লালন শাহ সেতু

স্থানাঙ্ক: ২৪°০৩′৫৫″ উত্তর ৮৯°০১′৪৮″ পূর্ব / ২৪.০৬৫৪° উত্তর ৮৯.০৩০০° পূর্ব / 24.0654; 89.0300
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
লালন শাহ সেতু
স্থানাঙ্ক ২৪°০৩′৫৪″ উত্তর ৮৯°০১′৪৫″ পূর্ব / ২৪.০৬৫° উত্তর ৮৯.০২৯১৬৭° পূর্ব / 24.065; 89.029167
অতিক্রম করেপদ্মা নদী
স্থানপাবনা
বৈশিষ্ট্য
নকশাবক্স গার্ডার সেতু
উপাদানপূর্বপ্রতিবলিত কংক্রিট
মোট দৈর্ঘ্য১.৮ কিলোমিটার (১.১ মাইল)
প্রস্থ১৮.১০ মিটার (৫৯.৪ ফুট)
ইতিহাস
নকশাকাররেন্ডেল পাল্মার এন্ড ট্রিট্টন[১]
নির্মাণকারীচায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড[২]
চালু১৮ মে ২০০৪
অবস্থান
মানচিত্র

লালন শাহ সেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু। কুষ্টিয়ার বিখ্যাত বাউল সম্রাট লালনশাহের নামে এই সেতুর নামকরন করা হয়েছে। সেতুটি হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পাশেই অবস্থিত। সেতুটির পূর্ব পাশে ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী এবং পশ্চিম পাশে ভেড়ামারা উপজেলা অবস্থিত। সেতুটি তৈরীর ফলে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর,চুয়াডাঙ্গা ঝিনাইদহ জেলার লোকেদের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হয়েছে। এই সেতু বঙ্গবন্ধু সেতু অনুরুপ বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু। লালন শাহ্ সেতু বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়ন এবং পরিবহন ব্যবস্থা প্রসারে অনেক অবদান রেখে চলেছে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারি বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।[৩] সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৩ সালে। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১.৮ কিমি এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার। মোট স্প্যনের সংখ্যা ১৭টি। সেতুটি সম্পূর্ণভাবে যান চলাচলের জন্য ১৮ মে ২০০৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া উদ্বোধন করেন। সেতুটি চার লেন বিশিষ্ট।

অবস্থান[সম্পাদনা]

ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়নে অবস্থিত। ঈশ্বরদীর রূপপুরে সেতুর কোল ঘেঁষেই এর ঠিক দক্ষিণে নির্মিত হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রোজেক্ট, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Lalon Shah Bridge"Structurae। Wilhelm Ernst and Sohn Verlag। ২২ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০১৪ 
  2. "Lalon Shah Bridge"Heidelberg cement। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮ 
  3. "লালন-শাহ-সেতু"। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৯