আলাপ:জিহাদ

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
  • আমি এই ভুক্তিটি শুরু করেছিলাম সুন্দরভাবে গুছিয়ে লেখার জন্য। দুঃখজনক যে, ইংরেজি ভার্শনে অগোছালোভাবে জিহাদ পাতাটি তৈরি হয়েছে।
  • আমি কয়েকটি হেডিং ও সাব হেডিং এর মাধ্যমে এই কাজটি করতে চেয়েছিলাম।
  • জিহাদ যেহেতু চরমভাবে আলোচিত ও আলোড়িত বিষয়, তাই এ ব্যাপারে লেখার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
  • জিহাদ যেহেতু ইসলামী শব্দ, ইসলামের নিজস্ব বিষয়, সেহেতু ইসলামে জিহাদ

সম্পর্কে কি কি বলা হয়েছে তা কুরান হাদিসের আলোকে বিস্তারিত লিখে দেয়াই প্রথম কাজ। তার পরের কাজ হবে অমুসলিমরা জিহাদকে কিভাবে দেখেন ও মূল্যায়ন করেন, তা লিখে দেয়া। অমুসলিমদের মতামত লেখার জন্য এক বা একাধিক হেডিং বরাদ্দ রাখা যেতে পারে, খিচুড়ি পাকিয়ে ফেলে আপনি নিবন্ধটির সৌন্দর্য নষ্ট করা ঠিক হবেনা।

  • জিহাদ বিষয়ক মুসলিম গবেষকদের লেখা বইগুলার লিংক এবং অমুসলিম গবেষকদের লেখা বইগুলার লিংক আলাদাভাবে দেয়া উচিত। এতে করে মানুষ পরিষ্কার ধারনা পাবে কারা কিভাবে জিহাদকে দেখে এবং কিভাবে মূল্যায়ন করে। সুখের কথা এই যে, এই বিষয়ে প্রচুর বাংলা বই আছে বিভিন্ন সাইটে।
  • যদি নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা হয়, তাহলে দেখা যাবে, ইসলামের নামে যত সন্ত্রাস হয়েছে এ জগতে তার চেয়ে অনেক লক্ষ গুণ বেশি সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে ইসলাম ও মুসলিমগন। জিহাদ বিষয়ে মিথ্যা অপপ্রচার খুব বেশি হয়। তাই সত্য তথ্যের সন্নিবেশ ঘটিয়ে নিবন্ধটি উন্নীত করা যায়। এক্ষেত্রে মনে হতে পারে, নিরপেক্ষতা নেই। তাই মুসলিম-বিরোধীদের বক্তব্য আলাদাভাবে বিস্তারিত লিখে ভারসাম্য আনা যায়।
  • ইসলামে জিহাদ বিষয়ে ঠিক কি বলা হয়েছে তা কুরান হাদিসের সূত্রসহ পয়েন্ট বাই পয়েন্ট লিখে দেয়া উচিত। আমি কতগুলো হেডিং ভেবে রেখেছিলামঃ
সংজ্ঞা,
আভিধানিক ও পারিভাষিক অর্থ,
ইসলামে জিহাদের তাৎপর্য,
ইসলামে জিহাদের নির্দেশ,
জিহাদের নানা পর্যায় ও দিকসমূহ,
ইসলামে যুদ্ধের বিধান, প্রতিরক্ষামুলক যুদ্ধ, সংস্কারমুলক যুদ্ধ, দেশ ও সম্পদ দখলের যুদ্ধ।
ইসলামে বিশ্ব-বিপ্লবের ধারনা, কেন এবং কিভাবে, এর নৈতিক ভিত্তি কি?
সাম্রাজ্যবাদের সাথে ইসলামী বিশ্ব-বিপ্লবের পার্থক্য কি,
অন্যান্য ধর্মে যুদ্ধের বিধান কেমন এবং ইসলামের বিধানের সাথে ঐগুলোর মিল ও অমিল কি কি,
ইতিহাসে ইসলাম ও অন্যদের মধ্যে কি কি যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে, কেমন ছিল সেগুলোর নৈতিক ও বৈষয়িক প্রকৃতি,
বর্তমান বিশ্বে জিহাদকে কিভাবে দেখা হয়, অমুসলিমগন কিভাবে দেখেন, এমন দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হল কেন।
জিহাদের নামে সন্ত্রাস ও হত্যা চলছে কি?
ইসলাম প্রচারঃ তরবারি দিয়ে নয়
কি কি জিনিস মানুষকে যুদ্ধে যেতে প্ররোচিত করে, ইসলামে গনিমতের নিয়মাবলি।
যুদ্ধবন্দীদের ব্যাপারে ইসলাম কি বলে।
পাশ্চাত্যে জিহাদ সম্পর্কে কিরূপ প্রচারণা চালানো হয়, এবং কেন।
অমুসলিম চিন্তাবিদগন জিহাদের ব্যাপারে কি বলেছেন।
রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ জিহাদকে কিভাবে দেখেন।

Mazhar Zarif (আলাপ) ১৯:১৯, ২৪ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


আপাতত এটাই বলছি, আপনার ভেবে রাখা হেডিংগুলো ধর্মীয় প্রচারণামূলক, এবং অনিরপেক্ষ। ব্লগের সাথে উইকিপিডিয়ার পার্থক্য আছে, ব্লগে বক্তব্য প্রকাশ করা চলে (যেমন জিহাদের প্রয়োজনীয়তা সংক্রান্ত অ্যাডভোকেসি), কিন্তু উইকিতে জিহাদ সম্পর্কে কোথায় কী বলা আছে, তা কেবল রিপোর্ট করাই চলে। বিশ্বকোষ হিসাবে এখানে us versus them মনোভাবে লেখা চলে না (উদাহরণ "পাশ্চাত্যে জিহাদ সম্পর্কে কিরূপ প্রচারণা চালানো হয়")। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৯:৩১, ২৪ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বাংলা উইকির 'জিহাদ' পাতাটি 'লেখা' এবং 'ছবি' দিয়ে এমনভাবে সাজানো হয়েছে, এক নজর দেখলে মনে হবে, জিহাদ মানেই 'সন্ত্রাস'। ইংরেজি উইকিতেও এতটা একপেশে মনোভাব নেই, সেখানে মুসলিম ও অমুসলিম উভয় রকম উক্তি/বক্তব্য আছে, অথচ বাংলা উইকিতে শুধু অমুসলিমদের 'বিদ্বেষী' উক্তিগুলো দেয়া আছে।

নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সকল পক্ষের বক্তব্যসহ লেখাটি নবায়ন করার জন্য লেখকদেরকে অনুরোধ করছি। বিশেষ করে সম্মানিত রাগিব ভাইকে অনুরোধ করব, একপেশেভাবে লিখবেন না, সকল পক্ষের বক্তব্যকে সমান গুরুত্ব দিন, সেটাই বিশ্বকোষের নিয়ম। ধন্যবাদ।

Akashneel (আলাপ) ০৪:০৬, ২৫ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


সুপ্রিয় আকাশনীল, এখানে 'লেখা' ও 'ছবি' দিয়ে কিছুই এখনো সাজানো হয়নি, কারণ এটা এখনো work in progress। ইংরেজি উইকির নিবন্ধের একাংশ অনুবাদ করা হয়েছে। যে সময়টি আপনি এখানে মন্তব্য রাখার কাজে ব্যয় করলেন, সেই সময়টিতে খুব সহজেই আপনিও বাকি অংশ অনুবাদ করে দিতে পারতেন। তা না করে অন্যদের দোষ ধরাটা দুঃখজনক। বিশেষ করে আপনাকেই অনুরোধ করবো, মন্তব্যের বদলে নিবন্ধটিকে সমৃদ্ধ করার কাজে অংশ নিন। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৪:৪৯, ২৫ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সুপ্রিয় রাগিব মহাশয়, ইংরেজি থেকেই অনুবাদ দিতে হবে, আর কোনো সূত্র থেকে দেয়া যাবে না? আমি জিহাদ বিষয়ে অনেকগুলো বই পড়েছি। সেই বইগুলোর আলোকে কিছুই লেখা যাবেনা? লিখলেই আপনি মুছে ফেলবেন? অনেকগুলো বইয়ের লিঙ্ক দিয়েছিলাম, আপনি তাও মুছে দিলেন। জিহাদ বিষয়ে ইসলাম কি বলে তা-ই আপনি শুনতে চান না, অন্যকেও জানতে দিতে চান না। এত ন্যারো মানসিকতা নিয়ে উইকির এডমিন হয়ে বসে আছেন!!! দয়া করে লিঙ্কগুলো আবার আগের মত ফিরিয়ে দিয়ে নিজের মনের উদারতার পরিচয় দিন। চারিদিকে 'জিহাদী বই' 'জিহাদী বই' বলে বেশ তো চিৎকার চালাচ্ছেন; জিহাদী বইগুলোতে কি এমন লেখা আছে যে আপনারা এত ভয় পান? অন্যের মতামত সহ্য করতে শিখুন, অনের মতামতের মর্যাদা দিতে শিখুন। আর মানুষদেরকে পড়তে দিন, আসলেই সেই বইগুলোতে কি লেখা আছে। তবেই না মানুষ নিজের বিবেচনাশক্তি ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে কোনটা খারাপ আর কোনটা ভাল। নাকি ভয় পান, আপনাদের বুজরুকি ফাঁস হয়ে যাবার?

Akashneel (আলাপ) ০৮:২৫, ২৭ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

___________________________________

জিহাদ এর দুইটি পার্ট। একটি মনের সাথে, অন্যটি সরাসরি ইসলামের শত্রুদের সাথে। ইসলাম কারও সাথে ক্ষমতা ভাগাভাগি রাজি নয়, সারা পৃথিবীতে রাজত্ব কায়েমই এর একমাত্র লক্ষ্য। এটি গোপনীয় কিছু নয়। আর এই ঘটনা ঘটানোর জন্যই জিহাদ প্রয়োজন ইসলামে। ইসলাম ধর্মে সেটি পবিত্র কাজ হতে পারে, অন্য ধর্মের মানুষদের জন্য সেটি ভয়ংকর, জীবন বিনাশী। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসীদের কাছে অন্য ধর্মের মানুষরা মানুষ নন, তারা পাপী, সুতরাং তাদের হত্যায় ইসলামীদের মন কাঁপে না। কিন্তু ইসলাম বাদে বাকিদের কাছে এগুলো সভ্যতার এই সময়ে এসে ভয়ংকর সন্ত্রাসেরই নামান্তর।

বাংলা উইকি এসে যা ইচ্ছা তাই লিখে দিলেই হবে না। মনে রাখবেন, এটা ইসলাম উইকি না। প্রপাগন্ডা প্রচারের জায়গাও নয়। সুতরাং বিশ্বকোষীয় নীতি মেনে চলুন। আবেগঘণ কথা বন্ধ করুন। রায়হান আবীর (আলাপ) ১৫:১৪, ২৮ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


raihan abir..

আপনার বক্তব্য শুনে অবাক হলাম। নিরপেক্ষ ভাবে কথা বলতে না পারলেও অন্যের মতামতকে সম্মান দিতে শিখুন।