প্রবেশদ্বার:জীবনী

এই প্রবেশদ্বারটি অর্ধ-সুরক্ষিত। শুধুমাত্র নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরাই সম্পাদনা করতে পারবেন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

জীবনী প্রবেশদ্বার

Icon

জীবনী ( Biography গ্রিক ভাষায় bíos-এর অর্থ ' জীবন' এবং gráphein (γράφειν), অর্থ 'লেখন' থেকে Biography, বাংলা অভিধান মতে জীবনচরিত, জীবনবৃত্তান্ত। [সং. জীবন + ঈ]। ) সাহিত্যে বা চলচ্চিত্রের একটি শাখা। জীবনী কোনো উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলিকে তুলনামূলকভাবে পূর্ণ তথ্য সহকারে উপস্থাপন করে ।জীবনী প্রবেশদ্বারে স্বাগতম। জীবনী একধরণের সাহিত্য যা কোন মানুষের জীবনের উপর লেখা হয়। জীবনী কখনও কাল্পনিক হয় না। জীবনী শুধুই মানব জীবনের বাস্তব ঘটনার কাহানী। জীবনবৃত্তান্তের সাথে জীবনীর পার্থক্য হল, জীবনীতে ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের বিশ্লেষন করা হয়, তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে গভীর আলোচনা করা হয়। জন্ম, শিক্ষা, কাজ, সম্পর্ক ইত্যাদি হল জীবনবৃত্তান্তের অংশ, কিন্তু জীবনীর এর চাইতে অনেক ব্যাপক।

নির্বাচিত জীবনী

দেকার্তের ছবি
দেকার্তের ছবি

রেনে দেকার্ত (ফরাসি René Descartes রনে দেকার্ত্‌, আ-ধ্ব-ব [ʀəˈne deˈkaʀt]) একজন ফরাসি দার্শনিক, গণিতজ্ঞ, এবং বিজ্ঞানী।তিনি পাশ্চাত্যের প্রথম আধুনিক দার্শনিক হিসেবে স্বীকৃত। তিনি একজন দ্বৈতবাদী (dualist) দার্শনিক ছিলেন। তাছাড়া তিনি জ্যামিতিবীজগনিতের মধ্যে কার সম্পর্ক নিরুপন করেন, যার দ্বারা বীজগনিতের সাহায্যে জ্যামিতিক সমস্যা সমাধান সম্ভব হয়। তিনি বস্তু সম্পর্কে এক নতুন ধারণা দেন। দেকার্ত ১৫৯৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ শে মার্চ লাহ্যেতে জন্ম গ্রহন করেণ। তার পিতা জোয়াসিম দেকার্ত এবং মাতা জেনি ব্রোচার্ড। তার আরো এক ভাই (পায়েরি) ও এক বোন (জেনি) ছিল। দেকার্তের পিতা একধারে একজন উকিল ও ম্যাজিস্ট্রট ছিলেন, ফলে সংসারে তিনি বেশি সময় দিতে পারতেন না। জেনি ব্রোচার্ড দেকার্তের জন্মের দুই মাস পর মে মাসে মারা যান; তখন দেকার্তএবং তার অন্য দুই ভাই ও বোন লাহ্যেতে তাদের দাদির কাছে চলে যান। জীবনের বিভিন্ন সময়ে তিনি ইউরোপের বিভিন্ন জায়গায় বাস করেছেন।তরুণ বয়সেই মানুষ এবং মহাবিশ্বের স্বরুপ জানার জন্য একটি অন্তর্দৃষ্টি পাবার প্রবল ইচ্ছা জাগে তাঁর মনে। গভীর অধ্যয়নের পরে দেকার্ত এই সিদ্ধান্তে আসেন যে ইউরোপীয় মধ্যযুগ থেকে যে জ্ঞান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে এসেছে তা খুব নির্ভরযোগ্য নয়। তিনি ঠিক করলেন সারা ইউরোপ ঘুরে বেড়াবেন, ঠিক যেমন সক্রেটিস অ্যাথেন্সের লোকের সাথে কথা বলে জীবন কাটিয়েছিলেন। এ কারণে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যুদ্ধে চলে গেলেন তিনি, তার ফলে মধ্য ইউরোপে কিছু দিন থাকার সুযোগ হল তাঁর। সেনাবাহিনীতে তিনি কী করতেন তা সঠিক ভাবে জানা যায় না\ ১৬১৯ সালে তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করেন। এর পর প্যারিসে কাটান কিছু বছর, তারপর ১৬২৯ সালে চলে যান হল্যান্ড। সেখানে গণিত আর দর্শন বিষয়ক লেখালিখি নিয়ে কাটিয়ে দেন প্রায় বিশ বছর। ১৬৪৯ সালে রানী ক্রিস্টিনার আমন্ত্রনে সুইডেন যান এবং সেখানে নিউমোনিয়ার আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৫৪ বছর বয়সে ১৬৫০ খ্রিষ্টাব্দের শীতকালে মৃত্যুবরণ করেন।... ... ... ... ... আরও জানুন

নির্বাচিত বিশেষ চিত্র

আলবার্ট আইনস্টাইন (জার্মান ভাষায়: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য। (আরও পড়ুন...)

Photo credit: Oren Jack Turner, Source: Library of Congress.

আপনি জানেন কি...

উইকিপ্রকল্প

আরও দেখুন: জীবিত ব্যক্তির জীবনীManual of Style (biographies)

এই সপ্তাহের উক্তি

-মাও সে তুং

মাও সে তুং (Mao Zedong) (জন্ম- ডিসেম্বর ২৬, ১৮৯৩; মৃত্যু- সেপ্টেম্বর ৯, ১৯৭৬) চীনা মার্কস্‌বাদী রাজনৈতিক নেতা। তিনি চাইনিজ কমুনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৪৯ সালে বিপ্লবের মাধ্যমে চীনের ক্ষমতা দখল করেন।

যে কাজগুলি আপনি করতে পারেন

মার্চ ১৯-এই দিনের বার্ষিকী

বিষয়শ্রেণী


সার্ভার ক্যাশ খালি করুন