অ্যামেরিকান গ্যাংস্টার
এই নিবন্ধটি ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি ইংরেজি ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ইংরেজি ভাষার ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। |
American Gangster | |
---|---|
পরিচালক | Ridley Scott |
প্রযোজক |
|
চিত্রনাট্যকার | Steven Zaillian |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | Marc Streitenfeld |
চিত্রগ্রাহক | Harris Savides |
সম্পাদক | Pietro Scalia |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | Universal Pictures |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | 157 minutes |
দেশ | United States |
ভাষা | English |
নির্মাণব্যয় | $১০০ মিলিয়ন [১] |
আয় | $২৬৬.৫ মিলিয়ন [১] |
অ্যামেরিকান গ্যাংস্টার (ইংরেজি ভাষায়: American Gangster) একাডেমি পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব মনোনীত মার্কিন অপরাধ চলচ্চিত্র। স্টিভেন জেইলিয়ানের রচনা ও রিডলি স্কটের পরিচালনায় নির্মীত এই ছবিটি ২০০৭ সালে মুক্তি পায়। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ডেনজেল ওয়াশিংটন ও রাসেল ক্রো। সিনেমাটি সত্য কাহিনীর উপর ভিত্তি করে নির্মীত।
কাহিনী সূত্র[সম্পাদনা]
ফ্র্যাংক লুকাস (ডেনজেল ওয়াশিংটন) নিউ ইয়র্ক সিটির বিখ্যাত মব বস এল্সওয়ার্থ বাম্পি জনসন-এর ড্রাইভার ও ডান হাত ছিল। তার সামনেই বাম্পি মারা যায়। বাম্পির মৃত্যুর পর নিজের পথ তৈরি করা শুরু করে লুকাস। এক্ষেত্রে সে ভিয়েতনাম যুদ্ধের সুযোগ নেয়। থাইল্যান্ডে অবস্থানকারী এক মার্কিন সৈনিক তার কাজিন। এই কাজিনের সহায়তায় সে ভিয়েতনাম থেকে বিপুল পরিমাণ হেরোইন থাইল্যান্ড হয়ে সরাসরি আমেরিকায় নিয়ে আসে। মার্কিন সামরিক উড়োজাহাজে করেই এগুলো আসে, দুর্নীতিগ্রস্ত সৈনিকদের সহায়তায়। এর মাধ্যশে সে নিউ ইয়র্ক সিটির অন্যতম প্রভাবশালী মব বস হয়ে উঠে। এর আগে কোন কৃষ্ণাঙ্গ এতো উপরে উঠতে পারেনি। সে তার মা এবং সব ভাইদের নিউ ইয়র্কে নিয়ে আসে। নতুন এক কৃষ্ণাঙ্গ মব পরিবারের অভ্যুত্থান ঘটে।
অপর দিকে গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তা রিচি রবার্টস (রাসেল ক্রো) শহরের মাদক চক্রকে ধরার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে। রিচির মূল লক্ষ্য থাকে মাদক পাচার ও সরবরাহের কাজে নিয়োজিত মূল ব্যক্তিদের ধরার। রিচি রবার্টস ও ফ্র্যাংক লুকাসের তৎপরতার মধ্য দিয়েই সিনেমার কাহিনী এগিয়ে যায়।
অভিনয়ে[সম্পাদনা]
- ডেনজেল ওয়াশিংটন - ফ্র্যাংক লুকাস
- রাসেল ক্রো - গোয়েন্দা রিচি রবার্টস
- জন ওর্টিজ - গোয়েন্দা রিভেরা
- লিম্যারি ন্যাডাল - ইভা (লুকাসের স্ত্রী)
- চিউয়েটেল এজিওফর - হিউই লুকাস
- জশ ব্রোলিন - গোয়েন্দা ট্রুপো
প্রতিক্রিয়া[সম্পাদনা]
সমালোচকদের কাছে মূলত প্রশংসিত হয়েছে। রটেন টম্যাটোস-এ সর্বমোট ১৯৬টি রিভিউয়ের ভিত্তি এর রেটিং হয়েছে ৭৯%। আর মেটাক্রিটিক-এ ৩৭টি রিভিউয়ের ভিত্তিতে রেটিং দাড়িয়েছে ৭৬%।
নির্মাণশৈলীর কারণে সিনেমাটির অস্কার পাওয়ার কিছুটা সম্ভাবনা ছিল। সেরা পরিচালক হিসেবে রিডলি স্কট-এর একাডেমি পুরস্কার অর্জনের সম্ভাবনার কথাও অনেকে বলেছিলেন। তবে বাস্তবতার সাথে এর মিল নিয়ে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে। কারণ স্বয়ং ফ্র্যাংক লুকাস নিজের চরিত্রে ডেনজেল ওয়াশিংটনের অভিনয়ের সমালোচনা করেছেন। নিউ ইয়র্ক পোস্টের সাথে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ছবির শতকরা মাত্র ২০ ভাগ সত্য।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "American Gangster (2007)"। Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৫, ২০০৯।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- Official site
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে অ্যামেরিকান গ্যাংস্টার (ইংরেজি)
- রটেন টম্যাটোসে American Gangster (ইংরেজি)
- মেটাক্রিটিকে American Gangster (ইংরেজি)
- বক্স অফিস মোজোতে American Gangster (ইংরেজি)
- অলমুভিতে American Gangster (ইংরেজি)
- ২০০৭-এর চলচ্চিত্র
- মার্কিন চলচ্চিত্র
- ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- অপরাধ চলচ্চিত্র
- রিডলি স্কট পরিচালিত চলচ্চিত্র
- ঔষধ সম্পর্কিত চলচ্চিত্র
- গ্যাংস্টার চলচ্চিত্র
- নিউ ইয়র্ক শহরের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- নিউ ইয়র্ক শহরে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- হুড চলচ্চিত্র
- মার্কিন অপরাধ থ্রিলার চলচ্চিত্র
- জাতি ও জাতিসত্তা সম্পর্কিত চলচ্চিত্র
- মার্কিন অপরাধ নাট্য চলচ্চিত্র
- মার্কিন জীবনীমূলক চলচ্চিত্র
- আফ্রিকান-মার্কিন চলচ্চিত্র
- নিউ জার্সিতে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ভিয়েতনামের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ১৯৬০-এর দশকের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ১৯৭০-এর দশকের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ১৯৯০-এর দশকের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ইউনিভার্সাল পিকচার্সের চলচ্চিত্র
- ভিয়েতনাম যুদ্ধের চলচ্চিত্র
- মার্কিন নব্য-নোয়া চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র