অ্যান্ড্রু হাডসন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অ্যান্ড্রু হাডসন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামঅ্যান্ড্রু চার্লস হাডসন
জন্ম (1965-03-17) ১৭ মার্চ ১৯৬৫ (বয়স ৫৯)
ইশোই, কোয়াজুলু-নাটাল, দক্ষিণ আফ্রিকা
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাউদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২৩৯)
১৮ এপ্রিল ১৯৯২ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট৬ মার্চ ১৯৯৮ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ )
১০ নভেম্বর ১৯৯১ বনাম ভারত
শেষ ওডিআই৮ নভেম্বর ১৯৯৭ বনাম শ্রীলঙ্কা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৮৪ - ২০০০নাটাল / কোয়াজুলু-নাটাল
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা ৩৫ ৮৯
রানের সংখ্যা ২০০৭ ২৫৫৯
ব্যাটিং গড় ৩৩.৪৫ ২৯.৪১
১০০/৫০ ৪/১৩ ২/১৮
সর্বোচ্চ রান ১৬৩ ১৬১
বল করেছে -
উইকেট - -
বোলিং গড় - -
ইনিংসে ৫ উইকেট - -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৩৬/- ১৮/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৪ আগস্ট ২০১৪

অ্যান্ড্রু চার্লস হাডসন (ইংরেজি: Andrew Hudson; জন্ম: ১৭ মার্চ, ১৯৬৫) নাটাল প্রদেশের ইশোই এলাকায় জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের পক্ষে ১৯৯০-এর দশকে টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন।

ডানহাতি অ্যান্ড্রু হাডসন তার সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩৫টি টেস্ট ও ৮৯টি একদিনের আন্তর্জাতিকে জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। ধারাবাহিকভাবে ১৬ গ্রীষ্ম মৌসুমে নিজ দেশ ও নিজ প্রদেশের কোয়াজুলু-নাটালের হয়ে খেলেন।

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রত্যাবর্তনের পর ১৮ এপ্রিল, ১৯৯২ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে অনুষ্ঠিত একমাত্র টেস্টে কেপলার ওয়েসেলসের নেতৃত্বে টারটিয়াস বস, হানসি ক্রনিয়ে, অ্যালান ডোনাল্ড, পিটার কার্স্টেন, আদ্রিয়ান কুইপার, মেরিক প্রিঙ্গল, ডেভ রিচার্ডসন, মার্ক রাশমেয়ার, রিচার্ড স্নেলের পাশাপাশি তারও টেস্ট অভিষেক ঘটে। তন্মধ্যে ১৯৫১ সালে ৪০ বছর বয়সী জি. ডব্লিউ. এ. চাবের পর পিটার কার্স্টেন ৩৬ বছর বয়সে দ্বিতীয় বয়োজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন।[১]

১৯৯১-৯২ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের বিপক্ষে বার্বাডোসে ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ আফ্রিকা দলের উদ্বোধনী ঐ টেস্টে প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার হিসেবে অভিষেকেই সেঞ্চুরি করার গৌরব অর্জন করেন তিনি।[১] প্রথম ইনিংসে ১৬৩ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেললেও ২য় ইনিংসে শূন্য রানে আউট হন। অধিনায়ক রিচি রিচার্ডসনের প্রথম টেস্ট অধিনায়কত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ কেনসিংটন ওভালের ধারাবাহিকভাবে একাদশবারের ন্যায় খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে মাত্র ৫২ রানের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। বিখ্যাত বোলার কার্টলি অ্যামব্রোসের সাথে যৌথভাবে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পান হাডসন।

একদিনের আন্তর্জাতিকে ২টি সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। ১৯৯২১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের প্রতিনিধিত্ব করেন হাডসন।

২০০০-০১ মৌসুমে তিনি তার সর্বশেষ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন। নিজ প্রদেশের খেলায় কোটাভিত্তিক ব্যবস্থা প্রবর্তনের ফলে তিনি চারটি খেলায় অংশ নিতে পেরেছেন।[২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "West Indies v South Africa 1991-92"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪ 
  2. Andrew Hudson to call it a day, Cricinfo, Retrieved on 13 May 2009

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]