ফারাহ মাহবুব
মাননীয় বিচারপতি ফারাহ মাহবুব | |
---|---|
বাংলাদেশের হাইকোর্ট বিভাগ | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৩ আগস্ট, ২০০৬ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ২৭ মে ১৯৬৬ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
দাম্পত্য সঙ্গী | শাহরিয়ার সাঈদ হুসাইন |
সন্তান | একজন (ফারিশা হুসাইন) |
পিতামাতা | মাহবুবুর রহমান (পিতা) এবং ফিরোজা বেগম (মাতা) |
বাসস্থান | মহাখালী, ঢাকা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
জীবিকা | বিচারক |
ধর্ম | ইসলাম |
বিচারপতি ফারাহ মাহবুব (জন্ম: ১৯৬৬) বাংলাদেশের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারক।[১][২] তিনি বাংলাদেশের হাইকোর্ট বিভাগে নিয়োগপ্রাপ্ত নারী বিচারকদের মধ্যে চতুর্থ।
প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা[সম্পাদনা]
ফারাহ মাহবুবের বাবা বিশিষ্ট আইনজীবী মাহবুবুর রহমান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিভাগে তার স্নাতক ডিগ্রী এবং স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
ফারাহ মাহবুব ১৯৯২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জেলা আদালতের একজন উকিল হিসাবে নাম নথিভুক্ত হন। জেলা আদালতে তার সাফল্যের পর, তিনি ১৯৯৪ সালের ৯ এপ্রিল এবং ২০০২ সালের ১৫ মে যথাক্রমে হাইকোর্ট বিভাগ এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নথিভুক্ত হন।[১][২] তিনি ২০০৪ সালের ৮ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে উন্নীত হন এবং ২০০৬ সালের ২৩ আগস্ট একই বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।[২] তিনি ২০৩৩ সালের ২৬শে মে অবসর গ্রহণ করবেন।
তিনি ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জার্মানি এবং সৌদি আরব সহ অনেক দেশ সফর করেন।
সম্ভাব্য জ্যেষ্ঠ বিচারপতি[সম্পাদনা]
৮ই ডিসেম্বর ২০৩২ তারিখে বিচারপতি মামনুন রহমান অবসরে গেলে ফারাহ মাহবুব হবেন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতি।
ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]
ফারাহ মাহবুব শাহরিয়ার সাঈদ হুসাইন নামক এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন। তাদের ফারিশা নামে একটি মেয়ে রয়েছে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Profile Detail Justice Farah Mahbub"। Think Legal Bangladesh। ২০১৪-১১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১১-২১।
- ↑ ক খ গ "Judges' List : High Court Division"। Supreme Court of Bangladesh। ২০১৪-১১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১১-২১।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- বিচারকদের তালিকা: হাইকোর্ট বিভাগ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে নাম এবং সংক্ষিপ্ত জীবনী
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যারা বিচারক হয়েছে।