দলাই লামা
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অনুরূপ নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (সেপ্টেম্বর ২০২৩) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
দলাই লামা | |
---|---|
| |
বাসভবন | ম্যাকলিওড গঞ্জ, ধর্মশালা, ভারত |
গঠন | ১৩৯১ খ্রিস্টাব্দ |
প্রথম | দ্গে-'দুন-গ্রুব, ১ম দালাই লামা |
ওয়েবসাইট | dalailama |
বৌদ্ধধর্ম |
---|
এর ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ |
দলাই লামা (তিব্বতি: ཏཱ་ལའི་བླ་མ་, ওয়াইলি: Tā la'i bla ma [táːlɛː láma] তালে লামা) (বিকল্প বানান: দালাই লামা) তিব্বতের আধ্যাত্মিক প্রধান এবং তিব্বতের শাসনতন্ত্রের শীর্ষ পদাধিকারী। ১৩৯১ সালে প্রথম দালাই লামার জন্মের পর থেকে এখনও অবধি ১৪ জন এই দালাই লামা এসেছেন৷ তিব্বতি বিশ্বাসানুসারে দলাই লামা করুণাময় বোধিসত্ত্ব অবলোকিতেশ্বরের অবতার। তিব্বতের লাসা শহরে অবস্থিত পোতালা প্রাসাদে দলাই লামার বাসভবন অবস্থিত।
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন যে প্রতিটি দালাই লামাই পূর্ববর্তী দালাই লামার পুনর্জন্ম বা তিব্বতিদের ভাষায় 'করুণাময় বোধিসত্ত্ব অবলোকিতেশ্বরের অবতার'৷ একজন দালাই লামা মারা গেলে, বৌদ্ধ সাধকেরা তার পুনর্জন্মিত অবতারের সন্ধান শুরু করেন। সাধারণত একটি অল্প বয়স্ক ছেলের মধ্যে এই আত্মার আত্মপ্রকাশ ঘটে, যাকে পূর্ববর্তী শাসকের ক্রমধারা রক্ষার্থে ও দালাই লামার প্রশিক্ষণের জন্য প্রাসাদে নিয়ে যাওয়া হয়।
বর্তমান চতুর্দশ দলাই লামা হলেন তেনজিং গিয়াৎসো। চীন কর্তৃক তিব্বত অধিগৃহীত হওয়ার পর ১৯৫৮ সালে চতুর্দশ দলাই লামা তার কিছু অনুগামীসহ গোপনে দেশত্যাগ করে ভারতে আগমন করেন এবং সেখানে আশ্রয় গ্রহণ করেন। ইনি তিব্বতে শান্তিরক্ষার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেছেন।