শেন লি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শেন লি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামশেন লি
জন্ম (1973-08-08) ৮ আগস্ট ১৯৭৩ (বয়স ৫০)
উলনগং, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
সম্পর্কব্রেট লি (ভাই)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১২৪)
১৭ ডিসেম্বর ১৯৯৫ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ ওডিআই৩ এপ্রিল ২০০১ বনাম ভারত
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৯৩-২০০২নিউ সাউথ ওয়েলস
১৯৯৬সমারসেট
২০০২ওরচেস্টারশায়ার
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৪৫ ৯৩ ১৪৭
রানের সংখ্যা ৪৭৭ ৫০৭১ ২৮৬৯
ব্যাটিং গড় ১৭.৬৬ ৩৯.৩১ ২৮.১২
১০০/৫০ ০/০ ১২/২৪ ৪/১৩
সর্বোচ্চ রান ৪৭ ১৮৩* ১১৫
বল করেছে ১৭০৬ ১০১৯৫ ৫৫২৩
উইকেট ৪৮ ১৫০ ১৬২
বোলিং গড় ২৫.৯৩ ৪০.৫২ ২৬.৪৫
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং ৫/৩৩ ৪/২০ ৫/৩৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২৩/– ৭৪/– ৭৩/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ৬ জুন ২০১৫

শেন লি (জন্ম: ৮ আগস্ট, ১৯৭৩) নিউ সাউথ ওয়েলসের ওলনগং এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ডানহাতি হার্ড হিটিং ব্যাটসম্যান হিসেবে ডানহাতি মিডিয়াম-পেস বোলিংয়েও পারদর্শিতা দেখান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস এবং ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে সমারসেট ও ওরচেস্টারশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেন।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

বিখ্যাত ফাস্ট বোলার ব্রেট লি তার সহোদর ভাই। কিশোর অবস্থাতেই তার সহজাত ক্রীড়া প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটে। অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্য ছিলেন ১৯৯০ ও ১৯৯৪ সালে এআইএস অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমির বৃত্তি লাভ করেন। তার সমসাময়িক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট ক্রিকেটার হিসেবে পরবর্তীকালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নেন।[১] ১৯৯৩ সালে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন।

কাউন্টি ক্রিকেটেও সফলকাম হন তিনি। ১৯৯৬ মৌসুমে সমারসেটের সদস্য থাকা অবস্থায় সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেন। এছাড়াও কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ওরচেস্টারশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৫ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজেরবিপক্ষে তার ওডিআই অভিষেক ঘটে। ১৯৯৬ ও ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করলেও ১৯৯৯-২০০০ ত্রি-দেশীয় কার্লটন এন্ড ইউনাইটেড সিরিজে নিজেকে মেলে ধরেন। ঐ সিরিজে ছোট ভাই ব্রেট লিও অংশ নিয়েছিলেন। এমসিজিতে অনুষ্ঠিত খেলায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজস্ব সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৫/৩৩।

মাত্র ২৯ বছর বয়সে ২০০২ সালে হাঁটুর আঘাতের কারণে তাকে ক্রিকেট অঙ্গন থেকে অবসর নিতে হয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Excellence : the Australian Institute of Sport। Canberra: Australian Sports Commission। ২০০২। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]