২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ গ্রুপ বি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ গ্রুপ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ বি স্পেন, নেদারল্যান্ড, চিলি, এবং অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে গঠিত। এই গ্রুপের খেলা ১৩ জুন থেকে শুরু হয়ে ২৩ জুন ২০১৪ পর্যন্ত চলবে।

দলসমূহ[সম্পাদনা]

ড্র স্থান দল বাছাইয়ের
পদ্ধতি
বাছাইয়ের
তারিখ
চূড়ান্তপর্বে
উত্তীর্ণ
সর্বশেষ
উপস্থিতি
সর্বোচ্চ
সাফল্য
ফিফা
র‍্যাঙ্কিং
[দ্রষ্টব্য ১]
বি১  স্পেন উয়েফা গ্রুপ-১ বিজয়ী ১৫ অক্টোবর ২০১০ ১৪তম ২০১০ বিজয়ী (২০১০)
বি২  নেদারল্যান্ডস উয়েফা গ্রুপ ডি বিজয়ী ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০ম ২০১০ রানার-আপ (১৯৭৪, ১৯৭৮, ২০১০)
বি৩  চিলি কনমেবোল রাউন্ড রবিন ৩য় স্থান ১৫ অক্টোবর ২০১৩ ৯ম ২০১০ তৃতীয় স্থান (১৯৬২) ১২
বি৪  অস্ট্রেলিয়া এএফসি গ্রুপ বি চতুর্থ রাউন্ড ২য় রানার আপ ১৮ জুন ২০১৩ চতুর্থ ২০১০ ১৬ দলের রাউন্ড (২০০৬) ৫৭

অবস্থান[সম্পাদনা]

ব্যাখ্যা
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে
দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 নেদারল্যান্ডস ১০ +৭
 চিলি +২
 স্পেন −৩
 অস্ট্রেলিয়া −৬


খেলাসমূহ[সম্পাদনা]

স্পেন বনাম নেদারল্যান্ড[সম্পাদনা]

এর আগে দল দুইটি ১০টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার মধ্যে ২০১০ বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলাটি উল্লেখযোগ্য, যেখানে স্পেন অতিরিক্ত সময়ের পর ১-০ গোলে জয় লাভ করে।[১] ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই প্রথম এক আসরের ফাইনালে খেলা দুই দল ঠিক পরের আসরেই গ্রুপ পর্বে মুখোমুখি হয়।

প্রথমার্ধের মাঝামাঝি সময়ে, নেদারল্যান্ডসের স্তিফান দে ফ্রেই স্পেনের দিয়েগো কোস্তাকে পেনাল্টি অঞ্চলের ভিতরে ট্যাকল করায় রেফারি স্পেনের পক্ষে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন। শাবি আলোনসো ঐ পেনাল্টি থেকে গোল করে স্পেনকে ১-০ গোলে এগিয়ে নিয়ে যান। কিন্তু প্রথমার্ধ শেষ না হতেই খেলায় সমতা ফিরে আসে, দালি ব্লিন্দের লং বলকে ১৫ গজ দূর থেকে দুর্দান্ত হেডারে গোলে পরিণত করেন রবিন ফন পার্সি। দ্বিতীয়ার্ধে, নেদারল্যান্ডসের আরও একটি গোলে সহায়তা করেন ব্লিন্দ, এসময় গোল করেন আরিয়েন রোবেন। ১২ মিনিট পর, নেদারল্যান্ডস আবারও গোল করে, ওয়েসলি স্নাইডারের ফ্রি কিককে গোলে পরিণত করেন দে ফ্রেই। স্পেনীয় গোলরক্ষক ইকের কাসিয়াস প্রতিবাদ করেন যে ফন পার্সি তাকে ফাউল করেছেন, কিন্তু রেফারি গোল বাতিল না করে কাসিয়াসকে প্রতিবাদের জন্য হলুদ কার্ড দেখান। এর কিছুক্ষণ পরেই সার্হিও রামোসের একটি ব্যাকপাসের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন কাসিয়াস, ফলাফলস্বরূপ, নেদারল্যান্ডসের পক্ষে দ্বিতীয় গোল করেন ফন পার্সি। নেদারল্যান্ডসের পঞ্চম গোলটি হয় আরিয়েন রোবেনের একক নৈপুণ্যে। মাঠের হাফলাইনের কাছে রন ফ্লারের পাস থেকে বল গ্রহণ করে, তিনি একাই বল টেনে নিয়ে গিয়ে গোল করেন।[২][৩][৪]

১–৫ গোলে পরাজয় ফিফা বিশ্বকাপে কোন ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে পরাজয়, এছাড়া এটি ১৯৫০ সালের পর বিশ্বকাপে স্পেনেরও সবচেয়ে বড় ব্যাবধানে পরাজয়।[৫] এই খেলায় গোল করার মাধ্যমে, ফন পার্সি ও রোবেন প্রথম ডাচ খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপের তিনটি আসরে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন।[৬]

স্পেন
নেদারল্যান্ডস
গো ইকের কাসিয়াস () হলুদ কার্ড ৬৫'
রা.ব্যা ২২ সেজার আজপিলিকুয়েতা
সে.ব্যা হেরার্দ পিকে
সে.ব্যা ১৫ সার্হিও রামোস
লে.ব্যা ১৮ জর্দি আলবা
রা.মি জাভি
সে.মি ১৬ সার্হিও বুস্কেৎস্
লে.মি ১৪ শাবি আলোনসো ৬২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬২'
রা.উ ২১ দাবিদ সিলবা ৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
লে.উ আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা
সে.ফ ১৯ দিয়েগো কোস্তা ৬২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬২'
বদলি:
ফের্নান্দো তোরেস ৬২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬২'
১১ পেদ্রো রোদ্রিগেজ ৬২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬২'
১০ সেস্‌ ফাব্রিগাস ৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
ম্যানেজার:
ভিসেন্তে দেল বস্ক
গো ইয়াস্পার সিল্লেসেন
সে.ব্যা রন ফ্লার
সে.ব্যা স্তিফান দে ফ্রেই হলুদ কার্ড ৪১' ৭৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৭'
সে.ব্যা ব্রুনো মার্টিনস ইন্দি
রা.উ.ব্যা দারিল ইয়ানমাত
লে.উ.ব্যা দালি ব্লিন্দ
সে.মি নিগেল দে ইয়ং
সে.মি ইয়োনাথান দে গুজমান হলুদ কার্ড ২৫' ৬২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬২'
অ্যা.মি ১০ ওয়েসলি স্নাইডার
সে.ফ রবিন ফন পার্সি () হলুদ কার্ড ৬৬' ৭৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৯'
সে.ফ ১১ আরিয়েন রোবেন
বদলি:
২০ জেওর্জিনিয় উইনালদুম ৬২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬২'
১৩ ইওয়েল ফেল্টমান ৭৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৭'
১৭ ইয়েরেমাইন লেন্স ৭৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৯'
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল

ম্যাচসেরা:
রবিন ফন পার্সি (নেদারল্যান্ডস)

সহকারী রেফারি:
রেনাতো ফাভেরানি (ইতালি)
আন্দ্রে স্তেফানি (ইতালি)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

চিলি বনাম অস্ট্রেলিয়া[সম্পাদনা]

দুইটি দল এর আগে চারবার মুখোমুখি হয়েছে। ১৯৭৪ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে দল দুইটির মধ্যকার খেলাটি গোলশুন্য ড্র হয়।[৮]

খেলা শুরুর ১৫ মিনিটের মধ্যেই ২-০ গোলে এগিয়ে যায় চিলি। প্রথম গোলটি করেন আলেক্সিস সানচেজ এবং দ্বিতীয়টি সানচেজের পাস থেকে হোর্হে বালদিবিয়া। ৩৫ মিনিটে একটি গোল শোধ করে অস্ট্রেলিয়া, ইভান ফ্রাঞ্জিচের ক্রস থেকে হেড করে গোল করেন টিম কেহিল। দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি সময়ে চিলির বদলি খেলোয়াড় জিয়ান বসেহুর গোল করে ব্যবধান বাড়ান।[৯]

টিম কেহিল তার গোলের মাধ্যমে প্রথম অস্ট্রেলীয় খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপের তিনটি আসরে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন।[১০] অন্যদিকে, বসেহুর তার গোলের মাধ্যমে প্রথম চিলিয় খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপের দুইটি আসরে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন।[১১]

চিলি
অস্ট্রেলিয়া
গো ক্লাউদিও ব্রাভো ()
রা.ব্যা মাউরিসিও ইসলা
সে.ব্যা ১৭ গারি মেদেল
সে.ব্যা ১৮ গোঞ্জালো হারা
লে.ব্যা ইউহেনিও মেনা
রা.মি ২০ চার্লেস আরানগুইজ হলুদ কার্ড ৮৬'
সে.মি ২১ মার্সেলো দিয়াজ
লে.মি আর্তুরো বিদাল ৬০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬০'
রা.ফ আলেক্সিস সানচেজ
সে.ফ ১০ হোর্হে বালদিবিয়া ৬৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৮'
লে.ফ ১১ এদুয়ার্দো বার্গাস ৮৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৮'
বদলি:
১৬ ফেলিপে গুতিয়েরেজ ৬০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬০'
১৫ জিয়ান বসেহুর ৬৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৮'
মাউরিসিও পিনিয়া ৮৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৮'
ম্যানেজার:
আর্জেন্টিনা হোর্হে সাম্পাওলি
গো ম্যাথু রায়ান
রা.ব্যা ইভান ফ্রাঞ্জিচ ৪৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৯'
সে.ব্যা ২২ অ্যালেক্স উইলকিনসন
সে.ব্যা ম্যাথিউ স্পিরানোভিচ
লে.ব্যা জেসন ডেভিডসন
সে.মি ১৫ মাইল জেডিনাক () হলুদ কার্ড ৫৮'
সে.মি মার্ক মিলিগান হলুদ কার্ড ৬৭'
রা.উ ম্যাথিউ লেকি
অ্যা.মি ২৩ মার্ক ব্রেশিয়ানো ৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
লে.উ ১১ টমি ওর ৬৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৮'
সে.ফ টিম কেহিল হলুদ কার্ড ৪৪'
বদলি:
১৯ রায়ান ম্যাকগাওন ৪৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৯'
১০ বেন হালোরান ৬৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৮'
১৪ জেমস ট্রোইশি ৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
ম্যানেজার:
গ্রিস আঞ্জে পোস্টেকগ্লাউ

ম্যাচসেরা:
আলেক্সিস সানচেজ (চিলি)

সহকারী রেফারিগণ:
সঙ্গিফলো ইয়েও (আইভরি কোস্ট)
জঁ-ক্লদে বিহুমুশাইউ (বুরুন্দি)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
রোবের্তো মরেনো (পানামা)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
এরিক বরিয়া (যুক্তরাষ্ট্র)

অস্ট্রেলিয়া বনাম নেদারল্যান্ড[সম্পাদনা]

দল দুইটি এর আগে তিনটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার সবগুলোই ছিল প্রদর্শনী খেলা। অতিসম্প্রতি তারা ২০০৯ সালে মুখোমুখি হয়েছিল।[১২]

খেলার প্রথম গোলটি আসে নেদারল্যান্ডসের পক্ষে। দালি ব্লিন্দের পাস থেকে হাফওয়ে লাইনের কাছে বল পেয়ে একাই অস্ট্রেলিয়ার পেনাল্টি অঞ্চলের দিকে এগিয়ে গিয়ে গোল করেন আরিয়েন রোবেন। মাত্র এক মিনিটের মাথায় দুর্দান্ত ভলিতে গোল করে অস্ট্রেলিয়াকে সমতায় ফেরান টিম কেহিল। দ্বিতীয়ার্ধে পেনাল্টি অঞ্চলের ভিতরে নেদারল্যান্ডসের দারিল ইয়ানমাত হ্যান্ডবল করায় অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন রেফারি। পেনাল্টি থেকে গোল করে অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যান মাইল জেডিনাক। কিন্তু মেমফিস দেপির পাস থেকে গোল করে নেদারল্যান্ডসকে সমতায় ফেরান রবিন ফন পার্সি। দশ মিনিট পর, ইয়োনাথান দে গুজমানের পাস থেকে নেদারল্যান্ডসের পক্ষে জয়সূচক গোল করেন মেমফিস দেপি[১৩]

দেপি তার এই গোলের মাধ্যমে সর্বকনিষ্ঠ ডাচ খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন।[১৪]

অস্ট্রেলিয়া
নেদারল্যান্ডস
গো ম্যাথু রায়ান
রা.ব্যা ১৯ রায়ান ম্যাকগাওন
সে.ব্যা ২২ অ্যালেক্স উইলকিনসন
সে.ব্যা ম্যাথিউ স্পিরানোভিচ
লে.ব্যা জেসন ডেভিডসন
সে.মি ১৫ মাইল জেডিনাক ()
সে.মি ১৭ ম্যাট ম্যাককেয়
রা.উ ম্যাথিউ লেকি
অ্যা.মি ২৩ মার্ক ব্রেশিয়ানো ৫১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫১'
লে.উ ১১ টমি ওর ৭৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৭'
সে.ফ টিম কেহিল হলুদ কার্ড ৪৩' ৬৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৯'
বদলি:
১৩ অলিভার বজানিচ ৫১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫১'
১০ বেন হালোরান ৬৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৯'
অ্যাডাম ট্যাগার্ট ৭৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৭'
ম্যানেজার:
আঞ্জে পোস্টেকগ্লাউ
গো ইয়াস্পার সিল্লেসেন
সে.ব্যা রন ফ্লার
সে.ব্যা স্তিফান দে ফ্রেই
সে.ব্যা ব্রুনো মার্টিনস ইন্দি ৪৫+৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৫+৩'
রা.মি ব্রুনো মার্টিনস ইন্দি
সে.মি ইয়োনাথান দে গুজমান ৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
সে.মি নিগেল দে ইয়ং
লে.মি দালি ব্লিন্দ
অ্যা.মি ১০ ওয়েসলি স্নাইডার
সে.ফ রবিন ফন পার্সি () হলুদ কার্ড ৪৭' ৮৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৭'
সে.ফ ১১ আরিয়েন রোবেন
বদলি:
২১ মেমফিস দেপি ৪৫+৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৫+৩'
২০ জেওর্জিনিয় উইনালদুম ৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
১৭ ইয়েরেমাইন লেন্স ৮৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৭'
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল

ম্যাচসেরা:
আরিয়েন রোবেন (নেদারল্যান্ডস)

সহকারী রেফারিগণ:
আব্দেলহাক এচিয়ালি (আলজেরিয়া)
রেদোয়ান আশিক (মরক্কো)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
বাকারি গাসামা (জাম্বিয়া)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
ইভারিস্ত মেনকুয়ান্দে (ক্যামেরুন)

স্পেন বনাম চিলি[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া বনাম স্পেন[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া ৩৫তম খেলা স্পেন
অ্যারিনা দি বাইক্সাদা, কুরিতিবা

নেদারল্যান্ড বনাম চিলি[সম্পাদনা]

নেদারল্যান্ডস ৩৬তম খেলা চিলি
অ্যারিনা দে সাঁউ পাউঁলো, সাঁউ পাউঁলো

নোটস[সম্পাদনা]

  1. ১৭ অক্টোবর ২০১৩ অনুসারে র‍্যাঙ্কিং, এই র‍্যাঙ্কিং অনুসারে গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ৯। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৪ 
  2. "Spain 1-5 Netherlands"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৪ 
  3. "Spain v Holland, World Cup 2014: as it happened"। দ্য টেলিগ্রাফ। ১৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৪ 
  4. "Spain v Holland: World Cup 2014 – as it happened"। The Guardian। ১৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৪ 
  5. Lowe, Sid (১৩ জুন ২০১৪)। "Spain suffer not just a defeat but a World Cup disaster against Holland"। দ্য গার্ডিয়ান।  অজানা প্যারামিটার |1= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  6. "Manchester United Striker Robin Van Persie Sets New Dutch World Cup Goal-Scoring Record"। Caughtoffisde.com। ১৪ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৪ 
  7. "Referee designations for matches 1-4" (পিডিএফ)ফিফা। ১০ জুন ২০১৪। ৩০ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৪ 
  8. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ১০। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৪ 
  9. "Chile 3 Australia 1"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৩ জুন ২০১৪। 
  10. "World Cup 2014: Battling Socceroos take Chile to the wire"। The Sydney Morning Herald। ১৪ জুন ২০১৪। 
  11. "A place in history for returning Beausejour"। ফিফা। ১৪ জুন ২০১৪। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১৪ 
  12. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ২৮। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৪ 
  13. "Australia 2 Netherlands 3"। BBC Sport। ১৮ জুন ২০১৪। 
  14. "Eagles down, but not out -Ameobi"। দ্য সান। ২০ জুন ২০১৪। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]