পো-তো-বা-রিন-ছেন-গ্সাল-ফ্যোগ্স-লাস-র্নাম-র্গ্যাল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পো-তো-বা-রিন-ছেন-গ্সাল-ফ্যোগ্স-লাস-র্নাম-র্গ্যাল

পো-তো-বা-রিন-ছেন-গ্সাল-ফ্যোগ্স-লাস-র্নাম-র্গ্যাল (ওয়াইলি: po to ba rin chen gsal phyogs las rnam rgyal) (১০২৭-১১০৫) অতীশ দীপঙ্করের প্রধান শিষ্য 'ব্রোম-স্তোন-পা-র্গ্যল-বা'ই-'ব্যুং-গ্নাসের প্রধান তিন শিষ্যের মধ্যে একজন ছিলেন।[১][২]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

পো-তো-বা-রিন-ছেন-গ্সাল-ফ্যোগ্স-লাস-র্নাম-র্গ্যাল বৌদ্ধভিক্ষু গ্লান-ত্শুল-ব্যাংয়ের (ওয়াইলি: glan tshul byang) নিকট র্গ্যাল-ল্হা-খাং (ওয়াইলি: rgyal lha khang) নামক স্থানে বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত হন এবং ব্রাগ্স-র্গ্যাব বৌদ্ধবিহারে (ওয়াইলি: brags rgyab) বৌদ্ধভিক্ষু হিসেবে যোগ দেন। আঠাশ বছর বয়সে তিনি অতীশ দীপঙ্করের প্রধান শিষ্য 'ব্রোম-স্তোন-পা-র্গ্যল-বা'ই-'ব্যুং-গ্নাসের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন এবং ফু-ছুং-বা-গ্ঝোন-নু-র্গ্যাল-ম্ত্শান (ওয়াইলি: phu chung ba gzhon nu rgyal mtshan) এবং স্প্যান-স্ঙ্গা-ত্শুল-খ্রিম্স-'বার (ওয়াইলি: spyan snga tshul khrims ’bar) নামক অপর দুই শিষ্যের সঙ্গে তার প্রধান শিষ্যে পরিণত হন।[২]

পরবর্তী জীবন[সম্পাদনা]

১০৬৪ খ্রিষ্টাব্দে 'ব্রোম-স্তোন-পা-র্গ্যল-বা'ই-'ব্যুং-গ্নাসের মৃত্যু ঘটলে তিনি পনেরো বছর ধরে সাধনা করেন। পঞ্চাশ বছর বয়সে তিনি ম্খান-গ্রাগ্স (ওয়াইলি: mkhan grags), সগ্রো-লাগ (ওয়াইলি: sgro lag) এবং ম্থার-থোগ (ওয়াইলি: mthar thog) নামক স্থানে বৌদ্ধধর্ম সম্বন্ধে শিক্ষাদান করেন। তিনি 'ফান-য়ুল অঞ্চলে পো-তো বৌদ্ধবিহার স্থাপন করেন। তিনি দ্গোন-পা-বা-দ্বাং-ফ্যুগ-র্গ্যাল-ম্ত্শানের পরে র্বা-স্গ্রেং বৌদ্ধবিহারে প্রধান লামা নির্বাচিত হন।[২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Gardner, Alexander (2010-02)। "Dromton Gyelwa Jungne"The Treasury of Lives: Biographies of Himalayan Religious Masters। সংগ্রহের তারিখ 2013-10-29  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. Gardner, Alexander (2009-12)। "Potowa Rinchen Sel"The Treasury of Lives: Biographies of Himalayan Religious Masters। সংগ্রহের তারিখ 2013-11-23  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

আরো পড়ুন[সম্পাদনা]

  • Roesler, Ulrike, and Hans Ulrich Roesler. 2004. Kadampa Sites of Phempo: A Guide to Some Early Buddhist Monasteries in Central Tibet. Kathmandu: Vajra Publications.
  • Roerich, George, trans. 1996. The Blue Annals. 2nd ed. Delhi: Motilal Banarsidas, pp 263–264, 268-269.