ব্যবহারকারী:Mayeenul Islam/বাংলাদেশের সঙ্গীত
বাংলাদেশের সঙ্গীত বলতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশে বাংলাদেশের ভুখন্ডে আবহমান কাল থেকে প্রচলিত সঙ্গীতের ধারাকে বোঝানো হয়ে থাকে। ভারতীয় উপমহাদেশের সঙ্গীতের ধারা থেকে এই সঙ্গীত সম্পূর্ণ অভিন্ন না হলেও কিছু স্বকীয় উপাদানের কারণে বাংলাদেশের সঙ্গীতকে আলাদা করে সংজ্ঞায়িত করা যায়। বাংলাদেশের সঙ্গীত মূলত রাগাশ্রিত নয়, বরং অনেক বেশি সরল, কথা ও সুরের অপূর্ব সহজ একরৈখিক মেলবন্ধনের প্রয়াস। আবহমান কাল থেকে প্রচলিত গণমানুষের সঙ্গীত যেমন খুব সরল সাধারণ, তেমনি আধুনিক বিভিন্ন বিদেশী সঙ্গীতের ধারাও এই দেশে সমানভাবে প্রচলন হতে শুরু করেছে। তবু গণমানুষের সঙ্গীত বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ঢঙে, বিভিন্ন পরিবেশনে বারবার সাধারণ মানুষের হৃদয় জয় করেছে, অনেক ক্ষেত্রে আধুনিক সঙ্গীতের জোয়ার ছাপিয়েও। তাই বাংলাদেশের সঙ্গীত বলতে যে সঙ্গীতের ধারাকে বোঝানো হয়, তা প্রকৃত অর্থেই দেশিসঙ্গীত।
আধুনিক কালের বাংলা গানের চরণগুলো মূলত স্থায়ী, অন্তরা, সঞ্চারী ও আভোগ- এই চার কলিতে বিভক্ত।[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
বাংলা ভাষার যেমন, সঙ্গীতেরও তেমনি, প্রাচীন নিদর্শন হলো চর্যাপদ, যার গানগুলো খ্রিস্টীয় নবম বা দ্বাদশ শতকের মধ্যে রচিত। আধুনিক কালের বাংলা গানের চার প্রকারের কলি'র পরিবর্তে তখনকার সঙ্গীত ছিল উদ্গ্রাহ, মেলাপক, ধ্রুব ও আভোগ- এই চার প্রকারের ধাতু সমৃদ্ধ। তন্মধ্যে উদ্গ্রাহ ও ধ্রুব সব গানেই থাকতো, বাকি দুটো বাধ্যতামূলক ছিল না। সাধারণভাবে তখনকার সঙ্গীতকে বলা হতো প্রবন্ধগীত। চর্যাগীতগুলো পটমঞ্চরী, মল্লারী, গুর্জরী, কামোদ, বরাড়ী, ভৈরবী, গবড়া, দেশাখ, রামক্রী, শবরী, অরু, ইন্দ্রতাল, দেবক্রী, ধানশ্রী, মালসী, মালসী-গবড়া ও বঙ্গাল রাগে গাওয়া হতো। আর বাদ্যযন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতো একতারা ও পটহ বা ঢোল। চর্যাসঙ্গীতগুলো মূলত বৌদ্ধ সাধনপদ্ধতিমূলক গান। চর্যার পরে বাংলা সঙ্গীতের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল নাথগীতি, যা প্রায় চর্যাপদের সমসাময়িক। নাথগীতির গায়নপদ্ধতির সাথে চর্যাগীতির গায়নপদ্ধতির পার্থক্য ছিল। এতে রাগের ব্যবহার থাকলেও গাওয়া হতো ছড়ার আকারে কিংবা পাঁচালির সুরে। এরপর দ্বাদশ শতকে রাজা লক্ষণ সেনের সভাকবি জয়দেব কর্তৃক সংস্কৃত ভাষায় মাত্রাবৃত্ত অপভ্রংশে রচিত গীতগোবিন্দম বেশ সমাদৃত হয়। তবে সেখানেও চর্যাগীতির প্রভাব লক্ষণীয়।[১]
গণমানুষের সঙ্গীত[সম্পাদনা]
পল্লীগীতি[সম্পাদনা]
জারি[সম্পাদনা]
সারি[সম্পাদনা]
ভাটিয়ালি[সম্পাদনা]
ভাওয়াইয়া[সম্পাদনা]
বাউল[সম্পাদনা]
মুর্শিদী[সম্পাদনা]
আধুনিক ধারা[সম্পাদনা]
রবীন্দ্র সঙ্গীত[সম্পাদনা]
নজরুল সঙ্গীত[সম্পাদনা]
রাগ সঙ্গীত[সম্পাদনা]
আধুনিক গান[সম্পাদনা]
অত্যাধুনিক ধারা[সম্পাদনা]
ব্যান্ড সঙ্গীত[সম্পাদনা]
মেটাল[সম্পাদনা]
হেভি মেটাল, থ্র্যাশ মেটাল, ডেথ মেটাল ইত্যাদি।
ফিউশন[সম্পাদনা]
রক[সম্পাদনা]
বাদ্যযন্ত্র[সম্পাদনা]
দেশীয় বাদ্যযন্ত্র[সম্পাদনা]
বিদেশী বাদ্যযন্ত্র[সম্পাদনা]
সঙ্গীতকার[সম্পাদনা]
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ সঙ্গীত, মৃদুলকান্তি চক্রবর্তী, বাংলাপিডিয়া (সিডি সংস্করণ), বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। সংগ্রহের তারিখ: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।