মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়

মৌসুমী চ্যাটার্জী
মৌসুমী চ্যাটার্জী
জন্ম	মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়; ২৬ এপ্রিল ১৯৪৮ (বয়স ৭৫); কলকাতা, ভারত
পেশা	অভিনেত্রী
কর্মজীবন	১৯৬৭ – বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গী	জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়
সন্তান	পায়েল, মেঘা
আত্মীয়	Hemant Kumar (father-in-law)

মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় (ইংরেজি: Moushumi Chatterjee; জন্ম: ২৬ এপ্রিল ১৯৪৮) একজন বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেত্রী যিনি সমানভাবে বলিউড বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি রাজেশ খান্না, শশী কাপুর, জীতেন্দ্র, সঞ্জীব কুমার, বিনোদ মেহ্‌রা এবং অমিতাভ বচ্চনের মত অভিনেতাদের সাথে কাজ করেছেন। তিনি ১৯৭৩-১৯৮৪ পর্যন্ত তৃতীয় সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকগ্রহণকারী হিন্দি অভিনেত্রী ছিলেন।^[১]

ব্যক্তিগত জীবন এবং শিক্ষা[সম্পাদনা]

মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা প্রাণতোশ চট্টোপাধ্যায় একজন সেনাবাহিনী কর্মকর্তা ছিলেন।^[২] তার এক ভাই এবং এক বোন আছেন। তার দাদা একজন বিচারক ছিলেন। তিনি জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেন (হেমন্ত কুমার মুখোপাধ্যায়ের পুত্র)। তাদের দুইজন কন্যাসন্তান আছে, পায়েল এবং মেঘা।^[৩] তিনি বিয়ের পর বলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন, যা তখনকার দিনে নারীদের ক্ষেত্রে খুবই ব্যতিক্রম ছিল। তিনি তনুজ চন্দ্রের “জিন্দেগী রক্‌স” (২০০৬) এবং “বলিউড/হলিউড” (২০০৬) সিনেমাতে জমজ চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ২০০৪ সালে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

প্রধান নায়িকা হিসেবে[সম্পাদনা]

তরুণ মজুমদার পরিচালিত বাংলা হিট সিনেমা “বালিকা বধু” (১৯৬৭) অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্র অভিষেক ঘটে, তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর।^[১] নায়িকা হিসেবে তার অভিষেক ঘটে হিন্দি সিনেমা “অনুরাগ” (১৯৭২) এর মাধ্যমে, যে ছবির পরিচালক ছিলেন বাঙালী পরিচালক শক্তি সামন্ত, যা ব্লকবাস্টার হিট হয়। এই সিনেমায় তিনি একজন অন্ধ নারী যে প্রেমে পড়ে এবং তার অভিনয়ের জন্যে তিনি ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পান। এই সিনেমাটি ফিল্মফেয়ার সেরা চলচ্চিত্রের খেতাবও লাভ করে। অনুরাগের পরে, তিনি শশী কাপুরের সাথে “নাইনা”, বিনোদ মেহ্‌রার সাথে “আস পার” এর মত অনেক হিট সিনেমায় অভিনয় করেন। এরপর তিনি ১৯৮১ সাল পর্যন্ত তিনি আরো হিন্দি সিনেমায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তখনকার সংগ্রামরত নায়ক অমিতাভ বচ্চনের সাথে একটি থ্রিলার সিনেমা “বেনাম” (১৯৭৪) এবং তারপর রাজেশ খান্নার বিপরীতে রহস্য সিনেমা “হামসাকাল” এ অভিনয় করেন। কিন্তু উভয় সিনেমাই ১৯৭৪ সালে সফলতা লাভ করতে পারে নি। তার অভিনীত সবচেয়ে সফলজনক সিনেমা হয় ১৯৭৪ সালের শেষের দিকে। মনোজ কুমারের “রতি কাপাদা অর মাকান” (১৯৭৪), যে সিনেমায় তিনি একজন ধর্ষিত সংগ্রামী নারীর চরিত্রে অভিনয় করেন।^[৪] তার ধর্ষনের চিত্রটি এখনো হিন্দি চলচ্চিত্রে অন্যতম বিব্রতকর দৃশ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। তার অভিনয় ফিল্মফেয়ার সেরা সহ-অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৭৪ সালে, তার একমাত্র হিট চলচ্চিত্র ছিল বিনোদ মেহ্‌রার সাথে মিউজিকাল রোমান্টিক গল্পভিত্তিক সিনেমা “আস পার”, এই সিনেমায় আরো অভিনয় করেন ফারেবীর সাথে বিনোদ খান্না যার পরবর্তীতে “রতি কাপাদা অর মাকান” চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়।

এরপর একেরপর করে দশটি রোমান্টিক সিনেমায় বিনোদ মেহ্‌রার সাথে কাজ করেন এবং তারা একসাথে মোট ১৪টি সিনেমায় একসাথে অভিনয় করেন।^[২] বিনোদ মেহ্‌রা-মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের সবচেয়ে সফল সিনেমার গুলো হলঃ অনুরাগ, আস-পার, রাফতার, উমার কয়েদ, মাযাক (১৯৭৫), জিন্দেগী (১৯৭৬), জ্যোতি বানে জালওয়া (১৯৮০)। ১৯৭৭-১৯৭৯ সালের তার অন্যান্য সিনেমাগুলোর মধ্যে হত্যাইয়ারা, ভোলা ভালা, ফান্দিবাজ, দিল অর দিওয়ার, স্বোয়ার্গ নর্ক, দো লারকী দোনো কাদকে অন্যতম। তিনি বসু চট্টোপাধ্যায়ের “মনজিল” (১৯৭৯) সিনেমায় অভিনয় করেন, এই সিনেমাটি সমালোচকদের নজর কাড়ে কিন্তু ভারতীয় বক্স অফিসে তা সফলতার মুখ দেখে নি। উত্তম কুমারের সাথে তার অভিনীত সিনেমা “ওগো বধূ সুন্দরী” মুক্তি পায় ১৯৮১ সালে। ১৯৮২ সালে তিনি একটি মারাঠি সিনেমায় “তুমিহ্‌ আদকিত্তা এম হো সুপারী” নামের একটি গানের কেমিও হিসেবে উপস্থিত থাকেন। ছবিটির নাম “ভান্নাত ভানু”। বিনোদ মেহ্‌রা ব্যতীত অন্যান্য নায়ক যেমন শশী কাপুর, রাজেশ খান্না, জীতেন্দ্র এবং সঞ্জীব কুমারের সাথেও তিনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেন। রাজেশ খান্নার সাথে তার অভিনীত সিনেমাগুলো হলঃ ভোলা ভালা, প্রেম বান্ধান, ঘার পারিভার। তিনি নাইনা, আনারী, গৌতাম গৌভান্দা, সোয়াম্ভার, ঘার এক মান্দির সিনেমায়ও অভিনয় করেন। জিতেন্দ্রর সাথে তার অভিনীত সিনেমাগুলো হলঃ স্বোয়ার্গ নরক, তুমাহারী কাসাম, দিল অর দেওয়ার, জ্যোতি বানে জালওয়া, পায়াসা সাওয়ান, জাস্টিস চৌধুরী, মাং ভারো সাজনা, সান্তান। সঞ্জীব কুমারের সাথে তার কাজগুলো হলঃ দাসী (১৯৮১), ইতনিসি বাত (১৯৮১), আঙ্গুর (১৯৮২)। তিনি ১৯৮৫ সাল পর থেকে সিনেমায় নিয়মিত প্রধান নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করা থেকে অব্যাহতি নেন।

সহ-অভিনেত্রী হিসেবে ক্যারিয়ার (১৯৮৫-বর্তমান)[সম্পাদনা]

১৯৮৫ থেকে ১৯৯১, তিনি সিনেমায় বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করার প্রস্তাব পান এবং তিনি মা, ভাবীর চরিত্রে অভিনয় করেন। যার বেশিওভাগ ছবিই ধর্মেন্দ্র বা রাজ বাবর বা সুনীল দত্তের সাথে। তবুও ১৯৯০ এর দশকে তিনি মাঝে মাঝে সিনেমায় প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন। মেমন, রাজেশ খান্নার সাথে “ঘার পারিভার” এবং “আআ আব লটে চালে” এরপর “সন্তান”, “প্রতিক্ষা” (১৯৯৩), জীতেন্দ্রর সাথে “উধার কি জিন্দেগী”। ১৯৯৫ সাল থেকে সহ-অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিনীত সিনেমাগুলো হলঃ “দে আর ব্যাক” (১৯৯৮),“আআ আব লটে চালে” (১৯৯৯), “না তুম জানো না হাম”, “হাম কৌন হে?” (২০০৪)

বাংলা চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]

বাংলা চলচ্চিত্রে প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিনীত সিনেমাগুলো হলঃ বালিকা বধু (১৯৬৯), পরিণীতা (১৯৬৯), অনিন্দিতা (১৯৭২), আনন্দ আশ্রম (১৯৭৭), ওগো বধূ সুন্দরী (১৯৮১), প্রার্থনা (১৯৮৪), শতরূপা (১৯৮৯), কড়ি দিয়ে কিনলাম (১৯৮০)। পরবর্তীতে বাংলা চলচ্চিত্রে সহ-অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিনীত বাংলা সিনেমাগুলো হলঃ নাটের গুরু (২০০৩), ভালোবাসার অনেক নাম (২০০৫), গোলাপী এখন বিলেতে (২০০৬), দ্য জাপানিজ ওয়াইফ (২০০৩) এবং গয়নার বাক্স (২০১৩)

পুরস্কার[সম্পাদনা]

বছর	পুরস্কার	বিভাগ	চলচ্চিত্র	ফলাফল	নোট
১৯৬৭			বালিকা বধু	বিজয়ী	বাংলা
১৯৭২			অনুরাগ	মনোনীত	বাংলা
১৯৭৪	ফিল্মফেয়ার পুরস্কার	সেরা সহ-অভিনেত্রী	রতি কাপদা অর মাকান	মনোনীত
২০১৪	ফিল্মফেয়ার পুরস্কার	সেরা সহ-অভিনেত্রী	গয়নার বাক্স	বিজয়ী	বাংলা
২০১৫	আজীবন সম্মাননা পুরস্কার			বিজয়ী	৬১তম ব্রিটানিয়া ফিল্মফেয়ার পুরস্কার

চলচ্চিত্রের তালিকা[সম্পাদনা]

পিকু (২০১৫)
গয়নার বাক্স (২০১৩) ... পিসি (বয়স্ক রাশমণি দেবী)
দ্য জাপানিজ ওয়াইফ (২০১০) ... মাসি
জিন্দেগী রক্‌স (২০০৬) ... মাসি এবং মা
গোলাপী এখন বিলেতে (২০০৬)
ভালবাসার অনেক নাম (২০০৬)
হাম কৌন হেয় ? (২০০৪) ... মিসেস মার্থা পিন্টো
বলিউড/হলিউড (২০০২) ... মিসেস শেঠ
না তুম জানো না হাম (২০০২) ... মিসেস মালহোত্রা
আআ আব লট চালে (১৯৯৯) ... রোহানের মা
কিমাত-দে আর ব্যাক (১৯৯৮) ... সুলক্ষণা ত্রিপাটি
ডলি সাজা কে রাখনা (১৯৯৮) ... মিসেস চন্দ্রিকা বনশাল
কারিব (১৯৯৮) ... মেহার মা
জল্লাদ (১৯৯৫)
কর্তব্যা (১৯৯৫) ... সারদা বর্মা
লিক্‌খে পে লিক্‌খা (১৯৯৪) ... কৌশল্যা দেবী
উধার কি জিন্দেগী (১৯৯৪) ... জানকী
সন্তান (১৯৯৩) ... লক্ষী
প্রতীক্ষা (১৯৯৩) ... লক্ষী
নিশ্চাইয় (১৯৯২) ... রেনুকা সিং
খুল ই-আজম (১৯৯২) (মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় হিসেবে) ... রূপা
জুল’ম কি হুকুমাত (১৯৯২) ... পীতাম্বরের স্ত্রী
ঘায়েল (১৯৯০) ... ইন্দু মেহরা
শাহজাদে (১৯৮৯) ... পদ্মিনী সিং
সিক্কা (১৯৮৯) ... লক্ষী
জাংবাজ(১৯৮৯) ... মিসেস কৃষ্ণা প্রসাদ সাক্সেনা
আখরীবাজী (১৯৮৯) ... পার্ভতী পি. কুমার
আখরী গোলাম (১৯৮৯)
অগ্নি (১৯৮৮) ... শোভা
ভিজেয় (১৯৮৮) ... রিতা
পরম ধরম (১৯৮৭) ... সাভিত্রী
আগ হি আগ (১৯৮৭) ... মিসেস গঙ্গা সিং
মেরা কারাম মেরা ধারম (১৯৮৭) ... মালা
ঘার এক মন্দির (১৯৮৪)
জাওয়ানী (১৯৮৪) ... প্রেমা মোহন
পেট পেয়ার অর পাপ (১৯৮৪)
জাস্টিস চৌধুরী (১৯৮৩) ... জানকী চৌধুরী
আঙ্গুর (১৯৮২) ... সুধা এ. তিলক
ভান্নাত ভানু (মারাঠী চলচ্চিত্র- তুমি আদকিত্তা এম হো সুপারী গানে অভিনয়)
দাসী (১৯৮১)
ইত্‌নি সি বাত (১৯৮১), ... আশা
ক্রোধী (১৯৮১) ... আর্‌তি
ওগো বধূ সুন্দরী (১৯৮১)
পায়স্‌সা সাওয়ান (১৯৮১) ... শান্তি
দো প্রেমী (১৯৮০) ... পায়েল/পার্বতী সিং দোগরা
ছাম্বাল কি কাসাম (১৯৮০)
জ্যোতি বানে জালওয়া (১৯৮০) ... অনু
মাঙ ভারো সাজনা (১৯৮০) ...সীতা রাম কুমার
স্বোয়াম্ভার (১৯৮০) ... রূপা ভারগাভ
মাঞ্জিল (১৯৭৯) ... অরুনা খোসলা
গৌতম গোবিন্দা (১৯৭৯) ... সন্ধ্যা
প্রেম বান্ধান (১৯৭৯) ... মীনা মেহ্‌রা
দো লাড়কে দোনো কাটকে (১৯৭৯) ... রাণী
ভোলা ভালা (১৯৭৮) ... রেনু
দিল অর দেওয়ার (১৯৭৮) ... সারূজ
ফান্দেবাজ (১৯৭৮)
ফুল খিলে হে গুলশান গুলশান (১৯৭৮) ... শান্তি
স্বোয়ার্গ নর্‌ক (১৯৭৮) ... শোভা মোহন কাপুর
তুম্‌হারী কাসাম (১৯৭৮) ... বিদ্যা
আব কী হোগা (১৯৭৭) ... (চায়ের জন্য যে নারী বলেছিল)
আনন্দ আশ্রম (১৯৭৭) ... কিরণ
জিন্দেগী (১৯৭৬) ... সীমা
জয় বাজারাঙ বালী (১৯৭৬) ... দেবী মা সীতা
সাবসে বাড়ে রুপাইয়্যা (১৯৭৬) ... সুনীতা
আনাড়ী (১৯৭৬)
দো ঝুট (১৯৭৫)
মাজাক (১৯৭৫) ... মৌসুমী
নাটক (১৯৭৫)
রাফতার (১৯৭৫) ... রাণী/রীতা
উমার কয়েদ (১৯৭৫)
বেনাম (১৯৭৪) ... সীলা শ্রীভাস্তাব
বদলা (১৯৭৪) ... কল্পনা
হামসাকাল (১৯৭৪) ... রাধা/সীতা
রোগটি কাপাডা অর মাকান (১৯৭৪) ... তুলসী
উসপার (১৯৭৪) ... কমলা
জেহ্‌রিলা ইনসান (১৯৭৪)
ঘুলাম বেগম বাদশাহ্‌ (১৯৭৩)
কাচ্চে ধাগে(১৯৭৩) ... সোনা
ন্যাইনা (১৯৭৩)
অনিন্দিতা (১৯৭২)
অনুরাগ (১৯৭২) ... শিবানী
পরিনীতা (১৯৬৯) ... ললীতা
বালিকা বধু (১৯৬৭)
মা ও মেয়ে
পেআসা শাওয়ান
পিকু(২০১৫)
আনুরাগ
বৌঠান
বিধিলিপি

৮৪.মাও মেয়ে

৮৫. শতরূপা

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ ^ক ^খ How Moushumi Chatterjee stunned Shakti Samanta in ANURAAG ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে, glamsham.com; সংগৃহীত ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬
↑ ^ক ^খ Bengali Beauty Moushumi Chatterjee Was Once A Ruling Bollywood Lady, প্রকাশিত হয়েছে ২৬শে এপ্রিল, ২০১৬, সংগৃহীত ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬।
↑ "Moushumi Chatterjees tiff with husband"। Entertainment.oneindia.in। 2006-08-03। ২০১২-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
↑ "Moushumi at boxoffice India"। , সংগৃহীত ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় (ইংরেজি)

[infoonmaoushmi-1] ক ^খ How Moushumi Chatterjee stunned Shakti Samanta in ANURAAG ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে, glamsham.com; সংগৃহীত ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

[businessofcinema.com_article_on_moushumi-2] ক ^খ Bengali Beauty Moushumi Chatterjee Was Once A Ruling Bollywood Lady, প্রকাশিত হয়েছে ২৬শে এপ্রিল, ২০১৬, সংগৃহীত ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬।

[3] "Moushumi Chatterjees tiff with husband"। Entertainment.oneindia.in। 2006-08-03। ২০১২-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

[4] "Moushumi at boxoffice India"। , সংগৃহীত ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

[১]

[২]

[৩]

[৪]

দে স ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার
১৯৯১-২০০০	অমিতাভ বচ্চন (১৯৯১) দেব আনন্দ (১৯৯২) দিলীপ কুমার (১৯৯৩) লতা মঙ্গেশকর (১৯৯৪) শাম্মী কাপুর ও ওয়াহিদা রেহমান (১৯৯৫) অশোক কুমার, সুনীল দত্ত ও বৈজয়ন্তীমালা (১৯৯৬) ধর্মেন্দ্র, মুমতাজ ও প্রাণ (১৯৯৭) শর্মিলা ঠাকুর (১৯৯৮) মনোজ কুমার ও হেলেন (১৯৯৯) বিনোদ খান্না ও হেমা মালিনী (২০০০)
২০০১-২০১০	ফিরোজ খান ও আশা ভোঁসলে (২০০১) গুলজার ও আশা পারেখ (২০০২) জিতেন্দ্র ও রেখা (২০০৩) সুলোচনা লাটকর, নিরূপা রায় ও বি. আর. চোপড়া (২০০৪) রাজেশ খান্না (২০০৫) শাবানা আজমি (২০০৬) জাভেদ আখতার ও জয়া বচ্চন (২০০৭) ঋষি কাপুর (২০০৮) ওম পুরি ও ভানু আথাইয়া (২০০৯) শশী কাপুর ও মোহাম্মদ জহুর খৈয়াম (২০১০)
২০১১-বর্তমান	মান্না দে (২০১১) লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলাল ও অরুণা ইরানি (২০১২) যশ চোপড়া (২০১৩) তনুজা (২০১৪) কামিনী কৌশল (২০১৫) মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় (২০১৬) শত্রুঘ্ন সিনহা (২০১৭) বাপ্পী লাহিড়ী ও মালা সিনহা (২০১৮) শ্রীদেবী (২০১৯) রমেশ সিপ্পি (২০২০) ইরফান খান (২০২১) সুভাষ ঘাই (২০২২) প্রেম চোপড়া (২০২৩)