নরম্যান্ডি অবতরণ

স্থানাঙ্ক: ৪৯°২০′ উত্তর ০°৩৪′ পশ্চিম / ৪৯.৩৩৩° উত্তর ০.৫৬৭° পশ্চিম / 49.333; -0.567
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নরম্যান্ডি অবতরণ
মূল যুদ্ধ: অপারেশন ওভারলর্ড, নরম্যান্ডি্র যুদ্ধ

মার্কিন সেনাবাহিনী ওমাহা সৈকতে ৬ জুন ১৯৪৪-এর সকালে
অবস্থান
নরম্যান্ডি, ফ্রান্স
ফলাফল নিষ্পত্তিমূলক মিত্র পক্ষের জয়[৮]
অধিকৃত
এলাকার
পরিবর্তন
পাঁচটি মিত্র পক্ষের বেলামুখ নরম্যান্ডিতে প্রতিষ্ঠিত
বিবাদমান পক্ষ
 জার্মানি[৭]
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
শক্তি
১৫৬,০০০[ক] ৫০,৩৫০+[৯]
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
কমপক্ষে ~১২,০০০ ক্ষয়ক্ষতি; ৪,৪১৪ মৃত নিশ্চিত করা হয়েছে[খ] ৪,০০০–৯,০০০ ক্ষয়ক্ষতি[১০]

নরম্যান্ডি অবতরণ, কোড নাম অপারেশন নেপচুন, (বলা হয় ডি-ডে) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অপারেশন ওভারলর্ডের আওতায় ৬ জুন, ১৯৪৪ সালে মিত্র পক্ষের নরম্যান্ডি আক্রমণ-এর সময় অবতরণ অপারেশনকে বোঝায়।

লক্ষ্য জার্মানির দখল দ্বারিত্ব থেকে ফ্রান্সকে মুক্ত করা। আক্রমণের ইতিহাসে পৃথিবীর সব চাইতে বড় উভচর আক্রমণ এটি। যার গোপন পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল ১৯৪৩ সালের শুরুর দিকে। ফ্রান্স এর এই উপকূল বর্তি এলাকায় আধিপত্য বজায় রাখতে হিটলার তার সামরিক বাহিনির সব থেকে চৌখুস এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নাম করা ফিল্ড মার্শাল Erwin Rommel কে কমান্ডের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত পারেননি তিনি আধিপত্য ধরে রাখতে মিত্র পক্ষের যৌথ বাহিনির কাছে তার পরাজয় বরন করতে হয়েছিল। ১,৫৬,০০০ আমেরিকান ব্রিটিশ ও কানাডিয়ান যৌথবাহিনি ফ্রান্সের নরম্যান্ডি অঞ্চলের উপকূলে ৫০ মাইল দীর্ঘ একটি সৈকতের উপরে ৫ টি ভাগে ভাগ হয়ে অবতরন করে । অগাস্ট ১৯৪৪ শেষ দিকে উত্তর ফ্রান্স মিত্র বাহিনির দখলে আসে । জার্মানরা পরাজিত হতে শুরু করে বসন্তের শেষ দিকে ফ্রান্স শত্রু মুক্ত হয় । ইউরোপ জয় শুরু হয়ে ছিল নরম্যান্ডির এই জয় দিয়ে।

পটভূমি[সম্পাদনা]

অপারেশনস[সম্পাদনা]

প্রবঞ্চনা পরিকল্পনা[সম্পাদনা]

আবহাওয়া[সম্পাদনা]

যুদ্ধের জার্মান ক্রম[সম্পাদনা]

৭০৯তম পদাতিক ডিভিশন (কতেন্তিন উপদ্বীপ)[সম্পাদনা]

৩৫২তম পদাতিক ডিভিশন (গ্র্যান্ডক্যাম্পস সেক্টর)[সম্পাদনা]

৭১৬তম পদাতিক ডিভিশন (Caen কাছাকাছি)[সম্পাদনা]

২১তম পানযের বিভাগ (Caen দক্ষিণ)[সম্পাদনা]

আটলান্টিক প্রাচীর[সম্পাদনা]

সাঁজোয়াযুক্ত মজুদ[সম্পাদনা]

যুদ্ধের মিত্রপক্ষের ক্রম[সম্পাদনা]

মার্কিন অঞ্চল[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ ও কানাডিয়ান অঞ্চল[সম্পাদনা]

ফরাসি প্রতিরোধ সঙ্গে সমন্বয়[সম্পাদনা]

নৌ কার্যকলাপ[সম্পাদনা]

নৌ ক্ষতি[সম্পাদনা]

বোমাবর্ষণ[সম্পাদনা]

অবতরণ[সম্পাদনা]

বিমানপোতে বাহিত অপারেশন[সম্পাদনা]

মার্কিন বিমানপোতে বাহিত অবতরণ[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ ও কানাডিয়ান বিমানপোতে বাহিত অবতরণ[সম্পাদনা]

উটাহ সৈকত[সম্পাদনা]

পন্ত দু হক[সম্পাদনা]

ওমাহা সৈকত[সম্পাদনা]

গোল্ড সৈকত[সম্পাদনা]

জুনো সৈকত[সম্পাদনা]

সোর্ড সৈকত[সম্পাদনা]

বিশ্লেষণ[সম্পাদনা]

যুদ্ধের স্মৃতি এবং পর্যটন[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

ব্যাখ্যামূলক নোট[সম্পাদনা]

  1. The official British history gives an estimated figure of 156,115 men landed on D-Day. This comprised 57,500 Americans and 75,215 British and Canadians from the sea and 15,500 Americans and 7,900 British from the air. Ellis, Allen এবং Warhurst 2004, পৃ. 521–533.
  2. The original estimate for Allied casualties was 10,000 overall, of which 2,500 were killed. Research underway by the National D-Day Memorial has confirmed 4,414 deaths, of which 2,499 were American and 1,915 were from other nations. Whitmarsh 2009, পৃ. 87.

উদ্ধৃতিসমূহ[সম্পাদনা]

  1. Ford ও Zaloga 2009, পৃ. 25।
  2. Beevor 2009, পৃ. 76।
  3. Williams 1988, পৃ. x।
  4. Beevor 2009, পৃ. 492।
  5. Beevor 2009, পৃ. 82।
  6. US Navy website
  7. Ford ও Zaloga 2009, পৃ. 7।
  8. Ford ও Zaloga 2009, পৃ. 342।
  9. Ford ও Zaloga 2009, পৃ. 60, 63, 118–120।
  10. Portsmouth Museum Services

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]