আলাপ:শাহ জালাল

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

দুরূদ সম্পর্কে[সম্পাদনা]

নামের অংশ তো আর রাঃ না। আমরা দোয়া হিসাবে এটি উনার নাম উল্লেখের সময় বলে থাকি। কাজেই নিবন্ধের শিরোনামে সেটি থাকা উচিত না। দ্বিতীয়তঃ, উইকিপিডিয়া তো ধর্ম-জাতি-নিরপেক্ষ, কাজেই দোয়া সূচক বাক্য যোগ করাটা যুক্তি যুক্ত কি না, সেটা ভেবে দেখা উচিৎ। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৮:৫৮, ৫ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

(সঃ), (আঃ) এগুলোও কি দোয়া ? --Amr ১৯:২৩, ৫ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসসালাম, দোয়া তো বটেই। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৯:৪৪, ৫ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তাঁর নামের বানান শাহ জালাল নাকি শাহজালাল হবে? বিথ্যাত ঐতিহাসিক সৈয়দ মুর্তাজা আলী রচিত হজরত শাহ জালাল ও সিলেটের ইতিহাস, বাংলাপিডিয়া সর্বত্র তিনি শাহ জালাল। কিন্তু এশিয়াটিক সোসাইটি প্রকাশিত মোহাম্মদ সাদিক রচিত সিলেটী নাগরী:ফকিরি ধারার ফসল এবং চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক আবদুল হক চৌধুরী রচিত সিলেটের ইতিহাস প্রসঙ্গ বইতে তিনি শাহজালাল। আরো তথ্যসূত্র না ঘেঁটে কি আমরা বাংলাপিডিয়াকে অনুসরণ করবো? —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১২:২০, ১১ জুন ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

  • শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত গ্রন্থে 'শাহজালাল',
  • 'জীবনি গ্রন্থ; শাহজালাল'
  • শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি গ্রন্থে শাহ জালাল

উল্লেখিত সব ক'টি গ্রন্থের মধ্য হতে শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি গ্রন্থের শাহ জালাল নামটিই সঠিক। কারণ এই গ্রন্থটি প্রাচীন ও সর্ব মহলে গ্রহনীয় '

কারো প্রামাণিক আপত্তি না থাকলে আমি নিবন্ধটিকে শাহ জালাল শিরোনামে সরিয়ে নিতে চাই। শাহ জালাল (আউলিয়া) শিরোনাম আপাতত অবান্তর বলেই মনে হচ্ছে আমার কাছে। কারণ শাহ জালাল বলতে দ্বিতীয় উল্লেখযোগ্য কোনো ব্যক্তিকে আমি এখনও পর্যন্ত উইকিপিডিয়ায় পাইনি। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৭:৩৭, ১৮ আগস্ট ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

নিবন্ধের ভাষায় ব্যাপক POV দেখা যাচ্ছে। ধর্মীয় পুস্তক থেকে লেখা সরাসরি বা অনুলিখন করলে এই ঘটনা ঘটা অবশ্যম্ভাবী। এটা বিশ্বকোষ তা মনে রেখে নিরপেক্ষ ভাষায় নিবন্ধটি লিখতে হবে। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৯:৫৭, ২৮ জুন ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


বাংলা ভাষা শুদ্ধ করে লেখার আগে পর্যন্ত জনাব ইউসুফ মিয়াকে এই নিবন্ধ বা অন্যত্র বিপুল পরিমাণ লেখা যোগ করা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানাচ্ছি। আপনার যোগ করা বিপুল পরিমাণ ভুল বানান ও অশুদ্ধ বাক্য মেরামত করা কারো দায় না। আপনি দয়া করে একটি একটি করে শুদ্ধ বাক্য যোগ করুন। আপনার সুবিধার্থে একটি বাংলা অভিধানের লিংক দিলাম। দয়া করে বাংলা উইকির মান এভাবে নামাতে থাকবেন না। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ২০:১৮, ২৮ জুন ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হরিণ বাঘের নামে নালিশ নিয়ে এসেছে, এহেন বটতলীয় গালগল্প দয়া করে এখানে যোগ করবেন না কেউ। এটা একটা বিশ্বকোষ। বটতলার বই নয়। বটতলার বইয়ের অজস্র কাহিনী বটতলাতেই শোভা পায়। জীবনী নিবন্ধে হরিণ/বাঘের গল্পকাহিনী যোগ না করে শাহ জালালের জীবনের প্রকৃত ঘটনাবলী যোগ করুন। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৪:২২, ৩০ জুন ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


যে কাহিনী ইতিহাসে স্থান নিয়েছে আপনার দৃষ্টিতে তা গাল গল্প । আর আমি বলছি পণ্ডিত ও ক্ষমতার অপব্যবহার । এহেন কথা বলার কারণ হলো আপনি যে সব ভাষায় আলাপ পাতায় বক্তব্য রাখছেন, তা বিশ্বকোষীয় নয়। কারণ আমি মনে করি বিশ্বকোষ সকলের জন্য, কে কত শিক্ষিত তা এখানে যাচাইর জন্য নয়। যা জানো সেয়ার করো এটা যদি বিশ্বকোষ সত্যিকার নিয়ম হয়, তা হলে পণ্ডিতের অধিকারী না হলেও যে কেহ লিখতে পারে। হ্যাঁ ভুল অবশ্যই থাকতে পারে এবং একজনের ভুল আরেক জন যদিও ঠিক করে দিতে না পারে তা হলে বলেতো দিতে পারে যে এটা এ ভাবে নয় ওভাবে হবে। তাহলেইতো শেখা যায়। এমন না করে অকথ্য ভাবে বলাবলি কত টুকু বিধি সম্যত বলে আপনার মনে হয় ? তা আপনি নিজেই যাচাই করুন এই আলাপ পাতা ও সিলেট বিভাগের পাঠে ।

  • আপনি যত জাগায় ইতিহাস বইয়ের তথ্যকে গাল-গল্প বলছেন আসুন আপনার চ্যালেঞ্জ সাথে এই সব গাল গল্প নিয়েই আপনার দৃষ্টিতে যারা প্রতিষ্টিত ইতিহাসবিদ, তারাই ইতিহাস লিখতে গাল গল্প হতে তথ্য লয়েছেন, যা আমি আপনাকে অক্ষরে অক্ষরে দেখিয়ে দিতে অবশ্যই পারবো।
  • এই নিবন্ধে লিখেছিলাম ""শাহা জালাল দ্বারা বাংলাদেশে ইসলামের বহুল প্রচার হয়েছে"" আপনি তথ্য সুত্র চেয়েছেন, আমি প্রতিষ্টিত ইতিহাসবিদের থেকে তথ্য সুত্র দিয়েছি । এরপরেও আপনি ""বাংলাদেশে ইসলামের বহুল প্রচার"'" অংশ বাদ দিয়েছেন। গ্রহন যোগ্য তথ্য সুত্র দেয়ার পরেও যদি এমন করেন । ক্ষমতার অপব্যবহার ছাড়া বলবই কি বলুন?

সর্ব শেষ কথা হচ্ছে ঃ আদেশ, উপদেশ, ভুল দেখানু, তথ্য চাওয়া যা-ই করেন সুন্দর ভাষায় বলুন ! নিবন্ধ কাটার আগে আলাপ করুন। অল্প শিক্ষিত হলে শিখিয়ে তুলুন, জ্ঞান দেন, জ্ঞানী হবো । ব্যক্তি গত আক্রমন নয়, ব্যক্তিকে সংশোধন করুন । রাগে নয় । ভালবাসায় । ধন্যবাদ Mdyusufmiah (আলাপ) ০৩:৫৫, ১ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

জনাব মোহাম্মদ ইউসুফ মিয়া, আপনাকে বহু বহু বার বানান, রেফারেন্স নিয়ে অনুরোধ করার পরেও একই অবস্থা চলছে, চলছেই। যতোই বিনয়ের অবতার হই, সহ্যের একটা সীমা তো থাকে, তাই না? সুন্দর ভাষায় কতোবার আপনাকে বলবো যে অন্তত স্কুল লেভেলের বানান জ্ঞানটি প্রয়োগ করুন? সিলেট বিভাগের আলাপ পাতায় দেখুন, আপনার সম্পাদিত "ভূপ্রকৃতি" অংশটি যখন গুছিয়ে এনেছেন, আপনার প্রশংসা করতে আমিই সবার আগে হাজির হয়েছি।
হরিণ এসে বাঘের নামে নালিশ করলো, এমন গাঁজাখুরি গালগল্প আপনি যেই জায়গা থেকেই নিয়ে হাজির করেন না কেনো, সেটা গালগল্পই থাকবে। এই ব্যাপারে রেফারেন্স হাজির করতে পারেন, সেটা কেবল ঐ রেফারেন্স বইটাকেই বটতলীয় বই হিসাবে প্রমাণ করবে। শাহ জালাল একজন রক্তমাংশের ব্য্ক্তি, ইতিহাসে তার জীবনী সম্পর্কে অনেক বাস্তব তথ্য আছে। রঙ চড়ানো হরিণ/বাঘের গল্প দিয়ে আপনি সেই জীবনীটিকেই খাটো করে ফেলছেন।


"শাহা জালাল দ্বারা বাংলাদেশে ইসলামের বহুল প্রচার হয়েছে" - আপনার রেফারেন্সটি কিন্তু সেটা বলছিলো না। (Diff)। আপনার রেফারেন্সে কেবল বলা হয়েছিলো, শাহ জালালের অনুসারীরা বাংলাদেশের নানা জায়গায় বসতি স্থাপন করে। নিজের রেফারেন্সটি আরেকবার পড়ার জন্য সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি।
ক্ষমতার অপব্যবহার কোথায় দেখলেন? আজ পর্যন্ত এই নিবন্ধে বা আপনার সম্পাদিত অন্যত্র প্রশাসকের ক্ষমতার এক বিন্দুও প্রয়োগ করা হয়নি। তার পরেও যদি আপনার মনে হয় যে আমার প্রশাসনিক ক্ষমতার কিছু এখানে প্রয়োগ করা হয়েছে, প্রশাসকদের আলোচনা সভায় তা নিয়ে আপনি অভিযোগ রাখতে পারেন।
যা হোক, কথা বাড়িয়ে সময় নষ্ট করার দরকার নাই, আপনার কাছে অনুরোধ এটাই, উইকিপিডিয়া কোনো ব্লগ বা ধর্মীয় সাইট না। এখানে দয়া করে ভক্তিমূলক কাহিনী, রূপকথা, ইত্যাদি যোগ করবেন না। তার বদলে শাহ জালালের জীবনীর বিভিন্ন প্রকৃত ঘটনা রেফারেন্স সহ যোগ করুন। হরিন/বাঘের কেচ্ছাকাহিনী যেখান থেকে নিয়েছেন, সেই বইটি রেফারেন্স হিসাবে একেবারে অগ্রহণযোগ্য। মানে, ঐতিহাসিক ঘটনার সূত্র হিসাবে ঐ বইটি নির্ভরযোগ্য সূত্র নয়। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৫:৩৪, ১ জুলাই ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]