নীলনদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৩০°১০′ উত্তর ০৩১°০৬′ পূর্ব / ৩০.১৬৭° উত্তর ৩১.১০০° পূর্ব / 30.167; 31.100
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mubasshir Miraj (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Mubasshir Miraj (আলোচনা | অবদান)
উৎস উপ-অনুচ্ছেদ
৯৫ নং লাইন: ৯৫ নং লাইন:


[[খার্তুম]] থেকে উজানে (দক্ষিণে), নদীটি [[শ্বেত নীল নদ|শ্বেত নীল ন]]<nowiki/>দ নামে পরিচিত, যা সীমিত  অর্থে ব্যবহৃত হয় [[লেক নো]]  এবং খার্তুমের মধ্যবর্তী অংশকে বর্ণনা করার জন্য। খার্তুমে, নদীটি [[নীলাভ নীল নদ]] দ্বারা মিলিত হয়েছে। [[শ্বেত নীল নদ]]  শুরু হয় নিরক্ষীয় [[পূর্ব আফ্রিকা|পূর্ব আফ্রিকায়]], আর [[নীলাভ নীল নদ]] শুরু হয় ইথিওপিয়ায়। উভয় শাখাই [[পূর্ব আফ্রিকান রিফট|পূর্ব আফ্রিকান রিফটে]]<nowiki/>র পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত।
[[খার্তুম]] থেকে উজানে (দক্ষিণে), নদীটি [[শ্বেত নীল নদ|শ্বেত নীল ন]]<nowiki/>দ নামে পরিচিত, যা সীমিত  অর্থে ব্যবহৃত হয় [[লেক নো]]  এবং খার্তুমের মধ্যবর্তী অংশকে বর্ণনা করার জন্য। খার্তুমে, নদীটি [[নীলাভ নীল নদ]] দ্বারা মিলিত হয়েছে। [[শ্বেত নীল নদ]]  শুরু হয় নিরক্ষীয় [[পূর্ব আফ্রিকা|পূর্ব আফ্রিকায়]], আর [[নীলাভ নীল নদ]] শুরু হয় ইথিওপিয়ায়। উভয় শাখাই [[পূর্ব আফ্রিকান রিফট|পূর্ব আফ্রিকান রিফটে]]<nowiki/>র পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত।

=== '''উৎস''' ===
"নীল নদের উৎস" এখানে পুনঃনির্দেশ করা হয়েছে। অন্যান্য ব্যবহারের জন্য,  [[:en:Source_of_the_Nile_(board_game)|''Source of the Nile'' (বোর্ড গেম)]] এবং  ''[[:en:Source_of_the_Nile_Bridge|Source of the Nile Bridge]]''  দেখুন৷

নীল নদের উৎস হল [[ইথিওপিয়ান পার্বত্য অঞ্চল|ইথিওপিয়ান পার্বত্য অঞ্চলে]]<nowiki/>র<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2013-12-09|শিরোনাম=Next on Egypt's to-do: Ethiopia and the Nile - Features - Al Jazeera English|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131209221555/http://www.aljazeera.com/indepth/features/2013/12/next-egypt-do-ethiopia-nile-201312872410501805.html|সংগ্রহের-তারিখ=2023-02-21|ওয়েবসাইট=web.archive.org}}</ref><ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=|ইউআরএল=https://archive.ph/20210523203455/https://paste.pics/41768bbd88a96572dcba6c609e71d6ce}}</ref> ''[[:en:Gish_Abay|Gish Abay]]''<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Haile|প্রথমাংশ=A. T.|শেষাংশ২=Rientjes|প্রথমাংশ২=T. H. M.|শেষাংশ৩=Habib|প্রথমাংশ৩=E.|শেষাংশ৪=Jetten|প্রথমাংশ৪=V.|শেষাংশ৫=Gebremichael|প্রথমাংশ৫=M.|তারিখ=2011-03-24|শিরোনাম=Rain event properties at the source of the Blue Nile River|ইউআরএল=https://hess.copernicus.org/articles/15/1023/2011/|সাময়িকী=Hydrology and Earth System Sciences|খণ্ড=15|সংখ্যা নং=3|পাতাসমূহ=1023–1034|ভাষা=English|doi=10.5194/hess-15-1023-2011|issn=1027-5606}}</ref> অঞ্চলের [[তানা হ্রদ]]<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://doi.org/10.1007/978-1-4020-9726-3_9|শিরোনাম=Lake Tana: Source of the Blue Nile|শেষাংশ=Vijverberg|প্রথমাংশ=Jacobus|শেষাংশ২=Sibbing|প্রথমাংশ২=Ferdinand A.|শেষাংশ৩=Dejen|প্রথমাংশ৩=Eshete|তারিখ=2009|সম্পাদক-শেষাংশ=Dumont|সম্পাদক-প্রথমাংশ=Henri J.|প্রকাশক=Springer Netherlands|অবস্থান=Dordrecht|পাতাসমূহ=163–192|ভাষা=en|doi=10.1007/978-1-4020-9726-3_9#citeas|আইএসবিএন=978-1-4020-9726-3}}</ref> ।

শ্বেত নীল নদের উৎস সম্পর্কে শত শত অন্বেষণের পরেও বিতর্ক রয়ে গেছে। শ্বেত  নীল নদের সবচেয়ে দূরবর্তী উৎস হল কাজিরা নদী। তবে, [[কাজিরা নদী|কাজিরার উপনদী]] আছে  যেগুলি শ্বেত  নীল নদের সবচেয়ে দূরবর্তী উৎসের জন্য বিতর্কিত। বুরুন্ডিতে দুটি শুরু: ''[[:en:Ruvyironza_River|Ruvyironza River]]'' (''Luvironza'' নামেও পরিচিত) এবং ''[[:en:Rurubu_River|Rurubu River]]'' <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=|ইউআরএল=https://archive.ph/20210523195629/https://core.ac.uk/download/pdf/6764832.pdf}}</ref><ref name=":0" />নদী। এছাড়াও 2010 সালে [[রুয়ান্ডা]]<nowiki/>য়<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://en.wikipedia.org/wiki/Joanna_Lumley|শিরোনাম=Joanna Lumley's Nile|তারিখ=7 pm to 8 pm, ITV, 12 August 2011}}</ref> একটি অনুসন্ধান দল [33]  ''[[:en:Rukarara_River|Rukarara]]''  উপনদীর<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Journey to the source of the Nile|ইউআরএল=https://www.telegraph.co.uk/travel/activityandadventure/734885/Journey-to-the-source-of-the-Nile.html|সংগ্রহের-তারিখ=2023-02-21|ওয়েবসাইট=www.telegraph.co.uk}}</ref> উৎস  হিসাবে বর্ণিত একটি জায়গায় গিয়েছিল | ''[[:en:Nyungwe_Forest|Nyungwe]]'' বনের খাড়া জঙ্গল-দমবন্ধ পাহাড়ের ঢালে একটি পথ অনুসরণ   করে ( [[শুষ্ক মৌসুম]]) উজানে বহু কিলোমিটারের জন্য একটি প্রশংসনীয় আগত পৃষ্ঠ প্রবাহ এবং একটি নতুন উৎস খুঁজে পাওয়া যায় যা নীল নদকে 6,758 কিমি (4,199 মাইল) দৈর্ঘ্য  দেয়।


==বৈশিষ্ট্য==
==বৈশিষ্ট্য==

০৭:২৮, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নীল
নদ
The river in Uganda
The river in Uganda
The river in Uganda
দেশসমূহ ইথিওপিয়া, সুদান, মিশর, উগান্ডা, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, কেনিয়া, তানজানিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, দক্ষিণ সুদান, ইরিত্রিয়া
নগরসমূহ জিনজা, জুবা, খার্তুম, কায়রো
Primary source White Nile
 - উচ্চতা ২,৭০০ মিটার (৮,৮৫৮ ফিট)
 - স্থানাঙ্ক ০২°১৬′৫৬″ দক্ষিণ ০২৯°১৯′৫৩″ পূর্ব / ২.২৮২২২° দক্ষিণ ২৯.৩৩১৩৯° পূর্ব / -2.28222; 29.33139
Secondary source Blue Nile
 - location Lake Tana, ইথিওপিয়া
 - স্থানাঙ্ক ১২°০২′০৯″ উত্তর ০৩৭°১৫′৫৩″ পূর্ব / ১২.০৩৫৮৩° উত্তর ৩৭.২৬৪৭২° পূর্ব / 12.03583; 37.26472
উৎস জনতা নিকটে খার্তুম
মোহনা
 - অবস্থান ভূমধ্যসাগর, মিশর
 - উচ্চতা ০ মিটার (০ ফিট)
 - স্থানাঙ্ক ৩০°১০′ উত্তর ০৩১°০৬′ পূর্ব / ৩০.১৬৭° উত্তর ৩১.১০০° পূর্ব / 30.167; 31.100 [১]
দৈর্ঘ্য ৬,৮৫৩ কিলোমিটার (৪,২৫৮ মাইল)
প্রস্থ ২.৮ কিলোমিটার (২ মাইল)
অববাহিকা ৩৪,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১৩,১২,৭৪৭ বর্গমাইল)
প্রবাহ
 - গড় ২,৮৩০ /s (৯৯,৯৪১ ft³/s)

নীলনদ (আরবি: النيل আন-নীল, মিশরীয় আরবি উপভাষায় el neil; প্রাচীন মিশরীয় ভাষা ইতেরু), আফ্রিকা মহাদেশের একটি নদ। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম নদ। এর দুইটি উপনদ রয়েছে, শ্বেত নীল নদনীলাভ নীল নদ। এর মধ্যে শ্বেত নীল নদ দীর্ঘতর। শ্বেত নীল নদ আফ্রিকার মধ্যভাগের হ্রদ অঞ্চল হতে উৎপন্ন হয়েছে। এর সর্বদক্ষিণের উৎস হল দক্ষিণ রুয়ান্ডাতে ২°১৬′৫৫.৯২″ দক্ষিণ ২৯°১৯′৫২.৩২″ পূর্ব / ২.২৮২২০০০° দক্ষিণ ২৯.৩৩১২০০০° পূর্ব / -2.2822000; 29.3312000, এবং এটি এখান থেকে উত্তর দিকে তানজানিয়া, ভিক্টোরিয়া হ্রদ, উগান্ডা, ও দক্ষিণ সুদানের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নীলাভ নীল নদ ইথিওপিয়ার তানা হ্রদ থেকে উৎপন্ন হয়ে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে সুদানে প্রবেশ করেছে। দুইটি উপনদী সুদানের রাজধানী খার্তুমের নিকটে মিলিত হয়েছে।

নীলের উত্তরাংশ সুদানে শুরু হয়ে মিশরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত, প্রায় পুরোটাই মরুভূমির মধ্য দিয়ে। মিশরের সভ্যতা প্রাচীন কাল থেকেই নীলের উপর নির্ভরশীল। মিশরের জনসংখ্যার অধিকাংশ এবং বেশিরভাগ শহরের অবস্থান আসওয়ানের উত্তরে নীলনদের উপত্যকায়। প্রাচীন মিশরের প্রায় সমস্ত সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাও এর তীরেই অবস্থিত। বিশাল ব-দ্বীপ সৃষ্টি করে নিলনদ ভূমধ্যসাগরে গিয়ে মিশেছে।

ব্যুৎপত্তি

স্ট্যান্ডার্ড  ইংরেজি নাম "White Nile" এবং "Blue Nile" নদীর উৎসকে নির্দেশ করে  যা  আরবি নামগুলি থেকে উদ্ভূত  হয়েছিল যেগুলো  আগে শুধু খার্তুমে মিলিত সুদানী প্রসারিত অঞ্চলগুলিতে প্রয়োগ করা হয়েছিল।[২]

প্রাচীন মিশরীয় ভাষায়, নীল নদকে বলা হয়  Ḥ'pī (হ্যাপি) বা  Iteru যার অর্থ "নদী"। কপটিক ভাষায় ,  ⲫⲓⲁⲣⲟ শব্দটি যেটির  উচ্চারণ piaro  (Sahidik) বা phiaro  (Bohairic),  মানে "নদী" (lit. p(h).iar-o "the.canal-great"), একই প্রাচীন নাম থেকে এসেছে।[৩] Nobiin - এ নদীটিকে  বলা হয় Áman Dawū  , যার অর্থ "মহান  জল"|[৪]লুগান্ডায় নদীটিকে  Kiira বা  Kiyira বলা হয়। রুনিওরোতে এটিকে Kihiira বলা হয়। মিশরীয় আরবিতে, নীল নদকে বলা হয় en-Nīl , যখন স্ট্যান্ডার্ড আরবিতে একে বলা হয় an-Nīlবাইবেলের হিব্রুতে, এটি হল הַיְאוֹר‎, Ha-Ye'or বা הַשִׁיחוֹר‎, Ha-Shiḥor.

ইংরেজি নাম Nile এবং আরবি নাম en-Nîl এবং an-Nîl উভয়ই ল্যাটিন Nilus এবং প্রাচীন গ্রীক Νεῖλος থেকে এসেছে।[১][২] এর বাইরেও, তবে ব্যুৎপত্তিটি বিতর্কিত। হোমার নদীটিকে Αἴγυπτος, Aiguptos নামে অভিহিত করেছিলেন, কিন্তু পরবর্তী সময়ে, গ্রীক লেখকরা এর নিম্ন ধারাকে  Neilos নামে উল্লেখ করেছিলেন যেই  শব্দটি সমগ্র নদী ব্যবস্থার জন্য সাধারণীকৃত হয়ে ওঠে। এইভাবে, নামটি প্রাচীন মিশরীয় অভিব্যক্তি nꜣ rꜣw-ḥꜣw(t)  (lit. 'the mouths of the front parts') থেকে উদ্ভূত হতে পারে, যা বিশেষভাবে ব-দ্বীপ অতিক্রমকারী নীল নদের শাখাগুলিকে নির্দেশ করে এবং এটি উচ্চারিত হত  ni-lo-he  খ্রিস্টপূর্ব ৮ম শতাব্দীতে মেমফিসের আশেপাশের এলাকায় । হেসিওড তার  Theogony তে  নীলাসকে (Νεῖλος) পোটামোই (নদীর দেবতা), অকেয়ানোস এবং তেথুসে র পুত্র হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

নীলের আরেকটি উদ্ভব নীল শব্দের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে (সংস্কৃত: नील,  romanized: nila; মিশরীয় আরবি: نيلة), যা  Indigofera tinctoria কে নির্দেশ  করে, যেটি নীল রঙের অন্যতম উৎস। আরেকটি হতে পারে Nymphaea caerulea, "The Sacred Blue Lily of the Nile" নামে পরিচিত, যেটি 1922 সালে খনন করার সময় তুতানখামুনের মৃতদেহের উপর ছড়িয়ে ছিটিয়ে পাওয়া গিয়েছিল। "নদী" পুরাতন লিবিয়ায়তেথুস lilu শব্দটি রয়েছে, যার অর্থ জল (আধুনিক বারবার ilel ⵉⵍⴻⵍ মানে সমুদ্র)।

নীল নদের নিষ্কাশন অববাহিকা [৫]

গতিপথ

ভিক্টোরিয়া হ্রদ এবং ভূমধ্যসাগরের অঞ্চলের মধ্যে প্রায় 6,650 কিমি (4,130 মাইল)  দৈর্ঘ্য সহ, নীল নদ পৃথিবীর দীর্ঘতম নদগুলির মধ্যে একটি। নীল নদের নিষ্কাশন অববাহিকা 3,254,555 বর্গ কিলোমিটার (1,256,591 বর্গ মাইল), আফ্রিকার প্রায় 10% এলাকা জুড়ে।[৩] অন্যান্য প্রধান নদীর তুলনায়, যদিও, নীল নদ সামান্য জল বহন করে (উদাহরণস্বরূপ, কঙ্গো নদীর 5%)[৪]। নীল নদের অববাহিকা জটিল, এবং এর কারণে, main stem বরাবর যে কোনো বিন্দুতে নিঃসরণ আবহাওয়া,  গতি পরিবর্তন , প্রস্বেদন এবং  বাষ্পীভবনভূগর্ভস্থ জলের প্রবাহ সহ অনেক কারণের উপর নির্ভর করে।

খার্তুম থেকে উজানে (দক্ষিণে), নদীটি শ্বেত নীল নদ নামে পরিচিত, যা সীমিত  অর্থে ব্যবহৃত হয় লেক নো  এবং খার্তুমের মধ্যবর্তী অংশকে বর্ণনা করার জন্য। খার্তুমে, নদীটি নীলাভ নীল নদ দ্বারা মিলিত হয়েছে। শ্বেত নীল নদ  শুরু হয় নিরক্ষীয় পূর্ব আফ্রিকায়, আর নীলাভ নীল নদ শুরু হয় ইথিওপিয়ায়। উভয় শাখাই পূর্ব আফ্রিকান রিফটের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত।

উৎস

"নীল নদের উৎস" এখানে পুনঃনির্দেশ করা হয়েছে। অন্যান্য ব্যবহারের জন্য,  Source of the Nile (বোর্ড গেম) এবং  Source of the Nile Bridge  দেখুন৷

নীল নদের উৎস হল ইথিওপিয়ান পার্বত্য অঞ্চলে[৬][৭] Gish Abay[৮] অঞ্চলের তানা হ্রদ[৯]

শ্বেত নীল নদের উৎস সম্পর্কে শত শত অন্বেষণের পরেও বিতর্ক রয়ে গেছে। শ্বেত  নীল নদের সবচেয়ে দূরবর্তী উৎস হল কাজিরা নদী। তবে, কাজিরার উপনদী আছে  যেগুলি শ্বেত  নীল নদের সবচেয়ে দূরবর্তী উৎসের জন্য বিতর্কিত। বুরুন্ডিতে দুটি শুরু: Ruvyironza River (Luvironza নামেও পরিচিত) এবং Rurubu River [১০][৭]নদী। এছাড়াও 2010 সালে রুয়ান্ডায়[১১] একটি অনুসন্ধান দল [33]  Rukarara  উপনদীর[১২] উৎস  হিসাবে বর্ণিত একটি জায়গায় গিয়েছিল | Nyungwe বনের খাড়া জঙ্গল-দমবন্ধ পাহাড়ের ঢালে একটি পথ অনুসরণ   করে ( শুষ্ক মৌসুম) উজানে বহু কিলোমিটারের জন্য একটি প্রশংসনীয় আগত পৃষ্ঠ প্রবাহ এবং একটি নতুন উৎস খুঁজে পাওয়া যায় যা নীল নদকে 6,758 কিমি (4,199 মাইল) দৈর্ঘ্য  দেয়।

বৈশিষ্ট্য

ইবনে সিনা বলেন,নীল নদের এমন কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, যা পৃথিবীর অন্য কোন নদ-নদীর নেই৷

  • প্রথমত : উৎপত্তিস্থল থেকে শেষ প্রান্তের মাঝে এর দূরত্ব সর্বাধিক।
  • দ্বিতীয়ত : তা প্রবাহিত হয় বড় বড় পাথর ও বালুময় প্রান্তরের উপর দিয়ে, যাতে কোন শ্যাওলা ও ময়লা-আবর্জনা নেই৷
  • তৃতীয়ত : তার মধ্যে কোন পাথর বা কংকর সবুজ হয় না। বলাবাহুল্য যে, নদীটির পানির স্বচ্ছতার কারণেই এই রকম হয়ে থাকে।
  • চতুর্থত: আর সব নদ-নদীর পানি যখন কমে যায়, এর পানি তখন বৃদ্ধি পায় আর অন্যসব নদীর পানি যখন বৃদ্ধি পায়, এর পানি তখন কমে যায়।[১৩]

তথ্যসূত্র

  1. Nile River at GEOnet Names Server
  2. "Encyclopædia Britannica Eleventh Edition"Wikipedia (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০২-০৬। 
  3. Hillel, Daniel (২০০৬)। The Natural History of the Bible: An Environmental Exploration of the Hebrew Scriptures (ইংরেজি ভাষায়)। Columbia University Press। আইএসবিএন 978-0-231-13363-0 
  4. Erster Theil. Laut-und Schriftlehre। Gorgias Press। ২০০৯-১২-৩১। পৃষ্ঠা 1–69। 
  5. "Nile Basin Intitative (NBI) | Nile Basin Intitative (NBI)"www.nilebasin.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২০ 
  6. "Next on Egypt's to-do: Ethiopia and the Nile - Features - Al Jazeera English"web.archive.org। ২০১৩-১২-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২১ 
  7. https://archive.ph/20210523203455/https://paste.pics/41768bbd88a96572dcba6c609e71d6ce  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  8. Haile, A. T.; Rientjes, T. H. M.; Habib, E.; Jetten, V.; Gebremichael, M. (২০১১-০৩-২৪)। "Rain event properties at the source of the Blue Nile River"Hydrology and Earth System Sciences (English ভাষায়)। 15 (3): 1023–1034। আইএসএসএন 1027-5606ডিওআই:10.5194/hess-15-1023-2011 
  9. Vijverberg, Jacobus; Sibbing, Ferdinand A.; Dejen, Eshete (২০০৯)। Dumont, Henri J., সম্পাদক। Lake Tana: Source of the Blue Nile (ইংরেজি ভাষায়)। Dordrecht: Springer Netherlands। পৃষ্ঠা 163–192। আইএসবিএন 978-1-4020-9726-3ডিওআই:10.1007/978-1-4020-9726-3_9#citeas 
  10. (পিডিএফ) https://archive.ph/20210523195629/https://core.ac.uk/download/pdf/6764832.pdf  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  11. "Joanna Lumley's Nile"। 7 pm to 8 pm, ITV, 12 August 2011।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  12. "Journey to the source of the Nile"www.telegraph.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২১ 
  13. জিন ও ফেরেসতাদের বিস্ময়কর ইতিহাস : আল্লামা ইবনে কাসির ও আল্লামা জালাউদ্দিন সুয়ূতী :ISBN 978-984-8991-64-0|শিরোনাম= নীল নদের বৈশিষ্ট্য |সংগ্রহের-তারিখ= 29/09/2019}}

বহিঃসংযোগ