আলাপ:বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

শিরোনামহীন

বাংলাদেশের মানুষের রাজনৈতিক চরিত্রের কারণে একটি পয়েন্ট স্বাধীনতাযুদ্ধকালীন ভূমিকা প্রথমে দিলামনা । পরে যোগ করার চেষ্টা করবো।এছাড়া আরো উৎসাহী অনেকেই আছেন। শুধু বিশ্বকোষীয় রাখলেই চলবে। --Hasan.zamil ২১:১৮, ১১ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অন্যান্য বিতর্কিত বিষয়ের মতোই এখানেও নির্ভরযোগ্য সূত্র হতে তথ্যসূত্র প্রদান করাটা একেবারেই অপরিহার্য। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ২১:৪০, ১১ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

এই দলটির নাম পরিবর্তন হয়েছে — Shahnewazsupreme (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।

অতিরিক্ত গুরুত্বারোপ

নিবন্ধে সংগঠনটির মূলনীতি ও মৌলিক বিশ্বাসের অংশটি অনেকটা দলটির লিফলেট বা প্রচারণার মতো শোনাচ্ছে। এতো বিস্তারিত ভাবে সংগঠনটির প্রচারণা তুলে ধরাটা বিশ্বকোষীয় নয় বলে আমি মনে করি। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৬:২২, ৩০ নভেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

কীভাবে তথ্যগুলো সাজানো, অর্থাৎ বাদ বা সমন্বয় করা যায়? একটু পরামর্শ দিন। — তানভির আলাপ অবদান ০৬:২৬, ৩০ নভেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
অনুচ্ছেদ ১-২-৩ কে "ইতিহাস" এর উপ-অনুচ্ছেদ হিসাবে রাখা যায়। ৪ ও ৭ কে একসাথে "সাংগঠনিক কাঠামো"র অধীনে রাখা চলে। ৫ ও ৬ রাখার দরকার দেখিনা, কেবল এগুলোর সার সংক্ষেপটুকু ইতিহাসের অধীনে উপ অনুচ্ছেদ হিসাবে রাখা যেতে পারে। "মাওলানা" জাতীয় উপাধি রাখার দরকার দেখি না। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৭:০২, ৩০ নভেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

৫ ও ৬ সহ এই টাইপের (গঠনতন্ত্র বিষয়ক) অংশটি কী "মূলনীতি ও উদ্দেশ্য" নামক আলাদ অনুচ্ছেদ হিসেবে রেখে সরাসরি ধারা না দিয়ে সারসংক্ষেপ করা যায়? — তানভির আলাপ অবদান ০৭:৪১, ৩০ নভেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তথ্যসূত্র

নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র হিসাবে http://www.genocidebangladesh.org উদ্ধৃত করা হয়েছে যার নির্ভরযোগ্যতা প্রমাণীত নয়। সাইটির কোনো সম্পাদকীয় নেই। উল্লেখ করা আছে "This is a personal effort of some Bangladeshi online activists and bloggers." এই ওয়েবসাইট থেকে দেওয়া তথ্যসূত্রগুলি আমি মূছে দিয়েছি। নির্ভরযোগ্যতা প্রমাণীত না হওয়া পর্যন্ত দয়া করে এগুলি পূনরায় যোগ করবেন না। ধন্যবাদন্তে, Buzzzman (আলাপ) ১৬:৪২, ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অমিল

আমার মনে হয় নিবন্ধটিতে দলটির গঠনতন্ত্র থেকে অনেক যোগ বিয়োগ করা হয়েছে।আশা করি সঠিকটিই তুলে ধরবেন এমডি নোমান (আলাপ) ১৭:৫২, ৯ মার্চ ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অমিল

বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামি কে যুদ্ধকালীন সময়ে অনেক অপরাধে অপরাধী বলা হচ্ছে। অথচ বর্তমানে সয়ং ক্ষমতাসীন আওয়ামিলীগ এর নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীর যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তাতে জামায়াতের আছে মাত্র ৩৭ জন। অথচ আওয়ামীলীগের ৮০৬০ জন। তাহলে কেবল জামায়াতের সাথেই কেন যুদ্ধাপরাধী অপবাদ যুক্ত করা হচ্ছে? তাছাড়া বর্তমানে জামায়াতের জনপ্রিয়তা মোটেও কমেনি। বরং কয়েক গুন বেড়েছে। Obaidulla Shamim (আলাপ) ২০:১৭, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

Obaidulla Shamim রাজাকারের তালিকা কোন দলের কতোজন তা নিয়ে মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ার বিচার-বিবেচনা করা বা মৌলিক চিন্তার প্রকাশ বা ব্লগের মতো করে কিছু লেখার স্থান নয়। এখানে উল্লেখযোগ্য মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যগুলোই সাজিয়ে-গুছিয়ে প্রকাশ করা হয়। ‘‘ জামায়াতের সাথেই কেন যুদ্ধাপরাধী অপবাদ যুক্ত করা হচ্ছে?’’ এ প্রশ্নের বিষয়ে বলতে পারি, এটি উইকি বা কোনো উইকিপিডিয়ানের মন্তব্য নয়। তাই এ নিবন্ধে এমন কিছু বলা হলে অবশ্যই সেটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যমের সূত্র থেকে প্রকাশিত। এছাড়া এ ইস্যুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একাধিক রায়ের সারসংক্ষেপ থেকে স্বীকৃত। ৩০১টি ভাষায় প্রকাশিত মুক্ত এ বিশ্বকোষ অসংখ্য স্বেছ্ছাসেবীদের সম্পাদনায় চলে। যার গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতিগুলো মধ্যে অন্যতম হলো নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি। আশা করি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। --দেলোয়ার () • ১২:১০, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সম্পাদনার অনুরোধ, ১২ জুন ২০২০

ভুমিকাংশের "লক্ষ্য করা যায়" অংশের পরে অনুচ্ছেদটির শেষ লাইন হিসেবে এই অংশ যোগ করার অনুরোধ করছি, "দলটি ইকামতে দ্বীন (ধর্ম প্রতিষ্ঠা) নামক মতাদর্শকে মূলভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করে এবং একে "রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা" অর্থে দলীয় ও রাজনৈতিকভাবে ব্যাখ্যা করে থাকে।[১]" 43.245.122.22 (আলাপ) ১৭:২২, ১২ জুন ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

 করা হয়নি তথ্যসসূত্র নিরপেক্ষ নয় এবং ব্যক্তিগত মতামত। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১১:৪১, ১৩ জুন ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
ব্যবহারকারী:NahidSultan ভাই, তাহলে একই লাইন এই তথ্যসূত্রযোগে[২] যুক্ত করুন। এখানেও একই কথা বলা আছে। 43.245.121.86 (আলাপ) ১৭:২৩, ১৪ জুন ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তথ্যসূত্র:

  1. Islam, Md Saidul; Islam, Nazrul (২০১০)। Islam and Democracy in South Asia: The Case of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Springer Nature। পৃষ্ঠা 271, 272, 273। আইএসবিএন 978-3-030-42909-6। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২০ 
  2. Esposito, John L.; Shahin, Emad El-Din; Roul, Animesh; Raghavan, R. K. (২০১৬)। The Oxford Handbook of Islam and Politics (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 328। আইএসবিএন 978-0-19-063193-2। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০ 

সম্পাদনার অনুরোধ, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

এই অংশটি যোগ করার অনুটোধ করছিঃ ==ইসলামী পণ্ডিতদের দৃষ্টিভঙ্গি== বাংলাদেশের রাজনীতিতে বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী-এর ভূমিকা মূল্যায়ন করে, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়াত অধ্যাপক খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন:

জামাআতে ইসলামী উপমহাদেশের প্রাচীনতম ইসলামী রাজনৈতিক দল। দলটি বেশ কিছু ইতিবাচক কাজ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে: (১) তারা প্রমাণ করেছে যে ইসলাম একটি সম্পূর্ণ জীবন বিধান, এটি একটি বাস্তব ব্যবস্থা, এবং এটি সর্বোত্তম জীবন ব্যবস্থা; ২) তারা নিজেদেরকে যুবক-যুবতীদের এবং শিক্ষিত লোকদেরকে ইসলাম সম্পর্কে এই সত্যগুলি বোঝার জন্য সক্ষম করেছে, (৩) তারা মূলত ইসলামী অর্থনীতি, শিক্ষা ইত্যাদির জন্য মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে; (৪) তারা সমাজে বিদ্যমান কুসংস্কার, যেমন ব্যক্তি, পীর, কবর পূজার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করতে সফল হয়েছে।

পাশাপাশি জাহাঙ্গীর এর নেতিবাচক দিকগুলো নিয়ে বলেন,

জামায়াত-ই-ইসলামীর রাজনীতিতে বেশ কিছু ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায় (১) তারা রাজনীতিকে জিহাদ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এটি মাওলানা মওদুদী প্রথম করেন। (২) তারা ইকামতে দ্বীনের (ধর্ম প্রতিষ্ঠা) ধারণার অর্থকে একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় হ্রাস করে মারাত্মক ভুল করেছে; (৩) দলটি তার আদর্শের সাথে আপস করেছে এবং ক্ষমতার রাজনীতিতে আরও মনোনিবেশ করেছে এবং ক্ষমতার জন্য ধর্মনিরপেক্ষ দল এবং জনগণের সাথে জোট করেছে এবং (৪) মুক্তিযুদ্ধের সময় জামাত এমন এক দলের সমর্থন করেছিল এবং তার পক্ষে অস্ত্র নিয়েছিল যাকে আগে এরা "অমুসলিম "তাগুতি" (অত্যাচারী) সরকার" বলে অভিহিত করেছিল।" এটাই ছিল তাদের সবচেয়ে বড় ভুল।

[১] 103.230.107.40 (আলাপ) ১৭:৪১, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তথ্যসূত্র:

  1. Islam, Md Nazrul; Islam, Md Saidul (২০ মার্চ ২০২০)। Islam and Democracy in South Asia: The Case of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Springer Nature। পৃষ্ঠা 271। আইএসবিএন 978-3-030-42909-6। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ 

 করা হয়নি WP:SOCK~ নোমান (আলাপঅবদান) ০৭:৫৭, ৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]