০০ (বয়স ২৩)
দেবাংশু বিশ্বাস (2003-01-09) ৯ জানুয়ারি ২০০৩ (বয়স ২১)

দেবাশিস বিশ্বাস একজন ভারতীয় বাঙ্গালি পর্বতারোহী। তিনি এভারেস্ট পর্বতশৃঙ্গ[৩] আরোহণকারী প্রথম অসামরিক ভারতীয় বাঙ্গালি[৪][৫] এবং প্রথম অসামরিক ভারতীয় হিসাবে এভারেস্ট পর্বতশৃঙ্গ ছাড়াও আরও চারটি আট হাজারী পর্বতশৃঙ্গ সফল ভাবে আরোহণ করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

শৈশব ও কৈশোর[সম্পাদনা]

আসামের গুয়াহাটিতে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন দেবাশিস বিশ্বাস। তিনি চার ভাই এবং এক বোনের মধ্যে দ্বিতীয়। তার পিতা শ্রী জিতেন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং মাতা শ্রীমতী বিমলা বিশ্বাস।শ্রী জিতেন্দ্রনাথ বিশ্বাস আসামের সার্কেলের টেলিফোন দপ্তরে এবং পরবর্তীকালে ডাক এবং তার বিভাগে কাজ করতেন এবং বদলীর চাকরির কারণে আসামের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে হতো। অবশেষে তারা ১৯৮৩ সালে পশ্চিমবঙ্গএর নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরএ বসবাস শুরু করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কর্মজীবন[সম্পাদনা]

দেবাশিস বিশ্বাস কৃষ্ণনগর এ.ভি. হাইস্কুলে ভর্তি হন। দশম শ্রেণী (মাধ্যমিক) পাশ করার পর কৃষ্ণনগর সরকারি কলেজে বিজ্ঞান শাখায় ভর্তি হন। ১৯৮৮ সালে তিনি উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন। তারপর তিনি গণিত (অনার্স) শাস্ত্রে স্নাতক হন এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়-এর রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজে পোস্ট গ্রাজুয়েট ফলিত গণিতে ভর্তি হন। কিন্তু পারিবারিক নানা অসুবিধার জন্য পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেন নি তিনি।

তিনি নদীয়া গ্রামীণ ব্যাঙ্কে চাকরি পান। কিছুদিন রুরাল ব্যাঙ্কে কাজ করার পর দেবাশিস বিশ্বাস আয়কর বিভাগে উচ্চপদ করনীক হিসাবে নিযুক্ত হন। ইতিমধ্যে তিনি এই দপ্তরের পরীক্ষায় উত্তির্ন হয়ে চার মাস উচ্চপদ করনীক হিসাবে চাকরি করার পর, ১৯৯৪ সালে এপ্রিল মাসে আয়কর ইনস্পেক্টর হিসাবে নিযুক্ত হন। চাকরির দু বছরের মধ্যে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএম (মাস্টার অব বিজনেস ম্যানেজমেন্ট) এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়-এর এমসিএ (মাস্টার অব কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন) এই কোর্সে ভর্তি হন। যেহেতু এই কোর্স দুটি হাতে কলমের এবং নিয়মিত ক্লাস করার প্রয়োজন, সে ক্ষেত্রে একই সঙ্গে চাকরি করা অসম্ভব। তাই উচ্চশিক্ষার আদর্শ দেবাশিস বিশ্বাস কে ত্যাগ করতে হয়। বর্তমানে তিনি আয়কর দপ্তরে অ্যসিস্টেন্ট কমিশনার পদে কর্মরত। [৬]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

দেবাশিস বিশ্বাস ১৯৯৮ সালে ডিসেম্বর মাসে মুক্তি মিত্র র সাথে বিবাহ সূত্রে আবদ্ধ হন। মুক্তিদেবী হায়াদ্রাবাদ-এর মেয়ে। তিনি এয়ার ইন্ডিয়া লিমিটেড এ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,কলকাতা অফিসার পদে কর্মরত। দেবাশিস বিশ্বাস এবং মুক্তি বিশ্বাসের প্রথম পুত্রসন্তান শান্তনু পৃথিবীতে আসে ২৯শে মে ২০০০ সালে। তার ৩ বছর পর তাদের আরেকটি পুত্রসন্তান দেবাংশু ৯ই জানুয়ারি ২০০৩ সালে জন্ম গ্রহণ করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

পর্বতারোহনের অভিজ্ঞতা[সম্পাদনা]

তিনি ১৯৯২ সালে সিকিমএর জোংরি-গোয়েচা-লা অঞ্চলে ও পরের বছর তিনি উড়িষ্যার পঞ্চলিঙ্গেশবর-এর পাহাড় এবং জঙ্গলে ট্রেক করেন। দেবাশিস বিশ্বাস ১৯৯৪ সালে মাউন্টেনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ কৃষ্ণনগর (MAK) থেকে বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড়ে বেসিক রক ক্লাইম্বিং কোর্সে যোগদান করেন। এরপর থেকে এই সংস্থার বিভিন্ন কোর্স যেমন সামার ক্যাম্প, অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্প ইত্যাদিতে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে লো অল্টিচিউড ট্রেক এবং হাই অল্টিচিউড ট্রেক এও সদস্য হিসাবে যোগদান করতে থাকেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

পর্বতারোহনের প্রশিক্ষণ[সম্পাদনা]

তিনি ১৯৯৭ সালে বেসিক মাউন্টেনিয়ারিং কোর্স করেন নেহেরু ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিং , উত্তরকাশী থেকে এবং 'এ' গ্রেড অর্জন করেন। তিনি ছিলেন নেহেরু ইন্সটিউট অফ মাউন্টেনিয়ারিং, বেসিক মাউন্টেনিয়ারিং কোর্সের ১৪৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। পরবর্তীকালে তিনি অ্যাডভান্স মাউন্টেনিয়ারিং কোর্স করেন ২০০৬ সালে একই ইন্সটিউট থেকে এবং এই কোর্সেও তিনি 'এ' গ্রেড অর্জন করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এছাড়াও তিনি ২০১৩ সালে অটল বিহারী বাজপেয়ী ইনস্টিউট অব মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যালায়েড স্পোর্টস , মানালী থেকে বেসিক স্কি কোর্স করেন এবং সফল ভাবে 'এ' গ্রেড অর্জন করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

আসন্ন অভিযানসমূহ[সম্পাদনা]

পৃথিবীর চতুর্থ উচ্চতম শৃঙ্গ লোৎসে আরোহণের প্রচেষ্টায় দেবাশিস বিশ্বাস তার একমাত্র সঙ্গী পেম্বা শেরপাকে নিয়ে যাত্রা শুরু করবেন ১৭ই এপ্রিল ২০১৬। [৭]

বিভিন্ন পর্বতারোহনে সাফল্য[সম্পাদনা]

পর্বতশৃঙ্গে নাম উচ্চতা (ফুট) পদ সাল
মাউন্ট কামেট ২৪৫৫৭ সফল ভাবে শৃঙ্গ আরোহণকারী ১৯৯৭ [৮]
মাউন্ট চৌখাম্বা-১ ২৩৪২০ দল সদস্য ১৯৯৮ [৮]
মাউন্ট নন্দাকোট ২২৫১০ দল সদস্য[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ২০০০
মাউন্ট শিবা ২০১৪৫ সফল ভাবে শৃঙ্গ আরোহণকারী ২০০২ [৮]
মাউন্ট শিবলিঙ্ ২১৪৬৭ সফল ভাবে শৃঙ্গ আরোহণকারী ২০০৫ [৮]
মাউন্ট পানওয়ালি ডিওয়ার ২১৮৬০ দলনেতা এবং সফল ভাবে শৃঙ্গ আরোহণকারী ২০০৬[৮][৯]
মাউন্ট কুলু মাকালু ২০৪৮৩ দল সদস্য[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ২০০৭
মাউন্ট রুবালকাং ২০৩০০ লিয়াইজো অফিসার এবং সফল ভাবে শৃঙ্গ আরোহণকারী
ইন্দো-বাংলাদেশ যুক্ত প্রথম অভিযান[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
২০০৭

আট হাজারী পর্বতশৃঙ্গে সাফল্য[সম্পাদনা]

পর্বতশৃঙ্গে নাম উচ্চতা (মিটার) অবস্থান উচ্চতা অনুযায়ী পর্বতশৃঙ্গ, পৃথিবীতে স্থান রুট অথবা দিক সাফল্য লাভের তারিখ সাফল্য লাভের সময়
মাউন্ট এভারেস্ট[১০] ৮৮৪৮ নেপাল নেপাল/
চীন চীন
প্রথম সাউথ কল ১৭ই মে ২০১০[১১] সকাল ৭:৩০
মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা[১২] ৮৫৮৬ নেপাল নেপাল/
ভারত ভারত
তৃতীয় দক্ষিণ-পশ্চিম মুখ বা ইয়ালুং ফেস ২০এ মে ২০১১[১৩][১১] সকাল ৭:৩০
মাউন্ট অন্নপূর্ণা-১ ৮০৯১ নেপাল নেপাল দশম উত্তর ২০এ এপ্রিল ২০১২[১১] সকাল ১০:৩০
মাউন্ট মাকালু[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ৮৪৮৫ নেপাল নেপাল/
চীন চীন
পঞ্চম উত্তর মুখ ২৫এ মে ২০১৪ সকাল ৬:৩০
মাউন্ট মানাসলু[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ৮১৬৩ নেপাল নেপাল অষ্টম উত্তর ১লা অক্টোবর ২০১৫ সকাল ৫:১৫

আট হাজারী পর্বতশৃঙ্গে অরোহনের প্রচেষ্টা[সম্পাদনা]

পর্বতশৃঙ্গে নাম উচ্চতা (মিটার) অবস্থান উচ্চতা অনুযায়ী পর্বতশৃঙ্গ, পৃথিবীতে স্থান রুট অথবা দিক অভিযানের তারিখ অসফলতার কারণ
মাউন্ট ধবলগিরি[১৪] ৮১৬৭ নেপাল নেপাল সপ্তম ১৩ই এপ্রিল[৬] ২০১৩ ভীষন তুষার ঝড় এবং তিন জন দলের সদস্যর মৃত্যু ঘটে ৮১০০মিটারে [১৫]
মাউন্ট চো ওইয়ু[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ৮২০১ নেপাল নেপাল/
চীন চীন
ষষ্ঠ ১৪ই এপ্রিল ২০১৫ নেপাল এবং তিব্বত ও সংলগ্ন এলাকায় ভূমিকম্পের জন্য

সদস্যপদ[সম্পাদনা]

গ্রন্থতালিকা[সম্পাদনা]

  • এভারেস্ট শীর্ষে বাঙ্গালি [১]
  • কাঞ্চনজঙ্ঘা: স্বর্ণশিখরে বাঙ্গালি [১৭]
  • অপরূপা অন্নপূর্না [২]
  • ধৌলাগিরি ও মাকালু: রোমাঞ্চকর অভিযাত্রা [১৮]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বিশ্বাস, দেবাশিস (২০১২)। এভারেস্ট শীর্ষে বাঙ্গালি। কলকাতা: আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড। আইএসবিএন 978-93-5040-116-3 
  2. বিশ্বাস, দেবাশিস (২০১৪)। অপরূপা অন্নপূর্না। কলকাতা: আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড। আইএসবিএন 978-93-5040-401-0 
  3. "Dream Wanderlust Mt. Everest Expedition - When Fantasy Turns Real May 19th September 2014, Vol-05;Issue-07" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  4. "Zee news Everest climbers return, receive warm welcome May 27, 2010, 09:07pm" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  5. "The Telegraph-Calcutta, India, View from atop 8000m August 9 , 2013" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  6. "The Newsletter, Bulletin of the Income Tax Grazetted Officers' Association, 2013(vol.2)" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। 
  7. "Neighbours' pride this Nava Varsha - Ultadanga man aims for 4th highest peak"The Telegraph। The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৬ 
  8. Roy, Kankan Kumar (২০০৯)। Handbook of Climbs in the Himalaya and Eastern Karakoram (ইংরেজি ভাষায়)। New Delhi: Indus Publishing Company। আইএসবিএন 978-81-7387-217-4 
  9. "panwali Dwar 2006" (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  10. "The Hindu, Bengal has a tryst with Everest after all May 18, 2010" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  11. "MOUNTAINEERING IN NEPAL FACTS & FIGURES, 2012" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। Ministry of Culture, Tourism & Civil Aviaion,Tourism Industry Division,Bhrikutimandap, Kathmandu। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫  line feed character in |শিরোনাম= at position 24 (সাহায্য)
  12. "The Telegraph- Calcutta, India, Eye on shorter but tougher peak,April 1 , 2011" (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  13. "The Times Of India Article Bengali duo climb Kanchenjunga May 21, 2011,04.11PM" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  14. "report of Dhaulagiri" (পিডিএফ)। Mountaineers’ Association of Krishnanagar website। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  15. "The Telegraph So close, yet so far- Unsuccessful expeditions from Howrah,MT DHAULAGIRI, WHERE WEATHER REPORTS WENT AWRY" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  16. "WB Mountaineering & Adventure Sports Foundation, Department of Youth Services, Government of West Bengal Name, Address & Description of the Members of the Governing Body. Hon'ble Chief Minister, West Bengal is the President of the Foundation।" (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৫ 
  17. বিশ্বাস, দেবাশিস (২০১৩)। কাঞ্চনজঙ্ঘা: স্বর্ণশিখরে বাঙ্গালি। কলকাতা: আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড। আইএসবিএন 978-93-5040-275-7 
  18. বিশ্বাস, দেবাশিস (২০১৫)। ধৌলাগিরি ও মাকালু: রোমাঞ্চকর অভিযাত্রা। কলকাতা: আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড। আইএসবিএন 978-93-5040-667-0 
  19. "Dream Wanderlust Mountaineer Debasish Biswas to receive IMF Gold Medal(News) 7th November 2015" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  20. "Tenzing award for climber"। Times of India। ১৯ শে আগস্ট ২০১৬।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]